নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি যদি আজ পাশে থাকতে,তাহলে আমার স্বপ্নগুলো দুঃস্বপ্নে পরিণত হত না . . . . . .

সিগারেটের ধোঁয়ার মত যদি, নিজের কষ্টগুলোকে পুড়িয়ে ফেলা যেত । তাহলে হয়তো অনেক আগেই তোমাকে ভুলে যেতাম . . . . . . .

স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন

আমি সাধারন ছেলে, স্বাধীন ভাবে থাকতে ভালবাসি, মনের প্রশান্তির জন্য লেখালেখি করি..................

স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্পঃ স্বপ্নীল প্রেমের অকালমৃত্যু

১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

শেষ পর্বঃ



পরিস্থিতি যখন আয়ত্বের

বাইরে চলে যাচ্ছিল|তখন ওর আব্বু

গিয়ে,ওকে বোঝায়। মা, দেখলেই

তো বিয়ে হয়না|লোকজন চলে আসছে|

তুমি আমদের সম্মানটুকু রহ্মা কর|

সেদিন লিলি ওর বাবার মুখের

দিকে চেয়ে,পাত্র পহ্মের সামনে যায়|পাত্র

পহ্ম লিলিকে পছন্দ করে ফেলে|

পাত্র ব্যাংকে চাকুরী করে, তাই লিলির

বাবা মা পাত্রকে হাতছাড়া করতে চায়

নি| বিয়েটা মোটামুটি,সেদিন তারা ঠিক

করে ফেলে|

সেদিন রাতে,লিলির সাথে পুলকের কথা হয়|

সব

ঘটনা পুলককে খুলে বলে এবং কান্না করতে থাকে |

লিলি, পুলককে কিছু একটা করার জন্য বলে|পুলক

লিলিকে বোঝানোর চেষ্টা করে|কিছু

একটা করবে বলে, আশ্বাস

দিয়ে,লিলিকে শান্ত করে|

পুলকের এখনো লেখাপড়া শেষ হয়নি|

সে কি করবে,কিছু ভেবে পায় না|সব

ঘটনা পুলকের ছোটবোন তিশাকে খুলে বলে|

তিশা তার বাবা মার সাথে যোগাযোগ

করে|ছেলের মুখের দিকে চেয়ে, পুলকের

বাবা মা। লিলির বাবা মার

সাথে কথা বলতে রাজি হয়ে যায়|

এদিকে তিশাও লিলির আব্বু আম্মুর

সাথে যোগাযোগ করে|কিন্তু,লিলির

বাবা মা এ বিষয় নিয়ে কথা বলতে চায় না|

তারা তাদের

মেয়েকে যেখানে খুশি,সেখানে বিয়ে দেবে|এ

বিষয় কথা বলতে তিশাকে নিষেধ করে দেয়|

লিলিকে দেখার এক সপ্তাহের মধ্যে,সেই

পাত্রের সাথে লিলির বিয়ে হয়ে যায়|এর

মধ্যে পুলকের সাথে লিলির আর যোগাযোগ

হয়নি।

বিয়ের আগের রাতে শেষবারের মত,পুলকের

সাথে লিলির বাবা মার কথা হয়|

পুলক,লিলির বাবা মাকে বোঝানোর

চেষ্টা করে|কিন্তু তাতে কোন লাভ হয় না|

পুলক কথা বলে যতটুকু বুঝতে পারে|লিলির

বাবা মা, বিয়েতে লিলির কোন মতামত

নেওয়ার চেষ্টা করে নি|লিলি আপ্রান

চেষ্টা করেও তার

বাবা মাকে বোঝাতে পারনি|

লিলি সমাজ সংসার,পরিবার,বা

বা মা র হেরে যায় |

আসলে আমাদের দেশের মেয়েরা,ইচ্ছে থাকলেও

সবকিছু করতে পারে না|আজও

তারা বন্দী শিকলে বাধা,চার দেয়ালের

মাঝে|যেখানে তাদের ভালবাসার কোন মুল্য

হয় না|

লিলির বিয়ে হয়ে যায়|

হয়তো,লিলি হাসি মুখই থাকবে|

কিন্তু,তার হ্নদয়, প্রথম যে মানুষটিকে ভাল

বেসেছিল|তাকে কি সে কখনো ভুলতে পারবে?

পুলকও হয়তো,তাকে ভুলতে পারবে না|

কিন্তু, জীবনতো কারও জন্য থেমে থাকে না|

শুধু,এই দুটি মানুষের হ্নদয়ের মাঝে, সারাজীবন

নিভু নিভু করে যে দহন হবে।

সেটা হয়তো,কি কেউ কখনো বুঝতে পারবে না|

কেউ বোঝার চেষ্টাও করবে না . . . .





দ্বিতীয় পর্বের লিংকঃ



Click This Link

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:১৭

আমি দিহান বলেছেন: ভাইজান আগের পর্ব এখনো পড়া হয় নাইক্কা।

২| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:০১

স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন বলেছেন: পড়ে ফেলুন . . .@দিহান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.