নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
নারী পুরুষ বুঝি না । এই গ্রহে যখন এসেছি তখন মিলে মিশে বাকি দিনগুলো কাটিয়ে দিতে চাই । যে যার যোগ্যতা, মেধা অনুযায়ী সম্মান ও অবস্থান পাক এটাই সর্বসময় কামনা করি ।
ধর্মীয় অনুভূতি এবং ধর্মীয় আইন কানুনগুলো সবাই যদি সঠিক ভাবে মেনে চলি সেই সংগে সর্বদা যদি নিজেদের বিবেক কে জাগ্রত রাখতে পারি তাহলে কারো জন্যই কোন দিবস পালনের প্রয়োজন পরে না ।
আমার কাছে মনে হয়, আলাদাভাবে নারী দিবস পালন করে নারীরাই নিজেদের প্রতি বৈষম্য করছে । কেননা আমার কাছে আমার কন্যার জন্য যতোটুকু সন্মান, স্নেহ, মায়া-মমতা বিদ্যমান আমার স্ত্রী এবং আমার মায়ের জন্যও তার চেয়ে বেশি বইকি কম না । ব্যাপারটা তো এমন নয় যে, পুরুষ শুধু ঘরেই নারীকে সম্মান করে বাহিরে নয় । যারা সন্মান শ্রদ্ধা করতে জানে তারা সব জায়গাতেই করে ।
তবে হ্যাঁ, নারীরা নানান ভাবে নির্যাতিত হন । তাদের রক্ষার জন্য কিন্তু পুরুষেরাই এগিয়ে আসেন । নিরাপত্তা থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষা সবই করেন । হাতের পাঁচের মতো সব সমান হবার কথা নয় । একজন নারী হত্যা করলে যেমন সকল নারী তার জন্য দায়ী নয় ঠিক তেমনি একজন পুরুষের অপরাধের বোঝাও সকল পুরুষের বইবার কথা নয় । যার যার অবস্থান থেকে পরস্পরকে সন্মান শ্রদ্ধা প্রদশন করতে হবে ।
নারী পুরুষকে একসাথে এগিয়ে যেতে হবে । কেউ কাউকে ছেড়ে এগিয়ে যেতে পারবে না । আমি ই শ্রেষ্ঠ আমি উপরে আছি আমি কি হনুরে । এই মানসিকতা থেকে বের হয়ে না আসতে পারলে কোন দিবস পালন করেই কোন লাভ হবে না । একই সঙ্গে বলতে হবে, নারী পুরুষ মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ ।
কেন যেন মনে হয় "নারী দিবস" আসলে নারীদের সংগে এক ধরনের প্রতারণা । তাদের জন্য বছরের একটি দিবস নির্ধারণ করে দিয়ে নিত্য জীবনে তাদের গুরুত্বকে কৌশলে উপেক্ষা করা হয়েছে । বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বেধে দেওয়ার মতো তাদের গলায় একটি দিন ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে, এখন সেটি গলায় ঝুলিয়ে নিয়ে সুখী হও । এই যা । কাজের কাজ কিচ্ছু না । শিশুর হাতে মোয়া তুলে দেবার মতো । দুর্বলকে সবলের পক্ষ থেকে শান্তনা স্বরুপ উপহার ।
কই কোথাও দেখলাম বা শুনলাম না তো, নারী দিবস উপলক্ষে নারীরা পুরুষদের কোথাও দাওয়াত করেছে । তাদের আনন্দ,কষ্ট ভাগ করে নিয়েছে । তা না, নারী দিবসের নামে নারীরা নিজেদেরকেই কোণ ঠাসা করে রেখেছে । এখানে যা বলছি বা লিখছি সবই আমার ব্যক্তিগত অভিমত । এসবের সাথে অনেকর মতেরই মিল হবে না ।
পুরাণ উদাহরণগুলোতে আর গেলাম না, জগতের যা কিছু সুন্দর ......লা ভাবা লা ভা ভা ইত্যাদি ইত্যাদি
জগতের সকল নারী সুখী হোক ।নারী পুরুষ বুঝি না । এই গ্রহে যখন এসেছি তখন মিলে মিশে বাকি দিনগুলো কাটিয়ে দিতে চাই । যে যার যোগ্যতা, মেধা অনুযায়ী সম্মান ও অবস্থান পাক এটাই সর্বসময় কামনা করি ।
ধর্মীয় অনুভূতি এবং ধর্মীয় আইন কানুনগুলো সবাই যদি সঠিক ভাবে মেনে চলি সেই সংগে সর্বদা যদি নিজেদের বিবেক কে জাগ্রত রাখতে পারি তাহলে কারো জন্যই কোন দিবস পালনের প্রয়োজন পরে না ।
আমার কাছে মনে হয়, আলাদাভাবে নারী দিবস পালন করে নারীরাই নিজেদের প্রতি বৈষম্য করছে । কেননা আমার কাছে আমার কন্যার জন্য যতোটুকু সন্মান, স্নেহ, মায়া-মমতা বিদ্যমান আমার স্ত্রী এবং আমার মায়ের জন্যও তার চেয়ে বেশি বইকি কম না । ব্যাপারটা তো এমন নয় যে, পুরুষ শুধু ঘরেই নারীকে সম্মান করে বাহিরে নয় । যারা সন্মান শ্রদ্ধা করতে জানে তারা সব জায়গাতেই করে ।
তবে হ্যাঁ, নারীরা নানান ভাবে নির্যাতিত হন । তাদের রক্ষার জন্য কিন্তু পুরুষেরাই এগিয়ে আসেন । নিরাপত্তা থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষা সবই করেন । হাতের পাঁচের মতো সব সমান হবার কথা নয় । একজন নারী হত্যা করলে যেমন সকল নারী তার জন্য দায়ী নয় ঠিক তেমনি একজন পুরুষের অপরাধের বোঝাও সকল পুরুষের বইবার কথা নয় । যার যার অবস্থান থেকে পরস্পরকে সন্মান শ্রদ্ধা প্রদশন করতে হবে ।
নারী পুরুষকে একসাথে এগিয়ে যেতে হবে । কেউ কাউকে ছেড়ে এগিয়ে যেতে পারবে না । আমি ই শ্রেষ্ঠ আমি উপরে আছি আমি কি হনুরে । এই মানসিকতা থেকে বের হয়ে না আসতে পারলে কোন দিবস পালন করেই কোন লাভ হবে না । একই সঙ্গে বলতে হবে, নারী পুরুষ মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ ।
কেন যেন মনে হয় "নারী দিবস" আসলে নারীদের সংগে এক ধরনের প্রতারণা । তাদের জন্য বছরের একটি দিবস নির্ধারণ করে দিয়ে নিত্য জীবনে তাদের গুরুত্বকে কৌশলে উপেক্ষা করা হয়েছে । বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বেধে দেওয়ার মতো তাদের গলায় একটি দিন ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে, এখন সেটি গলায় ঝুলিয়ে নিয়ে সুখী হও । এই যা । কাজের কাজ কিচ্ছু না । শিশুর হাতে মোয়া তুলে দেবার মতো । দুর্বলকে সবলের পক্ষ থেকে শান্তনা স্বরুপ উপহার ।
কই কোথাও দেখলাম বা শুনলাম না তো, নারী দিবস উপলক্ষে নারীরা পুরুষদের কোথাও দাওয়াত করেছে । তাদের আনন্দ,কষ্ট ভাগ করে নিয়েছে । তা না, নারী দিবসের নামে নারীরা নিজেদেরকেই কোণ ঠাসা করে রেখেছে । এখানে যা বলছি বা লিখছি সবই আমার ব্যক্তিগত অভিমত । এসবের সাথে অনেকর মতেরই মিল হবে না ।
পুরাণ উদাহরণগুলোতে আর গেলাম না, জগতের যা কিছু সুন্দর ......লা ভাবা লা ভা ভা ইত্যাদি ইত্যাদি
জগতের সকল নারী সুখী হোক ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বকবক