নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সানজিদা আয়েশা সিফা। আগে এই ব্লগে আলোর পরী নিকে লিখতাম। জন্মেছি পটুয়াখালিতে। এইচ এস সি পর্যন্ত সেখানেই পড়াশুনা।পরে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের আই ই আর থেকে অনার্স মাস্টার্স আর এখন এম ফিল করছি। ফেইসবুকে আছি https://www.facebook.com/sanjidamahim

সানজিদা আয়েশা শিফা

আমি সানজিদা আয়েশা শিফা।আগে এই ব্লগে আলোর পরী নিকে লিখতাম।পটুয়াখালীতে জন্ম ও বেড়ে উঠা। এস এস সি , এইচ এস সি ওখানে । পরে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের আই ই আর থেকে অনার্স , মাস্টার্স এখন এম ফিল করছি। ফেইসবুকে আছিঃ https://www.facebook.com/sanjidamahim

সানজিদা আয়েশা শিফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

রিসোর্ট রিভিউঃ দিপালি ২

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

এখন ছুটির দিনে কাছে পিঠে বেড়াতে যেতে হলে রিসোর্টকেই অনেকে রাখেন পছন্দের তালিকায়। গতকাল ছুটি কাটাতে গিয়েছিলাম দীপালী ২ রিসোর্টে। ইন্টারনেট বলছে ঢাকার আশে পাশে ২৭০ টি রিসোর্ট আছে। এর আগে আমার ৩ টিতে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে, সেই আঙ্গিকে কিছু তথ্য লিখব যাতে পরে যারা যেতে চায় তাদের সিদ্ধান্তে সুবিধা হয়
১। এটা ঢাকার কাছেই অবস্থিত , সম্ভবত সবচেয়ে কাছের রিসোর্ট এটি। বাইপাস সড়ক দিয়ে ( পূর্বাচল ৩০০ ফিট রাস্তা ধরে, এটা একটু সহজ রাস্তা, যানজট কিছুটা কম ) , উত্তরা দিয়ে ঢাকা ময়মনসিংহ রোড দিয়ে যাওয়া যায় , কিন্তু গার্মেন্টস বেশি বলে এ রোডে অনেক যানজট থাকে ।
২। রিসোর্ট আকারে ছোট, ৫ মিনিটে এ মাথা থেকে ও মাথায় যাওয়া যাবে। কিন্তু খুব পরিচ্ছন্ন। এবং জায়গাগুলোকে ওরা ঠিক ভাবে কাজে লাগিয়েছে।তাই সুইমিং পুল, দোলনা, খেলার জায়গা, ছোট এর মধ্যে সব কিছু আছে। যারা একটু বড় পরিসরে ঘুরতে চান, তাদের জন্য গ্রিন টেক ভালো হবে।
৩। খাবার মান এখানে ভাল, আর সব চেয়ে বড় বিষয় এরা অত্যন্ত আন্তরিক। দুপুরের মেন্যুতে মাছ, মাংস, পোলাও বা সাদা ভাত , ডাল , সবজি বিকেলে নাস্তা হিসেবে পিঠাও দেয় । কিন্তু স্ন্যাক্স মানে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই , চিকেন ফ্রাই এ জাতীয় কিছু পাওয়া যাবে না।
৪। সুইমিং পুল বড় আছে এবং সারা দিন রাত খোলা থাকে। পাশে মিউজিক সিস্টেমের ব্যবস্থাও আছে।
৫। সব চেয়ে ভাল লেগেছে , মাছ ধরার ব্যবস্থা। এখানকার মাছগুলো দেখলাম ছিপ ফেললে নিজেই বড়শিতে উঠে আসে। ১০ টা পর্যন্ত মাছ বাসায়ও নিয়ে যেতে দেয় এরা। কয়েক পরিবারকে দেখলাম রাঘব বোয়াল ধরনের মাছ ধরল এবং বাসায়ও নিয়ে গেল। আমি যেই ধরতে গেলাম একটা চুনো পুঁটিও উঠল না।
৬। এখানে ব্যক্তি প্রতি ১৬০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ যাবে। লোক বেশী হলে খরচ কম। তবে সকাল সকাল গিয়ে সন্ধ্যায় ফেরত আসাই ভাল, কারণ যেটুকু এলাকা তা অল্প সময়েই দেখা শেষ হয়।

সবার ছুটি আনন্দে কাটুক :)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রি সোর্টের সুন্দর বিবরণ দিয়েছেন । একই টিকেটে কি মাছ ধরার জন্য বর্ষি ফেলা যায় না পৃথক টিকেট লাগে । একটি চুনো পুটিও ধরতে পারেন নি শুনে খারাপ লাগলো , মনে হয় ভুল জায়গায় ফেলেছিলেন ছিপ , মুনুষ্য পুকুরে ফেললে ছিপ দেখতেন কত মাছ
ধরা পরে !!!!
ভাল লাগল লিখা , ধন্যবাদ

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

সানজিদা আয়েশা শিফা বলেছেন: না , মাছ ধরার জন্য কোন টিকেট দরকার হয় না , শুধু তাই নয় ১০ কেজি পর্যন্ত ধৃত মাছ, বাড়ি নিয়ে আসারও অনুমতি মিলে। পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ভাল থাকুন নিরন্তর ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.