![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য যত নির্মমই হোক না কেন, সত্য তো সত্যই।
মার্কিন বিচার বিভাগের বিবৃতিতে কোথাও `জয়কে অপহরনের ষড়যন্ত্রের` কথা নাই। তথ্য ফাঁসের চেষ্টার পেছনে জয়ের ক্ষতি করার চেষ্টা ছিল বলে আদালতের কাছে প্রতিয়মান হয়েছে। কিন্তু কোথাও অপহরণের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি। তাহলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণের কথিত ষড়যন্ত্রটির কোথা থেকে পেলো মিডিয়া? এই প্রশ্নটি রেখে সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোতে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো অধিকাংশক্ষেত্রেই জয়ের অপহরণ সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি করেছে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার তথ্য নিয়ে। বাসসই প্রথম জয়কে অপহরণের কাহিনীটি প্রচার করে। উল্লেখ্য বাসস বাংলাদেশ সরকার নিয়ন্ত্রিত একটি সংবাদ সংস্থা। বাসসের প্রতিবেদেনটিতে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় এবং তার পরিবারের সদস্যদের অপহরণ করে বড় ধরনের ক্ষতির ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে একজন এফবিআই এজেন্টকে ঘুষ প্রদানে জড়িত থাকার দায়ে একজন বাংলাদেশীসহ দু’জনকে কারাদণ্ড দিয়েছে।……জেলা জজ ভিনসেন্ট এল ব্রিকেটি বৃহস্পতিবার এই দণ্ডাদেশ দেন। তারা উভয়েই আদালতের কাছে নিজেদের অপরাধ ও ষড়যন্ত্রের কথা স্বীকার করে। আদালতের কাছে দেয়া স্বীকারোক্তিতেই অভিযুক্তরা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণের পরিকল্পনার কথা জানান। প্রতিবেদনটিতে জয়কে অপহরণের কথা বারবার বলা হলেও, এই তথ্যটি বাসস কোথা থেকে পেলো, তা উল্লেখ করা হয়নি। একারণেই প্রশ্ন উঠছে, বাসস কি পরিকল্পিতভাবেই জয়কে অপহরণের গল্পটি প্রচার করেছে?
- See more at: Click This Link
আরও বিস্তারিত জানতে পড়ুনঃ Click This Link
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:১৮
বিষক্ষয় বলেছেন: রাফা @ আপনি বাংলায় যা লিখলেন তার সাথে যে ইংলিশ লেখার রেফারেন্স দিলেন তার কোনো মিল নাই। মনেহয় আপনি ভেবেছেন সামু বল্গের পাঠকরা ইংলিশ পড়তে পারে নে
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭
রাফা বলেছেন: @বিষক্ষয়,আপনি ঠিক গর্দভের মত প্রশ্ন করলেন।এটা আমার লেখা না ।জয় তার ফেসবুকে লিখেছে।ভিকটিম হিসেবে তাকে ডেকেছিলো জাষ্টিস ডিপার্টমেন্ট।সেখানেই সে কথাগুলো বলেছে।সেটার উল্লেখ করেই ফেসবুকে দিয়েছে।
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
সাগরের হাসি বলেছেন: জয় তো কত কথাই বলে। কিন্তু প্রমাণ তো মেলে না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:২৯
রাফা বলেছেন: জয়ের দেওয়া বিবৃতিটি পড়ুন এবার-
On Wednesday, March 4th I provided a victim statement in court before the sentencing of Rizve Ahmed Caesar, son of Mohammad Ullah Mamun, Vice-President of BNP’s cultural wing JaSaS.
http://www.justice.gov/oig/press/2015/2015-03-04a.pdf
Caesar was promised US $40,000 per month and given the first payment of US $30,000 in cash directly from very senior BNP leaders in Bangladesh. I cannot disclose their names because the investigation is ongoing. The BNP had planned to kidnap me and kill me here in the US.
Again, these are not the actions of a political party. These are the actions of terrorists. This is what you expect from a group that burns innocent women and children alive.
Notice, however that the newspapers and our “civil society” who never fail to speak against the Awami League are absolutely silent on this. The BNP can kill and kidnap, yet they will never blame the BNP directly. They always blame both parties. So what justification can they offer for the BNP trying to kill me here?
The same “civil society” claims the BNP burns innocent civilians because of personal conflict. When someone tries to kill me I take it very personally. I intend to pursue those responsible, no matter how high up they may be in the BNP. I will bring them to justice.
৪ মার্চ, বুধবার আমি মার্কিন আদালতে ক্ষতিগ্রস্থ হিসেবে একটি বক্তব্য পেশ করেছি, যে আদালতে বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনের পুত্র রিজভী আহমেদ সিজারের সাজা ঘোষণা করা হয়।
http://www.justice.gov/oig/press/2015/2015-03-04a.pdf
বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্ব সিজারকে মাসে ৪০,০০০ মার্কিন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রথম দফায় ৩০,০০০ মার্কিন ডলার ক্যাশ প্রদান করে। তদন্ত চলছে তাই আমি তাদের নাম প্রকাশ করতে পারছি না। বিএনপি আমাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণের পর হত্যার পরিকল্পনা করেছিলো।
আবারও বলছি, এগুলো কোনো রাজনৈতিক দলের আচরণ হতে পারে না। এগুলো জঙ্গিদের আচরণ। যে দল নিরীহ মানুষ ও শিশুকে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারে, তাদের কাছ থেকে আর কী আশা করা যায়?
লক্ষ করে দেখুন, যেসব পত্রিকা ও "সুশীল সমাজ" আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কথা বলতে কখনো পিছপা হয় না, তারা এ বিষয়ে একেবারে নিশ্চুপ। বিএনপি অপহরণ ও হত্যা করতে পারে, তারপরও তারা কখনোই বিএনপিকে সরাসরি দায়ী করে কিছু বলবে না। তারা সবসময় দুই দলকে দোষী করবে। আমাকে হত্যা করার জন্য বিএনপির এই প্রচেষ্টার সপক্ষে তারা কোন যুক্তি তুলি ধরবে এখন?
এই একই "সুশীল সমাজ" দাবি করে যে ব্যক্তিগত রেষারেষির জের ধরেই নাকি বিএনপি নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মারে। আমাকে যখন কেউ হত্যার চেষ্টা করছে, সেটিও তখন আমি খুবই ব্যক্তিগত ব্যাপার হিসেবে নিচ্ছি। যারা এর জন্য দায়ী, তারা বিএনপির যতো উচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্বই হোক না কেন, আমি তাদের হদিশ বের করে বিচারের মুখোমুখি করবো।