নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
"একজন মুসলমানের জন্য,স্ত্রী জীবিত থাকা অবস্থায় ৪ টা তো দূরে থাক একের অধিক বিয়ে করা হারাম।" ২য় বিয়ের খায়েশ থাকলে লেখাটি এড়িয়ে যান।
লালসালু উপন্যাসের সেই ভণ্ড প্রতারকেরা ধর্মের নামে, নিজের স্বার্থে এখনো ফতুয়া দিয়ে বেড়াচ্ছে, আর সমাজেরই কিছু মূর্খ সেই সব প্রতারকদের ফাঁদে পা দিয়ে নিজের বেচে থাকা শেষ ঈমানটাও হারিয়ে ফেলছে।
কোথাকার কোন মামুনুল না ফামুনুল নিজের লুচ্চামি জায়েজ করার জন্য, জাতির উদ্দেশ্য ফতুয়া দিয়ে বেড়াচ্ছে, দেশের আলেম সমাজ তা বসে বসে শুনছে। কারণ আর কিছু না, নিজেদের অন্তরে লুকিয়ে থাকা খায়েশ।
[ আমি বিশ্বাস করি, এ দেশে অনেক নেক,পরহেজগার আলেম আছেন,আশা করছি ওনারা এইসব ভণ্ডদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবেন। ]
একজন পুরুষের বিয়ে সংক্রান্ত বিষয়ে, আল্লাহ প্রথমেই বলেছেন, তোমরা স্বাবলম্বী না হলে বিয়ে করো না। সম্ভব হলে,এতিমদের বিয়ে করো। যদি তাদের ব্যাপারে ন্যায় পরায়ণ থাকতে পারো। অর্থাৎ এতিম মেয়েদের বিয়ে করে, তাদের কাছে যৌতুকের চাওয়া বা খোটা দেওয়া যাবে না। আর স্ত্রীকে তার দেনমোহর পরিপূর্ণ ভাবে বুঝিয়ে দাও।
এই দেনমোহর ধার্য করবে মেয়ের পরিবার সেটি যদি কোটি টাকা হয়, তবে সেটা দিয়েই বিয়ে করার ক্ষমতা থাকলে বিয়ে করো না থাকলে নিজের লেভেলের কাউকে বিয়ে করতে হবে। তা না হলে , রোজা রাখো । কারণ রোজা পুরুষের কামভাব দমনে সহায়তা করে ।
বাংলাদেশের ছেলেদের ইচ্ছাই থাকে ধনীর মেয়েকে বিয়ে করে ধনী হওয়া। ধার দেনা করে বিয়ের অনুষ্ঠান করতে পারলেও দেনমোহর দিতে না পেরে হাতে পায়ে ধরে মাপ চাইয়ে নেওয়া।
আবার উল্টো দেনমোহর কেন বেশি ধরা হয় সেটা নিয়ে সমালোচনা করা। আরে ভাই, সালমান এফ রহমানের মেয়ের দেনমোহর আর বাবনের মেয়ের দেনমোহর কি এক হবে? মেয়েদের দেনমোহর নির্ধারিত হয় তার পারিবারিক ও সামাজিক মর্যাদার উপর ভিত্তি করে। লজিং থাকা, মানুষের বাসায় খেয়ে বড় হওয়া ছেলের কাছে তো সেটা বেশি মনে হবেই। কোন মেয়ের পিতা বা মাতার অধিকার নেই, মেয়ের দেনমোহরের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেবার কিংবা তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কোথাও তাকে বিয়ে দেয়ার। ভিক্ষুকের জন্য বিয়া নয়, করলে অন্য এক ভিখারিনীকে বিয়া করতে হবে তাও দেনমোহর বুঝিয়ে দিয়ে বাকি রেখে নয়। এটা করলে,আল্লাহর হুকুমের বিরুদ্ধে যাওয়া হবে। ভুলে যেও না আল্লাহ সবচেয়ে, বড় কৌশলী।
স্ত্রীর কাছে নাকি মিথ্যা বলা জায়েজ। প্রথমেই এই ফতুয়া দেয়া ভণ্ডটার গালে দুইটা থাপ্পড় মারা উচিত। কারণ সে নিজের স্ত্রীর,অজান্তে ওই নারীর সাথে (বিয়ের আগে) সাথে গোপনে দেখাসাক্ষাৎ, মেলামেশা করেছে। যা পরিষ্কার জেনা। জেনা,অনেক প্রকার আছে। এই লোক পরিষ্কার একজন জেনাকারি।
সেটা ঢাকার জন্য আবার ফতুয়া দিচ্ছে। স্ত্রীর সাথে কতোটুকু কেন কিভাবে কথা বলা যাবে সে সংক্রান্ত একটি হাদিস রয়েছে , সেখানে বলা হয়েছে, স্ত্রীর কাছে তার রুপ সংক্রান্ত ব্যাপারে বাড়িয়ে প্রশংসা করা যাবে । কিংবা অসম্ভব কিছু স্ত্রী দাবী করলে, বলা যাবে আল্লাহ্ চাইলে ইনশাআল্লাহ্ আমি তা তোমাকে দেবো ।
আসুন জেনে নেই,অধিক স্ত্রী গ্রহণের ব্যাপারে, আল্লাহ কি বলেছেন,
কুরআন এই বাস্তব সত্যকে অতি সুন্দর রূপে এইভাবে বর্ণনা করেছে, [وَلَنْ تَسْتَطِيعُوا أَنْ تَعْدِلُوا بَيْنَ النِّسَاءِ وَلَوْ حَرَصْتُمْ فَلا تَمِيلُوا كُلَّ الْمَيْلِ فَتَذَرُوهَا كَالْمُعَلَّقَةِ] অর্থাৎ "তোমরা যতই সাগ্রহে চেষ্টা কর না কেন, স্ত্রীদের মাঝে ন্যায়পরায়ণতা কখনই বজায় রাখতে পারবে না। তবে তোমরা কোন এক জনের দিকে সম্পূর্ণভাবে ঝুঁকে পড়ো না এবং অপরকে ঝোলানো অবস্থায় ছেড়ে দিও না।" (সূরা নিসা ৪;১২৯)
এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, একাধিক বিবাহ করে স্ত্রীদের মধ্যে ন্যায়পরায়ণতা বজায় না রাখা বড়ই অনুচিত ও বিপজ্জনক ব্যাপার। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেন, "যে ব্যক্তির দু'টি স্ত্রী আছে, কিন্তু সে তন্মধ্যে একটির দিকে ঝুঁকে যায়, এরূপ ব্যক্তি কিয়ামতের দিন তার অর্ধ দেহ ধসা অবস্থায় উপস্থিত হবে।" (আহমাদ ২/৩৪৭, আসহাবে সুনান, হাকেম ২/১৮৬, ইবনে হিব্বান ৪১৯৪নং) অর্থাৎ একজন মুসলমানের জন্য,স্ত্রী জীবিত থাকা অবস্থায় ৪ টা তো দূরে থাক একের অধিক বিয়ে করা হারাম।
কোন মাওলানা বা লেবাস ধারী ৪ বিয়ের পক্ষে কথা বললেই, বুঝবেন এইডা লালসালুর সেই ভণ্ড। যে কুরআন পড়েছে,কিন্তু নিজের কুচিন্তা ও জেনা বাদ দিতে পারে নাই। এদের কাছ থেকে, নিজের স্ত্রী,মেয়ে,ও শিশুদের দূরে রাখবেন,কারণ এরাই বলৎকারকারী।
সাখাওয়াত বাবন
১০।০৪।২০২১
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:১৫
নতুন বলেছেন: যদি কেউ নারীদের সন্মান করে, স্ত্রীকে ভালোবাসে তবে সে তো ২য় বিয়ে করতে পারেনা।
যারা নারীলিপ্সু তারা বাহানা খোজে কিভাবে বেশি নারী ভোগ করা যায়।
দেশের আইনে তিনি বিয়ে করেননাই তাই সরকারের উচিত তাকে বিয়ের কাবিন দেখানো না হলে তাকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসে।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:১৯
পাঁচ-মিশালি বলেছেন: জনাব মুহাম্মাদ মামুনুল হক দাবী করেছেন, সেই নারী উনার বিবাহিতা স্ত্রী। অথচ, , সেই নারীর পিতা এবং মাতা জানাচ্ছেন তারা এই বিবাহের কিছুই জানেন না।
এতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। জনাব মামুনুল হক যদি মহিলাটিকে দাসী হিসাবে গণ্য করে সম্ভোগ করেন ,সেটা সুন্নত।নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এটি একটি উত্তম সুন্নত। সুন্নত পালন অবশ্য কর্তব্য।
অনেকে বলেন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজ্বের ভাষণে দাসপ্রথা রহিত করে যান, যেটা পরবর্তী খলিফা আবু বকর (রা) কার্যকর করেন।তাই দাসী সম্ভোগ সুন্নত নয়। এটা সম্পূর্ণ ভুল। দাস -দাসী প্রথা যদি আল্লাহ হারাম করতে চাইতেন তাহলে ,কোরআনে সেটা হারাম করে দিতেন যেমন একসাথে চারের অধিক বিবাহ করা অথবা শূকরের মাংস ভক্ষণ করা হারাম করেছেন । এগুলো স্বয়ং আল্লাহ হারাম করে গেছেন কিন্তু দাসী সম্ভোগ নয়। আল্লাহ যা হালাল করেছেন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেটা হারাম করতে পারেন না।
গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী)
অধ্যায়ঃ ১৮। দুধপান (كتاب الرضاع)
হাদিস নম্বরঃ ৩৫০০
৯. ইসতিবরার পর যুদ্ধ বন্দিনীর সাথে সঙ্গম করা জায়িয এবং তার স্বামী বর্তমান থাকলে সে বিবাহ বাতিল
৩৫০০-(৩৩/১৪৫৬) উবায়দুল্লাহ ইবনু উমার আল মায়সারাহ আল কাওয়ারীরী (রহঃ) ….. আবূ সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুনায়ন এর যুদ্ধের সময় একটি দল আওত্বাস এর দিকে পাঠান। তারা শক্র দলের মুখোমুখী হয়ে তাদের সাথে যুদ্ধ করে জয়লাভ করে এবং তাদের অনেক কয়েদী তাদের হস্তগত হয়। এদের মধ্য থেকে দাসীদের সাথে যৌন সঙ্গম করা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কয়েকজন সাহাবা যেন নাজায়িয মনে করলেন, তাদের মুশরিক স্বামী বর্তমান থাকার কারণে। আল্লাহ তা’আলা এ আয়াত অবতীর্ণ করেন “এবং নারীর মধ্যে তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসী ব্যতীত সকল সধবা তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ” অর্থাৎ তারা তোমাদের জন্য হালাল, যখন তারা তাদের ইদ্দাত (ইদ্দত) পূর্ণ করে নিবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৪৭৩, ইসলামীক সেন্টার ৩৪৭২)
[গর্ভবতী হলে প্রসব, অন্যথায় এক ঋতু অতিবাহিত হওয়াকে ইসতিবরার বলে।] হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার পোস্টের বক্তব্য অনুযায়ী, নবীজি কি মুসলমান ছিলেন না?
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মধ্যপাচ্যে সবাই যে চারটা বিয়া করে । সৌদিতেও চলে তাহলে সেখানে লালসালু প্রচলন আছে
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আল্লাহ নবীজিকে চারের অধিক বিবাহের অনুমতি দিয়েছেন।এবং যারা সেচ্চায় নিজেকে তার কাছে সমর্পণ করতো তাদের ব্যপারেও নিষেধ ছিল না।এবং যারা ডান হাতের অধিকারী তাদের কোন সীমা নির্ধারন করে দেন নাই।কিন্তু মুমিনদের জন্য চারের অধিক নয় যদি তোমরা ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে পারো।যেমন নবী প্রতি রাতে সকল স্ত্রীদের সাথে মিলিত হতেন এবং একবার গোসল করতেন।এই ভাবে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫০
রানার ব্লগ বলেছেন: পয়াসা দিয়া বিয়া করুম তাতে আবার অনুমতি কি??
দেনমোহরের অর্থ কি? আমি অর্থ দিয়ে একজন নারীর যৌন অংগো ব্যাবহারের অনুমতি কিনে নিলাম। ( এটা আমার কথা না কিন্তু এটা বাংলাদেশের ওয়াজ মাহাফিল গরম করা মৌ- লোভীদের কথা।)
যখন ইচ্ছা তখন তার সাথে যৌনকর্ম সম্পদন করবো। এতে সে বাধা দিতে পারবে না। বাধা দেয়া ধর্মীয় ভাবে পাপ।
নারী হল জাহান্নামের খড়ি।
স্ত্রী কে মৃদু প্রহরের অনুমতি আছে। এখন মৃদু অর্থ কতখানি মৃদু তাহা উল্যেখ নাই।
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: শিরোনাম পড়েই মুগ্ধ।
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৭:০৬
অগ্নিবেশ বলেছেন: কিতাবেই গন্ডগোল, কল্লা যাওয়ার ভয়ে আসল ক্থা কেউ বলে না, ইনিয়ে বিনিয়ে এডা সেডা কয়।
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:২৬
লাতিনো বলেছেন: ছাগলের ল্যাদানিতে ব্লগ সয়লাব হয়ে গেছে। এই প্রথম লাল ছাগল আর হাইব্রিড জাতের ছাগলকে দেখলাম একই সুরে ম্যাতকার করতে। কি আশ্চর্য ছাগলের দল হাদীসের রেফারেন্স দিচ্ছে হারাম কাজ জায়জ করতে।
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার পোস্টের বক্তব্য অনুযায়ী, নবীজি কি মুসলমান ছিলেন না?
আপনার মন্তব্য কুটিলতায় ভরা। আপনি মাঝখানের অংশ পড়ে মন্তব্য কেছেন ক্যাচাল করার জন্য।
নবীজী ছিলেন মহামানব। তার সাথে সাধারণ মানুষের তুলনা করা ধৃষ্টতা!
ইসলাম ধর্মে এক বিয়েই উত্তম তবে প্রয়োজন ও উপযুক্ত কারণ
থাকলে সর্বাধিক ৪ বিয়ের অনুমতি আছে ইসলাম ধর্মে।
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:১৭
লাতিনো বলেছেন: @ নূর মোহাম্মদ, ৪ বিয়ের অনুমতি একমাত্র আছে সূরা নিসার ৩ নং আয়াতে। সেখানে পরিষ্কারভাবে ইয়াতীম মেয়েদের কথা বলা আছে। অন্য কোন মেয়ের কথা বলা নেই।
নবীজী মহামানব ছিলেন ঠিক আছে। কিন্তু এরকম মহামানব আরো কি কেউ আছেন?
১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:২৮
মেরুভাল্লুক বলেছেন: আমার উপমহাদেশের এত সমৃদ্ধ সংস্কৃতি বাদ দিয়ে আমাকে পালন করতে হচ্ছে অশিক্ষিত আরব বেদুইনের ধর্ম।
এরাও তো আসলে ব্রিটিশদের মত উপনিবেশ বাদী ব্যাবসায়ী ছিল। বিগত ১৫০০ বছরে মুসলমানদের কোন ভাল কাজের উদাহরন দিতে পারবেন ??
১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম কে কি মন্ত্য করেছে সেটা জানতে।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪
লাতিনো বলেছেন: সূরা নিসার ৩ নং আয়াত ছাড়া আর কোথাও বহুবিবাহের অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগের আয়াত পাঠ করলে স্পষ্ট বুঝা যায়, দুই তিন বা চারটি বিয়ে ইয়াতীম মেয়েদের মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অর্থাৎ যে ব্যক্তি এখনও বিয়ে করেনি, সে চাইলে ইয়াতীম (অসহায়) মেয়েদের মধ্যে থেকে একাধিক মেয়েকে বিয়ে করার মাধ্যমে তাকে শক্ত পারিবারিক খুটিতে আশ্রয় দিতে পারে। আল্লাহ্ কত মহান।
তাও মামুনুল বা তার দিয়ে তাকিয়ে থাকা হুজুরদের জন্য একটা মেসেজ ক্লিয়ার। বহু বিবাহ করার খায়েশ কোনভাবেই পূরণ হবার নয়।
মামুনুল হক কোনভাবেই বিবাহ করেনি। সে জেনা করেছে। ধরা পড়ে আর কোন উপায় না পেয়ে মানবিকতার গল্প ফাঁদছে। তার পরিবারের সদস্যেরাও তাকে বাচানোর জন্য সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে। তবে মামুনুল শেষ। তার ওয়াজ আর কেউ শুনবেনা।