![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা প্রতিদিন সংবাদ পাচ্ছি যে নতুন নতুন মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে। এভাবে কতদিন চলবে আর প্রতিদিন আর কত মানুষ আক্রান্ত হবে? এটা বোঝার জন্য একটা ছোট্ট একটা graph বোঝা দরকার।...
১৬ এপ্রিল, ২০২০
ভাইরাস কি?
ভাইরাস হল পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট জীব। এরা ব্যাকটেরিয়ার চেয়ে ছোট। আকারে মোটামুটি ১০-৩০০ ন্যানোমিটার হয়ে থাকে। সবচেয়ে বড় ভাইরাস এর নাম মিমি ভাইরাস, আকারে এরা...
অসীম এই জগতের মাঝে এখনও জানা মতে পৃথিবীই একমাত্র বাসযোগ্য গ্রহ।
---------------------------------------------------------------------------------
পৃথিবীর যদি একটা কান থাকতো আর একটা মুখ থাকতো এবং পৃথিবীকে যদি এই ব্যাপারে জিজ্ঞাস করা হত যে- বলত মানুষ...
কিভাবে আমি মানুষ-
তোমাকে মানুষ বলি না;
তুমি মেয়ে, তুমি মহিলা আরও কত কি!
তুমি অজাত, কুজাত
তুমি অধার্মিক, ধর্মান্ধ, নাস্তিক শত পরিচয়!
তুমি সাদা তুমি কালো
তুমি মন্দ আমি ভাল।
আমাদের মনস্তাত্ত্বিক এই বিভাজন
কিভাবে হবে...
আর তাই এভাবেই যৌবন,
স্বপ্নে বিভর সারাদিন লুটোপুটি
মিশে আছে অতীতের শৈশবে;
মায়াময় অবারিত কৈশোর দাপাদাপি-
মিশে গেল প্রৌড়ে।
তোমাদের নিউরনের স্বপ্নে বেঁচে থাকা-
আর সব আশা শেষে বৃদ্ধ।
এই ই তো জীবন, যাকে ঘিরে...
আজ সকালে পাতারা ঝরে গেছে
মন বদলের পালায়
শরীর চলে গেছে রাতের কাছে আর
শুষ্ক শীত তার অনিবার্য হেলায়।
আজ সকালে, মানুষেরা সব মরে গেছে
কি আছে আমার বেলায়
যারা কাছের নিজের অহর্নিশ মাথায়
মৃত আদর...
চোখ বুজে তাই তোমায় দেখি
নীল সাগরের এ পারে
চোখ খুলে আর যায়না দেখা
দেখতে চাইলাম যারে।
মন সাগরে সাঁতার দিলাম
এক নিমিষেই পার
বন্ধ চোখের শেষ সীমানায়
খোলা একটা দ্বার।
বুজেই আছি দুচোখ নিরব
সময় অপেক্ষার
দ্বার পেরিয়ে...
এই অসীম জীবনের পরিসীমায়
কিছুটা সময় এই সংসার;
ক্ষণিকের খেলায় মাতিয়া হিয়ায়
পরে দেহ খানি মোর অসাড়।
তবু কেন এত টানাপড়েন?
তবু কেন এত হিংসা বিদ্বেষ?
কেন পারিনা উদারতা দেখাতে
মর্ত্যটাকে বানাতে বেহেশত।
বেঁচে থাকা শুধু পেছনের অতীতের সওয়ারি হয়ে
আর বেঁচে থাকা দূরতম আশার পূজারি হয়ে;
হে আল্লাহ, আমার এ জীবন-
কথা না বলা থেকে আজ এই আমি
কানে না শোনা থেকে এই আমি
নিষিক্ত এক ভ্রুন...
আমার এ দেহ মন
এক নারীর গর্ভে তৈরি হওয়া চঞ্চল প্রাণ
যার নাম দিয়েছে এ পৃথিবী- \'মা\'।
বিগত দশকের ফেলে আসা শৈশব
যার আদর গালে লেগে হয়ে গেছে অমৃত
ভুবন তাকে বলে- \'দাদী\'।
হাটি হাটি পায়ে...
অনাদিকাল দাঁড়িয়ে আছি মনে হচ্ছে
এক হাতে আমার মূল্যবান খাম
অন্য হাত ঘামে ভিজে পিছলে পিছলে যাচ্ছে।
সময় বড় আস্তে আস্তে এগুচ্ছে-
ডানে বায়ে সামনে পিছনে
আমার চোখের দৃষ্টিকোণের পরিধি জড়িয়ে
শুধু মানুষের কালো চুল...
অনেক দিন হয়ে গেছে আমার এই জগত
অনেক ভাল আছি আমি-
কিন্তু শুনেছি এই সুন্দর জগতটা নাকি নশ্বর!
আর কিছু দিন পরে নাকি
অন্য এক জগতে হবে পদার্পণ-
কি অদ্ভুত লাগে শুনতে
সেখানে নাকি আলো...
পিচ কালো রাস্তার বুকে
সাদা মেঘের স্বপ্ন ঘুরে সুখে
ভেজা পাতার ভ্রমে আমার এই শহরের শ্রম-
কাল হয়ত নতুন একটা সূর্য উঠবে
সেই ভাঙ্গা ইটের মাথায় রোদে হাসবে
ফেলে আসা বন্দি দিন বন্দি...
বুকের ভিতর রোপিত ছিল খুশির এক বীজ
সে বীজ থেকে জন্ম নিলো হাসির এক অঙ্কুর
সে বেড়ে চলে সূর্য পানে বাঁকা ঠোঁটের কোনে
মোহিত হয় হৃদয় থেকে মনের গহীন বনে।
এত্ত বড় একটা ঝলসানো চাঁদ আকাশে
বাতাশে তার সাদা আলোর চাঁদোয়া ঘ্রান-
একবার নিঃশ্বাসে টেনে নিলে তারে বুকে
হৃদয়ের গভীরের অন্ধকারগুলো হয়ে যায় ম্লান।
দেবে নাকি একটা বুক ভরা টান?
©somewhere in net ltd.