![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজাম ভাইয়ের লেখাটা পুরোপুরি কপি পেষ্ট করা হয়েছে।
নিজাম ভাই চট্টগ্রামে থাকেন। তিনিই ছবি তুলে এই লেখাটা পোষ্ট করেন। এর আগে তিনি কখনো হুজুরকে দেখেননি।
==============================
ছবির মানুষটিকে কেউ কেউ হয়তো চিনেন,অনেকেই নাম শুনেছেন তবে বেশিরভাগই আগে কখনো দেখেননি,নিশ্চিত।
দেখেন নাই কারণ উনি নিজেকে দেখাতে,জাহির করতে চান না।নীরবে-নিভৃতে কাজ করে যাচ্ছেন।
উনি প্রফেসর হামিদুর রহমান সাহেব।
বুয়েটের সাবেক এবং বর্তমানে গাজীপুর বোর্ড বাজারস্থ IUT'র অধ্যাপক।
হাফেজ্জী হুজুরের সোহবত,দ্বীনি পড়াশোনা এবং দাওয়াতের কল্যাণে নিজেই বড় মহীরুহে পরিণত হয়েছেন।
পারদর্শী উলামা হযরতগণ উনার চারপাশে ইলম অন্বেষণে সর্বদা ভীড় করে থাকেন।
কিন্তু হযরত এত বিনয়ী!
বলেন আমি ইংরেজী শিক্ষিত মানুষ,আলিম নই।
উলামাগণের জুতাবাহক!
হাফেজ্জী হুজুর নির্দেশ দিয়েছেন "উনার কথাগুলা নকল করার,তাই উনার কথাগুলা আপনাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি!
আল্ল-হু আকবার কাবী-র..
আল্লাহওয়ালারা কতই না বিনয়ী হন!
হুজুরের আজব সংস্পর্শে এসে অসংখ্য মানুষ নিজেকে দুনিয়া হতে দ্বীনের দিকে পরিবর্তন করে নিয়েছেন।
এমন সব মানুষ যাদের ইসলামে আগ্রহী হওয়ার বিষয়ে কোন আশা ছিলনা।
ঢাকা থেকে হুজুরের টানে ছুটে এসেছিলেন বেশ কয়েকজন তরুণ।
বৃহস্পতিবার দিনভর চাকরি করে রাতে ট্রেনে নির্ঘুম-আধোঘুমে রাত কাটিয়ে সকালে চট্টগ্রাম পৌঁছে না ঘুমিয়েই দিনভর হুজুরের বিভিন্ন প্রোগ্রামে ছুটেছেন।
রাতে আবার ক্লান্ত দেহে দীর্ঘ ট্রেন যাত্রার পর স্টেশন থেকেই কর্মক্ষেত্রে।
কি এমন ব্যক্তিত্ব হযরতের চরিত্রে তরুণ ছেলেগুলা সপ্তাহের ছুটির দিনটা পর্যন্ত দ্বীনের জন্য কুরবানি দিচ্ছে?
উনাদের পরিবর্তন আমাদের মত হয় নাই।
সম্পূর্ণ সুন্নাতি পোশাক আর লম্বা দাড়ি।
অনেকেই চাকরির ফাঁকেই কুরআন হিফজে-শুদ্ধকরণে লেগে গেছেন!
সুবহা-নাল্ল-হি ওয়াবিহা'মদিহি!
নেভীর কমান্ডার শরীফ ভাই।
লেবাননের মিশন থেকে দু-সপ্তাহের ছুটিতে এসেছেন।
এসেই ইতিমধ্যে ৩ দিন হুজুরের সাথে ব্যয় করেছেন।সার্বক্ষণিক নজর রাখছেন হুজুরের সুবিধা-অসুবিধার।
উনার বদৌলতেই চট্টগ্রাম নেভীর বানৌজা ঈশা খাঁ ঘাটিতে ঢোকার সুযোগ হয়।
সবাই উনাকে স্যালুট ঠুকছে,স্যার স্যার করছে আর উনি নিজেকে কুরবান করেছেন এক আল্লাহওয়ালার জন্য।
উনার বেশ দেখে বোঝার উপায় নেই মাদ্রাসার হুজুর না নেভীর কমান্ডার?
____________________________________________________________________
কি এমন যাদুকরী ক্ষমতা পেলেন বুয়েটের প্রফেসর সবাই মৌমাছির ন্যায় উনার চতুর্পাশে সর্বদা দ্বীনের ভালবাসায় ঘুরছে?
প্রথমত আলিমের সংস্পর্শ।
খোলাসা করে বললে হাফেজ্জী হুজুরের প্রভাব।
দ্বিতীয়ত আল্লাহর পাক কালাম তথা আল-কুরআন।
উনারা প্রকৌশলের মানুষ,বিজ্ঞান ভালই বোঝেন।
হক্কানি আলিমের সংস্পর্শে এসে যখন কুরআন বুঝতে শিখলেন,দেখলেন উনার কয়েক বছর আগে শেখা কঠিনতর বিষয়গুলা কত আগে থেকেই কুরআনে কত সহজতর করে বলা হয়েছে।
বিস্ময় এবং ভালবাসা থেকে এমন কুরআনওয়ালা হয়েছেন ঢাকায় কুরআন শিক্ষার একাধিক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন।
উনি যখন বলেন "পড় তোমার প্রভুর কালাম,তাঁর জন্যেই;যত সুন্দর করে পার!
ওয়াল্ল-হি!
কুরআন তিলাওয়াতের প্রতি আপনার ভালবাসা না জন্মে পারবেনা।
যখন কোন আয়াতের মর্মস্পর্শী,আজিব ধরনের তাফসীর করেন,কুরআন বোঝার প্রতি আপনার আগ্রহ না জন্মে যাবেনা।
★শেষ করছি হযরতের মায়াবী বলয়ে এসে আমূল পরিবর্তিত এক লেফটেন্যান্ট কর্ণেলের বর্ণণা দিয়ে।
মোঃ গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী।
চট্টগ্রামের সল্টগোলা ক্রসিং সংলগ্ন নেভীর অফিসার্স এরিয়ায় বাগানসহ গিয়াস সাহেবের সরকারী বাসাটার অন্য এলাকায় ভাড়া হিসাব করলে মাসে লাখের কম হবেনা।
আমি-আপনি হলে চরম বিলাসিতায় বাসাটার সদ্ব্যবহার করতাম,তাই না?
গিয়াস সাহেব হযরতের মায়াবী জালে বাসার সামনের রুমটাকে বানিয়েছেন সকাল বেলার কুরআন শিক্ষা কেন্দ্র!
প্রায় ৪০ জন ছাত্র প্রাত্যহিক এখানে কুরআন শেখে।
চিন্তা করতে পারেন?
আমি নেভীর লেফটেন্যান্ট কর্ণেল হলে নিজ ছেলে-মেয়েকে কোথায় পড়াতাম?
বিদেশে না হলেও দেশের নামকরা কোন ইংলিশ মিডিয়ামে নিশ্চয়?
গিয়াস সাহেবের ছোট ছেলে আলী আব্দুল্লাহ,মেয়ে আ'য়িশা দুজনের বয়স সর্বোচ্চ ৮-৯র মধ্যে।
এরই মধ্যে উভয়ে সাড়ে ২৯ পারা শেষ করেছে।
আব্দুল্লাহ বলছে ঈদুল আযহার পূর্বেই কুরআনের হিফজ শেষ হবে।
সুবহা-নাল্ল-হ,আলহা'মদুলিল্লা-হ,আল্ল-হু আকবার সব আপনি বলেন,
আমি ভাষা হারিয়েছি।
★কিছুসময় কাটিয়ে এত অভিভূত হয়েছি,
বুঝতে পারছি Salim Sanwar,Tyoub Rahman ভাইরা কেন ঢাকা থেকে ছুটে এসেছেন!
উত্তরাবাসী কত সৌভাগ্যবান তাঁরা বিরল এক বুজর্গ এর সংস্পর্শে ধন্য হচ্ছেন।
দুআ' করি আল্লাহ এ দ্বীনওয়ালা,কুরআনপাগলা বৃদ্ধের হায়াত বাড়িয়ে দেন,সুস্থ রাখেন এবং আমাদেরও উনার সৎসঙ্গ লাভের সৌভাগ্য দান করেন।
আ-মী-ন
প্রফেসর হামিদুর রহমান ছাহেব (দা.বা.) সর্ম্পকে জানার জন্য নিচের লিংকটিতে
ক্লীক করুন। এই সুন্দর web site টি পরিচালনা করছেন
হযরত আদম আলী (দা.বা.) (কমান্ডার অব নেভী)
http://www.annoor-bd.com/hrlife.html
--- নিজাম বাই থ্রীজিছবির মানুষটিকে কেউ কেউ হয়তো চিনেন,অনেকেই নাম শুনেছেন তবে বেশিরভাগই আগে কখনো দেখেননি,নিশ্চিত।
দেখেন নাই কারণ উনি নিজেকে দেখাতে,জাহির করতে চান না।নীরবে-নিভৃতে কাজ করে যাচ্ছেন।
উনি প্রফেসর হামিদুর রহমান সাহেব।
বুয়েটের সাবেক এবং বর্তমানে গাজীপুর বোর্ড বাজারস্থ IUT'র অধ্যাপক।
হাফেজ্জী হুজুরের সোহবত,দ্বীনি পড়াশোনা এবং দাওয়াতের কল্যাণে নিজেই বড় মহীরুহে পরিণত হয়েছেন।
পারদর্শী উলামা হযরতগণ উনার চারপাশে ইলম অন্বেষণে সর্বদা ভীড় করে থাকেন।
কিন্তু হযরত এত বিনয়ী!
বলেন আমি ইংরেজী শিক্ষিত মানুষ,আলিম নই।
উলামাগণের জুতাবাহক!
হাফেজ্জী হুজুর নির্দেশ দিয়েছেন "উনার কথাগুলা নকল করার,তাই উনার কথাগুলা আপনাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি!
আল্ল-হু আকবার কাবী-র..
আল্লাহওয়ালারা কতই না বিনয়ী হন!
হুজুরের আজব সংস্পর্শে এসে অসংখ্য মানুষ নিজেকে দুনিয়া হতে দ্বীনের দিকে পরিবর্তন করে নিয়েছেন।
এমন সব মানুষ যাদের ইসলামে আগ্রহী হওয়ার বিষয়ে কোন আশা ছিলনা।
ঢাকা থেকে হুজুরের টানে ছুটে এসেছিলেন বেশ কয়েকজন তরুণ।
বৃহস্পতিবার দিনভর চাকরি করে রাতে ট্রেনে নির্ঘুম-আধোঘুমে রাত কাটিয়ে সকালে চট্টগ্রাম পৌঁছে না ঘুমিয়েই দিনভর হুজুরের বিভিন্ন প্রোগ্রামে ছুটেছেন।
রাতে আবার ক্লান্ত দেহে দীর্ঘ ট্রেন যাত্রার পর স্টেশন থেকেই কর্মক্ষেত্রে।
কি এমন ব্যক্তিত্ব হযরতের চরিত্রে তরুণ ছেলেগুলা সপ্তাহের ছুটির দিনটা পর্যন্ত দ্বীনের জন্য কুরবানি দিচ্ছে?
উনাদের পরিবর্তন আমাদের মত হয় নাই।
সম্পূর্ণ সুন্নাতি পোশাক আর লম্বা দাড়ি।
অনেকেই চাকরির ফাঁকেই কুরআন হিফজে-শুদ্ধকরণে লেগে গেছেন!
সুবহা-নাল্ল-হি ওয়াবিহা'মদিহি!
নেভীর কমান্ডার শরীফ ভাই।
লেবাননের মিশন থেকে দু-সপ্তাহের ছুটিতে এসেছেন।
এসেই ইতিমধ্যে ৩ দিন হুজুরের সাথে ব্যয় করেছেন।সার্বক্ষণিক নজর রাখছেন হুজুরের সুবিধা-অসুবিধার।
উনার বদৌলতেই চট্টগ্রাম নেভীর বানৌজা ঈশা খাঁ ঘাটিতে ঢোকার সুযোগ হয়।
সবাই উনাকে স্যালুট ঠুকছে,স্যার স্যার করছে আর উনি নিজেকে কুরবান করেছেন এক আল্লাহওয়ালার জন্য।
উনার বেশ দেখে বোঝার উপায় নেই মাদ্রাসার হুজুর না নেভীর কমান্ডার?
____________________________________________________________________
কি এমন যাদুকরী ক্ষমতা পেলেন বুয়েটের প্রফেসর সবাই মৌমাছির ন্যায় উনার চতুর্পাশে সর্বদা দ্বীনের ভালবাসায় ঘুরছে?
প্রথমত আলিমের সংস্পর্শ।
খোলাসা করে বললে হাফেজ্জী হুজুরের প্রভাব।
দ্বিতীয়ত আল্লাহর পাক কালাম তথা আল-কুরআন।
উনারা প্রকৌশলের মানুষ,বিজ্ঞান ভালই বোঝেন।
হক্কানি আলিমের সংস্পর্শে এসে যখন কুরআন বুঝতে শিখলেন,দেখলেন উনার কয়েক বছর আগে শেখা কঠিনতর বিষয়গুলা কত আগে থেকেই কুরআনে কত সহজতর করে বলা হয়েছে।
বিস্ময় এবং ভালবাসা থেকে এমন কুরআনওয়ালা হয়েছেন ঢাকায় কুরআন শিক্ষার একাধিক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন।
উনি যখন বলেন "পড় তোমার প্রভুর কালাম,তাঁর জন্যেই;যত সুন্দর করে পার!
ওয়াল্ল-হি!
কুরআন তিলাওয়াতের প্রতি আপনার ভালবাসা না জন্মে পারবেনা।
যখন কোন আয়াতের মর্মস্পর্শী,আজিব ধরনের তাফসীর করেন,কুরআন বোঝার প্রতি আপনার আগ্রহ না জন্মে যাবেনা।
★শেষ করছি হযরতের মায়াবী বলয়ে এসে আমূল পরিবর্তিত এক লেফটেন্যান্ট কর্ণেলের বর্ণণা দিয়ে।
মোঃ গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী।
চট্টগ্রামের সল্টগোলা ক্রসিং সংলগ্ন নেভীর অফিসার্স এরিয়ায় বাগানসহ গিয়াস সাহেবের সরকারী বাসাটার অন্য এলাকায় ভাড়া হিসাব করলে মাসে লাখের কম হবেনা।
আমি-আপনি হলে চরম বিলাসিতায় বাসাটার সদ্ব্যবহার করতাম,তাই না?
গিয়াস সাহেব হযরতের মায়াবী জালে বাসার সামনের রুমটাকে বানিয়েছেন সকাল বেলার কুরআন শিক্ষা কেন্দ্র!
প্রায় ৪০ জন ছাত্র প্রাত্যহিক এখানে কুরআন শেখে।
চিন্তা করতে পারেন?
আমি নেভীর লেফটেন্যান্ট কর্ণেল হলে নিজ ছেলে-মেয়েকে কোথায় পড়াতাম?
বিদেশে না হলেও দেশের নামকরা কোন ইংলিশ মিডিয়ামে নিশ্চয়?
গিয়াস সাহেবের ছোট ছেলে আলী আব্দুল্লাহ,মেয়ে আ'য়িশা দুজনের বয়স সর্বোচ্চ ৮-৯র মধ্যে।
এরই মধ্যে উভয়ে সাড়ে ২৯ পারা শেষ করেছে।
আব্দুল্লাহ বলছে ঈদুল আযহার পূর্বেই কুরআনের হিফজ শেষ হবে।
সুবহা-নাল্ল-হ,আলহা'মদুলিল্লা-হ,আল্ল-হু আকবার সব আপনি বলেন,
আমি ভাষা হারিয়েছি।
★কিছুসময় কাটিয়ে এত অভিভূত হয়েছি,
বুঝতে পারছি Salim Sanwar,Tyoub Rahman ভাইরা কেন ঢাকা থেকে ছুটে এসেছেন!
উত্তরাবাসী কত সৌভাগ্যবান তাঁরা বিরল এক বুজর্গ এর সংস্পর্শে ধন্য হচ্ছেন।
দুআ' করি আল্লাহ এ দ্বীনওয়ালা,কুরআনপাগলা বৃদ্ধের হায়াত বাড়িয়ে দেন,সুস্থ রাখেন এবং আমাদেরও উনার সৎসঙ্গ লাভের সৌভাগ্য দান করেন।
আ-মী-ন
প্রফেসর হামিদুর রহমান ছাহেব (দা.বা.) সর্ম্পকে জানার জন্য নিচের লিংকটিতে
ক্লীক করুন। এই সুন্দর web site টি পরিচালনা করছেন
হযরত আদম আলী (দা.বা.) (কমান্ডার অব নেভী)
http://www.annoor-bd.com/hrlife.html
--- নিজাম বাই থ্রীজি
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: প্রথমত আলিমের সংস্পর্শ।
খোলাসা করে বললে হাফেজ্জী হুজুরের প্রভাব।
কেন ভাই মাওলানা আবরার উল হক সাহেবের কোন প্রভাব ওনার উপর পড়েনি ? দুজন -ই তো ওনার শায়েখ !
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
সেলিম৬২৫১ বলেছেন: জ্বী আপনি ঠিক বলেছেন।
নিজাম ভাইয়ের লেখাটা পুরোপুরি কপি পেষ্ট করা হয়েছে।
নিজাম ভাই চট্টগ্রামে থাকেন।হুজুরের মাহফিলে তিনি একটা ফেবু পেইজ থেকে পেয়ে সেখানে উপস্থিত হন এবং তিনিই ছবি তুলে এই লেখাটা পোষ্ট করেন। এর আগে তিনি কখনো হুজুরকে দেখেননি।
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৯
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: পারদর্শী উলামা হযরতগণ উনার চারপাশে ইলম অন্বেষণে সর্বদা ভীড় করে থাকেন।
হতে পারে এটা আপনার চিন্তা - ভাবনা । আপনি আলেমদের জিগেস করতে পারেন : পারদর্শী আলেমরা বলবেন ' আত্মিক সংশোধনের উদ্দেশ্যে ' , ( ইলম অন্বেষণে না )
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২১
জনাব মাহাবুব বলেছেন: একজন আল্লাহর রাস্তায় বিলিয়ে দেওয়া মানুষকে দেখে ভালো লাগলো।
উনারা নিরবে, নিভৃতে ইসলামের সৌন্দর্য সবার মাঝে বিলিয়ে দিচ্ছেন।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
মুদ্দাকির বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট +++
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: May Allah Blish him.
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: নেভীর লেফটেন্যান্ট কর্ণেল ? ? ক্যামনে কি... ? নেভিতে কি এই ধরনের পদবী আছে... ?
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
সেলিম৬২৫১ বলেছেন: নেভীতে কমান্ডার,
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১২
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: হযরতের ছবি দেওয়া কি ঠিক হল ? ছবি প্রচারের বিষয়ে ওনার মত কি দয়া করে জানাবেন ? উনি এটাকে জায়েজ মনে করেন , নাকি না -জায়েজ ?