নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশেষ কিছু নেই।

সামরিন হক

সামরিন হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সম্পর্কে আচরণ-বিধিই সব

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৫৮

প্রতিটি সম্পর্কে একটি নির্দিষ্ট সীমারেখা আছে। বাবা-মা থেকে শুরু করে জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা একেক জনের সংস্পর্শে আসি এদের মধ‍্যে ভাই- বোন,দাদা-দাদী, নানা-নানি,চাচা-ফুপু,খালা-মামা ছাড়াও আছে তাদের সন্তান আমরা তাদের আমাদের কাজিন হিসেবে জানি এরা সবাই হলো রক্তের সম্পর্ক তার বাহিরে তাদের সম্পর্কের মাধ্যমে আমরা আরো কিছু মানুষদের পাই যারা রক্তের সম্পর্কের নয় কিন্তু বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে পরিবারের অংশ হয়ে যায় যেমন, চাচী-মামী,ফুপা- খালু, ভাবি- দুলাভাই, এদের প্রত‍্যেকের সম্পর্ক অনুযায়ী হক রয়েছে আমাদের উপর এবং আমাদেরও হক রয়েছে তাদের উপর । কিন্তু যখনই আমরা আমাদের হকের চেয়ে বেশি করি বা একে অন‍্যের হক মারি তখনই আসলে সম্পর্কগুলো ভেঙে যায় । তদরূপ এদের বাইরেও আমরা কিছু সম্পর্কে জড়িয়ে যাই যারা আমাদের জীবনকে প্রাচুর্য়ময় করে তুলতে সাহায্য করে এক কথায় পরিবারের পর পরই তাদের সাহায্যে আমরা এগিয়ে যাই, প্রতিবেশী, শিক্ষক,বন্ধু- সহোপাঠী,কলিগ এদের কারো সাথেই আমাদের কোন রক্তের সম্পর্ক বা বৈবাহিক সম্পর্ক থাকে না বা নেই তবুও জীবনে তাদের উপর আমাদের এবং আমাদের উপর তাদের হক রয়েছে যেটার তারতম্য হলে আমাদের সম্পর্কগুলো ভেঙে যায়।
তাই আমাদের প্রত‍্যেকের উচিত প্রতিটি সম্পর্কের হকগুলোকে খুব ভালো করে অনুশীলন করা এবং সেই অনুযায়ী বাস্তব জীবনে তার প্রয়োগ করা ।
কারন আপনার বাবা বা সন্তানের যে হক সে হক আপনি অন‍্য মানুষকে বাবা- ছেলে-মেয়ে ডেকে দিতে পারেন না। যখনই দিবেন তখনই বিশৃঙ্খলতা হবে এবং সম্পর্কগুলো তার মাধুর্যতা হারাবে । আপনার হয়ত ভাবছেন আমি খুবই ছোট মনের মানুষ-কেউ যদি পরকে আপন করে নিয়ে বাবা-মা, ভাইবোনদের স্হান দিতে পার সেটা তো খুব প্রশংসনীয় বড় মনের পরিচয় এটা সবাই পারে না,এটাই মানবতার।
হ‍্যাঁ মানবতা, মানবতা করতে চাইলে পর মানুষকে পর মেনে নিযেই তার সাহায্য করতে হয় তাকে অন‍্যের জায়গায় বসাতে হয় না। অন‍্যের জায়গা দেওয়া মানে অন‍্য সম্পর্কের হক নষ্ট করা সমাজে কেওয়াজ সৃষ্টি করা । যেখানে সমাজে এত মানুষজন আছে তাদের প্রতিও আপনার আমার দায়িত্ব-কর্তব্য আছে সেখানেও মানবতা দেখাতে হবে আপনাকে, যদি আপনি মানবতার দোহাই দেন।
এ ব‍্যপারে এইজন্যই বলছি সম্প্রতি আমার মনে হয়েছে যে যদি আমরা প্রত‍্যেকে নিজেদের সীমারেখা ও সম্পর্কের সীমারেখাগুলো জানি তাহলে অন‍্যের এবং নিজেদের সম্পর্কগুলো স্বাস্থ্যকর রাখতে পারবো।
বন্ধু বন্ধু মতই থাক পরিবার হওয়ার দরকার নেই । বন্ধু যদি পরিবার হয়ে যায় তাহলে বন্ধুত্ব সত্তাটি হারিয়ে যায়।তাই আপনি আপনার লিমিটে থাকুন কেউ আন্তরিক হয়েছে বলে আপনি তার মাথায় চরে বসতে চেয়েন না। নিজের সম্পর্কের হিসেব করুন।বড়রা যদি দায়িত্বহীন হয় তাহলে তারা তাদের মর্যাদা ছোট্টদের কাছে হারিয়ে ফেলে কারণ ঐ যে সম্পর্কের সীমারেখা সম্পর্কের হক যা ছাড়া ব‍্যক্তি, পরিবার, সমাজ, দেশ, বিশ্ব সবই ভঙ্গুর। তাই সম্পর্কের হকও সীমারেখা সম্পর্কে জানুন।
কেউ ধনী হলেই তার চেয়ে কম সম্পদশালীকে গরীব বলার অধিকার তার নেই।কারণ আপনার সম্পদে সবাই চলে না।
আপনি যদি কাউকে কথা দেন তবে সে কথা রাখুন নতুবা কথা দেবেন না।
আপনি যদি বন্ধুত্ব চান তবে সেই সীমারেখায় থাকুন নতুবা বন্ধুত্ব ত‍্যাগ করুন।এটা বেশিভাগ ছেলেমেয়েদের বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে হয় বন্ধুত্ব রেখে বন্ধুত্বের সীমারেখা অতিক্রম করে এবং সম্পর্ককে অরুচিকর করে দেয় একজন দাবী করে প্রেমিক অন‍্যজনের দাবী সম্পর্ক শুধু বন্ধুত্ব।তাই প্রেমিক/ স্বামী/ স্ত্রী যেভাবে মিশে সেভাবে বন্ধুদের সাথে মিশবেন না। প্রেম /বিয়ে করলে বন্ধুত্ব করবেন না । কারণ বন্ধুত্বের আলাদা সংজ্ঞা এবং সীমারেখা আছে।
এখনকার ইয়াং জেনারেশন আমার প্রিয় কারণ ওরা বন্ধুত্ব বোঝে তবে তারাও সম্পর্কগুলো নির্দিষ্ট করে রাখতে পারেনি আমাদের আদি পচা সমাজের কারণে।
আসল কথা হচ্ছে সব সম্পর্কে সচ্ছতা রাখুন এবং দিন।তবেই মানবিক হতে পারবেন।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:০৪

করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার লেখা। আসলেই সব সম্পর্কের মধ্যে সীমারেখা টেনে সম্পর্ক বজায় রাখতে হয়।

একটা অদ্ভুত ব্যাপার হয়েছে আমি আগে একটা মন্তব্য করে পোস্ট করতে গিয়ে দেখি মন্তব্য উধাও হয়ে গেল! পোস্ট কী ডিলিট করেছেন?

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:১৩

সামরিন হক বলেছেন: ওহ্। সরি! কি কমেন্ট ছিল? দেখিনি! এখন আফসোস হচ্ছে। কি কমেন্ট ছিল ভাই জানতে ইচ্ছে হচ্ছে।
ভালো আছেন নিশ্চয়ই।
শুভ রাত্রি।

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন!
সম্পর্ক আসলে একেকটা সূক্ষ্ম সুতো, যা আমাদের জীবনকে জোড়া দিয়ে রাখে। লেখাটিতে যে সত্য কথাটা উঠে এসেছে, তা হলো-প্রতিটি সম্পর্কে সীমারেখা আছে, আর সেই সীমারেখাই সম্পর্ককে সুন্দর ও টেকসই রাখে। রক্তের সম্পর্ক হোক বা সামাজিক সম্পর্ক, প্রত্যেকেরই একেকটা হক আছে, দায়িত্ব আছে। কিন্তু আমরা যখন সেই হকের ভারসাম্য নষ্ট করি, তখনই সম্পর্কের মাধুর্যতা হারিয়ে যায়।

আজকের যুগে দেখা যায়- বন্ধুত্বকে জোর করে পরিবারে রূপ দিতে চাই, বা পরিবারের দায়িত্ব ভুলে বাইরে মানবতার নামে অন্যকে সেই জায়গায় বসাই। অথচ সত্যিকারের মানবতা হলো কাউকে তার জায়গায় থাকতে দিয়ে তাকে সাহায্য করা, না যে অন্যের হক কেটে তাকে জায়গা দেওয়া। কারণ, সীমারেখা ভাঙলে শুধু সম্পর্ক ভাঙে না, ভেঙে যায় বিশ্বাস, ভেঙে যায় সমাজের ভিত।

আপনার লেখাটি পড়তে পড়তে মনে হলো- এটা আসলে এক সতর্কবার্তা, আবার এক গভীর শিক্ষাও। আমাদের প্রজন্ম যদি প্রতিটি সম্পর্কে সীমারেখা বোঝে, হক বোঝে, তবে সম্পর্কগুলো হবে স্বচ্ছ, মধুর আর স্থায়ী। কারণ, সীমারেখা মানা মানেই সম্পর্ককে সম্মান করা।

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:১৫

সামরিন হক বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যেও আপনাকে ধন্যবাদ।
শুভ রাত্রি।

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:২২

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:২৪

সামরিন হক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

শুভেচ্ছা রইলো ।

৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৪০

আরোগ্য বলেছেন: এটা সত্যি প্রতিটি সম্পর্কে সীমারেখা বজায় রাখলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় না। দুদিন আগে একটা ছোট লেখা দুজন মানুষের সাথে শেয়ার করেছিলাম একজন আমার কথায় সায় দিয়েছে। যেহেতু আপনার পোস্টের নিচের অংশ নিয়ে মন্তব্য করতে চে্য়েছিলাম তাই সেই লিখাটা কপি পেস্ট করছি।

platonic love অর্থাৎ নিষ্কাম প্রেম। এটা কি আদৌ বিপরীত লিঙ্গের মাঝে সম্ভব যেখানে তাদের বৈশিষ্ট্য একে অপরকে আকৃষ্ট করবে, একে অপরকে পরিপূর্ণ করবে। প্রেমে কাম বাসনা থাকবে সেটা স্বাভাবিক, যদি না থাকে তবে তা প্রেম না, সেটা নিছক বন্ধুত্ব কিন্তু একজন পুরুষ তার নারী বান্ধবীর প্রতিও কামাসক্ত হবে এটাই পুরুষের ধর্ম, সে সাধু সন্নাসী হলেও যদি তা না হয় তবে তার পুরুষত্বে প্রশ্ন আসে। একজন দম্পতি একে অপরের নিকট কেবল পোশাক উন্মুক্ত করে না বরং তারা ধীরে ধীরে একে অপরের নিকট নিজেদের উন্মুক্ত করে দেয়। জন্মদাতা পিতা মাতা, সহোদর, বাল্যবন্ধুর নিকটও আমরা যে বিষয়গুলো গোপন রাখি, সময়ের পরিক্রমায় নিজের অজান্তেই সঙ্গীর নিকট তা প্রকাশ হয়ে যায়, এমনকি নিজের সাথেও লুকোচুরি খেলা সম্ভব কিন্তু তার সাথে নয়। তাই আমরা প্রকৃত কেমন তা আমাদের দাম্পত্য সঙ্গী সবচেয়ে ভালো বলতে পারে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:৩২

সামরিন হক বলেছেন: নিষ্কাম প্রেম। এটা কি আদৌ বিপরীত লিঙ্গের মাঝে সম্ভব যেখানে তাদের বৈশিষ্ট্য একে অপরকে আকৃষ্ট করবে, একে অপরকে পরিপূর্ণ করবে। প্রেমে কাম বাসনা থাকবে সেটা স্বাভাবিক, যদি না থাকে তবে তা প্রেম না, সেটা নিছক বন্ধুত্ব কিন্তু একজন পুরুষ তার নারী বান্ধবীর প্রতিও কামাসক্ত হবে এটাই পুরুষের ধর্ম, সে সাধু সন্নাসী হলেও যদি তা না হয় তবে তার পুরুষত্বে প্রশ্ন আসে।—— আপনার মন্তব্যের এই অংশটি নিয়ে বলবো ,পৃথিবীতে অনেক জ্ঞানী, মহাজ্ঞানী মানুষ এই বিষয়ে গবেষণা করে অনেক কথাই বলেছেন বা বলে গিয়েছেন আমরা অনেকেই তা জানি এবং মানি। আবার কেউ কেউ জানি কিন্তু মানি না তার মানে এই না যে যারা মানেন তারাই ঠিক বা যারা মানেনা তারা ভুল।যাই হোক আমি কারো যুক্তি মানা ,না মানাতে যাবো না আমি নিজের যুক্তি দিয়ে বলছি
যদি কোন পুরুষের তার নারী বান্ধবীর প্রতি কামাসক্ত হওয়া স্বাভাবিক বা তা পুরুষের ধর্ম বলে হয় বা হবেই। তবে পুরুষ পিতা ,ভাই হিসেবে কিভাবে নিষ্কাম হয় ?!!! কারন পিতা, ভাই পুরুষ এবং পুরুষের ধর্ম অনুযায়ী বোন, মেয়ে,মায়ের সাথে সে নিষ্কাম থাকতে পারার কথা নয় । যদি পুরুষ মা, মেয়ে, বোনের সাথে নিষ্কাম থাকতে পারে তবে সে নারী বন্ধুদের সাথেও থাকতে পারবে কারন যুক্তি এটাই প্রমাণ করে । আর আমি বিশ্বাস করি নারী- পুরুষের বন্ধুত্ব । নিষ্কাম শব্দটির অর্থ যদিও কামনাবিহীন, এখানে আমি যৌনতাবিহীন বোঝাতে ব‍্যবহার করেছি । নিষ্কাম প্রেম আবার অন‍্য ব‍্যপার তা এক তরফা হয় এবং অন‍্যের চাহিদার উপর নির্ভর করে। সেক্ষেত্রে অপর পক্ষ যদি কামও দাবি করে সেটাও নিষ্কাম প্রেমিক দিতে পারে।
যাইহোক সমাজে খারাপ ভালো মানুষ আছে তাই পিতা, ভাইয়ের ক্ষেত্রেও আমরা কিছু অস্বাভাবিক ঘটনা শুনতে পাই। তবে সেটা কিন্তু পুরুষের ধর্ম বলে নয় । সেটা ইগো,বিকৃত রুচি, মানসিক ভারসাম‍্যতাহীনতার জন‍্য ঘটে ।
ইগো শব্দটা আনলাম মন্তব‍্যের পুরুষত্বের প্রশ্নে । এখানে পুরুষের ইগো তাকে জোড় দিচ্ছে নারীকে যৌনকামনায় নিতে এটা তার স্বাভাবিক আচরণ নয়। ইগো তৈরি হয় সমাজ থেকে। মায়ের পেটে থেকে কেউ জেনে আসে না কোন কোন বিষয়ে কেমন কেমন রিএ‍্যাক্ট করতে হবে। কোন পুরুষ বা মহিলা কাউকে ছোট করতে বা তাকে তার নারী বন্ধুটি থেকে সরানোর জন‍্য পুরুষত্বের প্রশ্ন ছুঁড়ে দিতে পারে আর সে ফাঁদে পড়ে কোন বোকা তার পুরুষত্ব বা কোন মেয়ে তার নারীত্ব কে জোড় করে টেনে এনে পুরুষত্ব নারীত্বের প্রমাণ দিতেই পারে কিন্তু তাতে এটা প্রমাণ হয়না যে নারী পুরুষের বন্ধুত্ব হয় না।




৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:২২

কামাল১৮ বলেছেন: শ্রেনী সম্পর্কই সব থেকে বড় সম্পর্ক।গরিবে গরিবে সম্পর্ক ধনীত্ ধনীতে সম্পর্ক।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:৩৮

সামরিন হক বলেছেন: দল পাকানো , নিজেদের শ্রেষ্ঠ ভাবা, সঠিক ভাবা এমন মানুষ আছে বলেই শ্রেণী সম্পর্ক আছে।

শুভেচ্ছা।

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: স্বচ্ছতা এবং মানবিক বা মানবিকতা এক নয়। স্বচ্ছতা থেকে মানবিকতা আসে না।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:৪৯

সামরিন হক বলেছেন: স্বচ্ছতা বিশ্বাসকে মজবুত করে। স্বচ্ছতা সমাজে কল‍্যাণ বয়ে আনে। যা কিছু কল‍্যানকর তা কি মানবিক নয় ?

৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৪২

এ সং অফ আইস এন্‌ড ফায়ার বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন

০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:২৫

সামরিন হক বলেছেন: ব্লগে আপনাকে স্বাগতম ।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৪৩

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.