নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্যাতনে জীবন দিয়েও মেয়েটি ধর্ষণ হওয়া থেকে রক্ষা পাচ্ছে না

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

একটি বাচ্চা মেয়েকে ধর্ষণ করে মেরে ফেলা হলো অথচ হত্যাকারীকে আটক করার পরেও সোশ্যাল মিডিয়ার মেয়েটির পিতা,মাতা তথা পরিবারকে নিয়ে চলছে দফায় দফায় ভার্চুয়াল ধর্ষণ। মৃত মেয়েটির ফুটফুট মুখ কারো মনেই যেনো কোন নাড়া দিতে পারলো না । কোথায় নেমে গেছে মানুষের বিবেক বোধ । একটি ধর্ষণের ঘটনাকে মিচিউয়াল সেক্স এর ঘটনা বানিয়ে মনের সুখে যে যার মতো শত সহস্রবার মেয়েটিকে ধর্ষণ করে চলেছে । নির্যাতনে জীবন দিয়েও মেয়েটি ধর্ষণ হওয়া থেকে রক্ষা পাচ্ছে না । রসিয়ে রসিয়ে চটিয়ে চটিয়ে মন্তব্য করে এরা মেয়েটিকে ধর্ষণ করে চলেছে ।

অতি উচ্চ শ্রেণির এক উত্তেজিত আতেলকে দেখলাম, পোষ্ট দিয়ে বসে আছে, আনুশকা'র মা জবাব দিন, আপনার মেয়ে ধর্ষিতা হয়ে কেন মৃত্যু বরণ করলো ।

ধর্ষক নিজের বাড়িতে মেয়েটিকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে বন্ধুবান্ধব নিয়ে ধর্ষণ করে মেরে ফেলেছে, এখন উল্টো মেয়ের বাবা, মাকে প্রমাণ করতে হবে, যে তার মেয়ে নিজের দোষে ধর্ষিতা হয়নি । এর চেয়ে নির্মম,কষ্টের,বেদনার আর কি হতে পারে ? ফেসবুকে মন্তব্যগুলো দেখে মনে হয়েছে, যারা মেয়েটিকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করছে তাদের সবার মা, বোনেরা ধর্ষিতা হোক তখন এরা বুঝতে প্রিয় সন্তান নির্যাতনে মৃত্যু বরণ করলে কেমন লাগে।

আমার নানী একটা কথা বলতেন, নিজের পাছায় ছ মন গু অন্যরে কয় পুটকি দো । অর্থাৎ নিজের দোষ আমরা দেখি না । অন্যের দোষ নিয়ে, জীবন নিয়ে আমাদের আগ্রহের শেষ নেই ।

বর্তমান সময়ে ছেলে মেয়েরা নিজেরা এমনিতেই অনেক বেশি বোঝে । তাদের কাছে পিতা মাতা হচ্ছে, ব্যাকডেটেট । অনেক পিতা, মাতা সন্তানের প্রতি এমনিতেই উদাসীন । তারা ব্যস্ত নিজেদের নিয়ে সন্তানকে সময় দেবার সময় তাদের নেই । এই সব পিতা মাতাদের নিয়ে বলার কিছু নেই । তাই বলে সন্তান ধর্ষণের শিকার হলে সেই দোষ পিতা মাতার কেন হবে ? সব সময় সব দোষ পিতা মাতার হয় না । সমাজ ও রাষ্ট্রেও অনেক দায় থাকে ।
যে জানোয়ারটা বন্ধুবান্ধব নিয়ে ফূর্তি করতে গিয়ে মেয়েটিকে মেরে ফেললো , তার পিতা মাতা নিয়ে কারো কোন আগ্রহ নেই । উল্টো তার মা বলে বেড়াচ্ছে , হত্যার উদ্দেশ্যে নয়, একান্তে সময় কাটাবার জন্য ই মেয়েটিকে বাসায় নিয়ে এসেছিলো । উনি হচ্ছেন আর্দশ না । আর আনুশকার মা হচ্ছেন, খারাপ ।

মেয়েটি ধর্ষণের পর চার, পাঁচজন মিলে হাসপাতালে নেওয়া হলে, চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। সে সময় চিকিৎসক মৃত্যুর কারণ হিসাবে যা যা বলেছে, তা মিডিয়ায় এসেছে । অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের সাথে পেটে আঘাতের চিহ্নের কথা চিকিৎসক পরিষ্কার ভাবে উল্লেখ করে ছিলেন । কিন্তু পরবর্তীতে যখন অযখন পোস্টমর্টেম করা হলো , তখন এই আঘাতের কথা বে মালুম চেপে যাওয়া হলো ।

যারা মেয়েটিকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলো, মূল ধর্ষকসহ তাদের সবাইকে পুলিশ গ্রেফতার করতে সক্ষম হলেও রহস্যজনক কারণে চারজনকে ছেড়ে দেওয়া হলো । ধর্ষক প্রথমে ধর্ষণ করে হত্যার কথা স্বীকার করলে ও এখন বলছে, মিউচুয়াল সেক্স করতে গিয়ে নাকি মেয়েটি মারা গেছে । একটু হিসাব নিয়ে দেখুন তো, মিউচুয়াল সেক্স এর ফলে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে কত নারী মারা গেছে ? সম্ভবত একজন ও না । ধরেই নিলাম মেয়েটির সাথে ওই জানোয়ারটির প্রেমের সম্পর্ক ছিলো , তাই যদি হতো তা হলে, ব্লিডিং এর শুরুতেই মেয়েটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হতো । জ্ঞান হারাবার পরে নিয়ে যাওয়া হতো না । প্রিয় মানুষের একটু কষ্ট ও নিজের কষ্ট ।

পুরো বিষয়টি পড়ে মনে হয়েছে , মেয়েটি জ্ঞান হারাবার পরেও তার উপর নির্যাতন করা হয়েছে। একজন নয় কয়েকজন মিলে মেয়েটিকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে । এটি ছিলো একটি পরিকল্পিত গ্যাং রেইপ ।ও হত্যাকান্ড । অত্যন্ত পরিকল্পিত ভাবে মৃত মেয়েটিকে হাসপাতালে নিয়ে তারপর পুরো ঘটনাটিকে ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে । এ কথা কেন বলছি ? পুরো ঘটনাটিকে একটু খতিয়ে দেখেন , মেয়েটির মায়ের বক্তব্য থেকে পাওয়া যায় , একটি চক্র মেয়েটির বয়স বাড়িয়ে দেখাবার জন্য ব্যস্ত ছিলো অন্যদিকে ধর্ষক জানোয়ারটির বয়স কমিয়ে দেখাবার জন্য তারা অতি আগ্রহী ছিলো এবং কমিয়ে দেখিয়েছেও কারণ তাহলে এটিকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক মিউচুয়াল সেক্স এর ফলে মৃত্যু দেখিয়ে হত্যাকারীকে রক্ষা করা সহজ হয়ে যেতো ।

এছাড়া ও মেয়েটির বাবা সকলের বিরুদ্ধে মামলা করতে চাইলেও পুলিশ নাকি একজন এর বিরুদ্ধে মামলা করতে তাদের বাধ্য করেছে । বাকিদের ছেড়ে দেয় । কিন্তু কেন ? এখানে পুলিশের কি স্বার্থ আছে, কোন ঘটনা ঘটলেই পুলিশের ভূমিকা কেন প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পরে ? যাদের হাতে মানুষের জানমাল রক্ষার দায়িত্ব তারা যদি তা পালনে ব্যর্থ হয় তা হলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে । ছেড়ে দেওয়া ওই চারজনের পরিবারই এখন এই জানোয়ারটিকে বাচাতে অদৃশ্য শক্তির ভূমিকায় অবর্তীণ হয়েছে । কারণ সে মুখ খুললেই পুরো ঘটনা প্রকাশ হয়ে পরবে । জানোয়ারটি পরিবার এ কারণেই উকিল দেয়নি কেননা , তার ছেলে তো একা ধর্ষণ করে নাই তাই তাকে বাচাবার দ্বায়িত্ব অন্যে চারজনের পরিবারের তারাই উকিল দেবে মামলার খরচ যোগাবে ।

আইজি সাহেব গতকাল পিতা মাতাদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, সন্তান জন্ম দিলে তাদের দায়িত্ব নিতে হবে অত্যন্ত সুন্দর কথা । আইজি মহোদয়কে বলবো, দয়া করে করোপটেড পুলিশের দায়িত্বও আপনি নিন । মানুষের বিচার পাবার ব্যবস্থা সহজ করুণ । বিচারের কথা উঠলেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে মানুষ হাসে এটি বন্ধ করুণ ।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০০

রাজীব নুর বলেছেন: নিয়ম করতে হবে এরকম- দেশে একটা ধর্ষন হলে শাস্তি হবে সরকারকে। তখন সরকার ধর্ষনের বিরুদ্ধে নামবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্টান ঠিক মতো কাজ করলে আর কিছু লাগে না সব কর্মের হিসাব একদিন দিতে হবে । প[প বাপকেও ছাড়ে না ।

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০২

সাসুম বলেছেন: আইজি সাহেব রাই আমাদের দেশের মহারথী।

আজকে সাগর রূনি নামে দুই জন্ অযোগ্য পিতামাতা কেন একটা ফুটফুটে সন্তান রেখে খুন হয়ে গেল, সেজন্য তাদের মরোনত্তর ফাঁসী দাবি করছি আইজির পক্ষ থেকে।

এদিকে ১৭ বছরের শিশুকে ১৯ বছর বানিয়ে দেবার কাজটাও করেছেন আইজি সাহেবের সুযোগ্য পুলিশগন।

এদেশ আইজি সাহেব দের আর ফেসবুকে কোন ধর্ষন এর পর ধর্ষিতা মেয়েটিকে দোষারোপ করা ফেসবুক মোল্লাদের। এদেশে এরা বাদে বাকি কেউ থাকার অধিকার রাখেন না।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এর চেয়ে নির্মম,কষ্টের,বেদনার আর কি হতে পারে

৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৮

রায়হান চৌঃ বলেছেন: বাংলাদেশ সংসদে- প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সংরক্ষিত আসন মিলে মোট ৭০ থেকে ৭২ জন নারী সাংসদ হওয়ার পর ও যখন এর কোন প্রতিকার হয় নাই, তবে বুঝে নিতে হয় বাংলাদেশ সংসদ চাচ্ছে এ দেশর মেয়েরা নিয়মিত ধর্ষিত হোক। এমন কি আমি আশ্চার্য হবো না, যদি কাল পত্রিকার হেড লাইনে দেখি "বাংলাদেশের অমুক যায়গার তমুক মহিলা মন্ত্রী এক ডজন পাষন্ড দ্বারা ধর্ষনের শিকার হয়ে মুমুর্ষ অবস্থায় হাসপাতালের আইসি ইউ তে ভর্তি হয়েছেন। এমন কি আমার আপসুস ও হবে না।

তবে সত্যি বলতে কি বেঁচে আছি আকটা দু্ঃসপ্নের মধ্যে, কারণ আমার নিজের ও একটা মেয়ে আছে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনার সাথে আমি সহমত বেঁচে আছি আমরা সবাই দু্ঃসপ্নের মধ্যে

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩০

অপু তানভীর বলেছেন: এটা আমাদের সমাজের কালচার । অশিক্ষিত থেকে শিক্ষিত, গরীব থেকে ধনী, আর যুবক থেকে বুড়ো এরকম কোন ঘটনা ঘটলেই সবার আগে দোষ দেবে মেয়ের ! এমন কি এই ব্লগেও এমন মানুষের অভাব নেই । একটা মেয়েকে ধর্ষিত হলে এদের মনে প্রশ্ন আসবে মেয়েটা কেন গেল? মেয়ের কেন ছেলে বন্ধু থাকবে !
কেউ এই প্রশ্ন করবে না ছেলে এই কাজ কেন করবে?

সেই আদিম যুগে মেয়েদের যেভাবে ট্রিট করা হত এখনই এই মানুষহ গুলো সেই ভাবেই মেয়েদের ট্রিট করতে চায়, সেই চোখেই দেখে ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এই কালচার থেকে আমরা এখনো বের হয়ে আসতে পারিনি পারবো বলে মনে হয় না । এর জন্যই বলেছি , যারা মেয়েটিকে নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করছে তারদের মা বোন মেয়েরা নির্যাতিত না হওয়া পর্যণ্ত এদের শিক্ষা হবে না ।

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭

শাহ আজিজ বলেছেন: মালটাকে কি রিমান্ডে নিয়েছে ? তারপরে কিছুটা জানা যাবে । আপনার তত্ত্ব ঠিক আছে , একজন ফাসুক , চারজন বেচে যাক । সম্ভবত মালের মা গাইড করেছে এবং মৃতদেহ বিছানায় পড়ে ছিল । মালকে জয়েন্ট ইন্টারগেশনে নিতে আদালতে আর্জি করা উচিত । বয়স ১৯ হলেই ধর্ষণ , হত্যা জায়েজ হয়ে যাবে ? দুমাস আগে সম্পর্ক হয়েছে তাই বন্ধুদের নিয়ে গ্যাং রেপ করা যাবে ? পুলিশ পিছিয়ে আর তাই সবাই হাত গুটিয়ে , আমরা নাবালকরা ফেবু ব্লগে হইচই করছি ।

এই মালের বাপ সাব রেজিসটার ছিল , টাকার কুমির , রাষ্ট্রকে পর্যন্ত ম্যানেজ করার ক্ষমতা রাখে ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৪৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: রিমান্ডে নিলেই সব পরিস্কার হয়ে যাবে তবে যা জানার তা তারা ইতিমধ্যে পুলিশ জেনে গেছে , চারজন বাহিরে থেকে একজনের পক্ষে লড়ছে

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: তেতুল হুজুরই যখন ধর্ষণকে উচকে দেয় তখন ধর্ষণ থামে কি করে।এক শ্রেনীর লোক ভাবে ধর্ষণ দিয়েই সরকারের পতন ঘটাবো।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কিভাবে উচকে দিলো ? উনি খারাপ কিছু বলেন নি । ওনার কথার প্রমাণ তো হাতে না পাচ্ছেন । পর্দা নারী পুরুষ উভয়ের জন্য বাধ্যতা মূলক । এসব ঘটনা থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত ।

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: উনি বাংলাদেশের আইজি তাই উনি সঠিক। পুলিশ কিংবা বিচারক সবাই এখন পলিটিক্স নিয়ে ব্যস্ত তাই বিচার হাওয়ায় ভাসে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দু:খজনক

৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:১৫

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: মানুষের মাথায় কোনো সেন্স নাই।
কি বলতে কি বলে..

দোষ সব ঐ মেয়েটার, মৃতকে ফাঁশি তে ঝুলানোর তীব্র দাবী জানাচ্ছি আইজির পক্ষ থেকে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হ্যা এটাই এখন বলার বাকি , আমি তো বলি মেটি ধর্ষিতা হয়নি ছাদ থেকে পরে মারা গেছে ...............

৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৩

নীল আকাশ বলেছেন: আপ্নার বক্তব্যের সাথে মূল পত্রিকার লেখার অনেক অমিল পাচ্ছি। আপ্নার লেখার সূত্র উল্লেখ করুন বিশ্বাস যোগ্যতার জন্য।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এখানে যা বলেছি তার প্রতিটি অংশ মিডিয়া থেকে নেওয়া তাই শুরু থেকে নিউজগুলো পড়ুন এবং দেখুন

১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৯

নতুন বলেছেন: অতি উচ্চ শ্রেণির এক উত্তেজিত আতেলকে দেখলাম, পোষ্ট দিয়ে বসে আছে, আনুশকা'র মা জবাব দিন, আপনার মেয়ে ধর্ষিতা হয়ে কেন মৃত্যু বরণ করলো ।

এই সব মূর্খরা নারীরা পর্দা না করলেই তাদের দোষ দেবে। এই সব মূর্খদের সমর্থনে অনেক মানুষ ফেসবুকে এইসব আর্বজনা সেয়ার করে ধর্ম উদ্ধার করছে।

কিন্তু আপনি এক তরফা ছেলের দোষ দেখছেন।

কারন ২টাই হতে পারে। যেহেতু মৃত অবস্থায় নিয়ে এসেছে তাই ধর্ষনের ফলে মারা গেছে এটা খুবই সম্ভব।

কিন্তু যেহেতু মেয়ের পরিচিত এবং সম্মতিতেই বাড়ী যেতে পারে। ছেলে হয়তো কোন যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য ওষুধ খেতে পারে এবং রিতিক্রিয়ার সময় যোনী এবং পায়ূর মাঝের ক্ষত হতে পারে। ( কিছুদিন আগে বাসর রাতের এক ঘটনায় বধূর মৃত্যুর বিষয়টা ফেসবুকে এক ডাক্তারের পেজে দেখেছিলাম)

মানুষ কি ভাববে চিন্তা করে তারা রক্তক্ষরন বন্ধের চেস্টা করেছে কিন্তু অতিরিক্ত রক্তখরনের ফলে মেয়েটি মারা যেতে পারে।

তাই আমাদের এক তরফা একজনকে দোষী ভাবা ঠিক না। পুলিশ যদি বয়স কম বেশি করার চেস্টা করে সেটার প্রতিবাদ করা উচিত এবং বিচার যেন ঠিক মতন হয় সেটার দিতে জনগনের সচ্চার হওয়া উচিত।

এবং একজন ব্লগার হিসেবে যৌক্তিক ভাবে ঘটনা বিচার করা উচিত। আবেগের বশে না।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যেহেতু হত্যার পর মৃত দেহ নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে , সেক্ষেত্রে ভিকটিমের দিকেই সহানুভূতি এবং যুক্তি যাওয়ার কথা । হত্যাটা এখানে মুখ্য ধর্ষণ একটি কারণ । এবং দুটোই অপরাধ । আপনার বাড়িতে কেউ গেলেই কি তাকে ধর্ষণ করবেন বা তার সাথে সেক্স করবেন ? যদি করেন তাহলে তাতে কারো মৃত্যু না হলেও সেটা অপরাধ । পুলিশের বের করতে হবে গ্রুপ সেক্স করে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে কিনা । অপরাধ করা আর অপরাধীকে সহায়তা করা একই বিষয় এটা বিবেচনা করলে পুলিশ অন্য চারজনকে ছেড়ে দিতে পারে না অপরাধ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত ।

১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৪

নতুন বলেছেন: বাড়ীতে সিসি টিভি ক্যামেরা আছে, তাতে বোঝা যাবে ঐ ছেলেরা কখন ঐ বাসায় গিয়েছিলো।
ঐ ছেলেদের মোবাইল ট্রাক করে বোঝা যাবে তারা কোথায় ছিলো।
ডিএনও রিপোটে বোঝা যাবে একাধিক ছেলের সিমেন আছে কিনা।

যেহেতু মেয়েটি মারা গেছে অবশ্যই ধর্ষন এবং হত্যার বিষয়টা খুবই গভীরে অনুসন্ধান করতে হবে। কিন্তু অন্য সম্ভবনা বাদ দেওয়া যাবেনা।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: খুবই সুচিন্তিত মন্তব্য । প্রযুক্তি ব্যবহার করে সহজেই অপরাধীদের সনাক্ত করা সম্ভব । শুধু মাত্র মোবাইল ট্যাকিং ছাড়া কেননা অপরাধীরা এখন এ ব্যাপারে বেশ সর্তক হয়ে গেছে । তারা সাথে মোবাইল ক্যারি করে না । মোবাইল অপরাধ সংঘঠিত স্থানে নেয় না ।অথচ পুলিশ এটি চেক করেই অপরাধীদের ছেড়ে দিয়েছে । যেখানে রিকসা করে গেলেও পুলিশ নিরিহ মানুষকে ধরে নিয়ে যায় । সেখানে হত্যার মতো ঘটনায় স্পটে উপস্থিত থাকলেও পুলিশ তাদের ছেড়ে দিয়েছে .............কত মানবিক পুলিশ তাই না ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.