নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগের স্বত্বাধিকারী সামিয়া

সামিয়া

Every breath is a blessing of Allah.

সামিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

পথে ঘাটে পর্ব (১৮)

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২



দীর্ঘ জ্যাম পার হয়ে বাস বনানী স্ট্যান্ড এর কাছাকাছি এসে আবার সিগনালে পড়লো, আমি নেমে গেলাম, ঘড়িতে সকাল ৯টা ১০মিনিট। অফিসের লাস্ট ইন টাইমের সময় ও শেষ হয়ে গেলো!(হতাশ) এখন দৌড়াদৌড়ী করে আর কি হবে! ৩দিন লেট হলে একদিনের স্যালারি কাটা, গুলশানের সব অফিস গুলোরই কি এই অবস্থা!! অফিসে ইন নিয়া এত count down!! বাসায় যেতে যে রোজ দেরী হয় সেটা কেন counting করেনা, তাতে আর কিছু না হোক অন্তত বুঝতো ইমপ্লয়িদের কষ্ট, আমরা যদি রোজ অফিসে আসতে পারি ৯টা-৫টা work করতে পারি তাহলে ১০মিনিট লেট করে বিশিষ্ট এইচ,আরদের তোপের মুখে ক্যান পরবো ইচ্ছা করে?? একটু যদি বুঝত! আমার এই মাসে লেট হয়েছে ৮ দিন, আজকের দিন নিয়া নয় দিন হবে, কিভাবে কি যে হবে!! আমার ডিপার্টমেন্টের ই,ডি স্যার এর সাইন নিয়া বেশ কিছু লেট ফ্রম এইচ,আর এ জমা দিতে হবে, সমস্যা হচ্ছে ই,ডির সাইন নেয়া, সারা মাস কঠোর পরিশ্রম করে লেট এর জন্য কারো কথা শুনতে ইচ্ছে করে না।

কিন্তু এটাই প্রতি মাসে ফেইস করতে হয়, আর শুধু যে ই,ডি স্যার তা তো না, এইচ আর তো আছেই, আর আমার ডিপার্টমেন্টের স্পেশাল পুরুষ সহকর্মীরা যারা কিনা গসিপে যে কোন বেসামাল কুটনা মহিলাদের ও হার মানায়, এই সব আকাশ পাতাল critical & confidential চিন্তা করতে করতে হাঁটছি সামনের মোড় থেকে রিকশা নিবো।

হাঁটতে হাঁটতে ভাবলাম হাটা স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী!! জিম ট্রেইনারের একটা কথা মনে পড়লো, হাঁটার সময় দুই হাত নেড়ে নেড়ে হাঁটা বেশ উপকারী! অনেকদিন হল জিম যাইনা! চাকরি আর জ্যাম আর স্টাডি আমার জীবন থেকে ক্রমাগত কেড়ে নিচ্ছে জীবনের মূল্যবান সময় গুলো, আমি হাত নেড়ে নেড়ে হাঁটছি, খুব স্বাস্থ্য সচেতন ফিল করছি এমন সময় পেছন থেকে একজন বলে উঠলো আপনি কি রোজ এখানে আসেন? লেখাপড়া করেন? কোনটায় এ,আই,ই্‌উ,বি তে ? আমি ও ওখানে পড়ি, আপনাকে আমি অনেক দিন দেখেছি রোজ কথা বলবো কথা বলবো ভেবেছি কিন্তু সাহস করতে পারিনি।

আমি কিছুটা লজ্জা পেলাম, এই ছেলে আমাকে ফলো করছিল তারমানে আমার এতক্ষনের কর্মকাণ্ড দেখেছে!!
আমি বললাম এইতো সাহস করে ফেললেন, কথা বললেন।
-আসলে আপনি যে বাসে ছিলেন আমিও ওটাতে ছিলাম, আমি আপনাকে প্রায়ই বাসে আসতে দেখি।
-আচ্ছা তাই!(আমাকে বাসে দেখে দেখে কারো ইমপ্রেস হওয়ার কথা না, কোন রকম দাঁতটা ব্রাস করেই দেই দৌড় আয়না না দেখে বের হলেও বুঝতে পারি কেমন আজেবাজে রকম দেখায় তখন আমায়, বাসে আমার আশেপাশের প্রায় সব মেয়েরা কত সাজুগুজু কত attractive! তার উপর আমার দিকে কেউ তাকিয়ে থাকলে সিক ফিল করি তাই বাড়তি একটা ওড়না রাখি যখনি বুঝতে পারি কেউ আমাকে গভীর ভাবে দেখছে, মুখ বাড়তি ওড়না দিয়া ডেকে ফেলি, এই রকম যার অবস্থা তাকে কোন ছেলে অনেক দিন বাসে দেখেছে!! ব্যাপারটা খুব অসস্তিকর।)
-হ্যাঁ, কোথায় যাবেন?
-দুইয়ে?
-ওখানে কি ?
-অফিস।
- আপনি চাকরী করেন?
কথা না বাড়িয়ে রিকশা নিতে উদ্যত হলাম। অনেক দেড়ি হয়ে গেছে।
ছেলে মরিয়া হয়ে বলল আপনার এফ,বি,আই,ডি টা কি পেতে পারি??

দাঁড়ালাম, দ্রুত চিন্তা করছি কি করা যায়, এরকম ভাবে আমি বেশ ফালতু এক ঝামেলা ফেইস করেছিলাম, সে কথায় আসছি পরে, ছেলের আকুল আর নার্ভাস ভাব দেখে মুখের উপরই না বলতে ইচ্ছে করলো না,
বললাম আমার এফ,বি আইডি সার্চ করে পাবেন না, হিডেন, আপনার নিক দেন আমি সার্চ করে নিবনে।
সে দ্রুত গতিতে কাঁধের ব্যাগ থেকে খাতা বের করে তা থেকে পেইজ খুলে ঝটপট লিখে দিলো, হাতে নিয়ে দেখি ওটা তার মোবাইল নাম্বার , বললাম আপনাকে তো নাম্বার দিতে বলিনি!!
এই নাম্বার দিয়ে সার্চ দিলেই আমার আইডি পাবেন।
ওকে ভাইয়া যাই তাহলে।
জবাবে জি ভাইয়া জি জি বলে জোরে সোরে মাথা নাড়ল ছেলেটি, আমি রিকশা নিয়ে অফিসে চলে এলাম।


ফালতু এক ঝামেলা প্রসঙ্গে আসি,
এই বছর ভালোবাসা দিবসের আগের দিন অফিসে এসে দেখি আমার ডেস্কে সুন্দর একটা টেডি বিয়ার সাজিয়ে রাখা, সাথে সবুজ রঙের ছোট এক কাগজে লেখা প্রিয় বন্ধু তোমায় শুভেচ্ছা ভালোবাসা দিবসের। আমাদের ডিপার্টমেন্টেরই এক মেয়ে কলিগ সে, সে অফিসে আমাকে ফ্রেন্ড হিসেবে পেয়ে খুবি খুশি এবং খুবি addicted আমার উপর, ডে ছাড়াই তার নানা চেষ্টা থাকে আমাকে সারপ্রাইজ দেয়ার, আর কোন ডে পেলে তো কথাই নাই, আমি বললাম ডিয়ার সারপ্রাইজ এর জন্য থাঙ্কস, এখন তোমাকে কি দিবো বল?
উত্তরে মৃদু হেসে বলে তোমার যা খুশি। বুঝলাম এখন উনাকে ও আমার সারপ্রাইজ গিফট দিতে হবে। কি আর করা সারাদিন নানা কাজের ঝামেলা শেষ করে ৪টার দিকে গেলাম ল্যাভেন্ডারে, কিছুক্ষন খোঁজাখুঁজি করে গিফট দেয়ার একটা আইটেম পেয়ে গেলাম , রুপালি রঙের খান্দানি টাইপ আয়না আর চিরুনি, জিনিষটা ইউজের জন্য না, ঢঙের জন্য, আমার ঢঙ্গী কলিগ বান্ধবীর জন্য এটাই ঠিক আছে, হাতে নিয়ে ভাবছি, এমন সময় খুব কাছে থেকে ভারী এক ভয়েস বলে উঠলো আর ইউ ওয়ার্ক হিয়ার??
নো নো,
তৎক্ষণাৎ জবাব দিলাম তাকিয়ে দেখি এক ফরেইনার ছেলে। বুঝলাম গলায় আই ডি কার্ড পরেই সপে ঢুকে পরেছি এই ভুল করা উচিত হয়নি, সে হয়ত ভেবেছে যেহেতু এর গলায় একটি আই ডি কার্ড আছে সেহেতু সে এখানেই কাজ করে, আরও একটা ব্যাপার হল আমি আই ডি কার্ড উল্টা করে লাগিয়ে রাখছি এর কারন রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় অনেকে দেখি কার্ডের দিকে চেয়ে থাকে, ইনফরমেশন জানার চেষ্টা তাছাড়া আমার আই ডির ছবিটাও ভালোনা। দেখলে মনে হয় সর্বনিম্ন ৫ বাচ্চার মা।
- Customer?
- Yap
- What you buying?
- Mirror,
- Usable??
- It’s show piece for show-off , not for use.
- Price?
- 8 hundred
- Why you buying it?
- For gift
- Is any special day?
- Tomorrow’ Valentine day
- Oh!! Ya ya right, So You love him?
- She is a girl and my friend, that’s why I will give her gift, no need to give gift only bf or gf , love is for everybody, Everyone can celebrate Valentine's Day. ( আমি এত কথা তার সাথে ক্যান বলছিলাম জানিনা, অবশ্য মুড ভালো থাকলে গাছের সাথেও গল্প গুজব করতে পারি।)
- Oh your speech so beautiful, I like it. May I have your IMO id?
- Yes obviously
আমি তাকে ইমো আই ডি দিলাম, এক্ষেত্রে আমার মাথায় কাজ করেছে একজন ফরেইনার কখনোই আমাকে বিরক্ত করবেনা। যাই হোক পড়ে আরও কি কি সব প্যাঁচাল বলে টলে বাই বলে চলে এলাম।
সে সেদিনই আমায় রাত ১২ টায় বিশাল valentine’s day এস এম এস দিলো মোবাইলে, বুঝলাম নাম্বার IMO থেকে পেয়েছে। সে জানালো তার নাম জেমস আজ ল্যাভেন্ডার সপ এ তার সাথে দেখা হয়েছে, কিছুক্ষন পর ফোন করলো, ধরলাম না বার বার করলো, এত রাতে এক ফরেইনার এর সাথে কি কথা বলবো!! মোবাইল সুইচ অফ করে ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে ফোন খুলতেই তার মেসেজ, দেখা করতে চায়!!!
কিছুক্ষন পরই কল, ধরলাম। বলল
- Hey Ety(নামও IMO থেকে দেখেছে) why you wasn’t pick up my phone!! I want to meet with you, please…
- (অবাক কথাবার্তা তো একদিনের পরিচয়ে দেখা করতে চায়!) বললাম Why you want to meet with me?
- Because today is a special day
- Special day for lovers
- But you told me yesterday, love is for everybody ………..
- কি বলবো বুঝতেছিনা ,ইনি তো আমার কথার ভুল অর্থ বুঝে বসে আছে! বললাম what will we do if we meet?
- Well……. We will sit together with two glass of champagne then we will drink, and dance and…….. ( আরও কিছু রোমান্টিক কথা)
- আমি বললাম actually it’s not our culture and also I have a boyfriend
- Where is he?
- He lives in abroad
- কিছুক্ষন চুপ থেকে ( you have bf but it doesn’t mean that all ok you are alone here you need companion you need love,
- I don’t think so, I believe in one man one love, and also believe in my religion, I am a Muslim. no way it all without marry, and I never break my religion rules.
- I’m also Muslim but I only believe in God, Ety please try to understand no need to believe in religion.

বেশ কিছুক্ষন তর্ক বিতর্ক চলতেই থাকল, এক পর্যায়ে বিরক্ত হয়ে ফোন কেটে দিলাম সে ফোন করতেই থাকলো, আমি তার নাম্বার ব্লক করে দিলাম, সে ভিন্ন ভিন্ন নাম্বার থেকে ফোন করতে শুরু করলো,
আমি অনেক দিন ধরেই তর্ক বিতর্ক এবং নাম্বার ব্লকে লেগে থাকলাম, তবু ও সে এখনও চেষ্টা করেই যাচ্ছে মাঝে মাঝে অচেনা নাম্বার থেকে এখনও ম্যাসেজ আসে কল আসে, আমি নতুন করে আবার সেই নাম্বার ব্লক করি,
ভুল করেছি যখন মাশুল তো একটু দিতেই হবে, corporate number so change করার উপায় নেই, পুরো ঘটনাটা আমার সেই কলিগ বান্ধবিকে জানিয়েছিলাম, সে রিসেন্ট ফিনল্যান্ড চলে গেছে, তবু মাঝে মাঝে চিন্তিত হয়ে ফোনে জিজ্ঞেস করে সত্যি করে বলতো তোমাকে কি জেমস এখনও বিরক্ত করে থানায় গিয়ে ওর নামে কমপ্লেইন করে দাও তো, আমাদের দেশে দুই নাম্বারি কিছু করলেও ধরা পড়ে যাবে।

যাই হোক প্রথম ঘটনায় ফিরে আসি।
অফিসে পৌঁছে কাজের এক ফাঁকে তাকে এড করলাম, তার ইনবক্স আসতে শুরু করলো,




প্রথম ইনবক্স স্বাভাবিক ভাবেই নিলাম। অ্যাড করেছি থ্যাংকস দিয়েছে এতে মনে করার কিছু নেই।


কিন্তু অফেন ইনবক্স তার আসতেই থাকলো, রাতে দেখলাম সে ইনবক্স এ নক করে পাচ্ছে না বলে লিখেছে পাগলী পাগলী পাগলী!!
তার ইনবক্স অত্যাচার চলতেই থাকলো, সাথে আমার মোবাইল নাম্বার পাওয়ার জন্য নানা চেষ্টা।






সে কি সব ইনবক্স করছে, আমি বুঝে গেলাম একে আর লিস্টে রাখা যাবেনা।
একদিন ইনবক্স এলো প্লিজ সোনিয়া আপু অ্যাড মি 



একদিন আবার বাস থেকে নামার সময় দেখি একই বাস থেকে ওই ছেলে নামছে, অফিসে এসে বিশাল ইনবক্স এর জ্বালাতন, তাকে ব্লক করে স্বস্তি পেলাম, ভাগ্যিস এফ বি তে এই অপশন টি রেখেছে, এখন আমি গুলশান দুই বনানী হয়ে যাই না, ঘুরে অন্য পথ দিয়ে যাই, আমি ন্যাড়া বার বার বেল তলায় গেছি এখন কি আর করা কষ্ট তো করতে হবেই। 

মেয়েদের পটানো আজকাল এত ইজি মনে করে ছেলেরা! একটা মেয়ের সাথে কথা বলার লক্ষই থাকে তার সাথে প্রেম ভালোবাসা জাতীয় একটা সম্পর্ক তৈরি করা!
একই সাথে অনেক মেয়ের সাথে রিলেসন করা, যেমন এই দিকে এই ছেলে আমাকে নানান ধরনের ইনবক্স করছে আবার অন্য আর এক মেয়েকে লিখছে এড মি সোনিয়া আপু। আমাদের আসে পাশে ভালো মানুষদের পাশাপাশি ভণ্ড মানুষদের সংখ্যা ও নিতান্ত কম নয়, আর আজকাল ইন্টারনেট , মোবাইল এর কারনে মেয়েদের সাথে অচেনা যে কোন ভণ্ড ছেলেদের যোগাযোগ ও অনেক ইজি হয়ে গিয়েছে, তাই বলবো মেয়েদের পথে চলতে ফিরতে আরও সচেতন হতে হবে, সেল নাম্বার এফ বি ওর ইমো আই ডি অচেনা কাউকে না দেয়াই সব চাইতে উত্তম।



বিঃ দ্রঃ ছেলের নাম মুছে দিয়েছি। আফটার অল তার ও নিশ্চয়ই মান সন্মান আছে 

(বিঃ দ্রঃ আবারো) এটা কোন গল্প নয় আমার জীবনে পথে ঘাটে ঘটে যাওয়া ঘটনার বর্ণনা।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: এই যে,আপু,আপনার এফবি আইডি টা দেয়া যাবে??? ;) ;)



বিঃদ্র:আমি একটা ভালা পুলা,সুতরাং একটা ট্রাই মারতেই পারি। B-) =p~





মনে রাখবেন,সামুতে কমেন্ট মডারেশন ছাড়া আপনি আমাকে ব্লক করতে পারবেন না।ইয়াহুউউউউ :P

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সামিয়া বলেছেন: পুরা অভিজ্ঞতা দেখি comment এ লিখে ফেলেছেন :) :) :)

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আপনি সর্বশেষ সকল মেয়ের উদ্দেশ্যে যা বললেন তা যদি এখনকার বালিকারা মেনে চলে তাহলে তো আমার মত লুলে লুলায়িত পাবলিকের জন্য মারাত্মক চিন্তার বিষয়
তাই অভিজ্ঞতাই কাজে লাগাইতেছি।







বিঃদ্র:আমি কিন্তু ভালা পুলা। ;-)

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

সামিয়া বলেছেন: :-) লোল বুঝছি তো আপনি ভালা পুলা :-) :-)

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৪৪

অশ্রুকারিগর বলেছেন: Såmiå ETý আইডিটা পরিচিত লাগতেছে। ফেসবুকের কোন পেজে লিখতেন নাকি ?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

সামিয়া বলেছেন: লিখতাম :-)

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আসলে আমরা বন্ধুত্বের সংজ্ঞাটাই জানি না।
আদতে এর যে একটা সংজ্ঞা থাকতে পারে সেটাই কি বুঝি???
সব কিছুই ওয়ান টাইম........

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬

সামিয়া বলেছেন: হুম.।.।.।.।

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

অশ্রুকারিগর বলেছেন: লিখতাম। তার মানে এখন শুধু ব্লগেই লেখেন। আচ্ছা, কোন পেজে লিখতেন ? এই প্রশ্নগুলো করলাম কারন চোখে পড়েছে অথচ মনে করতে পারতেছিনা ব্যাপারটা অস্বস্তিকর। আশা করি কিছু মনে করবেন না।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

সামিয়া বলেছেন: এখনও লিখি মাঝে মাঝে, নাম চোখে পড়লে অবশ্যই কমেন্ট করবেন, পেইজ এর নাম বললাম না আপনাকে অস্বস্তিতে রাখতে ইচ্ছে হচ্ছে :) :)

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শায়মা বলেছেন: আমি কিছুটা লজ্জা পেলাম, এই ছেলে আমাকে ফলো করছিল তারমানে আমার এতক্ষনের কর্মকাণ্ড দেখেছে!!


হা হা হা এটা পড়ে ভাবছি তুমি কেমন করে হাঁটছিলে আপুনি!!!!! হাহাহাহাহা :P

০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

সামিয়া বলেছেন: হি হি হি আমি ভাবছি এখন থেকে ইস্টাইলিস হয়ে চলাফেরা করবো :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.