নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
অফিস থেকে বের হতে রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা বেজে গেল । আমি যে প্রফেশনে আছি সে প্রফেশনে এটা তেমন বেশি একটা রাত নয় । কোন কোন দিন তো কাজ শেষ করে বের হতে হতেই রাত তিনটা চারটা বেজে যায় । সে হিসেব করলে বলা যায়,আজ বরং একটু আগেই বের হতে পেরেছি ।
আমার অফিস কারওয়ান বাজার এলাকায় । জায়গাটা ইদানীং মিডিয়া পাড়া হিসাবে বেশ নাম কামিয়েছে । সারাদিন গাড়ি, ঘোড়া, অফিস আর বাজারের লোকজনের হই হুল্লর লেগেই থাকে। প্রতিসেকেন্ডে গাড়ির হর্ণে কানে তালা লেগে যাওয়ার যোগার। অনেকগুলো টিভি চ্যানেলের অফিস এখানে । আমি সেগুলোর একটাতে সিনিয়র রিপোর্টার হিসাবে কাজ করছি বছর দশেক হলো। অনেকগুলো হিট প্রোগ্রাম আমার হাত দিয়ে গেছে । তাছাড়া রানা প্লাজা,হলি আর্টিজানের মতো বড় বড় নিউজ কভার করায় চেহারাটা অনেকের কাছেই চেনা শোনা হয়ে গেছে । একটু আধটু আলগা খাতির তাই অনেক ক্ষেত্রেই পেয়ে থাকি ।
আমার বাসা উত্তরায় । আজ অফিসের গাড়ি নেই যে বাসায় পৌঁছে দেবে । সব দিন গাড়ি পাওয়াও যায় না । অফিসের গাড়ি পাওয়া সে এক ভাগ্যের ব্যাপার। আগে একটা সময় ছিলো যখন চ্যানেলে কাজ করলে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যেত । এখন আর সেই দিন নেই । ব্যাঙের ছাতার মতো চ্যানেল বেড়ে যাওয়ায় প্রতিযোগীতার বাজারে ঠিকে থাকাই দায় হয়ে পরছে । শুনেছি অনেক চ্যানেল তো ঠিক মতো বেতন ই পরিশোধ করতে পারে না । সেই দিক থেকে ভাল আছি বলা যায় । বেতন ভাতা নিয়ে কোন ঝুট ঝামেলা নেই । ব্যাচেলর মানুষ যা বেতন পাই তা দিয়ে আরাম আয়েশেই দিন চলে যায় ।
অফিস থেকে বের হয়ে কাচা বাজারের পাশের রেল লাইন ধরে হাটতে শুরু করলাম । উদ্দেশ্য তেজগাঁ রেল স্টেশন থেকে ট্রেন চড়ে বিমান বন্দর স্টেশনে নেমে যাওয়া । রাত সাড়ে বারোটায় চট্টগ্রামে যাওয়ার একটা ট্রেন আছে । সেটা তেজগাঁ রেল স্টেশন স্লো হয় । এ ভাবে গেলে অনেক তাড়াতাড়ি পৌঁছে যাওয়া যায় । আমি প্রায়:শই এভাবে যাই । এতে সময় এবং খরচ দু'টোই বাঁচে ।
তিথির সাথে ফোনে কথা বলতে বলতে রেল লাইনের পাশ দিয়ে হাটতে হাটেতে তেজগাঁ স্টেশনে পৌঁছে গেলাম । ট্রেন আসতে এখনো মিনিট বিশেক বাকি । ষ্টেশন প্রায় জনশূন্য । প্লাটফর্মের সামনে দুটি বাতি জ্বলছে । সে আলো পুরো ষ্টেশনটাকে আলোকিত করতে পারছে তো না ই উল্টো একটা ভৌতিক পরিবেশের সৃষ্টি করেছে । আকাশ বেশ মেঘলা হয়ে আছে । হালকা বাতাস বইছে । যে কোন সময় বৃষ্টি শুরু হতে পারে । মনে মনে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করছি যেন বাসায় পৌঁছাবার আগে বৃষ্টিটা শুরু না হয় । এতো রাতে রিকশা না পেলে ভিজে বাসায় ফিরতে হবে । আমার মতো একা থাকা মানুষের কাছে জ্বর জারি হচ্ছে আতঙ্কের অপর নাম ।
টিকিট কেটে কম্পাটমেন্টের শেষ মাথার বেঞ্চিতে বসে ফোনে কথা বলতে ব্যস্ত হয়ে পরলাম । তিথির সাথে কিছু বিষয় নিয়ে ইদানীং বেশ ঝামেলা চলছে । উদ্দেশ্য সে সব মিটিয়ে নেওয়া । কথা বলতে বলতে হঠাত খেয়াল করলাম । আমার বাম পাশে প্লাটফর্মের একেবারে কিনারায় একটা মেয়ে দাড়িয়ে রয়েছে । বাতাসে মেয়েটির ওড়না, চুল, উড়ছে । মুখমণ্ডল ঠিক মতো দেখা যাচ্ছে । হঠাৎ মেয়েটাকে দেখে কেন যেন মনে একটু খটকা লাগলো । মেয়েটি ওখানে এলে কোথা গেকে ? একটু আগে তো ওখানে কেউ ছিল না । তাছাড়া ওখানে গিয়ে দাড়াতে হলে তো আমার সামনে দিয়ে যেতে হবে । ক ই আমি তো কাউকে আমার সামনে দিয়ে যেতে দেখলাম না । তাহলে মেয়েটা ওখানে এলো কিভাবে ? পরক্ষনেই ভাবলাম, হয়তো ফোনে কথায় বেশি ব্যস্ত ছিলাম তাই দেখতে পাইনি । কয়েক পলক মেয়েটির দিকে তাকিয়ে আমি আবার ফোনে ব্যস্ত হয়ে গেলাম । কথার ফাকে ফাকে মেয়েটির দিকে চোখ যেতেই দেখতে পাচ্ছি সে গভীর মনোযোগের সাথে পায়চারি করছে আর ট্রেন যেদিক থেকে আসবে সেদিকে বারবার তাকাচ্ছে । দেখেই বোঝা যায় যে সেও আমার মতো ট্রেনের জন্য অপেক্ষায় করছে । অপেক্ষার পালা আসলেই খুব দীর্ঘ হয় । সহজে শেষ হতে চায় না ।
ফোন রেখে ঘড়ি দেখলাম প্রায় পৌনে একটা বাজে । আমি যেখানে বসে আছি সেখান থেকে আকাশ পরিষ্কার দেখা যায় । আকাশের অবস্থা আগের চেয়ে আরো খারাপ হয়েছে । কালো কালো মেঘ মাল্লারা যেন একে অপরের সাথে পাল্লা দিয়ে দৌড়ে যাচ্ছে । ঠাণ্ডা বাতাসে শরীরে কাঁপন লেগে যাওয়ার অবস্থা । জিন্সের বা পকেটে ফোনটা রেখে । ডান পকেট থেকে টিকেট বের করে কাউন্টারে এসে দাঁড়ালাম । কাউন্টারের ভেতরের লোকটা কিছু একটা লিখছিল আমার পায়ের শব্দে মুখ তুলে তাকিয়ে সামান্য হাসল। তারপর খাতাটা ভাজ করে রাখতে রাখতে বলল, আরো মিনিট পনেরো সময় লাগবে মামা । খবর নিয়েছি ।
আমি হেসে বললাম, আরো পনেরো মিনিট ! ঠিক আছে আসুক । আসলেই হয়। না আসলেই সমস্যা মামা ।
না,না ভয় পাবেন না ট্রেন আসতাছে। কমলাপুর থেকে ছেড়ে দিয়েছে । এই মাত্রই কথা বললাম। ট্রেন এলে তাড়াতাড়ি উঠে পরবেন। তারপর কি মনে করে হে হে করে হেসে বললো, আজ কিন্তু মামা আপনিই আমার একমাত্র যাত্রী । ট্রেন এখানে এক মিনিটও দাঁড়াবে না । তাই ট্রেন আসলেই চট জলদি উঠে যাবেন ।
আমি হেসে মাথা নেড়ে বললাম । ঠিক আছে মামা । আপনি চিন্তা করবেন না । আমি ট্রেন আসার সাথে সাথে উঠে পরবো। সে সময় মেয়েটির কথা মনে হতেই বলে উঠলাম, মামা আমি আপনার একমাত্র যাত্রী না আরো একজন আছে ।
আরো একজন ! কে ? কই ? লোকটা অবাক হয়ে প্রশ্ন করলো ।
ও ই তো ওপাশে, লেডিজ কম্পাটমেন্টের ডান পাশটাতে দাড়িয়ে থাকতে দেখলাম । আমি আঙুল উঁচিয়ে লেডিজ কম্পাটমেন্টের সামনের অংশটা দেখালাম ।
তাই নাকি ! কিন্তু আর কেউ তো টিকিট নেয় নাই । চলেন তো মামা দেখি আর কে আছে । লোকটা কাউন্টার থেকে বের হয়ে লেডিজ কম্পাটমেন্টের দিকে সোজা হাটতে লাগলো । আমি ও তার পেছন পেছন যেতে লাগলাম। কিন্তু লেডিজ কম্পাটমেন্টের সামনে এসে কাউকে দেখতে পেলাম না । খালি প্লাটফর্ম যেন খা খা করছে । আমি বললাম, একটু আগেও তো এখানেই ছিল । গেল কোথায় ? বের হয়ে গেল নাকি ? বেশ অবাক হয়ে এদিক ওদিক তাকাতে লাগলাম ।
টিকিট কাউন্টারের লোকটা কিছু বলল না । আমার মতো ওদিক ওদিক বার কয়েক তাকিয়ে বলল, কাকে না কাকে দেখেছেন । ঠিক আছে মামা ট্রেন আসলে আপনি উঠে যাবেন । যাই ষ্টেশনের বাহির থেকে একটু চা খেয়ে আসি । আপনি যাবেন নাকি ? আমি মাথা নেড়ে না বলে । এদিক ওদিক তাকিয়ে মেয়েটিকে খুঁজতে লাগলাম । গেলে কোথায় মেয়েটা ? হাওয়ায় মিলিয়ে গেল নাকি ? ষ্টেশন থেকে বের হয়ে গেলেও তো দেখতে পেতাম । একটু পরেই ট্রেনের হুইসেন শুনতে পেলাম । ট্রেনটা যেদিক থেকে আসবে আমি সেদিকে তাকিয়ে রইলাম । মিনিট দুয়েক পরেই দুরের বাকে'র মাথায় ট্রেনের লাইটের আলো দেখতে পেলাম। ট্রেনটা তীব্র আলো ফেলে অজগরের মতো যেন ফোস ফোস করতে করতে এগিয়ে আ্সছে । আমি হেটে ষ্টেশনের মাঝামাঝি এসে দাড়িয়ে ট্রেনের দিকে তাকিয়ে আছি । হঠাত চোখে পরল মেয়েটা প্লাটফর্ম থেকে নেমে গিয়ে একটু দূ'রে ট্রেন লাইনের পাশে দাড়িয়ে আছে । দেখেই মনে হলে মেয়েটা ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পরার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে । ট্রেনটা তখনো তার কাছ থেকে একশো হাতের মতো দূরে । অঘটনটা দেখার মতো ধৈর্য হলো না আমার , এ্যই করে কি, করে কি, পাগল নাকি । বলেই মেয়েটার দৌড়াতে শুরু করলাম । কিভাবে যে এতোটা দূরত্ব চোখের পলকে অতিক্রম করলাম বলতে পারবে না । মেয়েটাকে প্রচণ্ড একটা ধাক্কা দিয়ে রেল লাইনের পাশ থেকে সরিয়ে দিয়ে আমিও ছিটকে পরে গেলাম । বিকট শব্দ করতে করতে ট্রেনটা পাশ দিয়ে বের হয়ে গেল। কয়েক মুহূর্ত নড়তে পারলাম না । শরীর আর মস্তিষ্ক যেন ঠিক মতো কাজ করছিল না। উঠতে গিয়ে বুঝতে পারলাম বা পায়ে,হাতে প্রচন্ড চোট পেয়েছি । আবার শুয়ে পরলাম । শুয়ে থেকেই মেয়েটি যেখানে পরেছে সেখানটায় তাকালাম। আধো আলো অন্ধকারে দেখলাম মেয়েটি তখনো উপুড় হয়ে পরে আছে । নড়াচড়া করছে না দেখে ভয় পেলে গেলাম । মরে টরে গেল না । পরক্ষনেই ভাবলাম, মরতেই তো গিয়েছিলো । পাগল কোথাকার । প্যান্টের পকেট থেকে মোবাইল বের করতে গিয়ে চমকে উঠলাম, ফোনের স্কিনটা ভেঙ্গে গেছে । মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। দাড়িয়ে প্যান্ট ঝাড়তে হাত নাড়াতেই বাম হাতের কুনইটা টনটন করে উঠল । জায়গাটাতে হাত দিতেই ভেজা ভেজা মনে হল । বুঝলাম, কেটে গেছে । রক্ত বের হচ্ছে ।
অসহায়ের মতো প্লাটফর্মের দিকে তাকিয়ে দেখলাম কাউন্টারের লোকটা চিৎকার করতে করতে দৌড়ে আসছে । কি বলছে মাথায় কিছু ঢুকছে না । মাথার ভেতরটা ঝিমঝিম করছে । পা ঠিক মতো ফেলতে পারছি না । মনে হচ্ছে পরে যাবো । লোকটা দৌড়ে এসে আমাকে পেছন থেকে ধরে জিজ্ঞাসা করলো, মামা ঠিক আছেন তো, ঠিক আছেন তো?
আমি ঢোক গিলে, মাথা নেড়ে ঠিক আছি বলে মেয়েটা যেখানে পরে ছিলো সেখানটা দেখিয়ে দিয়ে বললাম, দেখুন উনি ঠিক আছে কিনা । ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পরতে গিয়েছিলো । আবচ্ছা আলোয় তখনো দেখতে পাচ্ছি মেয়েটা উপর হয়ে পরে আছে ।
কার কথা বলছেন ? কে ঝাঁপিয়ে পরেছিল ? কাউকে তো দেখতে পাচ্ছি না । লোকটা অবাক হয়ে একবার আমার মুখের দিকে তাকাচ্ছে আবার সামনের দিকে তাকাচ্ছে । বুঝলাম উনি মেয়েটাকে তখনো দেখতে পায়নি ।
লোকটার কাধে ভর করে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে সামনের দিকে তাকাতেই চমকে উঠলাম, আরে সত্যিই তো মেয়েটাকে আর দেখা যাচ্ছে না । গেল কোথায় ? আমি দ্রুত হেটে মেয়েটি যেখানে পরে ছিলো সেখানে এসে দাঁড়ালাম। লোকটাও আমার পেছনে এসে দাড়ালো । আশ্চর্য ! আমি ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিতেই মেয়েটি এখানে এসে পরেছিল । একটু আগেও তো দেখলাম উপুড় হয়ে এখানটাতেই পরে আছে । আমি হেটে আর একটু সামনে এগুতে লাগলাম । যদি মেয়টা উঠে সামনে হেটে চলে যায় । কিন্তু হেটে গেলেই বা এতোটুকু সময়ের মধ্যে কতোটাই বা যেতে পারবে ? লোকটা আমার পেছন পেছন গজগজ করতে করতে আসতে লাগলো, মরার আর জায়গা পায় না । সবাই আসে ট্রেনের নিচে মরতে । আরে বাবা, এতো মরার জায়গা থাকতে এইখানে ক্যান ? কি মজা আছে ট্রেনে নিচে ?
মেয়েটি যেখানে পরেছিল তার থেকেও বেশ কিছুটা দূর হেটে এসে দাড়িয়ে পরলাম। না । কাউকে দেখা যাচ্ছে না । কেউ নেই । মুহূর্তের মধ্য যেন মেয়েটি হাওয়া হয়ে গেছে । লোকটা আমার পাশে এসে দাড়িয়ে বলল, কই ? কার কথা বলছেন, কেউ নেই তো মামা ? লোকটা এমন ভাবে আমার দিকে তাকালো যেনো মনে মনে ভাবছে আমার মাথায় সমস্যা আছে । নয়তো আমিই মরতে গিয়েছিলাম ।
আমি বোকা হয়ে দাড়িয়ে রইলাম । ঘামে শরীর চিটচিক করছে । গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে । তবুও হাল ছাড়লাম না । এদিক ওদিক তাকিয়ে মেয়েটাকে খুঁজতে লাগলাম । কিন্তু কিছুই নজরে এলো না । অন্ধকারটা যেন হঠাৎ করেই ঝেকে বসেছে । সবকিছু ভাল করে দেখা যাচ্ছে না । ঠাত মনে হলো, হালকা কুয়াশা পরছে। বোকার মতো আরও কিছুটা হেটে গেলাম । পেছনে লোকটা দাড়িয়ে আছে । আমি তার দিকে তাকাতেই বলল, হয়েছে অনেক হয়েছে মামা যা তা বুঝে নিয়েছি । এবার চলেন চলেন আর খুঁজতে হবে না ।
বিশ্বাস করুন ......
আমি বিশ্বাস করেছি । আর কিছু বলতে হবে না । আপনি আসুন আমার সাথে । লোকটা আমার কাছে এসে আমাকে শক্ত করে ধরে এক প্রকার টেনে নিয়ে যেতে লাগলো ষ্টেশনের দিকে । আমি কি করবো, কি বলবো কিছু বুঝে উঠতে পারলাম না । নিজেকে ক্যামন যেন অসহায় মনে হতে লাগলো । মনে হলে, লোকটা হয়তো মনে মনে ভাবছে আমি নিজে আত্মহত্যা করতে চেয়ে ছিলাম । নিজেকে শান্ত রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করে যেতে লাগলাম .....
চলবে .............
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । কাজের ফাকে বসে লেখা । অনেক জায়গাতে বানান এবং শব্দের অসংগতি মার্জনীয় দৃষ্টিতে দেখেও আপনার প্রশংসা নি:সন্দেহে অনুপ্রেরণা যোগাবে ।
২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভালই লাগলো।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
বাহ! ভাল হচ্ছে। পরের পর্ব দেখা যাক ক হয়। অপেক্ষায় রইললাম
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য .....
৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০১
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লেখা।
অবশ্যই চলুক।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য , অনুপ্রেরণা যোগাবার জন্য ভাল থাকুন
৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঘটনা কি সত্যি না নিছকই গল্প? অদ্ভুত সুন্দর।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ছায়া অবলম্বনে বলতে পারেন, সত্যের সাথে কল্পনার মিশ্রন । পরের পর্বে আপনার প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবেন ইনশা আল্লাহ্
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯
হাবিব বলেছেন:
ঊন্নত শব্দশৈলীর সমন্বয়ে চমৎকার গল্প।
ভয়ে ভয়ে ওপেন করে পড়তে পড়তে পড়তে শেষে এসে দেখলাম চলবে লেখা।
আশা নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম, পরবর্তি পর্বের জন্য।