নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে ঘটনা কেউ ই জানে না, একজন সেনা অফিসারের ছোট্র একটি কথায় এরশাদ সেদিন পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

ফার্মগেট ,শাহবাগ, গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ীর রাস্তা ঘাট একেবারে জন শূন্য এমন কি একটা কুকুরও নেই । সারাদিনের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া করা জনতা, ছাত্র নেতারা বিভিন্ন বাড়ির ছাদে, চিলেকোঠায় গ্রেফতার এড়ানোর জন্য যে যেখানে পারে লুকিয়ে ঘুমিয়ে নিচ্ছে, বিশ্রাম নিচ্ছে । কাল আবার পিকেটিং, আন্দোলন করতে হবে । স্বাধীনতার পর এমন উৎসব মুখর আন্দোলন আর আসেনি বাঙালীর জীবনে । বাঙালী বলতেই আন্দোলন প্রিয় । প্রতিবাদ মুখর । তখন তো আর মিডিয়ার এতো ঝনঝনানি, ছনছনানি, ঝলকানি ছিল না । ছিল বিটিভি আর প্রিটিংমিডিয়া । তারাও ছিল চাপে আর খামের নেশায় চুড় । বস্তু নিষ্ঠ সংবাদ প্রাপ্তির একমাত্র ভরসা তখন ভয়েজ অফ আমেরিকা । সেটাই সবাই মিলে মিশে ভাগাভাগি করে শুনতো । সন্ধ্যার পর তাই চায়ের দোকান,পানের দোকানের সামনে ভিড় জমে যেত । জমে উঠতো আডডা,আলোচনা । যে করেই হোক, এরশাদের পতন চাই চাই । সবার মুখে মুখে তখন একই স্লোগান, "এক দফা এক দাবী এরশাদ তুই কবে যাবি ।"

ঢাকা ইউনিভারসিটির ছাত্রদের মাঝে বিভাজন সৃষ্টি করার জন্য এরশাদের তৈরি জাতীয় ছাত্র সমাজ ও এরশাদের জন্য তেমন কোন ফল বয়ে আনতে পারেনি । ছাত্রদল নেতা আমান উল্লাহ আমান কয়েকবার বিক্রি হয়েও আবার ফিরে গেছে । আমান উল্লাহ আমান এর কেরানীগঞ্জের বাসায় সরকারের পক্ষ থেকে রাতারাতি ফোন ও লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল তার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য । যে করেই হোক আন্দোলন দমিয়ে দিতে হবে । এরশাদের তৈরি ছাত্র নেতা নোটন,ঝোটন,টিটু- মুন্নারা তখন ছিল ফুল গিয়ারে । এদেরকে জমা খরচ না দিয়ে চলা ছিল বেশে মশ্কিল ।
নূর হোসেন ,ডাক্তার মিলন এর মৃত্যু আন্দোলনের ফুয়েলের কাজ করে । দাবানলের মতো সেই আগুন ছড়িয়ে পরেছিল চারিদিকে । তাতে অবশ্য এরশাদ মোটেও ভীত হয়নি । মওদুদ আহম্মদ.শাহ মোয়াজ্জেমরা দিনরাত এরশাদের মসনত ঠিক রাখার জন্য কাজ করে গেছন । এরশাদ গেলে তাদেরও সব যাবে । জেলেও যেতে হতে পারে । তাই চেষ্টার কোন ত্রুটি ছিল না ।

মওদুদ আহম্মদ এরশাদের ভাইস প্রেসিন্ডেন্ট এরশাদের হয়ে বক্তৃতা, বিবৃত্তি যা দেওয়ার উনিই দিচ্ছেন । দেশের দ্বিতীয় ক্ষমতাবান ব্যক্তি তখন তিনি । পুলিশ আর্মি সহ সব বাহিনীকে যা নির্দেশ দেবার উনিই দিচ্ছেন । সকাল-সন্ধ্যা এরশাদের সঙ্গে মিটিং করে তাকে আসস্থ করছেন, চিন্তার কিছু নাই । সব নিয়ন্ত্রণে আছে।
এরশাদ কিন্তু ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠেছিলেন । একদিকে জেনারেলদের উপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না অন্যদিকে মওদুদ,শাহ মোয়াজেম, মঞ্জুদের কথায় ভরসা পাচ্ছিলেন না । মনের শান্তি নষ্ট হয়ে গেছে । নিজের মনের সঙ্গে যুদ্ধটা বেড়ে যাচ্ছিল ক্রমশ । বিশেষ করে নূর হোসেনের বুকে পিঠে লেখা স্বৈরাচার নিপাত যাক, "গণতন্ত্র মুক্তি পাক" লেখাগুলো চোখের সামনে বারবার ভেসে উঠছিল । নুর-হোসেনের মৃত্যু এরশাদকে পীড়া দেয় । তিনি চেয়েছিলেন নুর-হোসেনের বাড়িতে যেতে কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটা করতে পারেননি । তিনি নির্দেশ দিয়েছেন কোন প্রাণহানি যে না ঘটে , আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সব সমাধান করতে । কিন্তু তিনি বুঝতে পারছিলেন একটু একটু করে সব নিয়ন্ত্রণের বাইরে চেলে যাচ্ছে । এরশাদ ঘুমাতে পারতেন না । সারারাত পায়চারি করে রাত্রিপার করে দিতেন । শরীর স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পরছিল ।

রাত আনুমানিক ৩টা বাজে, এরশাদ এর তন্দ্রা ঘুম ভেঙ্গে যায় । মিনিট বিশেক হয়তো ঘুমিয়েছেন । বিছানায় উঠে বসেন । তারপর বিছানা থেকে নেমে প্রেসিডেন্ট ভবনের বারান্দায় বের হয়ে আসেন । সব নীরব,নিস্তব্ধ । লম্বা বারান্দায় একশো পাওয়ারের একটা বাতি জ্বলছে । সেই বাতির নীচে দাড়িয়ে আছে , ছিপছিপে লম্বা এক সেনা সদস্য। এরশাদকে রুম থেকে বের হতে দেখে সে সর্তক হয়ে যায় । সাথে থাকা অস্ত্র স্পর্শ করে সিনা টানটান করে দাড়িয়ে স্যালুট করে । এরশাদ স্যালুটের জবাব দেন না । দরজায় কিছু সময় দাড়িয়ে থেকে রুম থেকে বের হয়ে বারান্দাটা ভাল করে দেখে নেন । যারা ডিউটি করে এরশাদ তাদের সবাইকে চেনেন । নাম ধরে ডাকেন । কুশল জিজ্ঞাসা করেন । এটা এরশাদের অনেকগুলো ভাল গুণের মধ্যে একটি । এতে সবাই প্রাউড ফিল করে ।

একজন ভাল নেতার হওয়ার সব চেয়ে বড় গুণ হচ্ছে সব কিছু মনে রাখতে পারা । যতো ছোট কর্মীই হোক না কেন, দলের সবাইকে বাই নেইম চেনা হচ্ছে একজন নেতার সব চেয়ে বড় গুণ । ভাসানি,মুজিব,জিয়া সবার মাঝে এ গুণ দেখা গেছে । এই নেতারা সবাই দলের কোন কর্মীর সঙ্গে একবার পরিচয় হলে তারপর থেকে তাকে বাই নেমে চিনতেন, ডাকতেন । কুশল জিজ্ঞাসা করতেন । এরশাদের মাঝেও এই গুন বেশ ভাল মতোই আছে । তার প্রমাণ হচ্ছে, তার সময়ে সেনা বাহিনীতে কোন রকম ঝামেলা বা "কু" না হওয়া । তিনি খুব ভাল করেই জানেন কি ভাবে সৈনিকদের আর অফিসারদের পরিচালনা করতে হয় । অথচ জিয়াউর রহমানের সময় সেনা বাহিনীতে ছোট বড় অসংখ্য "কু" হয়েছে । অনেক অফিসার মারা গেছে । সাধারণ মানুষ সে খবর জানে না । কিন্তু মন্ত্রী পরিষদে যোগ দেওয়া সিভিলিয়ানদের এরশাদ অনেক সময় বুঝতে পারেন না । তাদের চোখের ভাষা সব সময় পড়া যায় না । হিসাব এলো মেলো হয়ে যায় ।

লম্বা বারান্দা ধরে হাটতে থাকেন এরশাদ । পরনে নাইট গাউন । উচু লম্বা প্রেসিডন্টকে যথেষ্ট সুপুরুষ মনে হয় সিকোরিউটিতে নিয়োজিত সেনা সদস্যের কাছে । তার সামনে দিয়ে হেটে হেটে প্রেসিডেন্ট বারান্দার শেষ মাথায় চলে যান । তাকে দেখে বুঝার উপায় নেই তার ভেতরে কি চলছে । বারান্দার শেষ মাথায় কয়েক সেকেন্ড দাড়িয়ে আবার ফিরে আসতে থাকেন তিনি । খুব ধীর পায়ে হেটে হেটে সেনা সদস্যর সামনে এসে দাঁড়ান । নাম ধরে জিজ্ঞাসা করেন,কি খবর তোমার । সব ঠিক আছে ? তোমার বাবা মা কেমন আছে ? এই সেনা সদস্য আগেও দু তিন বার এখানে ডিউটি করেছেন তাই এরশাদ থাকে চেনেন । প্রেসিডেন্টের মুখে নিজের নাম শুনে কিছুটা ঘাবরে গেলেও ঠিক থাকেন । ছোট করে উত্তর দেন-
স্যার ভাল, ভাল আছি স্যার ।
তোমার বাড়ি তো পুরাণ ঢাকায়, তাই না ?
জি, স্যার ।
পুরাণ ঢাকার কি খবর ? তুমি কি জানো ? এরশাদ আন্দোলনের খোজ খবর জিজ্ঞাসা করেন । একটু থেমে তিনি আবার জিজ্ঞাসা করেন,পুরাণ ঢাকায় অনেক গাড়ি পোড়াচ্ছে শুনলাম, গুলিস্তানেও নাকি তাই ? তুমি কি কিছু জানো ?
সেনা সদস্য কিছু বলার সাহস পান না । বুক ধনুকের মতো টান টান করে দাড়িয়ে থাকেন । কি বলবে ভাষা খুঁজে পায় না । তার অবস্থা অনুমান করে এরশাদ বলেন, তোমার ভয় নেই । তুমি নি:ভয়ে আমাকে বলো কি অবস্থা ঢাকা শহরের ? একটু আগে মওদুদ সাহেব এসেছিলেন, উনি তো বলে গেছেন, পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসছে ।
এই সেনা সদস্য কিছু দিন হলো কমিশন পেয়েছেন । এতো অল্প সময়ে কেউ প্রেসিডেন্টের ডিউটি করার সুযোগ পায় না । কিন্তু তিনি পেয়েছেন । নতুন চাকরী, নিজের যোগ্যতার গুনে এই পর্যন্ত এসেছেন তবুও এতো বড় একজন মানুষের সামনে কথা বলতে তার গলা শুকিয়ে আসে । নিজের ভেতরের সকল উত্তেজনা চেপে রেখে বলেন, "স্যার পরিস্থিতি ভাল না ।"
কিছু সময় চুপ করে থেকে এরশাদ আবার জিজ্ঞাসা করেন, কতোটুকু ভাল না ।
সেনা সদস্য উত্তর দেয় , স্যার, যতোটুকু খারাপ হলে বলা যায়, মোটেও ভাল না ।
এরশাদ কিছু বলেন না । হুম জাতীয় শব্দ করে সেনা সদস্যের কাধ চাপরে দিয়ে খুব ধীরে হেটে হেটে তার রুমে চলে যায় । রুমে ঢুকে তিনি মওদুদ সাহেবকে ফোন করে বলেন, "আপনি সবাই নিয়ে এখুনি আসেন । আমি জরুরী একটা ঘোষনা দিতে চাই । এর পর ভোর ছটার মধ্যেই অনেকে জেনে যান যে, এরশাদ পদত্যাগের করেছেন বা পদত্যাগ করছেন ।
একজন সেনা সদস্যের কতো ছোট্র একটি কথা এরশাদকে সেদিন অনেক বড় একটি সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করেছিল । সেটা ভেবে আমি অবাক হই । সত্যি বলতে এরশাদের সাথে থাকা মন্ত্রী পরিষদ বা জেনারেলরা কেউই ক্ষমতা ছাড়ার কথা চিন্তা ও করেনি । এরশাদ পদত্যাগ করবেন এটা ছিল তাদের চিন্তার অতীত । এরশাদ আসলে ভেতরে ভেতরে ভেঙ্গে পরেছিলেন । নিজের সঙ্গে যুদ্ধে তিনি হেরে যান । চাটুকার পরিবেষ্টিত এরশাদ ছিলেন মূলত একা । সেদিন এই সেনা সদস্যের সত্য বলা কথাগুলো এরশাদকে দারুণ ভাবে নাড়া দেয় এবং তাকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করেছিল । সেই সেনা সদস্য তার যোগ্যতা তার মেধা এবং বুদ্ধি দিয়ে আজো দেশের সেবা করে যাচ্ছেন । তাকে স্যালুট জানাচ্ছি ।

মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

রানার ব্লগ বলেছেন: এরশাদের ব্যপারে আমারও একটা সফট কর্নার আছে, কিন্তু সমস্যা হল তিনি এমন এমন কিছু কাজ করেছেন যা তার ব্যক্তি ইমেজের সাথে যায় না। তবে কোনো দিন একক ভাবে প্রসিডেন্ট ইলেক্সান হয় আর যদি তিনি প্রতিদন্দিতা করেন তবে আমি এরশাদ তার কথা অবশ্যই ভাববো।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনার সঙ্গে আমি ও একমত

২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

ইলুসন বলেছেন: আপনি এটা জানলেন কিভাবে? সুন্দর করে গল্পের মত লিখেছেন কিন্তু এটা ঐতিহাসিক সত্যি কিনা সে ব্যাপারে কোন প্রমাণ আছে?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: প্রমাণ হচ্ছেন এরশাদ স্বয়ং নিজে ...........

৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

মাকড়সাঁ বলেছেন: Er vitti kototuko sotto?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: পুরোটাই সত্য ভাই । সবাই সব জানে না । জানলেও বলে না । আমি কেন বললাম তাও জানি না ।

৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

অমিত অমি বলেছেন: যে ঘটনা কেউ জানেনা সেটা আপনি কি করে জানলেন?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এটাই তো রহস্য ভাই

৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এরশাদ সাহেবের স্থানে অামি হলে কখনোই ক্ষমতা ছাড়তাম না ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমি ও মনে হয় না ছাড়তাম

৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

বীর সেনানী বলেছেন: গল্পটি কি আপনার নিজের সপ্নের ছকে তৈরী করা ? নাকি কোন রেফারেন্স নিয়ে লেখা ? আমার যতদূর মনেপড়ে নূর হোসেন আর ডাঃ মিলনের অনাকাংক্ষিত মৃত্যুতে এরশাদ সরকার জনগনের রোষানলে পড়ে বাধ্য হন পদত্যাগ করতে । কিন্তু সামন্য সিকিউরিটি সেনা সদস্যর কথা শুনে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন এটা প্রশ্নাতীত ? বিষয়টি একটু খোলাসা করে দিবেন কি?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যাদের মধ্যে ঘটনাটি ঘটেছে তারাই এ ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করতে পারবে ।

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর বানানো একটা আষাঢ়ে গপ্পো। মজাই লাগল।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । ছোট ছোট অনেক ঘটনা মানুষের জীবনকে পাল্টে দেয় ।

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আপনি সেই সেনা সদস্য ননতো !!!
খোলসা করে বলুন, জাতি জানতে চায়!!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হা হা হা না ভাই , আমি একজন সিভিলিয়ান .......

৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২১

কল্লোল পথিক বলেছেন: গল্পটা পড়লাম সেই সংঙ্গে কমেন্ট গুলোও
হতে পারে অসম্ভব বলেতো কিছুই নাই।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাল থাকুন ......

১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: লেখক বলেছেন: হা হা হা না ভাই , আমি একজন সিভিলিয়ান .......
বাচাইলেন, চিন্তার মধ্যে আছিলাম!!
ঐতিহাসিক কোন ঘটনা সুত্র ছাড়া অসাড়!!
সুতরাং আপনার দাবী প্রমাণের জন্য তথ্য, সূত্রসহ
প্রকাশ করুন। তা না হলে এটা আষাড়ে গল্প ছাড়া আর
কিছু বলা যাবেনা। স্বৈর শাসক এত মানুষ মারার পরে সামান্য একটা সিপাহীর কথায় মটিভেটেড হয়ে পদত্যাক করবেন তা মেনে নিতে পারছিনা
সম্ভব হলে পরিস্কার করে বলুন। ভয়ে না বলতে না পারলে তাও বলুন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাবুন আষাড়ে গল্প অসুবিধা নাই ...... কিছু কথা থাকে দেয়ালের বাহিরে যায় না । দেয়ালের বাহিরে যারা থাকে তারা তা শুনতে ও পায় না । শুনলেও বিশ্বাস করে না । তাতে দেয়ালের ভেতরের কথার কোন পরিবর্তন হয় না ।

১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার গল্প লেখার হাত ভাল।
শুভকামনা রইলো।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কিন্তু ভাই এটা গল্প নয় । এটি সত্য একটি ঘটনা, আমি আমার ভাষায় প্রকাশ করেছি মাত্র ।

১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

নিমগ্ন বলেছেন: কি জানি রে ভাই_____. কোনও রেফারেন্স তো দেন_______

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমি রেফারেন্স দিতে পারছিনা - রেফারেন্সের জন্য আমাকে আরো অনেক দিন অপেক্ষা করতে হবে । আপনাকে ধন্যবাদ

১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

রাজীব বলেছেন: কেন ভাবছেন সামান্য একজন সিপাহীর কথায় এরশাদ পদত্যাগ করেছেন। এরশাদের দরকার ছিল চাটুকার ছাড়া কারো কাছ থেকে সত্য পরিস্থিতি জানা। সেটি তিনি সেই সিপাহীর কাছ থেকে জেনেছেন। পদত্যাগের সিদ্ধান্ত হয়ত আগেই নেয়া ছিল।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দারুণ বলেছেন, ধন্যবাদ

১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ ঘটনা এটা তো জানা ছিল না। ধন্যবাদ আপনাকে

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, ভাল থাকুন

১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৪

প্রবালরক বলেছেন: যতদুর মনে পড়ে, পত্রিকায় দেখেছিলাম। এরশাদ অফিসে বসে ছিলেন। একজন কর্নেল সাহস করে এগিয়ে এসে বলেছিলেন - স্যার, আপনি বাড়ী চলে যান....
যে সময়টাতে এরশাদ বাসভবনে বসে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন সেসময়টা গভীর রাত ছিলনা। ঠিক সে সময়ে মওদুদ আহমদকে টিভিতে সরাসরি দেখাচ্ছিল। তিনি ব্ক্তব্য রাখছিলেন টিভি দর্শকদের উদ্দ্যেশ্যে সরাসরি..... ক্ষমতা হস্তান্তরে আইনের মারপ্যাঁচ জাতীয় কিছু নিয়ে......
পরে এরশাদ বলেছিলেন - আমি যদি আর আধা ঘন্টা আগেও টের পেতাম তবে সব ঠিক করে ফেলতে পারতাম - আমাকে পদত্যাগ করতে হতনা। অবশ্য কথাটার মাথা-মুন্ডু বুঝতে পারিনি - রাজ-রাজড়াদের ব্যাপার...তাই বুঝার চেষ্টাও করিনি।
তখনকার প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমদ পরদিন এরশাদকে বলছিলেন - স্যার, আমাদেরকে না জানিয়ে এত বড় একটা সিদ্ধান্ত নিলেন!

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এরশাদের পদত্যাগের সিদ্ধান্তটি ছিল তার একার । আর সবাই চেয়ে ছিল এরশাদকে সামনে রেখে আরাম আয়েশে থাকতে । কিন্তু সেটি হয়নি । এরশাদের সিদ্ধান্তের উপর কারো কিছু করার ছিল না । দৈনিকগুলো ঘেঁটে দেখুন, এরশাদের পদত্যাগের আগের দিনও মওদুদ সাহেব,সকল আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করা হবে বলে হুঙ্কার আর ধমকি দিয়েছেন । আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৫

গোধুলী রঙ বলেছেন: ভাই, অনেক সুন্দর লিখেছেন। তবে এইটার সত্যতা যাচাই করা আমার সাধ্য নয়। না হলেও গল্প হিসেবে চমৎকার।

একটা কথা জিজ্ঞাসা করি, এখনকার সময়ের কোন নেতা চাটুকার বেষ্টিত নয় আর কোন নেতা চাটুকারদের কথা না শুনে নিজে যাচাই করে সঠিক পদক্ষেপ নেয়??

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন, ক্ষমতার চার পাশে সব সময় কিছু সুবিধা ভোগীর থাকে । আমরা তাদের চাটুকার বলি । নেতা আসে নেতা যায় কিন্তু চাটুকার থেকে যায় । আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

১৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এরশাদ সাহেবের স্থানে অামি হলে কখনোই ক্ষমতা ছাড়তাম না ।

আমি বাংলাদেশ ব্যাংক ফরেন রিজার্ভ আর হেরেম খালি করে পালিয়ে যেতাম।;)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাল বলেছেন আপনার মতো এখন অনেকেই তা মনে করে । কিন্তু এরশাদ তা করেন নাই বলেই এখনও ক্ষমতায় আছেন । এটাই নির্মম সত্য ।

১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: এরশাদ সাহেব আর কতটুকু করলেন? উনি তো স্বৈরাচারী? নাকী? আর গণতন্ত্রের ধ্বজাধারীরা? উনারা কি ধোঁওয়া তুলসীপাতা? আপনি দেশপ্রেমিক হলে, দেশের মানুষের কথা ভাবলে লাশ একটি পড়লেও ক্ষমতা ছাড়তেন আর পাবলিকের কাছে ক্ষমা চাইতেন।জনগণের ম্যান্ডেটে ক্ষমতায় গিয়ে জনগণের সেবক হয়ে এ কি সবক পাচ্ছি আমরা। তাই বলি কি এরশাদ সাহেব ঢের ভালো ছিলেন, হয়তো? আমার এখন মনে হচ্ছে, এরশাদ সাহেব চাইলে অস্ত্র ও প্রশাসনকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে যেতে পারতেন।তাই মনে হয় আপনার কথাই ঠিক।কত শহীদ নুরহোসেন আর ডাক্তার মিলন মরছে আর মরবে তার হিসেব কে রাখছে বলুন?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনার সঙ্গে সহমত প্রকাশ করছি

১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

তাল পাখা বলেছেন:

'স্বৈরাচার নিপাত যাক,
গণতন্ত্র মুক্তি পাক।'
'নূর হোসেন।'
' ডঃ মিলন।'
জাতি হারালো অকুতোভয় দুটি প্রাণ। জাতির পাওয়ার খাতা শূন্য।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: শূণ্য শূণ্য এবং শূণ্য

২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
আপনার সোর্স কি আপনার খুব কাছের কেউ?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সোর্স সেটি বলা যাচ্ছে না । তবে এরশাদ কে জিজ্ঞাসা করলে সত্য জানা যাবে ......

২১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২২

নতুন বলেছেন: truth is stranger than fiction .. এটা আমি মানি..

কিন্তু আমরা এরশাদ বা তার দলের যত বড়নেতাই হোক না কেন তার চেয়ে আপনাকে বেশি বিশ্বাস করবো...

এটার সোস` যদি আপনার কাছের কেউই হয় এবং যদি আপনি সত্যতা গ্যারিন্টি দেন তবে বিশ্বাস করবো।

কারন বড় নেতারা সব সময় চাটুকারে ঘেরা থাকে..তাই তারা আসল অবস্তা বুঝতে পারেনা।

উপরে রাজিব বলেছেন<< রাজীব বলেছেন: কেন ভাবছেন সামান্য একজন সিপাহীর কথায় এরশাদ পদত্যাগ করেছেন। এরশাদের দরকার ছিল চাটুকার ছাড়া কারো কাছ থেকে সত্য পরিস্থিতি জানা। সেটি তিনি সেই সিপাহীর কাছ থেকে জেনেছেন। পদত্যাগের সিদ্ধান্ত হয়ত আগেই নেয়া ছিল।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কিছু কথা আছে বলা যায় না , বলা ঠিক না । যারা বিশ্বাস করবে না তারা এটাকে গল্প হিসাবে নিতে পারে । আমি আপত্তি করবো না । কেননা আমি সব খুলে বলতে পারছি না ।

২২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
যে যাই বলুক, গুরু এরশাদ রক্স! B-))

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: :) ভাল বলেছেন

২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

আনু মোল্লাহ বলেছেন: যখন আরো অনেককে দেখি, তখন মনে হয় এরশাদতো ভালই ছিল।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কঠিন সত্য

২৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২

কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: কেউ জানলোনা, এরশাদও মনে হয় কাউরে বলে নাই। আর আপনে জাইনা গেলেন? গুচ্ছ গুচ্ছ আবালে ভইরা যাইতেছে দেশ যারা ভাবে এরশাদ মহান =p~

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমিও যোগ দিলেন "ওয়েল কাম টু আবাল ওয়াল্ড" , সবাই আপনার মতো চিন্তা কেন করবে ? সবার মাথা কি আপনার যেটার কপি পেষ্ট, না ভিন্ন ? অন্যের মতামতকে সন্মান করতে হবে ভাই ।

২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

রাবার বলেছেন: এই কাহিনিতো জানা ছিল না ভাই B:-)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অনেক কিছুই আমরা জানি না । হুট করে শুনে অবাক হই । আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ .....

২৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এই ঘটনা সত্য হতেই পারে! তার জন্য রেফারেন্সের প্রয়োজন হয় না!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:০০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানুষের জীবনে কখন কোন মোড় নেয় মানুষ নিজেও তা জানে না।

একটা সত্য বদলে দিতে পারে যুগ যুগান্তের ধারনা। চেতনা।

আহা এরশাদ সাব যদি খালি একবার রেন্টুর দেখা পাইত- আরও ১ যুগ ক্ষমতা ছাড়তে হইত না ;)

আমার ফাসি চাই পইড়া এরপরে এরশাদ মনে হয় নিজেরে নিজে শতবার ফাসি দিছে মনে মনে :P

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাল বলেছেন

২৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: আসলে নূর হোসেন ও ডাঃ মিলনে- মাত্র দুজনের মৃত্যুতে এরশাদ ক্ষমতা কেন ছেড়ে দিলেন সেটাই আমি ভেবে পাই না। এখনতো শত শত মানুষ মারা গেলেও কেউ ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। আমার বিশ্বাস বর্তমানে এরশাদ নিজের বোকামীতে নিজের মাথার চুল নিজেই ছেঁড়েন।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আগে মানুষের জীবনের মূল্য ছিল এখন ক্ষমতার মূল্য বেশি মনে হয়

২৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নুর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঐতিহাসিক কোন ঘটনা সুত্র ছাড়া অসাড়!!
সুতরাং আপনার দাবী প্রমাণের জন্য তথ্য, সূত্রসহ
প্রকাশ করুন। তা না হলে এটা আষাড়ে গল্প ছাড়া আর
কিছু বলা যাবেনা।


সহমত !!!!

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যা ইচ্ছে ভাবতে পারেন , আমি আপত্তি করছি না ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.