নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাওয়াহা (রাঃ) কবিতার/আবৃত্তি শুনতে চাই কন্ঠে আপনার/খানসা (রাঃ) এর মতন / চাই শোনাতে / হে প্রিয় রাসূল পেতে চাই স্হান/সেই আসরে জান্নাতে।

Salina Alam

Salina Alam › বিস্তারিত পোস্টঃ

# চিন্তার খোরাক

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২৬

আমি একজন মুস*লিম

মুসলিম অর্থ কি?
মুসলিম হলো সেই ব্যক্তি যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্ম*সমর্পণ করে।

মুস*লিম হিসাবে আমার ওপর ফরজ দায়িত্ব অন্যকে দ্বীন ও ঈমানের দাওয়াত দেয়া।

দাওয়াত বা দাওয়াহ কি?
দা'ওয়াহ বা দাওয়াহ অথবা দাওয়াত হলো "আমন্ত্রণ" মানে ইসলামের প্রচার।
যেন সকল মানুষ তার সৃষ্টিকর্তাকে চিনে,জেনে তার দিকে ফিরে আসে।
এজন্য কোরআন, হাদীস এবং আমাদের নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনীগ্রন্থ সীরাহ পাঠ করতে হবে। এটা মুসলিম যেমন পড়বে তেমনি ভিন্ন*ধর্মা*বলম্বী কেউ পড়লে সে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। এটাই দাওয়াহর বিষয়।

আমি কেন দাওয়াত দিব?
নিজের ঈমান যেন দৃঢ় হয়। নিজে এবং অন্য সকলে জাহা*ন্নাম থেকে বেঁচে, জান্নাতে যেতে পারি।
মানুষকে সৃষ্টি করে জা*ন্নাতে রাখা হয়েছিল। জান্নাত মানুষের আসল ঘর ও চিরস্থায়ী ঠিকানা।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা ই আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। অন্তরে এ বিশ্বাস এনে তাঁর আনুগত্য করা।আল্লাহর হুকুম, আদেশ- নিষেধ মেনে চলা। আল্লাহর সাথে কাউকে কোন কিছুকে শরীক না করা।

শ*য়*তান সম্পর্কে আমরা সবাই জানি, সে মানুষকে জা*ন্না*ত থেকে যেমন বিতা*ড়িত করেছে, তেমনি সে চায় না মানুষ মৃত্যুর পর জান্না*ত ফেরত পাক।

দুনিয়াতে যত বিশৃ*ঙ্খ*লা, অ*শা*ন্তি শয়* তানের প্ররো*চনায়।
প্রতিটি মুস*লিম ব্যক্তির ইস*লাম সম্পর্কে নিজে জেনে যেমন নিজে পালন করতে হবে। তেমনি অন্য মুস*লিম ও ভিন্ন ধর্মের মানুষকে জাহা*ন্নাম থেকে যেন বাঁচার জন্য দাওয়াত দিতে হবে। আমরা বর্তমানের এই অগ্নি*কান্ড থেকে শিক্ষা নিয়ে জীবন সম্পর্কে চিন্তা করতে পারি।

জীবন কি?
তাদেরকে বিশ্বের উন্নততর শক্তি*শালী রাষ্ট্র হিসাবে আমরা জানি।
তারাও এই দুনিয়ার প্রকৃতির সৃষ্ট আগু* ন থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারছেনা,তাদের যৌথ সকল শক্তি প্রয়োগ করে।
আর জাহা*ন্নামের আ*গুন! দুনিয়ার একগুন।আর সেদিনের সেই আ*গুন হবে সত্তুর গুন।
আর সেদিন একাকী একজন মানুষ দাঁড়াবে আল্লাহর দরবারে। যদি সে দুনিয়াতে আল্লাহর অবাধ্য মানুষ হয়, তার কি অবস্হা হবে!

মানুষের জীবন এবং তার দুনি*য়াতে অবস্থান কতো দিনের, তার সঠিক তথ্য কারোরই জানা নাই।

তাদের মতো,পূর্বেও আদ,সামূদ জাতি ও আরো অনেক শক্তি*শালী জাতি দুনিয়াতে ছিলো। তাদের অবা*ধ্যতার পরিনতি কি আমাদের জানতে হবে।
বুদ্ধিমান মানুষের জন্য এতে চিন্তার খোরাক রয়েছে।

# সাজ

এখনো আমরা জীবিত!
নিজেকে সংশোধন করে
নিতে পারি আজ!
জানিনা কাল হয়তো!
হয়ে যাব মৃত!
থেমে যাবে জীবনের ব্যস্ততা শত!
ফেলে রেখে যাবো যতো
সব গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
অবাধ্য,অপ্রস্তুত হ'য়ে
দাঁড়াবো দরবারে গিয়ে
সেদিন মাথা নিচু করে
কোন উপকারে আসবেনা সেই লাজ।
আজ যদি লজ্জিত হয়ে
তওবা, ইস্তেগফার দিয়ে
নিজেকে পরিনত করি
মুমিন বান্দায়ে
উপকারী হবে সেই সাজ।।

ظَهَرَ الْفَسَادُ فِى الْبَرِّ وَالْبَحْرِ بِمَا كَسَبَتْ اَيْدِى النَّاسِ لِيُذِيْقَهُمْ بَعْضَ الَّذِىْ عَمِلُوْا لَعَلَّهُمْ يَرْجِعُوْنَ

সূরা নম্বর: ৩০ আয়াত নম্বর: ৪১

মানুষের কৃতকর্মের দরুন স্থলে ও সমুদ্রে বিপর্যয় ছড়াইয়া পড়ে; যাহার ফলে উহাদেরকে উহাদের কোন কোন কর্মের শাস্তি তিনি আস্বাদন করান, যাহাতে উহারা ফিরিয়া আসে।

-----RabAh ✍️
---১৪ই--জানুয়ারী--২০২৫ইং

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.