১৫ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৭

সৈয়দ মবনু বলেছেন: কবি লেখা দেন। শুভেচ্ছা আপনাদের লন্ডন শহরের বাসিন্দা হতে যাচ্ছে। একেবারে কেমডন শহরে। লেখা পাঠিয়ে দিন আজই ।

১৫ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৯

সৈয়দ মবনু বলেছেন: স্বামীর নামটাতো এখন ভুলে গেছি। তবে যতটুকু জানি, শুভেচ্ছার স্বামীর বাড়ি ঢাকায় এবং সে থাকে লন্ডনে।

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:০৭

সৈয়দ মবনু বলেছেন: লেখা দিন মিষ্টি পাবেন
নাইলে বৃষ্টি খাবেন
হা----হা----হা------

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৯

সৈয়দ মবনু বলেছেন: শুভেচ্ছার জন্য একটা লেখা কি লিখতে পারবেন না? পুরাতন ছাপানোর তেমন ইচ্ছে নেই।

১৬ ই মে, ২০১০ সকাল ৮:২৯

সৈয়দ মবনু বলেছেন: সংস্কৃতি আর ঐতিহ্য এক জিনিষ হলে দুই নামের প্রয়োজন হতো না। আপনি যেখানে ভুল ধরেছেন সেখানে ব্যাকরণগত ভুল থাকলেও আমি এই ভুলকে ভুল মনে করি না। ভাব প্রকাশের জন্য ভাষা। আপনি যতটুক কথায় ভাব বুঝবেন ততটুক বলে আমি থেমে গেলে তা ব্যাকরণের দৃষ্টিতে ভুল হতে পারে কিন্তু আমার দৃষ্টিতে নয়। ভাষার প্রাচীনযুগী অনেক কথা আমরা না মানলে না মানতেও পারি। আমি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য না বলে যদি সংক্ষেপ করার জন্য আগের কথার সাথে মিলিয়ে বলি ঐতিহ্যের অংশ তবে ভুল হয়তো ব্যাকরণবীদদের কাছে। আমার কাছে নয়। কারণ, আমি এই ঐতিহ্য দিয়ে মূলত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যই বুঝিয়েছি।

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৫২

সৈয়দ মবনু বলেছেন: জ্বী, আপনি ঠিক বলেছেন।

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৬

সৈয়দ মবনু বলেছেন: না, এটা আপনি অনুমতি ছাড়া করতে পারেন না। কারণ, আমার দাওয়াতটা শুধু লেখকদের জন্য। ফেস্ বুক একটা বাজারী জিনিষ। শুভেচ্ছা একজন লেখক। এবং ব্লগে সে পরিচিত লেখক হিসেবে। আপনি এই কাজ তখনই করতে পারেন যখন তার পরিবার থেকে কিংবা তার কাছ থেকে অনুমতি পাবেন। ধন্যবাদ।

১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০০

সৈয়দ মবনু বলেছেন: নমুনা দেবো কেমনে।

১৬ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:১৩

সৈয়দ মবনু বলেছেন: আফনে আইবা। কেউ জিকাইলে কইবা আমি খইনার বড় ভাই। তারপরেও যদি কেউ মানে না তবে কইবা আমি সৈয়দ মবনুর বড় ভাই। তার পরেও যদি কেউ না মানে তাবে আপনার ভাগ্য খারাপ। উল্লেখ্য যে, আমার কিংবা শুভেচ্ছার কোন বড় ভাই নেই। আপনি এই পদ গ্রহণে সম্মত হলে আমরা দুজন এক সাথে লাব্বাএক বলতে পারি। তবে আপনি আসতে পারেন ভয়শূন্য মনে।

১৬ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:০৭

সৈয়দ মবনু বলেছেন: লেখা দিলে ভালো হয়।

১৭ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৬

সৈয়দ মবনু বলেছেন: শুভেচ্ছাকে শুভেচ্ছা দিন, আর এখানে লেখা দিন। ধন্যবাদ।

১৭ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:১০

সৈয়দ মবনু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৫:৫০

সৈয়দ মবনু বলেছেন:
তুমি কে মা? তোমার একটা পরিচয় দাও। আমি আসলেই তোমাকে চিনতে পারিনি।
এখনো শুভেচ্ছা সিলেট এমসি কলেজে সাইন্সের ছাত্রী। শুভেচ্ছা আমার কি হয়? আমি তার বিয়ে স্মারকে এই প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে একটা লেখা তৈরী করেছি। স্মারক বের হলে পেয়ে যাবে তোমার প্রশ্নের উত্তর। আম্মা আমার , তোমাকে সেদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তোমার জন্য আমি সেই লেখার প্রথম কয়েক লাইন এখানে কপি করে দিচ্ছি।

`সে আমার চালাকিতে বালি দিলো সরাসরি এই কথা বলেÑযদি না লিখেন তবে এই শেষ, আর জীবনে কথা হবে না। বললাম, একটা কবিতা কিংবা গান লিখে দেই? সে মাথা নেড়ে বললো, না-না-না। লিখলে অনুভতি লিখতে হবে। আমি যে একাজ পারবো না, বললে তার চোখ হালকা লাল হয়, চোখ জলাক্ত হয়। জল’তো গোপনে আমারও চোখে আসে। আচ্ছা, এই মেয়েটা কে? তার সাথে আমার সম্পর্ক কি? এই প্রশ্ন আপনাদের,আমার, তার, আরো অনেকের।'[/sb

ক্লিককরুনhttp://www.somewhereinblog.net/blog/shuvechchharanidatta

২১ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৫

সৈয়দ মবনু বলেছেন: মা আমার তুমি রাগ দেখলে কোথায়? মাগো, তুমি আমাকে ইসলামী গবেষক হিসেবে চিহ্নিত করেছো, তোমাকে ধন্যবাদ। আমার এক প্রিয় ভাতিজা মাসুক ইবনে আনিস বেশ আগে আমাকে বলেছিলো ইসলামী লেখক। আমি এই কথার প্রতিবাদ করে বলেছিলাম-আমি লেখক। আর যদি আমাকে ইসলামী গবেষক চিহ্নিত করতে হয় তবে অন্যকে কুফরি গবেষক হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। আজ একই কথা তোমাকে বলতে চাই। মাগো, তুমি আমাকে খুব জানো মনে হয়। তবে আমার লেখার সাথে তুমি পূর্ণাঙ্গ পরিচিত নয় বলে মনে হচ্ছে।
আমি ইসলামী গবেষক কথাটা ঠিক নয়। আমার গবেষণার বিষয় মূলত বাংলাদেশের নারী, বস্তিবাসী, শিক্ষা এবং রাজনীতি।
আমি মুসলমান হিসেবে ইসলামকে পছন্দ করি, ইসলামকে ভালোবাসি। তবে তোমাদের কিংবা বাংলাদেশের মুল্লা-মৌলভীদের ইসলাম থেকে আমার বিশ্বাসের ইসলাম অনেক পৃথক। মাগো, আমি ইসলামকে পেয়েছি এক মানব ধর্ম হিসেবে। শুভেচ্ছা দত্ত হিন্দু , আর আমি ইসলামী গবেষক, তার আমার পরিচয় হলো কীভাবে? এই তো তোমার প্রশ্ন? তোমার দাবী মতো আমি যদি সত্যি ইসলামী গবেষক হই তবে এই সম্পর্ক হওয়াটা আবশ্যক ছিলো। ইসলাম প্রকৃত অর্থে শুধু মুসলমানের ধর্ম নয়। ইসলাম হলো মানুষের মুক্তির ধর্ম। হযরত মুহাম্মদ শুধু মুসলমানদের নবী নয়, তিনি গোটা মানব জাতীর নবী। পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ হযরত মুহাম্মদের উম্মত। বর্তমান সময়ের হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই হযরত মুহাম্মদ (স.) এর উম্মত। এই তাত্ত্বিক বিষয়টি দীর্ঘ আলোচনার দাবী রাখে।
মাগো, শুভেচ্ছা কেনো, এই বৃহত্তর সিলেটের মন্দির, গির্জা এবং মসজিদের সাথে তোমার চাচার খুব ঘণিষ্ট সম্পর্ক। এই সিলেটের অধিকাংশ হিন্দু-মুসলিম পরিবারের সাথে আমার আত্মার আত্মীয়তা রয়েছে। তুমি সিলেট এলে তোমার এই নালায়েক চাচার সাথে দেখা করলে আমি তোমাকে নিয়ে ঘুরবো এবং দেখবে তোমার চাচার কথা কতটুক সত্য।
মাগো, তুমি বলেছো, আমি রাগ করেছি। না গো মা, আমি আমার সন্তানের ওপর রাগ করতে পারি না। পৃথিবীর প্রতিটি মানব সন্তানই আমার সন্তান। তাই মানুষের ওপর আমার কোনো রাগ নেই। তুমি সুখে থাকো। মঙ্গলে থাকো।

২৩ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৫

সৈয়দ মবনু বলেছেন: লেখক বলেছেন: মা গো তোমার সন্তানের লেখা ভালোলাগলো বলে গর্ববোধ করি আমি। সন্তানতো তোমার-ই, ভক্ত হওয়ার প্রয়োজন নেই। দোয়া করো যেনো তোমান ছেলে মানুষ হয়ে মরতে পারে। কোনদেশে থাকো তুমি মা? তুমি দেশে এলে মুসলিম সাহিত্য সংসদে খবর নিলে আমার ঠিকানা পেয়ে যাবে, তবে প্রয়োজন ছাড়াতো সেখানে যাই না। তুমি সেখান থেকে আমার ফোন নম্বার নিয়ে ফোন দিলে দেখা হয়ে যাবে।মাগো তোমার মেয়ে ভালো আছে। সালাম এবং দোয়া দু'টাই দিয়েছি তোমার পক্ষ থেকে। সুখে থাকো মা, সুখে থাকো।

২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১২:০৯

সৈয়দ মবনু বলেছেন: ধন্যবাদ তোমাকে।