নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিঃসীম নীল আকাশে পাখী যেমন মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, কল্পনার ডানায় চড়ে আমিও ভেসে চলেছি মনের আনন্দে--রূঢ় পৃথিবীটাকে পিছনে ফেলে।

খেয়ালের বশে কোন পথে চলেছো পথিক...

শামছুল ইসলাম

পাখী ডানায় ভর করে মুক্ত নীল আকাশে মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, আমিও কল্পনার ডানায় চড়ে মনের গহীন আকাশে .......

শামছুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

চুয়েট ছাত্রাবাসের স্মৃতি

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭


.
অনুজ শামিম শহিদ ২০১৪-এর ফেব্রুয়ারীতে অনুরোধ করেছিল চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের (বর্তমানে চুয়েট) ছাত্রাবাস জীবনের মজাদার কোন সত্য ঘটনা নিয়ে লিখতে। তখন সানন্দে রাজী হয়ে গিয়ে ছিলাম – এ আর কঠিন কি? ও facebook-এ প্রায়শই তাগাদা দেয়, আমি এটা সেটা বলে কাটিয়ে যাই। মে এসে গেল, একটা অপরাধবোধ নিয়ে লিখতে বসি। কিন্তু এখন লিখতে গিয়ে দেখছি একটা শব্দ লেখার পর দীর্ঘ সময় কি বোর্ড এ চাপ পড়ছে না। অবশ্য পঞ্চাশ বছরের একটা পুরনো হার্ড ডিস্ক দিয়ে একত্রিশ বছর আগের (’৮৩-’৮৮) কোন ঘটনার সন্ধান চাইলে হার্ড ডিস্ক কি আর সহজে সাড়া দেয়, আস্তে আস্তে ডাটা আসছে, দু’একটা লিঙ্ক ভেঙ্গে যাচ্ছে । আমি মনের মাধুরী মিশিয়ে ওদের মিলিয়ে দেই, মজাদার একটা ঘটনার অবয়ব গড়ে উঠতে থাকে।
.
মজাদার ঘটনার কুশীলবরা কিন্তু আর দশটা ছেলের মত নয়, এদেরকে খুব কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা থেকেই কথাটা বলছি । আবার সুদূর প্রসারী কোন পরিকল্পনা করে কিন্তু মজার ঘটনার জন্ম দেওয়া যায়না, হঠাৎ করেই ঘটে। এবং এর কুশীলব-সহকুশীলবদের মধ্যে একটা খুব ভাল বোঝা পড়া থাকে, না হলে ঘটনা মাঝপথেই কেঁচে যায়। এই বোঝা পড়াটা গড়ে উঠতে সাহায্য করেছিল বিনোদনহীন শহর থেকে পনের মাইল দূরে পাহাড়তলির মতো একটা অজ পাড়া গাঁয়ের মধ্যে কলেজের অবস্থান, ’৮৩-ব্যাচের ১৮০ টা ছেলে যেন এই ক্যাম্পাসটাকেই তাদের ঘর বানিয়ে ফেলেছিল বছর না ঘুরতেই। সেই পরিবারের কয়েকটা ছেলে ’৮৫-এর এক স্নিগ্ধ বিকেলে যে মজাদার ঘটনা ঘটিয়ে ছিল, তাই আজ বলব।
.
কিছুটা ‘বিনোদন’ দেওয়ার জন্যই হয়ত কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রতি সপ্তাহে একদিন শহরে ছাত্রদের জন্য একটা বাস সার্ভিস চালু করেছিল - বারটা মনে নেই। ক্লাস চলত দুপুর ১ টা পর্যন্ত, দুটা কি আড়াইটায় বাস ছাড়ত, শহরের রেলওয়ে স্টেশন থেকে ফিরতি বাস ছাড়ত সন্ধ্যার পর। সেদিনও বাস সার্ভিস ছিল, তাই দুপুরের পর সব গুলো ছাত্রাবাসই ঝিমিয়ে গিয়ে ছিল। তিনটা ছাত্রাবাস ছিল ছেলেদের, কলেজ গেট থেকে সোজা উত্তর দিকে গেলে প্রথমে সাউথ, তারপর নর্থ, সবশেষে কে কে(কুদরত-এ-খোদা) (নতুন) ছাত্রাবাস। আরো উত্তরে পুকুর, খেলার মাঠ, স্যারদের বাসা এবং ছাত্রীদের থাকার জন্য একটা বাসা। ছাত্রাবাস গুলো লম্বালম্বি পূর্ব থেকে পশ্চিমে বিস্তৃত। ছাত্রাবাস থেকে আরো পশ্চিমে ছোট টিলার ওপর বেশ কয়েকটা বিল্ডিঙে ক্লাস হতো । সবুজ পাহাড় ঘেরা প্রকৃতির বুকে সাদা সাদা দালান গুলো দেখতে নয়নাভিরাম ছিল। আমি(ME) ছিলাম কে কে ছাত্রাবাসের ৩৬৫-তে, রুমমেট ছিল আহসান(EE),ওহাব(ME) । দিবা নিদ্রার প্রতি আমাদের ৩ জনারই পরম আসক্তি ছিল। আর কারো মন খারাপ হলে বা আড্ডা দিতে চাইলে বা কোন মজার ঘটনার পরিকল্পনার জন্য ৩৬৫-র দ্বার ছিল অবারিত । ঘুম থেকে উঠে চুপচাপ শুয়ে আছি, বাইরে থেকে কেউ ভেজানো দরজায় টেকা দিল। আমি বললাম , “ধাক্কা দাও।” শঙ্কু ভিতরে ঢুকল, আমরা তিন জনই জেগে গেছি। শঙ্কু(CE) একটা চেয়ার টেনে বসল। কিছুটা চাপা স্বরে ফিস ফিস করে বললে, “বিল্লার(EE) বাবা-মা এসেছে”। আহসানঃ “উনারা তো প্রায়ই আসেন।” শঙ্কু আরো চাপা স্বরে, “বিল্লাহ,মানিক ভাই(EE) নেই।”
আহসানের সাথে বিল্লার বেশ খাতির, ও বলল, “ডুপ্লিকেট চাবি তো খালাম্মার কাছে থাকার কথা।” শঙ্কু এবার আহসানের বিছানায় গিয়ে বসল, “উনারা রুমে ঢুকেছেন, হাতে আলাউদ্দিনের মিষ্টির প্যাকেট।” আমি ভাবছি, ছেলের জন্য মা-বাবা মিষ্টি আনতেই পারে, অসুবিধাটা কোথায়?
আহসানঃ “কয় প্যাকেট?”
শঙ্কুঃ “পাচ-ছয় প্যাকেট।”
ওহাব শঙ্কুর কথায় একটু সন্দেহ প্রকাশ করেঃ “পাচ – ছয় প্যাকেট?”
ওহাবের দোষ দিয়ে লাভ নেই, ভাবলেশহীন চিত্তে মজা করার জন্য এর আগে অনেককে শঙ্কু বোকা বানিয়েছে, মুখে এক ফোটা হাসির রেখা দেখা যায়নি ।
আত্নপক্ষ সমর্থনের জন্য শঙ্কু বলেঃ “সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় খালাম্মার সাথে আমার দেখা হয়েছে,কথাও হয়েছে।”
আমি শঙ্কুর পক্ষ নেইঃ “তিন- চার প্যাকেট তো হবে?”
শঙ্কুঃ “অত ভাল করে তো দেখতে পারি নাই।”
এবার আহসান আসল কথায় আসেঃ “খালাম্মারা কি চলে গ্যাছেন?”
এমন সময় বাইরে থেকে নোমানের(ME) গলাঃ “গুরু, আসঅনি।” নোমান সিলেটের ছেলে, কথায় তাই একটু টান ।
অনেকেই আহসানকে “গুরু” বলে ডাকে। কারণ কোন কিছু বুঝতে হলে, সেটা ম্যাকানিক্যাল হোক আর ইলেকট্রিকাল হোক, ওর কাছে আসলে কখনো কাউকে না বলেনি । না জানা থাকলে বইটা রেখে যেতে বলতো, তার পর নিজে পড়ে বোঝাত। সিলেবাসের চেয়ে সিলেবাসের বাইরের Technical বইয়ের প্রতি ওর আগ্রহ বেশী ছিল। ওর সাথে আমার পরিচয় নটর ডেম কলেজ থেকে – গ্রুপ থ্রীতে। তখন হালকা পরিচয় ছিল, First Class – এর পরোয়া করে না, ভাল ফলাফলের পরোয়া করে না, শুধু জানার জন্য পড়ে – অদ্ভুত! অনেক প্রবন্ধ পড়েছি, জ্ঞান আহরণই শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য – বাস্তবে কাউকে পাইনি, আর কাউকে পাব কি না তাও জানিনা।
যাই হোক ঘটনায় ফিরি।
আহসান ওর দরাজ গলায় হাঁক ছাড়লঃ “আছি।”
শঙ্কু গম্ভীর ভাবে ওকে দরজাটা বন্ধ করে ভিতরে ঢুকতে বলল, নোমানের চোখে কিঞ্চিৎ বিস্ময় – আমাদের রুমের দরজা রাতে ঘুমানোর আগে ছাড়া বন্ধ হয় না। যাই হোক – আপাততঃ যথাজ্ঞা।
সমস্ত পরিস্থিতিটা শঙ্কু নোমানকে সংক্ষেপে বুঝিয়ে বলল – এই কাজে ও এক্সপার্ট ।
নোমানকে দায়িত্ব দেওয়া হল, চন্দ্র(EE) (শঙ্কুর রুমমেট) যেন বিল্লার রুমের দিকে খেয়াল রাখে, খালাম্মারা বেরোনোর সাথে সাথে ৩৬৫-তে খবর দিতে।
.
এখানে বিল্লার রুমের অবস্থানটা একটু বলে নেই। বিল্লার রুম সম্ভবতঃ ৩৫৮, তার দুরুম পর নোমানদের রুম তার পর শঙ্কুদের রুম – পুব থেকে পশ্চিমে টানা, তার বিপরীতে আমাদের ব্লক , মাঝখানে একটা বারান্দা দিয়ে করিডর দুটা যুক্ত।
সুতরাং চন্দ্রর জন্য ব্যাপারটা সরল। কিছুক্ষণ পর নোমান ফিরে আসলো। আমি, ওহাব দুজন প্রায় একই সাথে বলে উঠলাম, “কিন্তু রুমের চাবি পাবে কোথায়?”
আহসান অভয় দেওয়ার ভঙ্গিতে বাংলা-হিন্দি মিলিয়ে বললে “কুছ পরোয়া নেহি, জানলার কাছে বিছানার নীচে চাবিটা থাকতে পারে।” যাদের রুমের একটাই চাবি, তারা অনেকেই তালা মেরে চাবিটা জানালার কাছে বিছানার নীচে রেখে জানালাটা ভিজিয়ে দিত, পরে যেই আগে আসত চাবিটা পেয়ে যেত। এবার অপেক্ষার পালা, কখন চন্দ্র আসে?
.
সময় যেন আর যেতেই চায় না। অবশেষে চন্দ্র এসে খবর দিল, উনারা চলে গ্যাছেন। আমরা দ্রুত অ্যাকশনে গেলাম; আহসান, শঙ্কু , নোমান আর আমি ৩৫৮-এর সামনে, চন্দ্র করিডরের পশ্চিমে আর ওহাব পুবে নজর রাখছে – কেউ আসে কি না। শঙ্কু জানালাটা খুলে ভিতরে হাত ঢুকায়, বিছানার নীচ পর্যন্ত হাত যাচ্ছে না, শঙ্কুকে সরিয়ে নোমান চেষ্টা করে, একই ফল । আমরা কিছুটা হতাশ , আহসান এগিয়ে আসে, ও বেশ লম্বা, ওর হাতও বেশ লম্বা, কিছুক্ষণ চেষ্টার পর কাঙ্খিত চাবি নিয়ে ওর হাত বেরিয়ে আসে। দ্রুত তালা খুলে ভিতরে ঢুকে দেখি, সত্যি আলাউদ্দিনের মিষ্টির প্যাকেট, তবে দু’ টা, তাতে কি? আগেই ঠিক করা ছিল, কম্ম সাবাড় করতে হবে ছাঁদে । সবাই সুবোধ ছেলের মত হাঁটতে হাঁটতে চার তলা পেরিয়ে ছাদে।
.
এর পরের ঘটনা, খুবই সরল, ছয় তরুণের পেটে আলাউদ্দিনের দুই কেজি চালান হয়ে গেল কিছুক্ষণের মধ্যেই; বিকেলের নাস্তাটা চানা-বুট আর পেঁয়াজুর পরিবর্তে রাজসিক ভাবে হওয়ায় সবাই তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলে। বিকেল গড়িয়ে কখন যেন পাহাড়ি মায়াবী সন্ধ্যা পশ্চিমের ক্লাস বিল্ডিং গুলোর পিছনে হেলে পড়েছে, এবার যেতে হয় যে যার ডেরায়।
.
নোট: পবিত্র হোসাইন ভাই আমার লেখা "একটি দাওয়াত ও কিছু ঘটনা" ধারাবাহিক পোস্টের শেষ পর্বে অনুরোধ করেন আমার ভার্সিটি জীবনের স্মৃতি নিয়ে কিছু লিখতে। তাঁকে উৎসর্গ করে আমার এই পুরনো লেখা।
কানাডা প্রবাসী শামিম শহিদ লেখাটি তাঁর সংকলিত একটা ম্যাগাজিনে প্রকাশ করে ছিল কানাডায়।
.
মো. শামছুল ইসলাম।
মে ২০১৪

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৬

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: এই গল্পের চরিত্রের জায়গায় নিজেকে প্রতিস্থাপন করলে অদ্ভুত এক আবেগ তৈরী হয়।
সেটা হয়তো কারো জন্য দুঃখের কারো জন্য সুখের।
সুন্দর একটা স্মৃতি আমাদের জানানোর জন্য প্রিয় শামছুল ইসলাম ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।
তারসাথে গল্পের শেষে আমার নাম দেখে মন আনন্দে ভরে গেল।
ছোট্ট একটা ছবি পারে এই গল্পের সৌন্দর্য বহুগুণে বৃদ্ধি করতে।
আমার পক্ষ থেকে প্রিয় শামছুল ইসলাম ভাই এবং তার পরিবারের প্রতি রইল অনেক শুভ কামনা।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ হোসাইন ভাই।

আপনার অনুরোধে ছবি দিলাম।

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২২

করুণাধারা বলেছেন: খাবার চুরি করে খেলে কোন পাপ হয় না, হলের ছাত্র দের বাণী এটা।

ভালো লাগলো আপনার অভিজ্ঞতার গল্প।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপা।

ঠিক বলেছেন, খাবার চুরি করে খেলে কোন পাপ হয় না, হলের ছাত্র দের বাণী এটা।

পাড়ার আমগাছ থেকে চুরি করে আম খেলেও পাপ হয় না - বাণীতে পাড়ার দুষ্ট ছেলে।

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর একটি গল্পে বলে গেলেন ফেলে আসা দিনলিপির কিছুটা। অনেক মনোরোম ছিল সেই সময়কার প্রতিটি মুহুর্ত তাইনা? লিখার ভুমিকাতে যেরূপ দারণা করেছিলেন শেষ অবদি মনে হয়নি কিছুই ভুলে গেছেন। স্মৃতি পখর লিখাটি প্রশংসনীয়।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই।

আসলে কলমে যখন লেখা আসে না, তখন খুব অসহায় লাগে।

তারপর একবার লেখা ধরা দিলে কেমন তর তরিয়ে লেখা এগিয়ে চলে।

আপনার ধারণা সঠিক, স্মৃতি আমাকে অনেক সাহায্য করে। সবই আল্লাহর ইচ্ছা।

সুন্দর একটি গল্পে বলে গেলেন ফেলে আসা দিনলিপির কিছুটা। - হ্যাঁ ভাই, গল্পের আকারে কিছু বলতে পারলে ভালো লাগে।

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর !

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আর্কিওপটেরিক্স ভাই।

আপনার ছদ্ম নামটাও খু সুন্দর।

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৩

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সবালীল লেখা।
ভালো লেগেছে আপনার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্মৃতিচারন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৪৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান ভাই।

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩

অজ্ঞ বালক বলেছেন: চানাচুর আর বিস্কিট কোনদিন রাতের বেলা একা খাইতে পারি নাই। নতুন প্যাকেট খুলতাম আর শেষ, খুলতাম আর শ্যাষ। গন্ধে আইসা পড়তো গন্ধগোকুলের মতন। আহারে কষ্ট। অনেক কথা মনে করাইলেন। সুন্দর পোস্ট।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: হা...হা..

ভালো খাওয়া-দাওয়া নিজের মতো করে পুরো খাওয়া অসম্ভব ছিল।
কষ্ট ছিল, আবার আনন্দও ছিল।
অন্যরকম একটা আনন্দের ভুবন ছিল ছাত্রাবাস জীবন।

৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্য ঘটনা নিয়ে লেখা স্মৃতিচারণমূলক গল্প, পড়ে খুব ভাল লাগলো। নিজের হোস্টেল লাইফেও এরকম অনেক ঘটনা আছে।
পোস্টে প্লাস + +

২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই।

প্লাস পেয়ে ভালো লাগছে।

আপনার হোস্টেল লাইফের স্মৃতিকথা জানতে ইচ্ছে করছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.