নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
দ্রুত বেড়ে চলেছে ঢাকা শহরের জনসংখ্যা । সেই সাথে বাড়ছে যান বাহনের সংখ্যা। লক্করজক্কড় ছাল-বাকল উঠে যাওয়া বাস, ট্রাক, সিএনজি,মোটর সাইকেল সব চলছে পাড়া মহল্লার সড়ক থেকে শুরু করে মহাসড়কে । কোনটার ফিটনেস নেই তো কোনটার লাইসেন্স নেই। মানুষ ও যানবাহনের চাপে ধীরে ধীরে ঢাকা নগরী পরিণত হচ্ছে গাড়ীর জ্যাং বা ভাগাড়ের নগরীতে ।
সেই সাথে ট্রাফিক অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতিদিন রাস্তায় ভোগান্তী বাড়ছে । তৈরি হচ্ছে দীর্ঘ জ্যামের। তার উপড় আছে ভিআইপি নামের মহাপুরুষদের গাড়ী চলাচলের জন্য আলগা চাপ । যেদিন তাদের মুভমেন্ট থাকে সেদিন সাধরাণ জনগনের ভোগান্তীর আর শেষ থাকে না । সেই চাপ মোকাবেলা করে জ্যামের সমুদ্র পাড়ি দিয়ে সঠিক সময় গন্তব্যে পৌঁছান খুব একটা সহজ ব্যাপার নয়। আমি নিজেও প্রতিদিন মাত্র বারো কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার জন্য দুই ঘন্টা সময় হাতে নিয়ে বের হই ।
ট্রাফিক পুলিশ বা অফিসারদের ই বা দোষ দিয়ে কি লাভ । সীমিত রাস্তায় এতো বেশি গাড়ি কন্ট্রোল করা চাট্রি খানিক কথা না । পৃথিবীর আর কোথাও মনে হয় না একই রাস্তায় একই সময়ে, এতো ভ্যারাইটি ধরনের গাড়ি চলে । সাইকেল,ঠেলাগাড়ি থেকে শুরু করে ট্রাক্টর সবই চলছে রাস্তায় । কারো কিছু করার নেই । তাই ট্রাফিকদের আর দোষ দিয়ে লাভ নেই ।
আগে ঢাকা শহরে দিনের বেলায় রাস্তায় ট্রাক দেখা যেতো না। অনুমতি ছিলো না । এখন দিনের বেলাতেই ট্রাক নেমে পরে রাস্তায় । কখনো মামলা খেয়ে আবার কখনো ম্যানেজ করে ঠিক ই পৌঁছে যায় গন্তব্যে । "সাধে কি আর লোকে ফোনে বলে, এই দেশে টাকা থাকলে সব করা যায় ।?" তবে দু:খের বিষয় এ দেশে বসবাস করা সাধারণ জনগনের কাছে টাকা নেই । আগে যাদের ব্যাংকে কিছু জমানো ছিলো সেটাও করোনার কারণে ভেঙ্গে খাওয়া শেষ হয়ে গেছে। এসব লিখতে গেলে তো আরেকটি বছর শেষ হয়ে যাবে । আমার আজকের বিষয় - ঢাকা শহরে মোটরসাইকেল ও মোটর রিকশার অত্যাচার, শহরের রাস্তায় দুর্ঘটনা, তীব্র জ্যাম,জ্যামের কারণ ও পরিত্রাণের উপায় ।
প্রথমেই বলি, নিয়ম, নীতি আইনের তোয়াক্কা না করায় ইদানীং মোটরসাইকেল আর মোটর রিকসা ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরগুলোর জ্যামের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে । কিছুদিন পূর্বে খুলনায় গিয়েছিলাম । সেখানে দেখলাম মোটর রিকসার যন্ত্রনায় অস্থির হয়ে জেলা প্রশাসক শহরে মোটর রিকসা নিষিদ্ধ করেছিলেন, ফলে খুলনা শহর থেকে রাতারাতি জ্যাম কমে গেছে ।
আমি ভেবে পাইনা, দু চাকার যান মোটরসাইকেল কি করে যাত্রী পরিবহনের অনুমতি পায়। নাগরিকদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে অনুমতি দেওয়া হলেও সেটাই এখন জ্যাম ও দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে । যাত্রী ধরার জন্য রাস্তার মোড়ে মোড়ে মোটরসাইকেল চালকদের ঝটলা এখন চোখে পড়ার মতো । মোটর সাইকেলগুলোর নেম-প্লেটের দিকে তাকালে দেখা যায়, কোনটা বগুড়া,কোনটা নওগাঁ, কোনটা বরগুনা , কোনটা রাজশাহীসহ বাংলাদের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রেজিস্ট্রেশন করা ।
অর্থাৎ বর্তমানে যারা ঢাকা শহরে রাইড শেয়ার করে অর্থ উপার্জন করছেন তাদের বেশির ভাগই ঢাকার বাহির থেকে আসা । শুধুমাত্র মোটরসাইকেল চালাবার উদ্দেশ্যেই তারা শহরে এসেছেন । যে কোন পরিশ্রমের কাজের চেয়ে যেহেতু এ পেশায় পরিশ্রম কম সেহেতু ধার দেনা করে একটা মোটরসাইকেল কিনেই তারা রওনা হচ্ছেন শহরের দিকে । ব্যস্ত শহরের রাস্তায় চালাবার অভিজ্ঞতা না থাকায় প্রায়:শই ঘটছে দুর্ঘটনা । আজ সকালেও একজন মারা গেছেন মোটরসাইকেল এর আঘাতে । আমার মনে হয় এখন সময় এসেছে বিষয়টি নিয়ে ভাববার । দ্রুত লাগাম টেনে ধরতে না পারলে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে যাবে ।
ঢাকা শহরের দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে অনেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আলোচনার টেবিলে অংশগ্রহণ করে বড় বড় বক্তব্য দিলেও কাজের কাজ কিচ্ছু হয়নি । বড় বড় কথা আর অনেক অনেক প্রতিশ্রুতির মধ্যেই সব সীমাবব্ধ হয়ে থাকে। নিয়ম কানুন মানার ব্যাপারে আমরা সবাই বড্ড বেশি উদাসীন ।
মোটর চালিত রিকসার কথা না হয় বাদ ই দিলাম । এ নিয়ে অনেক লিখেছি লাভ হয়নি । শহরের মেয়রগন প্রকাশ্য ঘোষুনা দিয়েও মোটর চালিত রিকসা বন্ধ করতে পারেন নাই । কারণ এ দেশে রিকসাচালক প্রেমিকদের সংখ্যায় ও কম না । কিছু বললেই তারা ঝাপিয়ে পরে । আবার রিকসাচালকেরা পুলিশকে ম্যানেজ করে তারা ঠিক ই রাস্তায় চলছে । শুরুতে বিষয়টা মানবিক থাকলেও এখন আর মানবিক নেই । হয়ে দাড়িয়েছে বিরক্তির কারণ । কারণ মোটর চালিত হওয়ায় এখন তারা অন্য যান্ত্রিক পরিবহনের সাথে পাল্লা দিয়ে চালাতে গিয়ে প্রতিদিন ঘটাচ্ছে দুর্ঘটনা ।
ঢাকা শহরের রাস্তায় এখন নাকি টাকা উড়ে । রিকসা নিয়ে বের হলে সেই টাকা ধরা যায় । একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি অন্যদিকে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে প্রতিদিন গন্তব্যে আসতে আর যেতে নাগরিকদের অবস্থা টাইট । বিরক্তির চুড়ান্তে পর্যায়ে পৌছে এক একজন মানব বোমায় পরিণত হচ্ছে । দ্রুত কমে যাচ্ছে সকলের ধৈর্য ।শক্তি। সবকিছু মিলিয়ে যদি বিস্ফোরণ ঘটে তাহলে আর কিছু করার থাকবে না ।
আসুন দেখে নেই ঢাকা শহরের দুর্ঘটনা ও জ্যামের কারণগুলো কি কি । যদি রোগের উপসর্গ জানা থাকলে চিকিৎসা করাও সহজ হবে ।
১. একই রাস্তায় ভ্যারাইটিস যানবাহন চলাচল দুর্ঘটনা ও জ্যামের অন্যতম কারণ ।
২. ভাড়ি ও হালকা যান বাহনের পথে রিকশা,ভ্যান,সাইকেল চলাচল করা
৩. রাস্তার যত্রতত্র ভাঙ্গাচোরা ও গর্ত থাকা , ম্যান হোলের ঢাকনা চুরি হয়ে যাওয়া
৪. ভিআইপিদের জন্য অফিস আওয়ারে ও অফিস ছুটির সময় রাস্তা বন্ধ করে রাখা ।
৫. বাসগুলোর ফিটনেস না থাকায় যত্রতত্র নষ্ট হয়ে পথ রোধ করে দাড়িয়ে থাকা ।
৬. পাল্লা দিয়ে বাসগুলোর চলাচল করা ।
৭.বিভিন্ন কোম্পানির কার্ভাড ভ্যান ও সিএনজিগুলোর অপতিরোধ্য মনোভাব
৮. যত্রতত্র থেমে যাত্রী উঠানো নামানো ।
৯. অনবিজ্ঞ,অদক্ষ, চালকদের দিয়ে যানবাহন পরিচালনা করা ।
১০.মোটর সাইকেল এর দৌড়ত্ব বৃদ্ধি ।
১১.রিকসায় মোটর সংযোগ
১২.যত্রতত্র থামিয়ে ট্রাফিক পুলি্শের মামলা করার প্রবণতা ।
আমার মনে, উল্লেখিত বিষয়গুলোতে নিয়ন্ত্রন করা গেলে দুর্ঘটনা এবং জ্যাম অনকটাই কমিয়ে আনা যাবে ।
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৭
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনার কথা গুলির সাথে একমত।
একটা প্রশ্ন, যার উত্তর কোনদিন পাইনি।
ঢাকা শহরে সিগন্যাল বাতি দেখে কেউ চলে না; ট্রাফিককেই সব কন্ট্রোল করতে হয়। তারপরও কেন সিগনাল বাতি গুলা জ্বালায় রাখা হয়? কেন এগুলির পিছে এখনও খরচ করা হয়?
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৭
সাসুম বলেছেন: আসল কারন টা উল্লেখ করতে বা অনুধাবন করতে পারেন নাই। আমি জানিনা আপনি দেশের বাইরে থেকেছেন কিনা- সেটা যেকোন দেশ হোক।
রাস্তায় একটা জিনিষ কি কখনো খেয়াল করেছেন? বা না করলেও টিভি মিডিয়া বা ইন্টারনেট এ দেখার ট্রাই করবেন।
সেটা হল- জেব্রা ক্রসিং আর ট্রাফিক লাইট। দুনিয়ার সব ছোট বড় মাঝারি ডিক্টেটর টেরোরিস্ট বা সমাজতান্ত্রিক বা গনতান্ত্রিক - সব দেশেই এই জিনিষ মাস্ট। রাস্তায় ট্রাফিক আর জেব্রা ক্রসিং থাকবেই।
বাংলাদেশ শত হাজার বিলিয়ন ডলার জিডিপির দেশ। এখানে কয়েকশ মিলিয়ন ডলার খরচ করে জেব্রা ক্রসিং আর ট্রাফিক লাইটিং চালু করা যায়না? যায়। করাও হয়েছিল দাতাদের টাকায়। কিন্তু ২ দিন পরেই নস্ট। এখানেই লুকিয়ে আছে আসল কাহিনী।
ঢাকা শহরের জ্যামের আসল কারন হল- ট্রাফিক পুলিশের চান্দা। এর চান্দা কাজ করে, রাস্তায় যেখানে সেখানে পার্ক করে মানুষ তোলা থেকে শুরু করে, যেখানে সেখানে আড়াআড়ী বাস পার্ক করা কিংবা রাস্তায় এক বাস আরেক বাস কে ক্রস করে যাওয়ার প্রতিযোগিতা। প্রতিটা বাস ট্রাফিক পুলিশ কে টাকা দেয়, চান্দা দেয়। এর সাথে যুক্ত হয় আরো অনুসর্গ। যেমন ধোয়া উঠা গাড়ী, ভাংগা গাড়ী, লাইসেন্স ছাড়া গাড়ী, ফিটনেস ছাড়া গাড়ি। ট্রাফিক পুলিশ কে চান্দা না দিলে রাস্তায় চলতে পারবে??? এখন যদি ট্রাফিক লাইট সিস্টেম চালু হয় তাহলে কি হবে? গাড়ি এই লাইটিং মেনেই চলতে হবে। আসলে বাধ্য হবে, ফলে এক বাস আরেক বাসের সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারবেনা। রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রি উঠাতে নামাতে পারবেনা। কারন এতে করে ট্রাফিক লাইটিং সিস্টেম কাজ করবেনা। এই কাজের সাথে সাথে পুলিশ কে চান্দা দেয়া অফ হয়ে যাবে বাস মালিক চালক দের। কারন চান্দা দিয়ে লাভ কি যদি কাজ না হয়?? এই কারনে, পুলিশ কখনোই চাইবেনা ট্রাফিক সিস্টেম চালু হোক।
এবার আসেন জেব্রা ক্রসিং এ- দুনিয়ার সকল উন্নত ও সভ্য দেশে যদি জেব্রা ক্রসিং চলে আমাদের দেশে কেন চলেনা? কারন- পুলিশ । পুলিশ যদি জেব্রা ক্রসিং চালু করতে হয় তাহলে ট্রাফিক লাইটিং সিস্টেম ঠিক করতে হবে, উলটাপালটা বাসের যাত্রী তোলা যাবেনা। এক বার আরেক বাস এর সাথে যুদ্ধ করতে পারবেনা যাত্রী তোলার জন্য। কারন জেব্রা ক্রসিং করে মানুষ পার হচ্ছে।
এই কারনে ফ্লাইওভার এর খুব ডীমান্ড আমাদের দেশে। এর আরো একটা কারন আছে, ফিজিকাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার যত হবে তত ধান্ধা। মন্ত্রি মিনিস্টার লোকাল নেতা থেকে শুরু করে কন্ট্রাক্টর- সবার লাভ শত শত ফ্লাইওভাআর বানালে। জেব্রা ক্রসিং করলে এই লাভ কই??
এই দেশে রাস্তার এই অরাজকতার মুলদায় কোন ভাবেই আপনার উপরে উল্লেখিত কারন গুলার নয়। বরং সরকারের পেটোয়া বাহিনী পুলিশ কে হাতে রাখার জন্যই , অন্যায় সুবিধা দেয়ার জন্য আর এনা শাহাজাহান দের কে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য আসল সমস্যা।
এই সমস্যা মোটেই ইনফ্রাস্ট্রাকচার না, বরং আসল সমস্যা পলিসি ও করাপসনে। আপনার উপরে উল্লেখিত সব সমস্যায় কিছুটা দায়ী, বাট আসল কারন সেগুলা নয়।
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
নিজের কথা বলি- জ্যামের কারনে আমার কোথাও যেতে ইচ্ছা করে না।
ঢাকা শহরের গজব অবস্থা। কিন্তু এই অবস্থা পরিবর্তন করা সম্ভব। ঢাকায় যারা বাইক চালায় তাঁরা বেয়াদপ। রিকশা চালকদের চেয়ে তাঁরা খারাপ। কোনো ভি আই পি যখন রাস্তায় যারায়াত করে তাস্তা ক্লিয়ার হয়ে যায়। তাহলে সাধারণ মানুষের বেলায় এমনটা হবে না কেন? ফুটপাত দখল মুক্ত করতে হবে। কঠিন আইন করতে হবে।
পুলিশের ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। চোখের ইশারায় ট্রাফিক পুলিশ হাত উঁচু করে সিগনাল দিয়ে দেয়। তখন বাসের হেল্পার জ্যাম লাগিয়ে যাত্রী উঠায় বাসে। বিনিময়ে ট্রাফিক পুলিশ ২০ টাকা পায়। এগুলো বন্ধ করতে হবে।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: গুড পোস্ট।
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫
বিটপি বলেছেন: ঢাকা শহরে যানজটের আসল কারণ হল প্রয়োজনের চেয়ে রাস্তার পরিমাণ কম থাকা। ঢাকা থেকে ব্যস্ততম জেলা গাজীপুর ও ময়মনসিংহে যাবার রাস্তা একটাই - তার অর্ধেকের বেশি জুড়ে চলছে আকাম (বাস র্যাপিড)। এখন সবচেয়ে জরুরী হল গাজীপুর যাবার দ্বিতীয় একটা রাস্তা বের করা - যা এই রাস্তার সমান্তরাল হবে, চেষ্টা করলে খুব সহজেই বের করা যায়।
মালিবাগ-কুড়িল রাস্তার সমান্তরালে একটা রাস্তা নির্মাণ করা খুবই জরুরী। এই রাস্তায় যানজট অসহনীয় হয়ে উঠেছে।
এলিভেটেড এক্সপ্রেস হয়তো কিছুটা যানজট কমাবে - কিন্তু তার প্রভাব অত্যন্ত সাময়িক।
মোটরবাইকে যাত্রী পরিবহণ বন্ধ করা উচিত নয়। মাঝে মাঝে যানজটে গাড়ি যেতে না পারলে আমি এদের খুব ভালো সার্ভিস পাই। গলি ঘুপচির ভেতর দিয়ে একে বেকে এরা গন্তব্যে নিয়ে যায়।
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৯
লিংকন১১৫ বলেছেন: অনেক রাস্তায় জ্যামের প্রধান কারন ট্রাফিক পুলিশ বা আর্মি,
ভিআইপি রাস্তা তারা বেসি ফ্রী রাখবে , আর ভিআইপি গেলে তো কথাই নাই ,
জ্যামে পরলে বসে না থেকে একটু হাঁটুন তা হলেই দেখতে পাবেন আসল কাহিনী ।
আজ ১০ মিনিটের রাস্তা পেরোতে ৫০ মিনিট লাগে
সবি আমাদের জনগণের ব্যর্থতা সরকার তো সব কিছু ডিজিটাল করেই দিয়েছে
বাস যেখানে সেখানে ব্রেকের কথা তো বাদই দিলাম, চাঁদা বাজির কথা বাদ ,
আগে জ্যামের আসল ঘটনা বের করুন
দরকার হলে রাস্তায় ড্রন উড়িয়ে বের করুন
৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৪
সোবুজ বলেছেন: সমস্যা নিয়ে লিখেছেন এটা ভাল দিক।গাধার মতো গাধা নিয়ে লেখেন নাই।
৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৯
সোবুজ বলেছেন: দুঃখিত,হবে গাধা নিয়ে লেখেন নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪২
শায়মা বলেছেন: ছবিটা দেখে শিউরে উঠেছি। কি ভয়াবহ। মন খারাপ হয়ে যায়।