নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
মানুষগুলো আর মানুষ নেই, ওরা হিংস্র, ওরা মানব শরীরের আড়ালে এক একটি পশু । ধমের দোহাই দিয়ে,স্রষ্টার দোহাই দিয়ে ওরা নির্বিচারে মানুষ কোপায় । আর কতো লিখব ? আর কতো সভা সমাবেশ হবে ? আর কতো অসহায়ের মতো আত্মসমর্পণ করে বসে থাকবো । বলবো এই যে আমি, আমরা রাস্তায় হাঁটছি চলছি । বাজার সদাই করছি, অফিসে যাচ্ছি আসো, আমাদের কোপাও । রক্তাক্ত করো । থেঁতলে কিমা বানাও । তোমাদের খোদা, তোমাদের স্রষ্টা তাতেই খুশি হবে । বেহেস্তে যাবে তাহলে । তোমাদের কোরআনে তো এভাবেই হত্যা কথা বলা আছে , তাই না ? এভাবে মানুষ না কোপালে তোমাদের ভেতরের কোরআনের আয়াত শুদ্ধ হবে না । তোমাদের সালাত কবুল হবে না । স্রষ্টা তো তোমাদের এভাবে হত্যার অনুমতি দিয়েছে । স্রষ্টা তোমাদের সঙ্গে সলাপরামর্শ করে তোমাদের নিশ্চয় এভাবে মানুষ কোপানোর হুকুম দিয়েছেন । রসুল ( স: ) নিশ্চয় তোমাদের এই শিক্ষা ই তো দিয়েছে ? তা না হলে তোমরা এভাবে মানুষ কোপাও কি করে ? কি করে তোমরা ঝাঁপিয়ে পর নিরস্ত্র মানুষের উপর । এক বারের জন্যও কি স্রষ্টার কথা মনে পরে না ? মনে হয় না, বিষয়টা তার তার উপর ই ছেড়ে দেই । দেখি তিনি কি করেন ? নাকি তার উপর আস্থা রাখার মতো সময়ও তোমাদের নাই । ছি, কি নীচ তোমরা ?
ধম তো শুধু তোমাদের । তোমাদের বাবা দাদারা জন্ম দিয়েছে ধর্মের ? এটা তোমাদের বাপ দাদাদের সম্পত্তি । তাই তোমাদেরকেই তা বাঁচিয়ে রাখতে হবে । তা না হলে মুছে যাবে তা মানুষের মন থেকে । পনেরো শত বছর যাবত তো তোমরাই তা টিকিয়ে রেখেছ । কোরআনের পাতায় পাতায় তোমরাই তো আদম থেকে মুহাম্মদের সব ঘটনা লিখে রেখেছ, তাই না ? এক ঈশ্বরের উপর আস্থা নেই তোমাদের , কেউ ধর্মের খেলাপ করলে তাকে বা তাদের হালাল করে ফেলতে হবে । শেষ করে দিতে হবে । কোপাতে হবে । তোমরাই যদি সব করো তা হলে ঈশ্বর কি করবে ? মুসার সময় তো তিনি মাথার উপর পাড়ার তুলে ধরেছেন । ঈসার সময় মরা মানুষ জীবিত করেছেন । মহামারি দিয়েছে । পাখি দিয়ে যুদ্ধ করিয়েছেন । সমকামিতার অপরাধে জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছে । নূহুর সময় বন্যা দিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছে । এখন কি স্রষ্টা অক্ষম হয়ে গিয়েছেন ? নাকি তোমরা আইয়েমে জাহিলিয়া যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছ । এভাবে কোটি বছর কাটালেও তোমরা স্রষ্টার তরফ থেকে কোন নির্দেশন পাবে না । পেতে পারো না । তিনি সাড়া দেবেন না । পিতার কাঁধে সন্তানের লাশ তুলে দিয়ে কোন স্রষ্টার সন্তুষ্টি আর কোন বেহেস্তে তোমরা যেতে চাও ?
খোদার শক্তি কমে নি । কমার কথাও না, শুধু তোমরা আরও মূর্খ হয়েছ । যেখানে খোদা বলেছে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না । সেখানে তোমরা মানুষ কোপাও । কি জঘন্য তোমাদের জ্ঞান । তোমাদের কোন জাহান্নামে জায়গা হবে ? কতো নিকৃষ্ট প্রাণী তোমরা । বুকে কোরআন নিয়ে মানুষ হত্যা করো । কই মুহাম্মদ তো তা করেনি । সারা শরীর রক্তে জর্জরিত হলেও অভিশাপ পর্যন্ত দেন নি । আর সেই নবীর উম্মত হয়ে তোমরা মানুষ কোপাও ।
তোমাদের চোখের সামনে ফকিরা পুলে বসে এক ভণ্ড নবীকে উলঙ্গ স্বপ্ন দেখার কথা বলে , নবীর কন্যাকে নিজের বিবি বলে কই তোমাদের তাতে লাগে না বুঝি । তোমরা তা দেখো না বুঝি । পারো নির অস্ত্র মানুষ কোপাতে । ছি : কি জঘন্য তোমাদের শিক্ষা। কি জঘন্য তোমাদের শিক্ষকেরা । যারা কিনা তোমাদের সকল জাহানের শিক্ষকের শিক্ষা থেকে তোমাদের বহু দূরে নিয়ে গিয়েছে । লেখাটি পড়ে যদি তোমাদের আমাকে হত্যার ইচ্ছে জাগে তা হলে আসো আমাকে ও কোপাও । তাতে আমি বেহেস্ত পাবো তোমরা যাবে নিশ্চিত জাহান্নামে ।
২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২
সমুদ্রতীর বলেছেন: আপনাদের মাথার ঘিলু এতটাই ওয়াশ করা হয়েছে যে চারপাশের বাস্তবতা বুঝতে অক্ষম আপনারা। এই যে দেখেন বাস্তবতাটা কি ''একটি মোটর সাইকেল লালমাটিয়া থেকে শাহবাগ পর্যন্ত বিনা বাধায় কি অাসতে পারে? সম্ভব নয়। কারন তাকে কমপক্ষে চার থেকে পাচ বার পুলিশী তল্লাশীর মুখোমুখি হতে হয়... এতেই অভ্যস্ত যারা নগরীতে মোটর সাইকেলে চলাচল করেন...তারা।
তাহলে কোমরে পিস্তল, ব্যাগে চাপাতি নিয়ে কিভাবে নির্বিঘ্নে লালমাটিয়া থেকে শাহবাগ এসে হেসে খেলে একজন প্রকাশককে খুন করে তারা নিরাপদে যেতে পারলো?
শুধু তাই নয়,তারা অাবার খুন করে দোকানের সার্টার বন্ধ করারও সময় পেলো... অাজিজ মার্কেটের তিনতলা কি তখন বিরান ছিলো?
প্রশ্ন অনেক উত্তর নেই.... পাওয়া যাবে সে ভরসাও নেই!''
৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: face the music
৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: অন্ধকার নামে দিপনের ব্লগটি বারবার দেখছি। বই প্রকাশের জন্য মারা হবে। বই পড়ার জন্যও ।
৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
মুর্শিদুল ইসলাম বিপ্লব বলেছেন: আপনার পুরো লেখাটাই আপত্তিকর হলেও , এই বাক্যটি চরম আপত্তিকর, কোরআনের পাতায় পাতায় তোমরাই তো আদম থেকে মুহাম্মদের সব ঘটনা লিখে রেখেছ তাই না ? জানিনা আপনি কোন ধর্ম অনসরণ করেন কিনা? এই একটি বাক্যই মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে চরম ভাবে আঘাত দিতে পারে।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাই এই লাইনটিতে বলতে চেয়েছি, কোরআন কারো লেখা নয় এটা আল্লাহর বানি । কুরআনের প্রতিটি ঘটনা আল্লাহ বর্ণনা করেছেন । জ্ঞানীদের জন্য সেখানে রয়েছে উপাদান । কুরআন থেকে তারা শিক্ষা নেয়নি ।
৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১
জনাব মাহাবুব বলেছেন: আপনাদের মত মাথা মোটাদের জন্য বর্তমানে বাংলাদেশে এত সহিংসতা শুরু হয়েছে।
কোরআনের পাতায় পাতায় তোমরাই তো আদম থেকে মুহাম্মদের সব ঘটনা লিখে রেখেছ তাই না ?
উস্কানিমূলক লেখা লিখে নিজেকে কোপানোর জন্য আহবান করবেন। আপনার মাথা ঠিক আছে তো?
বেশি আবেগি না হয়ে বাস্তববাদী হতে সচেষ্ট হোন
৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: তোমাদের কোরআনে তো এভাবেই হত্যা কথা বলা আছে , তাই না ? এভাবে মানুষ না কোপালে তোমাদের ভেতরের কোরআনের আয়াত শুদ্ধ হবে না । তোমাদের সালাত কবুল হবে না । স্রষ্টা তো তোমাদের এভাবে হত্যার অনুমতি দিয়েছে । স্রষ্টা তোমাদের সঙ্গে সলাপরামর্শ করে তোমাদের নিশ্চয় এভাবে মানুষ কোপানোর হুকুম দিয়েছেন । রসুল ( স: ) নিশ্চয় তোমাদের এই শিক্ষা ই তো দিয়েছে ? তা না হলে তোমরা এভাবে মানুষ কোপাও কি করে ?
কেউ ধর্মের খেলাপ করলে তাকে বা তাদের হালাল করে ফেলতে হবে । শেষ করে দিতে হবে । কোপাতে হবে ।
যথার্থই বলেছেন!
যদিও কটাক্ষ করে বলেছেন। কিন্তু আপনার কটাক্ষটা ভিত্তিহীন।
কেননা নিচের একটি আয়াতই আপনার কটাক্ষটা সত্যি প্রমাণিত করে।
'যেখানেই মুশরিক/ অবিশ্বাসীদের পাওয়া যাক তাদের হত্যা কর (২:১৯১, ৯:৫)।'
তাদের সাথে সংঘাতে লিপ্ত হও,কঠোর ব্যবহার কর (৯:১২৩),
আর যুদ্ধ করে যাও (৮:৬৫)।
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে থাকে, হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি (৫:৩৩) ।
কাফেরদের গর্দানে আঘাত কর (৪৭: ৪)।
বিধর্মীদের উপর জিজিয়া কর আরোপ কর (৯:২৯)।
মুশরিকেরা ‘অপবিত্র’ (৯:২৮), এদের স্থান স্থান দোজখে (৫:১০) ।
তোমরা তাদের (অবিশ্বাসীদের) সাথে লড়াই কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয় এবং আল্লার দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয় (২:১৯৩)।
তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না (৫:৫১)।
ইহুদীরা বানর এবং শুকরের সমতুল্য (২:৬৫, ৫: ৬০, ৭:১৬৬)।
৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
হাতুড়ে লেখক বলেছেন:
তোমাদের উপর যুদ্ধ ফরয করা হয়েছে, তোমাদের কাছে অপছন্দনীয় হলেও (২:২১৬)।
তাদের (অবিশ্বাসীদের) মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহ'র পথে হিজরত করে চলে আসে। অত:পর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর (৪:৮৯)।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মাঝখান থেকে নয় পুরো আয়াত টি উল্লেখ করুণ ......শুধু হত্যার অংশ টুকু উল্লেখ করবেন না । সুরাটির প্রথমে কি বলা হয়েছে সেটাও বলুন ।
৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
রানার ব্লগ বলেছেন: "দ্বীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি বা বাধ্য-বাধকতা নেই। নিঃসন্দেহে হেদায়াত গোমরাহী থেকে পৃথক হয়ে গেছে। এখন যারা গোমরাহকারী ‘তাগুত’দেরকে মানবে না এবং আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করবে, সে ধারণ করে নিয়েছে সুদৃঢ় হাতল যা ভাংবার নয়। আর আল্লাহ সবই শুনেন এবং জানেন।"
- আল কোরআন (সূরা আল বাক্বারাহ, আয়াত-২৫৬)
"আহবান করো সকলকে তোমার বিধাতা প্রতিপালকের পথে- পান্ডিত্যপূর্ণ সুন্দরতম বাগ্মীতার সাথে। আর যুক্তি প্রমাণ দিয়ে আলোচনা করো তাদের সাথে এমনভাবে, যা সর্বোত্তম (এবং সে আহবান হতে হবে এমন হৃদ্যতাপূর্ণ যেন কোন পাষাণ হৃদয়ের কাছেও তা গ্রহণযোগ্য হয়)।" আল কুর'আন (১৬:১২৫)
“...যারা ধর্ম সম্পর্কে নানা মতের সৃষ্টি করেছে ও বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন কাজের দায়িত্ব তোমার নেই, তাদের বিষয় আল্লাহর এখতিয়ারভুক্ত।...” –আল কোরআন (সুরা আনআমঃ১৫৯)
“...হে কিতাবিগণ! তোমরা তোমাদের ধর্ম নিয়ে অন্যায় ভাবে বাড়াবাড়ি করোনা...” –আল কোরআন (সুরা মায়িদাঃ৭৭)
“...ধর্মে কোন জবরদস্তি নেই। সৎ পথ ভ্রান্তপথ থেকে সুস্পষ্ট হয়েছে।...” –আল কোরআন (সুরা বাকারাঃ২৫৬)
“...(ধর্ম সম্পর্কে) বিদ্রূপকারীদের বিরুদ্ধে আমিই (আল্লাহ) আপনার জন্য
যথেষ্ট...” –আল কোরআন (সুরা হিজরঃ৯৫)
“...যদি তারা আত্মসমর্পণ (আল্লাহর কাছে) করে তবে নিশ্চয়ই তারা পথ পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে তোমার কাজ তো কেবল প্রচার করা। আল্লাহর দৃষ্টিতে রয়েছে সকল বান্দা।”–আল কোরআন
(সুরা আল ইমরানঃ২০)
“...তারপর ওরা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে তোমার কর্তব্য তো শুধুমাত্র স্পষ্ট বাণী পৌঁছে দেয়া...”–আল কোরআন (সুরা নাহলঃ৮২)
“...তুমি মানুষকে হিকমত ও সৎ উপদেশ দিয়ে তোমার প্রতিপালকের (আল্লাহর)পথে ডাক এবং তাদের সাথে ভালভাবে আলোচনা কর। তাঁর (আল্লাহর) পথ ছেড়ে যে বিপথে যায় তার সম্পর্কে আল্লাহ্ই ভাল জানেন, আর যে সৎ পথে আছে তা-ও তিনিই ভাল করে জানেন”
– আল কোরআন (সুরা নাহলঃ১২৫)
“...তোমাদের কাজ তো কেবল প্রচার করা, আর হিসাব-নিকাশ তো আমার কাজ...” –আল কোরআন (সুরা রাদঃ৪০)
“...আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য এবাদতের নিয়ম কানুন নির্ধারিত করে দিয়েছি যা ওরা পালন করে... তুমি ওদেরকে তোমার প্রতিপালকের দিকে ডাক... ওরা যদি তোমার সাথে তর্ক করে তবে বল, ‘তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ্ ভাল করেই জানেন। তোমরা যে বিষয়ে মতভেদ করছ আল্লাহ্ কিয়ামতের দিন সে বিষয়ে তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন...” –আল কোরআন (সুরা হজঃ৬৭-৬৯)
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমার লেখাটির অর্থ ই তারা ধরতে পারেনি ......আমার কোরআন এই কথাগুলো বলে এভাবেই, আলোচনা করে বাতিল আর সঠিক এর মধ্যে এভাবেই পার্থক্য করে দেয় । তাই আমি, আমরা ওদের কাছে থেকে আলাদা । ধন্যবাদ আয়াতগুলো উল্লেখ করার জন্য । আল্লাহ সবাইকে কুরআন বুঝার তাওফিক দান করুক । তাদের ও অত্যান্ত সর্তক হওয়া উচিত যারা অন্যের ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে ।
১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খোদার শক্তি কমে নি । কমার কথাও না, শুধু তোমরা আরও মূর্খ হয়েছ । যেখানে খোদা বলেছে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না । সেখানে তোমরা মানুষ কোপাও । কি জঘন্য তোমাদের জ্ঞান । তোমাদের কোন জাহান্নামে জায়গা হবে ? কতো নিকৃষ্ট প্রাণী তোমরা । বুকে কোরআন নিয়ে মানুষ হত্যা করো । কই মুহাম্মদ তো তা করেনি । সারা শরীর রক্তে জর্জরিত হলেও অভিশাপ পর্যন্ত দেন নি । আর সেই নবীর উম্মত হয়ে তোমরা মানুষ কোপাও ।
তোমাদের চোখের সামনে ফকিরা পুলে বসে এক ভণ্ড নবীকে উলঙ্গ স্বপ্ন দেখার কথা বলে , নবীর কন্যাকে নিজের বিবি বলে কই তোমাদের তাতে লাগে না বুঝি । তোমরা তা দেখো না বুঝি । পারো নির অস্ত্র মানুষ কোপাতে । ছি : কি জঘন্য তোমাদের শিক্ষা।
এটাতে যেমন সহমত।
তেমনি আপনাকেও চোখ খূলো দেখতে হবে। বুঝতে হবে। জঙ্গি তত্ত্বের প্রচার তার ব্যবহার সাধারন আম ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে শত্রুর কাতারে দাড় করানো! টুপি দাড়ি হলৈই জঙ্গি আখ্যায়িত করা ! মাদ্রাসার বিরুদ্ধে উঠৈ পড়ে লাগা! বিদেশী পত্রিকায় মাদ্রাসা ইসলামী শীক্ষা ব্যভস্থঅ সেনাবাহিনীতে জঙ্গি উত্থান নিয়ে কারা প্রচারণা চালাচ্ছে? কেন জয়কে সাধারন মাদ্রা শিক্ষার বিরোধীতার নামে ইসলামের বিপক্ষে দাড়াতে হচ্ছে???
অথচ বাস্তবতা দেখূন জঙ্গিদের গুরু কারা- শায়খ আবদুর রহমান আওয়ামী জাতীয় দুলাভাই, মুফতি হান্নান আওয়ামী নেতার চাচাত ভাই, আনসারুল্লাহ বাংলা টীম আওয়ামী ওলাম লীগের একাংশ!!!
অংক কি মেলালেন?
বুশের লাদেন তত্ত্ব আর বর্তমানে জঙ্গি তত্ত্ব ইসলামোফোবিয়ার বাংলা ভার্সন নয়তো!
এখন এটা কেন ব্যভহার হচ্ছে-? অনির্বাচিত স্বৈরাচারি সরকার যখন গণতনত্রকে হত্যা করেছে, বিনা নির্বাচনে, প্রহসনের নির্বাচনে অবৈধ ভাবে ক্ষতা দখল করে আছে- প্রশাসনকে নিলর্জ্জ দলীয় করণ করে, তাদের কাধে ভর দিয়ে বিশঅল জনগোষ্ঠির মতের বিরুদ্ধে ক্ষমতা দখল করে আছে। এখন প্রকাশ্যেই বলে গণতন্ত্রের চেয়ে উন্নয়ন আগে!! এই বাস্তবতার গুলৌ মাথায় রাখূন। দেখবেন রেন্টুর প্রতিটা কথার সত্যতা তাদের আচরনে পাবেন।
তাই কিছূ হলেই টুপি দাড়ি আর ধর্মকে গালী না দিয়ে এই ব্রান্ডটাকে যারা ব্যবহার করছে নোংরা উদ্দেশ্য তাদের নিয়েও কিছূ বলুন।
খোদ গণজারণ মঞ্চ থেকে ইমরানও কিন্তু প্রথম দিনেই সেই কথা প্রকাশ্যেই বলেছে। কালকেও সরাসরি সরকারেবি ব্যর্থতা নিয়ে পদত্যাগাের আহবান জানিয়েছে।
ফাক তালে আমরা শূধু কতিপয় ভ্রান্তপথের ধার্মিকের জন্য ধর্মকেই কাঠগড়ায় দাড় করাচ্ছি। এটা কি ণ্যায় সংগত।
১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
ব্লগার রায়হান বলেছেন: যথা বলেছেন ভাই
১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জঙিরা জাস্ট দাঁবার ঘুটি। বিশ্বরাজনীতির একটা হালকা চাল। জাতীয় রাজনীতির একটা বৃহৎ চাল।
১৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আপনার আপত্তি কি সমকালিজংগীদের উপর না পবিত্র কুরান শরীফের উপর ? নীচের গুলো তো কোরাণেরই আয়াত !
'যেখানেই মুশরিক/ অবিশ্বাসীদের পাওয়া যাক তাদের হত্যা কর (২:১৯১, ৯:৫)।'
তাদের সাথে সংঘাতে লিপ্ত হও,কঠোর ব্যবহার কর (৯:১২৩),
আর যুদ্ধ করে যাও (৮:৬৫)।
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে থাকে, হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি (৫:৩৩) ।
কাফেরদের গর্দানে আঘাত কর (৪৭: ৪)।
বিধর্মীদের উপর জিজিয়া কর আরোপ কর (৯:২৯)।
মুশরিকেরা ‘অপবিত্র’ (৯:২৮), এদের স্থান স্থান দোজখে (৫:১০) ।
তোমরা তাদের (অবিশ্বাসীদের) সাথে লড়াই কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয় এবং আল্লহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয় (২:১৯৩)।
তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না (৫:৫১)।
ইহুদীরা বানর এবং শুকরের সমতুল্য (২:৬৫, ৫: ৬০, ৭:১৬৬)।
১৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: জংগী আচরণের বিরোধিতা যারা করেন - তারা দুভাবে এপ্রোচ করেন । প্রথমত কোরানকেই আক্রমণ করেন , আরেক দল কুরাণকে স্বীকার করেন কিন্তু জংগীদের কে কুরাণ বিরোধী প্রমাণের চেষ্টা করেন । আপনার এপ্রোচটা দ্বিতীয় শ্রেণীর । সমস্যা হচ্ছে টারগেট অডিয়েন্স বলে একটা কথা আছে । আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কারা ?
১-আপনি জংগীদের বুঝিয়ে পথে আনতে চান ?
২-জংগী বিরোধীদের উত্তেজিত করে কোন আন্দোলন গড়ে তুলার জন্য অনুপ্রণিত করতে চান ?
৩- না দেশের মধ্যপন্হীদের বুঝিয়ে জংগী বিরোধীতে পরিণত করতে চান ?
আমার কাছে কাজের কাজ মনে হয় ৩ নম্বরটা । সেটা করার জন্য আপনার লেখাটা উপযুক্ত না ।
আপনার লেখা একটা শ্রণীকে উত্তেজিত করার জন্য চমৎকার , আপনি তাদের বাহ বাও পাবেন , দেশের কোন কাজ হবে বলে মনে হয় না ।
উত্তেজিত শ্রণী দেশে অশান্তিই বাড়াবে - শান্তি বা সমাধানের পথ এরা খুজে পায় না ।
১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
তাল পাখা বলেছেন: ওরা চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে। আর আপনি কিনা কিবোর্ড দিয়ে কোপালেন। পার্থক্যটা কোথায়? এটা অনেকটা ময়লা দিয়ে ময়লা পরিস্কার করার চেষ্টা। লেখার ভাষাটা মার্জিত হওয়া উচিত ছিল। আমাদের মনে রাখা উচিত ওরা খুনি হয়ে ওঠার পিছনে আমাদের মাঝের কিছু মানুষের নোংরা পৈচাশিক ভাষাগুলো অনেকাংশে দায়ী।আপনি যদি থাবা বাবার লেখাগুলো পড়ে থাকেন তাহলে আমার সাথে দ্বিমত পোষণ করবেন না।
যে কথাগুলো আপনি বলেছেন সেগুলো মার্জিত ভাষায়ও বলতে পারতেন।আর সেটাই হত ইসলামী শিক্ষা।
১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
খোলা মনের কথা বলেছেন: তাল পাখা বলেছেন: ওরা চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে। আর আপনি কিনা কিবোর্ড দিয়ে কোপালেন। পার্থক্যটা কোথায়?
@সাইবার অভিযত্রী @হাতুড়ে লেখক : একদম কপি পেষ্ট মেরে দিলেন??? আসলে তো তাই, আপনাদের ময়না পাখির মত যতটুকু মুখস্থ আছে সেটুকুই যেখানে সেখানে মলমুত্রর মত প্রয়োগ করেন। পারলে তার আগে পিছে কি আছে সেটি ভাল করে দেখে নিন তারপর ব্যবহার করেন
১৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
সজিব হাওলাদার বলেছেন: আপনার পুরো লেখাটাই আপত্তিকর।আপনি তো আওয়ামিলীগের মত বলেই দিয়েছেন কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে যদিও বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমার এই সাধারণ লেখাটার অর্থ ই অনেকে বুঝেনি তারা কোরআন বুঝবে কি করে ?
১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: এখনোতো প্রমাণ হয়নি হত্যাযজ্ঞের সাথে কে বা করা জড়িত ছিল। তাহলে কিভাবে বুঝলেন কোন মুসলমান কুরআনের অনুসারী হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। আপনার লেখার পুড়োটা জুড়ে বিশেষ কারে প্রতি নয় বরং মুসলমানদের প্রতি ঘৃণা ছড়িয়েছেন । ঘটনার প্রকৃত ক্রিড়নকদের চিহ্নিত করার আগে এমন আবোল তাবোল বলাটা কোন মুসলমানের চরিত্র হতে পারেনা। আসলে কি , আমাদের সমাজে হাজার লাখো মুসলমান রয়েছে যারা শুধু নামেই আবদুল্লাহ, আবদুর কাদের, চরিত্রগত দিক থেকে ওরা আসলে অবিশ্বাসী। রাসুলের জমানায় মুনাফেকরা আড়ালে কুরআন শুনতো আর পিছনে রাসূলের সাথে শত্রুতা পোষন করতো। এই ধরনের আবু জাহেলের দল আগে ছিল, এখনো আছে আর ভবিষ্যতেও থাকবে। এদের জন্য বড়ই আফসোস হয়।
১৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সবার উদ্দেশ্য বলবো , যে যাই করো না কেন মনে রেখ, সব কিছুর ই বিচার হবে । কেউ পার পাবে না । কোন পিতার চোখের পানিই আল্লাহ সহ্য করবে না ।
২০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: একদম কপি পেষ্ট মেরে দিলেন??? আসলে তো তাই, আপনাদের ময়না পাখির মত যতটুকু মুখস্থ আছে সেটুকুই যেখানে সেখানে মলমুত্রর মত প্রয়োগ করেন। পারলে তার আগে পিছে কি আছে সেটি ভাল করে দেখে নিন তারপর ব্যবহার করেন
@ খোলা মনের কথা
আমি যে আয়াতগুলো দিয়েছি আপনি তার আগে পরে উপরে নিচে পুরোটা পড়ে তার মূলভাব টুকু আমায় বলুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: