নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
মেয়েটি মারা গেছে। আত্মহত্যা করেছে। নিজেই আজরাইলের হাতে তুলে দিয়েছে নিয়েছে জীবন। একবারের জন্যও ভাবেনি নিজের কথা,ক্যারিয়ারের কথা,বাবা মায়ের কথা। পাগল হয়ে গিয়েছিল,অন্ধ হয়ে গিয়েছিল ভুল এক ভালবাসায়। মৃত্যুর আগে ভয়ানক এক ভিডিও আপলোড করে গেছে নিজের ফেসবুক আইডিতে। এমন এক সমাজের মানুষের উদ্দেশ্য জানিয়ে গেছে তার আকুতি, হয়তো করে গেছে বিচারের প্রার্থনা যে সমাজের মানুষগুলো পোশাকের নিচে পচে,গলে নষ্ট হয়ে গেছে অনেক আগেই। যারা তার প্রতিবাদের ভাষা বুঝবে না কোনদিন।
হ্যাঁ মেয়েটি অপরাধী। সমাজের চোখে,আইনের চোখে,রাষ্ট্রের চোখে,আত্মীয় স্বজনের চোখে সে অপরাধী । নষ্টা চরিত্রের অধিকারী । তার প্রথম অপরাধ ছিল সে পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছিল মডেলিংকে । গ্লামার জগতকে । তার দ্বিতীয় অপরাধ ছিল সে ভালবেসে ছিল এক ভুল মানুষকে। বউ হতে চেয়েছিল এক ভুল পরিবারের। ছোট ভাই হিসাবে পেতে চেয়েছিল এক মুখোশ ধারিকে ।
এসবই সে করেছিল একজনকে ভালবেসে ছিল বলে। মেয়েটির আত্মহত্যার খবর চারিদিকে চাউর হওয়ার পর বেশির ভাগ মানুষ মেয়েটাকে মাগি বলছে,বেশ্যা বলছে। ঘেন্নায় নাক ছিটকাচ্ছে। কিন্তু কেন? একবারের জন্যেও কেউ বলছে না, ছেলেটি ওতো দোষী তকে গ্রেফতার করা হোক। শাস্তি দেওয়া হোক। মেয়েটির দোষ সে অন্ধের মতো বিশ্বাস করেছিল এক ভন্ডকে। সে তাকে বিয়ে করবে এই মিথ্যা আশ্বাসে ভুলে গিয়েছিল। তুলে দিয়েছিল ছেলেটির হাতে নিজের নারীত্ব,বিশ্বাস সব সব। কিন্তু সে জানতো না কি ভয়ানক পরিণতি অপেক্ষা করছে তার জন্য। সে জানতো না সে ভুল পথে হাটছে । জীবন দিয়ে যে ভুলের মাশুল গুনতে হবে। সে বুঝতে পারেনি গ্লামার জগতের মেয়েদের পুরুষ নামের পশুগুলো শুধু ভোগ করতে চায় তাদের ঘরের বউ করতে কেউ চায় না । সে অধিকার তাদের নেই ।
মেয়েটি যদি বেশ্যা হতো, খারাপ হতো তা হলে সে আত্মহত্যা করতো না। বেচে থাকতো । অন্য কাউকে সব লুকিয়ে বিয়ে শাদি করে সংসারও করতো। মেয়েটি যদি বেশ্যা হতো, তা হলে চেপে যেত সব। গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়াত । ভাত ছেটালে যেমন কাকের অভাব হয় না ঠিক তেমনি ওর জন্য কোটিপতি পুরুষের অভাবও হতো না ।
মেয়েটির অপরাধ সে এক ভুল সমাজে, ভুল সময়ে, ভুল জায়গায় জন্ম নিয়েছিল। যে সমাজের জন্ম দিয়েছি আমরা । মেয়েটি নয় ছেলেটিই ছিল বেশ্যা। একজন খাটি বেশ্যা পুরুষ। আপনারা যারা মেয়েটির সরলতা,বিশ্বাসের মূল্যায়ন না করে তাকে বেশ্যা বলছেন আপনারাও সবাই এক এক জন বেশ্যা।
সব কিছু "আত্মহত্যা মহাপাপ" এই সরল ইকুইশনে বিচার করা ঠিক নয়। মেয়েটির সাথে প্রতারণা করা হয়েছে। তাকে মৃত্যুর কুপে ঝাঁপিয়ে পরতে বাধ্য করা হয়েছে । ছেলেটি দিনের পর দিন মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে মেয়েটির সঙ্গে যে শারীরিক সম্পর্ক করেছে সেটি মূলত ছিল ধর্ষণ । প্রতারণা । সে অভিযোগে ছেলেটি দোষী। শেষ মুর্হুতে মেয়েটি এটি উপলদ্ধি করতে পেরেছিল । কিন্তু তখন তার আর কিছু করার ছিল না । তাই সে অপরাধের প্রতিবাদ মেয়েটি জীবন দিয়ে করে গেছে। হয়তো পোস্টমর্টেম রিপোর্ট আসলে দেখা যাবে মেয়েটি প্রেগন্যান্ট ছিল । সে ক্ষেত্রে হবে দুটি মানুষকে হত্যা করা ।
মানুষের ভুল হয়ে যায় । কেউ শুধরেও নেওয়ার সুযোগ পায় কেউ পায় না । কেউ বুকে পাথর চাপা দিয়ে দু:খ আটকে রাখে কেউ আবার হাসি মুখে সব সহ্য করে । কেউ একেবারেই সহ্য করতে পারে না । এ মেয়েটিও পারেনি । যারা ওর ভিডিওটি দেখেছেন তারা কি শুনতে পাননি কি আবেগ আর কষ্ট থেকে কথাগুলো বলছিল মেয়েটি । ছুরি দিয়ে নিজেকে আহত করার চেষ্টা করতে করতে এক সময় মেয়েটি বলে উঠে, সামান্য একটু ব্যথা পেলে কতো কেঁদেছি । আর এখন নিজেকে ছুরি দিয়ে আঘাত করছি, রক্তাক্ত করছি । এ রক্ত শুধু তার শরীর থেকে বের হয়নি এ রক্তক্ষরণ হচ্ছে সমাজের শরীর থেকে ।
২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমি একজন মানুষ এটাই আমার বড় পরিচয় । ধন্যবাদ আপনাকে
২| ২৬ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
রোয়ানু বলেছেন: উভয়েই অপরাধী ... সমবেদনার সু্যোগ কই!
২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাল করে উপলদ্ধি করুণ সমবেদনা আপনা থেকে চলে আসবে । ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ২৬ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: সালাম আপনাকে এই পোস্টটির জন্য। দীর্ঘজীবী হোন।
২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকেও সালাম । আপনিও দীর্ঘজীবী হোন, সুন্দর হোক জীবন আপনার ।
৪| ২৬ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্ঞান, সচেতনতা, ধর্ম, বিবেক, বিবেচনা দিয়ে এজন্যেই চলতে বলা হয়। অন্ধ বিশ্বাসের বদলে যদি কোন একটিরও প্রতি বিশ্বসস্ত থাকত আজকে অকালে জীবন দিতে হতো না।
আপনার মতের প্রতি একমত ।
কিন্তু একটা জিনিষ লক্ষ্য করেছেন-
এখনকার জেনারেশেন জীবনটাকে মিডিয়া বেইজড করে ফেলেছে। তাদের আবেগ অনুভূতি জীবন বোধ বেশ ফিল্মি ষ্টাইলে ভাবতে চায়। জীবনটা যে ফিল্ম নয়- আর্ অনেক বেশি কঠিন তা বুঝতে চায়না।
ফিল্মে এরকম সিকুয়েন্স শেষে নিজের জীবনটা আস্ত নিয়েই ফিরে আসে ঘরে। বাস্তবে তো তা হয় না।
আর ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ায় অজানিতে যে ক্ষতিটা হয়েছে এইরকম কাঁচা আবেগের ভেতরে তার প্রভাব। সামান্য আবেগে যারা নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলে তাদের জন্য এটা খুব খারাপ উদাহরণ হয়ে রইল।
শুধু নারী বা পুরুষের দোষারুপের বাইরেও রয়েছে অমোঘ সত্য। মুক্তবাজার অর্থনীতি বা মুক্ত সংস্কৃতির নামে অপ-সংস্কৃতির বানে ভেসে যাওয়া নিয়ে আমাদের উদাসীনতাও অনেকাংশে দায়ী। পূজি আর ভোগে সংস্কৃতি জীবন বোধের যে শৌলিক ভীত গুলো ধূয়ে মুছে দেয় তার কুফলেই এরকম ঘটে, ঘটছে, ঘটবে!
২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ছোট বেলায় একটা ডায়ালগ সব মুরুব্বিরা দিতো সেটি হচ্ছে, এখন তো ব্যাটা ছোট তাই চোখে রঙিন চশমা ।
এই প্রজন্মের মানুষ রঙিং জগতটাকে আকড়ে ধরে বাচতে চাইছে । মানুষের শিক্ষাটা শুরু তার ঘর থেকে সেটাই আসল জায়গা । যে জায়গাটা শক্ত হওয়া একান্ত জরুরী । চিন্তা করে দেখুন, মেয়েটির বাবা দুবাই থাকে । কেন থাকে ? নিজের ছেলে মেয়ের জীবন যেনো সুখে কাটে, আনন্দে কাটে তার জন্যই তো থাকে । কিন্তু এই অবাধ্য মেয়ে তাকে কি দিলো আর সে নিজেই বা কি পেল ? ধমীয় শিক্ষা একান্ত দরকার ।
৫| ২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: মনে হচ্ছে এই জেনারেশনের বোধের জগৎটা খুবই ছোট হয়ে গেছে কিংবা পলকা, যাতে নেই কোন মানবিক বিশালতা।
বিদ্রোহী ভৃগু ভাই ঠিকই বলেছেন পূজি আর ভোগের কুফলেই এমনটা ঘটে, ঘটছে আরও ঘটবে।
২৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: প্রযুক্তি কেড়ে নিচ্ছে আমাদের শৈশব,কৈশোর,যৌবন সব
৬| ২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: এই টাইপের ছেলেরা যে সুযোগ সন্ধানী বুল্লুবাজ তা এখনকার জেনারেশনের মেয়েদের অজানা থাকার কথা নয়।
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সঠিক বলেছেন । তবুও কেউ না কেউ এদের ফাদে পা দিয়ে দেয়
৭| ২৭ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ১. কোন সহানুভূতি নেই মেয়েটার জন্য। আর ছেলেটার জন্য রইলো ঘৃণা আর যথাযথ শাস্তি।
২. যে মেয়ে বিয়ের আগে শরীর দিতে পারে, সেই মেয়ে বিয়েতে রাজি না হওয়ার জন্য এতটা আপসেট হওয়ার কী আছে?
৩. মেয়ের বাবা-মা ডিভোর্সড ছিল। মা'র সাথেও থাকতো না। ঐ ছেলের সাথে লিভ টুগেদার করতো।
৪. তার আগে তিন্নি, প্রভা, চৈতী সহ হাজার হাজার মেয়ে শরীর দিয়ে পরে ভুল বুঝতে পেরেছে। তাহলে তার সচেতন হওয়ারও যথেষ্ট সুযোগ ছিল।
৫. মেয়েটাকে কোন সমাজ খুন করেনি। ২/১ টা দুর্ঘটনা সমাজের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে না। বরং সামনের কারো জন্য সতর্কবার্তা।
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ । বুঝতে পারছি প্রচন্ড ক্ষোভ থেকে এসব বলছেন । আধুনিকতার নামে আমাদের সব জলে ভেসে যেতে বসেছে । টিভি সিরিয়াল না দেখতে দেওয়ার কারণে ও কেউ কেউ আত্মহত্যা করে ।
৮| ২৭ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:৪৪
কোলড বলেছেন: The most logical reaction came from বিচার মানি তালগাছ আমার. Just because you sleep with someone doesn't mean you are bound to marry her. Not all romance can and should end in marriage. She was not an illiterate girl and decision to taker her life was her own. If you cant handle the heat then dont do it.
The write if this post is an emotional fool who can be termed a pansy for the lack of a better word.
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ । এমনি খুব কম অবিবাহিত মেয়েকেই দেখাতে পারবেন বিয়ে না করার সর্তে তার নারীত্ব আপনার হাতে তুলে দেবে । মেয়েদের এতোটা সস্তা ভাবাব কোন কারণ দেখি না । শতকরা ৯৯ ভাগ মেয়ে যারা কোন সম্পর্কে জড়ায় তারা ছেলেদের পিড়াপিড়িতে শারীরিক সম্পর্কে জড়ায় । কিন্তু সেটাও হয় একটি বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে । ভালবাসার বিয়েতে গড়াবে এই প্রত্যাশা সবাই করে । শুধু মাত্র ভণ্ডরা ছাড়া । আপনি যদি কোন মেয়েকে বলেন, তোমার সাথে প্রেম করবো,সেক্স করবো কিন্তু বিয়ে করবো না । সে তখন আপনাকে জুতা দিয়ে পেটাবে । আমি মনে করি এই সব প্রতারক ছেলেদের জন্য বেশ্যা পল্লিতে ভাল ব্যবস্থা আছে সমাজে নয় ।
৯| ২৭ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:১০
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: মৃত মডেল সাবিরা হোসাইন এর বান্ধবীর কিছু কথা নিচে তুলে দেয়া হল:
ওকে অফ টপিক কিছু কথা বলি। সাবিরার সাথে একসময় আমার ভালোই বন্ধুত্ব ছিল। ও তখন উঠতি মডেল। সাবিরার লাইফটা খুব ট্র্যাজিক। ওর বাবা মা আলাদা থাকে। ওর ছেলেবেলায় ওর বাবা মায়ের সাথে ওর কোন মেমোরি নাই। মেয়ে বাইচা আছে না মইরা গেসে সে খবরও রাখত না। প্রথমে ও ওর ফুফুর বাসায় থাকত। সেখানে তার এক আঙ্কেলের দ্বারা সে রেগুলার মোলেস্টেড হইত। এ কথা সে ফুফুকে বলায় উল্টা তারেই বাসা থেকে বের হইয়া যাইতে বলে। দেন ও ওর দাদীর কাছে থাকত। এইসব কারণে ও একসময় বন্ধু বান্ধবের সাথে মিশে কুসঙ্গে চলে যায়। কিন্তু দায়টা কার? ওর জায়গায় আপনেরা থাকলে কি করতেন? কাল থেকে অনেকেই দেখছি ওর ভিডিও দেখে ওর ব্যাপারে জাজমেন্ট দিয়ে যাচ্ছেন। আপনারা ঘুইরা ফিরে সেই সেক্স টাকেই হাইলাইট করছেন। বুঝতেসেন না। এর সাথে আরো অনেক ঘটনা আছে। একজন মানুষ বেচে থাকার বর্ডার লাইনটা এমনিতে ক্রস করেনা। ও একসময় ফ্যামিলির সবার সাথে কন্টাক্ট বিচ্ছিন্ন করে হোস্টেলে থাকা শুরু করে। একটা মেয়ে বাবা মা ফ্যামিলি সবার থেকে বিতারিত হয়ে আঙ্কেলের কাছে মোলেস্টেড হয়ে ( সোজা ভাষায় রেপড) তারপর একটা ছেলেকে ট্রাস্ট করেছিল। যখন দেখল সে ছেলেটাও এমন তখন ওর কি করার ছিল। আপনারা ঠান্ডা মাথায় ভাবতেসেন কারণ আপনাদের চাইল্ড হুড এমন না। ওর জায়গায় থাকলে আপনারা কয়জন ডেসপারেট ডিসিশান না নিতেন. ওর কোন ঘর ছিলনা। ও শুধু একটা ঘর চেয়েছিল। একটা ফ্যামিলি চেয়েছিল ছেলেটার কাছে। হা মোর দেন লাভ। এটার জন্য ডেসপারেট ছিল। এতটাই যে নিজের সর্বস্ব দিয়েছিল। পেছনের গল্পটা না জেনে আপনারা শুধু সেক্সটাকেই হাইলাইট করতেসেন। এই পার্টিকুলার কেসে এইটা খাটেনা। কারণ ওর সিচুয়েশন আলাদা ছিল। সুতরাং অনুরোধ থাকলো ওর মৃত্যু টাকে একজাম্পল না বানাতে। বেঁচে থাকতে মেয়েটা শান্তি পায়নি। মরে যাওয়ার পর অন্তত শান্তি দেন।
-- Shuvo Kamal
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য । বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ভেঙ্গে যাওয়া পরিবারের সন্তানেরাই জীবনের কাছে হেরে যায় । এর জন্য পিতা মাতাই দায়ী ।
১০| ২৭ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: এ রক্তক্ষরন সত্যিই এই সমাজের, আমাদের।
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ । একটা সামাজিক আন্দোলন খুব বেশি প্রয়োজন
১১| ২৭ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: বাহ, বাহ...মুগ্ধ আমি। তবে উভয়কেই সমভাবে বেশ্যা বলা চলে। উভয়ই সমভাবে দায়ী। কেউ নিজেকে আড়াল করেছে, মৃত্যুর মাধ্যমে...!
২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
আলোরিকা বলেছেন: এই পোস্টটির লেখক একজন পুরুষ এটা জেনে ভাল লাগছে । জাগ্রত হোক সকল বিবেক । অপরাধী শাস্তি পাক ---- মেয়েটির আত্মা শান্তি পাক এসব বায়াক্কা কথা বলে আর কি লাভ