![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কুনূতে নাজেলার চেয়ে দু’আ অগ্রগণ্য
====================
৫.হযরত আশরাফ আলী থানবী(রহ.) বলেন-- আমার নিকট ‘কুনূতে নাযিলা’ (قنوت نازله)-এর পরিবর্তে পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পর দু‘আ করাই উত্তম। এটি বিরল-বিস্ময়কর একটি পদ্ধতি। তাছাড়া সহজ ও নিরাপদও। এতে গোপনীয়তাও রক্ষা হয়। আর ‘কুনূতে নাযিলা’ (قنوت نازله) পড়ার মাধ্যমে তো প্রতিপক্ষকে এ কথা জানিয়ে দেওয়া হয় যে, আমরা তোমাদের কারণে ভীত ও আতঙ্কগ্রস্থ।
বিপদের প্রকৃত তদবীর
৬. হযরত বলেন- দুঃখ-কষ্ট ও বিপদ-আপদ দূর করার আসল তদবীর হলো আমল ঠিক করা। এমন করা হলে ইনশা আল্লাহ এর বরকতে অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই শত্রু ভীত ও সন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে ।
শত্রুর সঙ্গে মোকাবেলা করার শরীয়ত নির্দেশিত আমলপঞ্জিঃ
৭. হযরত বলেন- শত্রু দ্বারা আক্রান্ত হলে শরীয়তে এর দু’টি সমাধান রয়েছে। শক্তি থাকলে মোকাবেলা করবে, আর অক্ষম হলে ধৈর্য ধরবে ও
দু’আ করবে। কিন্তু স্বেচ্ছা কারাবরণের এই পদ্ধতি যে কোথায় পেলো, তা আল্লাহই ভালো জানেন! ইউরোপ থেকেই এ শিক্ষা গ্রহণ করেছে, তাছাড়া আর কোথায় পাবে এমন শিক্ষা?
( কামালাতে আশরাফিয়া-অনুবাদক মাওলানা জালালুদ্দিন )
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: দরকারি পোস্ট