নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এন এম সানোয়ারুল ইসলাম সেলিম

সেলিম৬২৫১

সেলিম৬২৫১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরআন স্পর্শ করতে ওযু লাগবে কি?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

ইমাম আবু হানিফা, শাফেয়ী, মালেক ও আহমাদ বিন হাম্বল (র) এর
গ্রহণযোগ্য মতানুসারে, একজন কাফেরের জন্য কোরআনে কারিম স্পর্শ করা হারাম।

এ ব্যাপারে শাইখ বিন বায (র) কে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল, কোন খৃস্টান যদি কোন মুসলিমের কাছে কোরআন শরিফ চায়, তখন কি করনীয়?

এর জবাবে তিনি বলেছিলেন, এ ক্ষেত্রে উক্ত খৃস্টানকে কোরআনে কারিম দেয়া যাবে না।
বরং তাকে কোরআন তিলাওয়াত করে শোনানো যেতে পারে অথবা কোরআনের অনুবাদ
বা তাফসীর দেয়া যেতে পারে।

তিনি রাসুল (স) এর একটি হাদিসও তাঁর এ ফতোয়াতে উল্লেখ করেছেন,
যা মুসনাদে আহমাদে বর্ণিত হয়েছে।

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
أَنْ لَا تُسَافِرُوا بِالْقُرْآنِ إِلَى أَرْضِ الْعَدُوِّ؛ فَإِنِّي أَخَافُ أَنْ يَنَالَهُ أَحَدٌ مِنْهُمْ

তোমরা কোরআনে কারিম নিয়ে শত্রু এলাকাতে যেয়ো না।
কেননা আমার ভয় হয় তাদের কেউ এ কোরআনের নাগাল পেয়ে যাবে

(অন্য ভাষায়, কোরআন ধরে/ স্পর্শ করে ফেলবে)।
- মাজমু’ ফাতওয়া বিন বায, খণ্ড ৬/ পৃষ্ঠা ৪৬৯

--- Rizwanul Kabir Sanin

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩

এহসান সাবির বলেছেন: খৃস্টানকে যদি ওযু করানো হয় তাহলে কি হবে? বা অন্য ধর্মের কাউকে যদি ওযু করানো হয় তাহলে কি হবে? নাকি অন্য ধর্মের হলেই আর ওযু যায়েজ হবে না?

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: @ এহসান সাবির, আহলে কিতাবরা খাতনা করে এবং শরীয়ত নির্দেশিত পন্থায় পরিচ্ছন্নতা অর্জন করে বলে অজু করলেই পবিত্রতা অর্জন করতে পারে - যা হিন্দু বা বৌদ্ধদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

@ লেখক, মোবাইলে কুরআন অ্যাপ্স চালু করতে কি অযু লাগবে?

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

সেলিম৬২৫১ বলেছেন: @নীল আকাশ ২০১৪: অযু লাগবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.