![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেঁচে থাকার চেষ্টায় ব্যস্ত আছি.......
তোমাকে,
রাজশাহী স্টেশনে নেমেই খানিকটা চমকে গেলাম। বহু বছর আগে দেখা সেই স্টেশনের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। সেই ছোট্ট প্লাটফর্মের জায়গা নিয়েছে এক বিশাল প্লাটফর্ম। ছোট্ট দরজা দিয়ে বের হওয়া নয় এখন হাটতে হয় অনেকটা পথ। চাপাচাপি করে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের ভিড়ও এখন অনেকটা কম । অনেক মানুষই বসে আছে বিশাল সব পিলারের নীচে করা গোল করা জায়গায়। সেখানেই বসে আছে এক মেয়ে। হয়ত নতুন বিয়ে হয়েছে। ঘোমটার আড়ালে প্রায় পুরো মুখটাই ঢাকা। কিন্তু বসার ভঙ্গি অবিকল বহু বছর আগে এই স্টেশনে বসে থাকা আরেক সদ্য বিবাহিত মেয়ের মত। মুহূর্তের জন্য আমি থমকালাম। শিমু, তোমাকে মনে পড়ল ।
আমি ওখানেই একটা সিগারেট ধরালাম। কেনও জানিনা এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলাম। এক ধরনের কৌতূহলে। মেয়েটা কি তোমার মত দেখতে?? খানিক পরেই ঘোমটা একটু সরে যাওয়ায় তাকে দেখালাম । অপূর্ব সুন্দর এক মুখ! কিন্তু তোমার মত নয়। যত সুন্দরই হোক তোমার মত “ ক্ষমাহীন গাঢ় রূপসীর মুখ” সে কোথায় পাবে।
আমি বেরিয়ে এলাম। কত দিন পর এলাম সেই প্রিয় শহরে । কিছুই চিনতে পারিনা। পারার তো কথাও না। কতই না বদলে গেছে একদিন হাতের তালুর মত চেনা শহরটা । সেইসব কোনোমতে হেঁটে যাওয়ার রাস্তাগুলো এখন একেকটা রাজপথ। প্রাচীনগন্ধী বাড়ির দখল নিয়েছে আধুনিক সব দেওয়াল । আমাদের সেই বাড়িটাও খুঁজতে গিয়েছিলাম। সেই যে দুই কামড়ার ভাড়ার বাসাটা যেখানে একদিন শুরু হয়েছিলো তোমার আমার পুতুল খেলার সংসার। তোমার মনে আছে প্রথম দিন বাসায় নিয়ে গিয়ে কি লজ্জাটায় না পেয়েছিলাম! টিনের ছাদের প্রায় ভাঙ্গা বাসায় ঢোকা মাত্র কি প্রবল বৃষ্টি। একটা সময় পানি ঢুকে গেলো ঘরের ভিতর। ঘর গোছানো বাদ দিয়ে তুমি লেগে গেলে পানি সেচতে। আমার পক্ষে সে দৃশ্য দেখা সম্ভব ছিল না। নিজের অক্ষমতায় নিজেই ছোট হয়ে যাচ্ছিলাম । বাহিরে এসে সিগারেট ধরিয়ে নিজের লজ্জা ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা করছিলাম প্রাণপণে। এক সময় তুমি পাশে এসে দাঁড়ালে । আমি হড়বড় করে বললাম, পরের মাসেই নতুন বাসা নিবো যত কষ্টই হোক। তুমি হাসলে । বললে, আপনি যেখানে থাকবেন আমিও সেখানে থাকতে পারবো। বলেই লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে ফেললে। সেদিন রাতেই আবার তীব্র ঝড় বৃষ্টি। মনে হচ্ছিল টিনের চাল উড়িয়ে নিয়ে যাবে। একটা সময় ভয় পেয়ে তুমি আমাকে জড়িয়ে ধরলে। সেই প্রথম আমি পূর্ণতা পেলাম। এরপর কত বড় বাড়িতেই না আমরা থেকেছি । কিন্তু সেই ভাঙ্গা চালের নীচে কাটানো রাতটার মত অপূর্ব কোনও রাত কি আর এসেছে আমাদের জীবনে??
না অনেক খুঁজেও সেই বাড়িটা পেলাম না। পেলাম না আরও অনেক কিছুই। সেই সবুজাভ পুকুর বিলের শহর এখন অনেক বেশি যান্ত্রিক । সেই যান্ত্রিকতার ভিতর আমি যেন প্রাগৈতিহাসিক মানুষ যে খুঁজে ফিরছে তার স্মৃতির ভাগশেষ । অথচ এখানে আমি কাজেই এসেছিলাম। আসলে বয়স হয়েছে তো। এই বয়সেই স্যাঁতস্যাঁতে মনে মানুষ প্রবল আবেগে ছুঁতে চায় তার অতীত । আমিও বুড়ো হয়ে যাচ্ছি শিমু। সোডিয়াম আলো যখন কুয়াশার মত ঝরে আমি পথে পথে হাঁটি আর মনে মনে আবৃত্তি করি “আমরা হেঁটেছি যারা নির্জন খড়ের মাঠে পউষ- সন্ধ্যায়” ।
হাঁটতে হাঁটতে একসময় পদ্মায় পৌঁছে গেলাম। পদ্মা পাড়ও আগের মত নেই। ইট কাঠ পাথরে সাজানো হয়েছে ঘাট। সন্ধ্যা হলেই আলোকসজ্জায় আলোকিত হয়ে ওঠে নদীর ধার। সেই আলোর লোভে হাজার হাজার মানুষের ভিড় হয়। সেখানে তোমার আমার প্রিয় নির্জনতা খুঁজে পাওয়া ভার। তবুও আমার চোখ খুঁজে ফেরে টি বাঁধের উপর সেই কাঁটাতার বিছানো জায়াগাটা, যেখানে রাত্রি গভীর হলে তোমার কণ্ঠে বেজে উঠত বিষাদের কোনও সুর। একটা সময় আমার কাঁধে মাথা রাখতে তুমি। তোমার চোখের জলে ভিজে যেত আমার শার্ট । আমি ফিসফিস করে বলতাম,
আমার মনে অনেক জন্ম ধরে ছিল ব্যাথা
বুঝে তুমি এই জন্মে হয়েছো পদ্মপাতা।
তখন কি আমার কাঁধে আশ্রয় খুঁজে পাওনি তুমি?? সেই বুক উদাস ঠাণ্ডা বাতাস, ঢেউয়ের নির্জন শব্দ, সারা রাত ঝরে পরা নক্ষত্রের আলো কি সুখী করেনি তোমায়?? জানা হয়নি আমার। আজকাল মনে হয় কি জানো, মানুষের আসলে সুখী হওয়ার প্রয়োজন নেই। যে এইটুকু স্মৃতির কারনে সারাজীবন কষ্টকে বুকে ধারণ করতে হয় তবে কেনও এত সুখী হতে চাওয়া??
হয়তো এসব দার্শনিক ভাবনা তোমার কাছে এখন নিতান্তই অর্থহীন । তুমি নিশ্চয়ই অনেক ভালো আছো। মিজান সাহেব অবশ্যই তোমাকে সুখে রেখেছেন। আসলে মিজান সাহেবের মত মানুষেরা কাউকে অসুখী করতে পারে না। অবাক হলে?? ভাবছো কিভাবে জানলাম?? তার সাথে একদিন আমার দেখা হয়েছিলো। আমি এড়িয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি আমাকে জোর করে এক চা এর দোকানে বসালেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এত খাতির কি আপনার স্ত্রীর সাবেক স্বামী হিসেবে?? উনি হেসে বললেন, না...শিমু বলেছে আপনি তার দেখা সবচেয়ে ভালো মানুষ। আমি একজন ভালো মানুষের সাথে কিছুক্ষণ কাটাতে চাচ্ছি। আমি হাসলাম । তার কথা যতই শুনছিলাম ততই মুগ্ধ হচ্ছিলাম। সেই মুগ্ধতা আমাকে খুশি করেনি। আমার কেবলই রাগ হচ্ছিল লোকটার উপর। মনে মনে চিৎকার করে বলছিলাম, তুই মর তুই মর!
তুমি ভুল বলেছিলে। আমি ভালো মানুষ নই। ভালো মানুষ নই বলেই তোমার সুখ আমাকে সুখী করেনি। আমি সেদিন রাগে হিংসায় জ্বলে ছাই হয়ে গিয়েছিলাম। আমি ছাড়া অন্য কেউ তোমাকে সুখী করবে এটা আমি কিভাবে সহ্য করি! তারপর একদিন অনেকগুলো ঘুমের ওষুধ খেয়ে শুয়ে পড়লাম মরে যাবো বলে। কিন্তু তা আর হলো না। আসগর চাচা বাঁচিয়ে দিলেন আমাকে । হ্যাঁ সেই আসগর চাচা, তোমার আরেকজন প্রিয় মানুষ। আমাকে ভালোবেসে যিনি আমার সাথেই কাটিয়ে দিলেন সারাটা জীবন। হাসপাতালে জ্ঞান ফেরার পর তিনি আমার হাত ধরে কাঁদছিলেন । আমি মুখ ফিরিয়ে নিলাম । যেভাবে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি সবসময় সব ভালবাসার মানুষদের কাছে থেকে। এতকিছু পেয়েও কাউকে দিতে পারলাম না কিছুই। আসলে কিছু মানুষই থাকে এইরকম। কাঁচের মানুষ। তারা অন্যর ছায়া নিজের মাঝে ধারণ করে কিন্তু নিজের ছায়া দেখতে পায়না কোনোদিন।
তোমার মাঝে আমি আমার ছায়া খুঁজেছিলাম। সেইসব পাগলপারা দিন রাতে। তোমাকে ছাড়া একটা দিনও কাটানো কত কঠিন ছিল। তুমি কোথাও একা বেড়াতে গেলে একদিন পরেই কোনও অজুহাত বের করে হাজির হয়ে যেতাম আমি। আমার অজুহাত শুনে মুখ টিপে হাসতে তুমি। আমি লজ্জা পেয়ে যেতাম। কোনও কোনও মাঝরাতে আমাকে ঘুম থেকে তুলে অদ্ভুত সব আবদার করতে। আমি যতই রাগ করতাম ততই তুমি হাসতে। কখনও খোলা আকাশের নীচে আমার হাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে আবৃত্তি করতে,
তুমি তো জানো না কিছু, না জানিলে-
আমার সকল গান তবুও তোমারে লক্ষ্য করে!
তখন তীব্র আবেগে তোমাকে চাইতাম। তোমাকে চাওয়ার তীব্রতা এতোটা ছিলই বলে কি তোমাকে হারিয়েছি এত সহজে??
অথচ এমনতো হওয়ার কথা ছিল না। যেদিন তুমি আমাকে তোমার অসুখের কথা প্রথম বলেছিলে আমি থমকে গিয়েছিলাম। আমি জানতাম, তুমি খুবই দরিদ্র পরিবারের মেয়ে। পাওনা টাকা শোধ করতে না পেরে তোমার বাবা আত্মহত্যা করেছিলেন। তোমার মা অনেক কষ্টে তোমাকে লেখাপড়া শিখিয়েছিলেন। সবই জানতাম কিন্তু জানতাম না এই দারিদ্রতা তোমাকে এক অদ্ভুত মানসিক অসুস্থতা উপহার দিয়েছে। যা চেয়েছো তা কখনও পাওনি বলে কারও কিছু পছন্দ হয়ে গেলে সেটা চুরি করার এক অপমানজনক মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত তুমি। প্রথম যেদিন এসব বললে আমাকে আমি তোমার কান্না জড়ানো মুখটা বুকে নিয়ে বলেছিলাম, তোমার সব অপমান ভুলিয়ে দেব আমি। পরেরদিন তোমাকে এক মনোচিকিৎসক এর কাছে নিয়ে গেলাম । তোমার সাথে দীর্ঘ আলাপের পর তিনি আমাকে আড়ালে নিয়ে বলেছিলেন, আপনার ভালোবাসায় পারবে তাকে সুস্থ করে তুলতে।
শিমু, তোমাকে ভালোবেসেছিলাম। তাই রফিক এসে যেদিন বলল, ভাবী আমাদের বাসা থেকে একটা শো পিস চুরি করে এনেছে আমি বিশ্বাস করিনি। বের করে দিয়েছিলাম ওকে বাসা থেকে। আমি ভেবেছিলাম তুমি এত দিনে সুস্থ। কিন্তু রফিককে বের করে দেওয়ার পর যখন তুমি এসে বললে, তুমি সত্যিই নিয়ে এসেছো আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। আমি কঠিন সুরে বললাম, তোমার চুরি করা জিনিস তোমাকেই ফেরত দিয়ে আসতে হবে। তোমার মুখ বিবর্ণ হয়ে গেলো। তুমি বারবার বললে এত বড় লজ্জা যেন আমি তোমাকে না দেই। কিন্তু প্রচণ্ড রাগ আর অসম্ভব কষ্টে আমি তখন পাথর হয়ে গেছি। একসময় তুমি নিজেই ফিরিয়ে দিয়ে আসলে । ঘরে ঢুকে দাঁড়ালে আমার সামনে। সিগারেটের ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে গেছে ঘর। আমার হঠাৎ কি হল জানিনা। তোমার কান্নাভেজা ফোলা চোখ আমার চোখে পড়ল না। সব শক্তিতে তোমার গালে চড় বসিয়ে দিলাম। তোমার সেই অপমানিত নীলচে মুখ আমি কোনোদিন ভুলিনি।
ভুলিনি বলেই তোমাকে ছাড়া দিনরাত অসহ্যবোধ হলো। তোমাকে ফেরাতে গেলাম তোমার মা’র বাড়ি। সব অপরাধ নিয়ে সমর্পিত হলাম তোমার কাছে। কিন্তু তুমি আমাকে ফিরিয়ে দিলে। আহ কতটা কষ্ট জমা হয়েছিলো তোমার বুকের ভিতর। তোমার ফিরিয়ে দেওয়ার দুঃখ নয় তোমার কষ্ট দেখে আমি আরও নিঃস্ব হয়ে গেলাম। যতটা যোগ্য নই তার অনেক বেশি ভালবেসেছিলে আমাকে। তাই সেই বরফ জমাট অভিমান ভাঙ্গা গেলো না কিছুতেই। অথচ এখন পেছন ফিরে তাকালে সবকিছুই কেমন তুচ্ছ মনে হয়। এই এতটুকু জীবন আমাদের । তাতেও কেনও আমরা জমিয়ে রাখি অসংখ্য বর্ষাকাল, তীব্রও অভিমানের কাঁটাতারে । তোমারও কি তাই মনে হয় না?? মনে হয়না, যে ঝড়ের রাতে শুরু হয়েছিলো আমাদের জীবন, ঠিক সেখান থেকেই শুরু করা যেতো আরেকবার?? জানি এইসব প্রশ্ন এখন অর্থহীন । তোমাকে দোষ দেইনা। কারণ, যৌবনের ভুলগুলো বড় কঠিনতম ভুল। কারণ, যৌবনের আবেগ বড় শুদ্ধতম আবেগ !
তারপরেও জীবনের অসংখ্য যদি, কিন্তু এর মাঝে তুমিও বেঁচে থাকো চিরটাকাল। ভাবতে কেমন অদ্ভুত লাগে এত ভালোবাসাবাসির পরেও আর কোনোদিন পাবো না তোমাকে। আর কোনোদিন দেখা হবেনা তোমার মুখ খানি। তবুও ফিরে চাইবো না তোমাকে। একদিন যাকে সব কিছু দিয়েও ধরে রাখতে পারিনি তাকে আবার চাইবো কোন অধিকারে। তাই আবার হঠাৎ তোমার কোনও স্মৃতির মুখোমুখি হয়ে গেলে লিখব এমনই কোনও দীর্ঘ চিঠি। অনেক না পোস্ট করা চিঠির মত সেই চিঠিও কখনও পৌঁছাবে না তোমার ঠিকানায়। তোমার প্রিয় কবির মত আমিও যে জেনে গেছি “জীবনের গল্প শুধু একবার আসে- শুধু একবার নীল কুয়াশায়” । কিইবা আসে যায় যদি সে গল্প অসমাপ্তই থেকে যায় ।
শেষপর্যন্ত জীবন মানেই তো অসমাপ্ত গল্পের সমাপ্তির অপেক্ষা। মানুষ অপেক্ষা করতে পছন্দ করে না তবু তার জীবন কাটে অপেক্ষায়, অপেক্ষায়…….
(গল্পে ব্যবহার করা সকল কবিতা জীবনানন্দ দাশের)
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: সেই পুরানা শব্দে কৃতজ্ঞতা, ধন্যবাদ !
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭
উড়োজাহাজ বলেছেন: এক খানা সিগারেট জ্বালাতে মন চাইছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ধূমপান শরীর ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর!
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
আরহাসান বলেছেন: আমি রাজশাহীর ছেলে, তাই প্রথম লাইনটা পড়েই শুরু করে দিলাম।
ভাল লাগলো।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: আমিও রাজশাহীর ছেলে । যদিও শৈশবের শহরটার সাথে এখনকার শহরের অনেক পার্থক্য ! এখন যদিও প্রিয় শহরটা ছেড়ে অনেক দূরে !!! ধন্যবাদ পড়া এবং ভালো লাগা জানানোর জন্য !
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মুগ্ধ হয়ে পড়লাম !
চমৎকার লিখেছেন !
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: গল্পটা বেশ আগে লিখা ! একটু বোধহয় ছেলেমানুষী আছে! তবুও ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে! কৃতজ্ঞতা
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১
উড়োজাহাজ বলেছেন: বাহিরে এসে সিগারেট ধরিয়ে নিজের লজ্জা ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা করছিলাম প্রাণপণে।
ক্ষতি কি শুধু আমার ক্ষেত্রে?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: না ক্ষতি তো সবার । পুরনো ক্ষত জেগে উঠেছে বুঝি?? কি আর করার ! কারও কারও দীর্ঘশ্বাসই একমাত্র সম্বল হয় !
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: খুব ভাল লাগ্ল!!!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! আপনার নিক নামের বইটা আমার খুব প্রিয় । বই এর নামটাও !
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালো লাগলো!!!!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন আবারও!!!
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫
মামুন রশিদ বলেছেন: চিঠি গল্পে মুগ্ধতা!
পুতুল খেলা সংসারের প্রথমদিনে টিনের চাল উড়িয়ে নেয়া ঝড় বৃষ্টির মাঝে পূর্ণতা খুঁজে পাওয়ার অংশটা চমৎকার লিখেছেন ।
রাজশাহীতে আমিও একদিন প্রেম করেছিলাম, একটাই দিন । উপশহরে খুঁজে খুঁজে কৌশলে বাসা থেকে প্রেমিকাকে বের করে এনে রাজশাহী কলেজ, টি-বাথ- কোথায় নয় । রাজশাহি মানেই আমার পুরো একদিনের প্রেম, ভূলব কি করে
গল্পে প্লাস +
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: আমি তো চমৎকার একটা গল্পের গন্ধ পাচ্ছি ! আছে আপনার একদিনের প্রেম নিয়ে কোনও গল্প?? অনেক ধন্যবাদ । আপনাদের উৎসাহ পেলে লিখার ইচ্ছে অনেক বেড়ে যায় !
৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ওয়াও, হিসেব করে দেখলাম আক্ষরিকভাবেই কুড়ি বছর আগে
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: হাহাহাহাহা !!! বলেন কি!!!! টাসকি খেয়ে গেলাম !!!
১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: গল্পটা চমৎার তবে এ সমস্ত গল্প পড়লে নিজের হারানো প্রেমিকার কথা বড় বেশি মনে পরে
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: যে হারিয়ে গেছে সে বারবার কেনও ফিরে আসে কে জানে ! ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা জানবেন ।
১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
বাতায়ন এ আমরা কজন বলেছেন:
হারিয়ে যাওয়া মানেই তো হারানো নয়,
বরং একবার হারিয়ে তাকে বারবার ফিরে পাওয়া,
বুকের মাঝে, স্বপ্নের মাঝে, কান্নার মাঝে।
চাইলেও যে ভালবাসাকে হারানো যায়না,
তবে পারলেই মনে হয় ভাল হতো মানুষের।
ভালো লিখেছেন। ভালো থাকবেন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: খুব সুন্দর করে বলেছেন তো ! চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক খানি ধন্যবাদ ! ভালো থাকবেন আপনিও !
১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
এবার তোরা মানুষ হ বলেছেন: যৌবনের ভুলগুলো বড় কঠিনতম ভুল। কারণ, যৌবনের আবেগ বড় শুদ্ধতম আবেগ !
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: হয়তো সে কারনেই যৌবনকালেই মানুষ সবচেয়ে বড় ভুলগুলো করে , ধন্যবাদ পাঠের জন্য । ভালো থাকবেন ।
১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: ”যতটা যোগ্য নই তার অনেক বেশি ভালবেসেছিলে আমাকে। তাই সেই বরফ জমাট অভিমান ভাঙ্গা গেলো না কিছুতেই। ”
খুব ভাল লিখেছেন...........। আপনাকে অভিনন্দন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন , আর দোয়া করবেন ।
১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
বোকামানুষ বলেছেন: মানুষ অপেক্ষা করতে পছন্দ করে না তবু তার জীবন কাটে অপেক্ষায়, অপেক্ষায়…….
অনেক ভাল লাগলো পড়তে
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠ এবং ভালো লাগা জানানোর জন্য । ভালো থাকবেন , শুভেচ্ছা জানবেন ।
১৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
মাক্স বলেছেন: মুগ্ধপাঠ!
চমৎকার লিখেছেন!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: চেষ্টা করছি, ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত । আর কৃতজ্ঞতা অনুভূতি জানানোর জন্য !!!
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: তীব্র একটা লেখা।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: অসংখ্য কৃতজ্ঞতা ! আমার ব্লগে আপনাকে দেখলে সবসময়ই ভালো লাগে !
১৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৪
ভিয়েনাস বলেছেন: হুম রাজশাহির রেল স্টেশনের এখন ব্যাপক পরিবর্তন। ছোট শহরটাও পরিবর্তন করেছে তার রুপ। পরিবর্তন হয়েছে টি বাঁধ, পদ্মা গার্ডেন সহ অনেক কিছু। রাজশাহির নাম দেখেই পড়তে শুরু করেছিলাম.....
পড়ে ভালো লেগেছে.....
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: হুম ! শৈশবের শহরটাকে খুঁজে পাওয়াই কষ্ট ! ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ! ভালো থাকবেন ।
১৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
শায়মা বলেছেন: ক্লিপটোম্যানিয়া!!!
আর রাজশাহী তো আমার চেনা শহর!!!!!!!
অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া।
তবে ক্লিপটোম্যানিয়াকের সাথে কোনো অভিজ্ঞতা মোটেও সুখকর নয়!!!!!
আমি একবার এমন বান্ধবীর পাল্লায় পড়েছিলাম।
অনেক অনেক পরে অনেককিছু হারানোর পর ধরতে পারলাম একদিন!
সেদিন থেকেই আমি তাকে হেইট করি।
যে কোনো রকম মানষিক ব্যাধি মেনে নিতে পারলেও ক্লিপটোম্যানিয়াক আমার চোখে ঘৃণ্যতম মানুষ!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: নীতি কথা ঝাড়তে ইচ্ছে করছে, কিন্তু আপনি যখন এই অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছেন তাই আর ঝাড়লাম না । তারপরেও মনেও হয়, কেউ তো আর অসুস্থতাকে ইচ্ছে করে টেনে আনে না ! অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য এবং ভালো লাগা জানানোর জন্য কৃতজ্ঞতা !
১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৩
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই , আমি জানি এরকম অসুস্থ্য মানুষের উপর রাগ করাটা বোকামী ও অমানবিক! তারপরও মেজাজ খারাপ হয়ে যায় যখন মনে পড়ে আমার ভালোবাসা আর বিশ্বাসের সুযোগে সে আমার ব্যাগ থেকে টাকা সরিয়েছে!
আমার বাসায় একদিন আসলো একটা গানের অনুষঠানে পারফর্ম করার জন্য তার শাড়ি লাগবে! আমার শাড়ির আলমারী থেকে সে খুঁজে নিতে চায় প্রয়োজনীয় শাড়িটি! এরপর যথারিতী শাড়ি নিয়ে চলে যাবার পর দেখি আলমারীর কোনায় রাখা ছোট জুয়েলারী বক্সটা গায়েব!
সেদিন নিশ্চিৎ হলাম!এরপর নানা রকম মাইন্ডগেম খেলার পর সে নিজে থেকে স্বীকার করলো ও ফেরৎ দিয়ে গেলো!
বলো ভাইয়া, এরকম অভিজ্ঞতার পর কার মেজাজ ঠিক থাকে!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ওপস ! আসলে উপদেশ দেওয়া যতটা সহজ করা ততটা কঠিন । আমি কিছুটা এর মাঝে দিয়ে গেছি বলে আন্দাজ করতে পারি । কিন্তু আমি এর মাঝে দারুন একটা গল্পের গন্ধ পেলাম । আছে নাকি কোনও গল্প এটা নিয়ে?? না থাকলে লিখে ফেলুন, জমজমাট হওয়ার কথা ।
২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া তোমার ক্লিপটোম্যানিয়া নিয়ে লেখাটা দেখেই বুঝেছি তুমি আমার মতই পাগলাটে চিন্তার মানুষ হয়তোবা।
পাগলাটে বললাম বলে রাগ করোনা যেন। তবে তুমি আমার ডুয়েল পারসোনালিটি আরিত্রিকার গল্পটা পড়ো বা এস্পারজার্ সিনড্রোম নিয়ে লেখা বন্ধুর গল্পটা। যদিও আমি নিজেও মনে হয় রুমুর মত।
দাঁড়াও এখুনি তোমাকে সেই দুইটা গল্পের লিন্ক দিয়ে যাচ্ছি।
তবে ক্লিপটোম্যানিা নিয়ে লেখার কোনো ইচ্ছে নেই আমার। এমন রাগ লাগে সেইমেয়েটার কথা ভাবলেই। হায়রে কি ধোঁকাটাই না দিয়েছে পাগলীটা আমার লাইফে।
না না আমি তার কথা আর ভাবটেও চাইনা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: না রাগবো কেনও!!! পাগলাটে, আমার সম্পর্কে ব্যবহার করা সবচেয়ে কমন বিশেষণ ! গল্প দুই খানা পড়তে যাচ্ছি , আস্তে আস্তে সব গল্পই পড়ার চেষ্টা করবো । অনুসরনে নিলাম ।
২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
শায়মা বলেছেন: Click This Link
এইটা পড়ো ভাইয়া।
২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
শায়মা বলেছেন: Click This Link
আর এটাও।
তুমি কি সাইকোলজির স্টুডেন্ট ছিলে ভাইয়া।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: না, আমি একদা বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলাম, অনার্স লেভেলে এসে অর্থনীতির হয়ে গেছি ! তবে লোকে বলে আমার সাইকোলজিতে প্রফেসর হওয়া উচিত ! খিকজ খিকজ!
২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া আমি অবশ্য বহুরূপী বিদ্যা চর্চা করতে চেয়েছিলাম!
কিন্তু বহুরূপী হতে গেলে কি হয় শেষ মেষ জানোই তো।
কিছুই হয়না !!!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: গল্প দুটো পড়ে তো মনে হচ্ছে , অনেক কিছুই আসলে হয়েছেন !
২৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা
বহুরূপীরা এইভাবেই মানুষের চোখে ধোঁকা দেয় ভাইয়া।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: তারমানে অন্তত ধোঁকাবাজ হয়েছেন ! সুতরাং যুক্তিগত দিক থেকে কিছুই হননি ব্যাপারটা সত্যি না ! হাহাহাহা !
২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
শায়মা বলেছেন:
যাইহোক তাড়াতাড়ি আরেকটা গল্প লেখো ভাইয়া। স্প্লিট পরসোনালিটি নিয়ে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: আগে থেকে প্লট নির্বাচন করে আমি লিখতে পারিনা , তেমন প্রতিভাবান নাতো ! জাস্ট যা আসে লিখে যাই । তবুও মাথায় রাখবো , দেখা যাক । অনেক ধন্যবাদ !
২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , আমার ব্লগে আপনাকে দেখে ভালো লাগছে । স্বাগতম এবং পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা !
২৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ইন্টারেস্টিং গল্প।
মুগ্ধপাঠ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন ।
২৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: শেষপর্যন্ত জীবন মানেই তো অসমাপ্ত গল্পের সমাপ্তির অপেক্ষা। মানুষ অপেক্ষা করতে পছন্দ করে না তবু তার জীবন কাটে অপেক্ষায়, অপেক্ষায়…… .
++
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৮
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ , ধন্যবাদ । আপনার অপেক্ষাগুলো মধুর সমাপ্তি হোক!
২৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৭
জাফরিন বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল যেন শেষ না হয়...
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: চিঠি লিখতে অনেক ভালো লাগে আমার । বেশি যত্ন নিয়ে লিখেছিলাম গল্পটা । ভালো লেগেছে জেনে সার্থক । অনেক কৃতজ্ঞতা । ভালো থাকবেন । নতুন বছরের শুভেচ্ছা ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার!