![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মারাত্ত্বক অলস মানুষ, কোনো কাজই পারিনা, কিন্তু তাও নিখুঁত না হলে কিছু খুতখুতে থাকে মন। মেজাজ সবসময় খিটখিটে থাকে, কিন্তু দেখে কেও বুঝবে :)\nএকা থাকতে বেশ পছন্দ করি।
লেখাটি কিভাবে শুরু করবো জানিনা, কিন্তু বেশ অনেকদিন ধরে দেখছি কিছু কিছু ছেলে না রাঁধতে পারার গল্প গর্ব করে বলে যাচ্ছে।
কেও কেও অতীব মেয়েলী বলছে যারা টুকটাক রাঁধে।
কেও হয়তো নতুন বিবাহিত কাউকে পিঞ্ছ করছে বউ থাক্তেও তোর রাধতে হয়!! তোর মত কচু গাছে ফাঁস দেয়া উচিত.।.।।।
প্রথম দিকে অবাক হতাম এদের কমেন্টের বাহার দেখে, এখন হই না।
এতো শুনছি!! আমি বলছিনা এটা স্বাভাবিক, কিন্তু অস্বাভাবিকের তো কিছুনা।
মেস লাইফ কাটায় দেয়া এক্তা ছেলে বিপদে পড়ে একদিনেও রাঁধবেনা এটা বরং অদ্ভুত লাগতো।
বুয়া কি একদিন ও মিস হয়নি!! নাকি বাইরে খাবার মত প্রচুর টাকা সবার সমসময় থাকে!
আচ্ছা সময় অপচয় বলে এক ফ্রেন্ড মন্তব্য করলো, ক্ষুধার চেয়ে ইম্পোর্ট্যান্ট পৃথিবীতে আর কোন সত্য আছে?
আচ্ছা এরা বড় হতে হতে এগুলোই হয়তো দেখে দেখে স্বাভাবিক মনে করছে।
এই ভেবে নিজেকে স্বান্ত্বনা দিচ্ছি এরা এভাবেই বড় হয়েছে ,মা -দাদী বা বোন রা কাজ করছে দেখে এসেছে, তাই পরবর্তীতে নিজের বউ সহ (দুজনেই অফিস থেকে ফিরলেও) বাসায় ফেরার পর যত রাত-ই হোক বউকেই সব করতে হবে এমন একটা নিয়ম দাঁড়িয়েছে ।
কেও হয়তো মিখে জোর দিয়ে নিয়ম না বানালেও এমন ভাবে ক্ষুধা লাগছে লাগছে বলবে , মন খারাপ করে ঘাপ্টি মেরে বসে থাকবে, বউ এর যত খারাপ-ই লাগুক রান্না করে খাওয়াতে হবেই।
অগোছালো কিছু দেখলে এমন ভাবে চিৎকার করবে যেন অফিস না করে বা বাইরে কাজ না করে এগুলা পরিপাটি করে রাখা বউ হলেই বরং ভালো ছিলো।
হয়তো কেও কেও পরিপাটি সবসময় রাখলেও মাঝে এক দুইবার ব্যাস্ততা বা যেকোন কারনে কিছু সমস্যা হল, সেদিন খোঁচা মারতেও হয়তো দ্বিধা করবেনা।
আমার সাম্নেই একজন বলে ফেলেছে সেদিন তাঁর বউকে, " তুমি বউ হবার যোগ্য না, গার্ল ফ্রেন্ড হবার যোগ্য"
চুপচাপ ছিলাম শুধু মেয়েটির মানসিক অবস্থা ভেবে।
সেও সারাদিন কাজের চাপে থাকে, কত শত প্ল্যান তার মাথায় ঘুরপাক খায়, কোন কোন সময় বড় প্ল্যান গুলোর জন্য ফিন্যান্সিয়েল অবস্থা নিয়ে মনে মনে চিন্তিত থাকে, কখনও বা মাস শেষের ব্যাংক লোন, অন্যান্য অফিস রেন্ট, এমপ্লোয়ীদের বেতনের পর বিজনেসের প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্টের টাকা নিয়ে চিন্তা করতে থাকে, এই সময়ে এমন কথা বাসায় এসে শুনে কতটুকু ভালো লাগে কার!!
আচ্ছা মেয়েটি ভার্সিটিতে পড়াকালীন কি তার বাবা বা মা খরচ দেয়ার সময় বলতো "তুমি মেয়ে তাই খরচ অর্ধেক"
মীনা কার্টুনের সময় পেরিয়ে কি আসিনি ?
অনেক পরিবর্তন ,জানি অনেক অনেক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু এখন ও কত কত যে নিরব লাঞ্চনা ঘরের মধ্যে হচ্ছে, কেও কি জানেন?
কেও হয়তো ভাবতে পারেন আমি চরম নারীবাদী ?
নারে ভাই, আমি শুধু বলতে চাইছিলাম রান্না বা বাসার কাজ গুলো মাঝে মাঝে চাপিয়ে দেয়া না হয়ে মন থেকে হলেই বেশ ভালো হয়।
একজন একজনের মুড বোঝা না হোক, সহমর্মী কি হউয়া যায়না?
খুব আনন্দ লাগছে এক্তা ব্যাপারে , এই প্রথম একজন ছোট ভাই পেলাম (দুইমাস আগে জয়েন দিয়েছে আমার শোরুমে) যে সকালে নিজের হাতে রান্না করে, আসার সময় লাঞ্চ ও নিজেই করে আনে, এতা সে নির্দ্বিধায় বলতে একটুও সংকোচ অনুভব করছেনা, কি যে ভালো লাগছে!!
অন্য কয়েকজন তার খাবার খেয়ে প্রসংসা করার ছলে পিঞ্চ করলেও সে দারুন সাহসী জবাব দেয়।
সাব্বাস আমার এই ছোট ভাইকে।
ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থাকুন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: মবিন ভাইয়া শুনে অনেক বেশি ভালো লাগছে জানেন।
আমার কাছেও রান্না টা শিল্পের মত মনে হয় ।
একদিন রেঁধে খাওয়াবো ভাইয়া শুঁটকী খানতো?
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: শুধু রান্নই নয় ঘরে অর্ধেক কাজ্ আমি নিজে করি। ক্ষেত্র বিশেষ আমার একমাত্র আপন বউও করে। তবে রান্নার মূল কাজটুকু কিন্তু ছেলেরা ই বেশী পারে বা করে। তবে সংসার জীবনে চিত্রটা একটু ভিন্ন হলেও বাস্তবাত হচ্ছে ছেলেরা যে কোন কাজ মেয়েদের চেয়ে বেশী করতে পারে।
আমার অফিসের এক সহকর্মী প্রতি দিন রান্ন করে নিয়ে খেয়ে আসেন সন্তান এবং বউকে খাইয়ে আসেন কারন তার স্ত্রী অসুস্থ।
মূল কথা হচ্ছে সংসারে মূল সঙ্গা যেহেতু দআ জনকে নিয়ে হয় ফলে সকল কাজই ভাগাভাগি করে করতে হবে। এত্ই শান্তি।
কামনা আপনার জন্য এবং সাথে আপনার ব্যবসার প্রাণ তাঁতীদের জন্য।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪২
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ইমতিয়াজ ভাইয়া অনেক অনেক দোয়া অন্ততের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে আপনার আর আপনার সহকর্মীর জন্যে ।
একমাত্র বউ এর জন্যে অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া।
সংসারের এই সংজ্ঞা কি এভাবে সবাই বুঝে? সবাই যেন এভাবেই বুঝে।
অনেক ভালো থাকবেন ভাইয়া।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: মবীন ভাইকে শুঁটকী ভর্তা খাওয়াবেন আর আমরা কি করবো ????
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: আপনি শুঁটকী এর সাথে আমড়া ভর্তা ।
খান তো?
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: দুইটা জিনিস, ১. হালাল ২. ফ্রি (ভাল মানুষের কাছ থেকে) হলে আমার খাওয়ায় কোন আপত্তি নাই।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: প্রথমটির ব্যাপারে সুনিশ্চিত থাকুন।
দ্বিতীয়টি সম্পর্কে বলতে পারছিনা, যতদূর জানি, আমি মনে হয় ভালো মানুষ, হে হে হে ।
যাহোক নিরন্তর চেষ্টা করে যাচ্ছি ভালো মানুষ হবার ।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
লাজুক ছেলে...... বলেছেন: কে কি বলবে জানি না তবে আমার মাঝে মাঝে কাবাব,চিকেন ফ্রাই,পিয়াজি বড়া এগুলা ছুটির দিনে বানাতে বেশ লাগে। আর বাসায় ডিম টা সবসময় আমিই ভাজি (যখন বাসায় থাকি )। ডিম ভাজায় আমার কোন আলসেমি নাই, মাঝরাতেও ঘুম থেকে ডেকে কেউ যদি বলে ভাই উঠেন ডিম ভাজন লাগব.... নো প্রব্লেম। ভাই এগুলান কইলাম আমি বানাইছি....(অবিশ্যি বৌ হেল্পাইছে, মশলা কুতন-বাটন আমার কম্ম না )। ক্যামবা হইছে রে ভাই ?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: লাজুক ভাই এটা এক্তা কাজ করলেন!!!
এত্ত লোভনীয় খাবার দেখে এখন তো ক্ষিধে পেয়ে গেলো আবার।
খুব ভালো লাগছে দেখতে, স্বাদ কেমুন হৈসে ? খাওয়া গিয়েছে তো?
অনেক ভাগ্যবান আপনি কুটন বাটন এর জন্যে এমন বউ পেয়েছেন।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: রান্না পারি
ফিল্ড অফ এক্সপার্টিঃ
অনেক রকমের স্যালাড
গ্রিল + স্টেক ( সেরাম )
কাবাব
বার্গার + পিজা ( একবার খাইলে আমারে আর ছাড়বেন না )
স্টিম ফিস
ভাত রান্না ( রাইস কুকারে অবশ্য )
ডাল
চিকেন ফ্রাই + ফিস ফ্রাই + ফ্রেঞ্চ ফ্রাই
যে কোন হোয়াইট মিট / রেড মিট ভুনা ( স্বাদ নিয়া বিতর্ক থাকতে পারে )
সাম সাম কিছু কিছু ভর্তা
ফ্রুট স্যালাড
বোরহানি
কয়েকরক্মের সালসা ও সাম্বাল সস
রসমালাই ( একবার বানাইছিলাম এবং ভূয়সী প্রশংসা লাভ করিয়াছিলাম )
আরও কতো !
ভালো থাকবেন খুব
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২০
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: ভাই এত্ত বেশি পারেন কেন!!! আরো একটু কম পারলে কি হত!!
কিছুতো বাদ দিলেন না আমাকে রসমালাই শেখাতে হবে।
আমি আজ থেকে কি কি পারি সেটার লিস্ট করবো দাড়ান।
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: উপরে @লাজুক ছেলে ভ্রাতা একখানা নমুনা দিয়া ভ্যাজাল লাগাইয়া দিছে । আমারও তো সত্যায়িত প্রমাণ পত্র লাগবে না হলে ঝাতি আমাকে ভুল বুঝিতে পারে । একখানা ফটো খুঁজিয়া পাইলাম , দেখেন তো স্বাদ কেমুন হইয়াছে !
ফিস ফ্রাই
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২২
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: খুব স্বুস্বাদু হয়েছে দেখে মনে হচ্ছে রায়হান ভাই।
এটা কি মাছ ছিলো?
আপনি যেদিন রান্না করেন সেদিন-ই ছবি তুলে রেখে দেন বুঝছি।
সেটা দেখিয়ে সবার ক্ষুধা বাড়ান
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৭
লাজুক ছেলে...... বলেছেন: ভ্যাজাল লাগাইতে পাইরা পুলকিত বোধ হইতেছে....ভ্রাতা @অপূর্ণ রায়হান ।
তয় আপনার কাছে আমার টা কিছুই না। মনে হইতেছে এই ব্যাপারে আপনি ডিগ্রীধারি আর আমি হাতুড়ে....
চামচ দিলেন ক্যারে ভাই ? অখন ভদ্রতা দ্যাখামু না আরাম কইরা কাঁটা-কুটা চিবাইয়া খামু বুঝতাছি না।
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আপু , রসমালাই আমি ইউটিউবে ইন্ডিয়ার এক ছেলের ভিডিও দেখে শিখেছিলাম / বানিয়েছিলাম
আরও পারি , মস্ত ইম্পরট্যান্ট , ডিম ভাজি
@লাজুক ছেলে , ভ্রাতা খাবার বানিয়ে ফটুক তোলার খুব কম সময়ই পাই এইটা তুলছিলাম তো তাই কাঁটা চামচ দিয়েছি
মজা কৈরা খাইতে পারেন । এটার উপরে থাই সি ফুড সস বানিয়ে দিয়েছিলাম ( সসে ছিল , প্রচুর লেবুর রস , ধনিয়া পাতার স্টেম কুচি , কাঁচা মরিচ পেস্ট , চপ গার্লিক , সুশি ভিনেগার , ফিস সস , অল্প সুগার ) অসাম একটা সস
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: এটা , রূপচাঁদা ছিল
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সরি , ভুল হয়েছে , রূপচাঁদাও বানিয়েছিলা একই স্টাইলে । এটা ছিল sea bass ফিস
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২২
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: দারুন হয়েছে দেখতে বেশি রাধুন, বেশি বেশি খান।
খাওয়ার উপরে কোন সত্য নাই
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমার ক্ষুধা লেগেছে
১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: @স্বর্ণার জন্য এক আকাশ হাওয়াই মিঠাই
১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
@অপূর্ণ রায়হান,
খাবারের লিস্ট দেখে আমার মাথা ঘুরছে। আমার তো কিনে খেতেই আলসেমি লাগে
ওয়াও, থ্যাংক্স।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২১
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: স্বর্না আপু, ঠিক বলেছেন আলসেমির কারনে অনেক সময় একা থাকলে খাওয়া হয়না।
আমিতো ভেবেছিলাম দুনিয়ার সেরা আলসে আমি। আরেকজন দলভুক্ত পেলাম
রাঁধতে হয় নিজের জোনয়ে না হলেও অন্যদের জন্যে এখন আমার আপু।
১৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১০
বাউল! বলেছেন: রন্ধন শিল্প হইতেছে গিয়া দুনিয়ার সেরা শিল্প। অন্য কোন শিল্পই উপভোগের মাপকাঠিতে এর সমতুল্য হতে পারেনা। 'রান্না পারিনা' গর্বের বিষয় নয় মোটেই, এমনকি অনেক নারীও 'রান্না পারিনা' বলে গর্ব করেন, তাগো লাইগ্যা করুণা হয়।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: রান্না না পারার মধ্যে গর্বের তো কিছু নাই।
বরং কেও যখন আমার করা ভর্তা , মাংস ভুনা বা অন্যান্য খাবারের প্রসংসা করে আমার খুশীর সীমা থাকেনা।
মাঝে মাঝে মিষ্টি বানানোর সুনাম শুনে মনে হয় রেগুলার বানাই আর সবাইকে খাওয়াই।
সবাই বেশি বেশি খাবেন।
কোন পরিমিত বোধের দরকার নাই নিজের বানানো হলে
১৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩
জাফরুল মবীন বলেছেন: শুঁটকি ভর্তা আমার দারুণ প্রিয় খাবার!
কিন্তু অামাকে একা খাওয়ালে কী অবস্থা হবে ইমতিয়াজ ১৩ ভাইয়ের মন্তব্যে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন
আপনি বরং শুঁটকি ভর্তা করে সেই ছবি আপলোড করে দিন।আমরা সবাই চোখ দিয়ে খেতে পারব হাঃ হাঃ হাঃ.....
ভাল থাকবেন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: ঠিকাছে আমি শীঘ্রই দিবো। আমি এই একটা জিনিস বেশ ভালো পারি রাঁধতে । হা হা হা
ধন্যবাদ মবীন ভাইয়া।
১৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আম্মু বাড়ি গেছে ৫ দিন । এখন আমি আর আমার ছোট ভাই মিলে গরুর মাংস রান্না আর কুমড়া ভাজি করছি ।
রান্না না পারা বা পেরেও না পারার ভান ধরা এইসব কোন গৌরবের বিষয় না । পৃথিবীতে মানুষ অন্যসব কাজ করে পেটপূজোর জন্য । ছেলে হয়েছি তো কি হয়েছে । কেউ যদি নিজেকে মহাপুরুষ দাবী করতে চায় তাহলে তাকে সবকিছুই জানতে হবে । সবকিছু জানাতেই পুরুষত্ব । হয়তো বৌই রান্না করবে কিন্তু তার সুবিধা অসুবিধায় অনেক সময় সাহায্যের দরকার হয় । আর বৌকে সাহায্য করা পুরুষত্বহীনতা নয় এইটা বৌয়ের প্রতি ভালোবাসা ।
আর বিশ্বে যারা মহাপুরুষ হিসেবে বিখ্যাত বেশীরভাগই রান্নায় এক্সপার্ট ছিলেন । অনেক সময় তাদের বৌ রাও খুব রসিকতা করে তাদের জামাইয়ের রান্নার সুনাম করে । যারা সত্যিকার মহাপুরুষ তারা বউয়ের কাছেও মহাপুরুষ ।
অনেক লেকচার দিয়ে দিলাম মনে হয় । বাই দা ওয়ে আমি অবিবাহিত ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১১
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: অসাধারন কলমের কালি শেষ ভাইয়া।
মনের মত কথা বলেছেন। এভাবে সবাই যেন বুঝে সেই আশা করছি। আমি আপনার এই মূল্যবান কথাটি আমার শোরুম এর ছেলেদের দেখাবো, সাথে সাথে ভবিষ্যতে জীবনসঙ্গীকেও দেখাবো।
বিয়ের পরেও এমন থাকবেন ভাইয়া।
অনেক শুভকামনা।
ভালো থাকবেন।
১৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
ইখতামিন বলেছেন:
আমি নরমাল পোলাও রাঁধতে পারি...
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১২
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: আমার পোলাও ঝরঝরে হয়না, কেমন যেন লেগে লেগে যায়। বরং খিচুড়ি আর বিরিয়ানিটাই হয়তো বেশ ভালো হয়।
ইখতামিন ভাইয়া ভালো থাকবেন
১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৩১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বৈদেশ আসার পর রান্না শিখেছি। প্রথম প্রথম অনেক কষ্ট হত। এখন মোটামুটি সব রান্না করতে পারি। তবে স্বাদের ব্যাপারটা বলতে পারি না কেমন হয়! আমার নিজের রান্না তো নিজের কাছে ভালোই লাগে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: স্বাদ যেমন-ই হোক, নিজে রেঁধে খাইছেন , নিজে তৃপ্ত হইলেই হল ।
প্রবাস জীবন অনেক আনন্দময় হোক।
২০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কোন একটা লিখায় মন্তব্য করেছিলাম, "বিশ্বব্যাপী মানুষের মানবিক আর নৈতিক মূল্যবোধের চরম অবনতি হয়েছে বিগত কয়েক দশকে"। আপনার লিখার উত্তরেও সেটা বেশ খানিকটা প্রযোজ্য। রান্না করতে পারা যেকোন মানুষেরই একটা ভালো গুন। ছেলে বা মেয়ে বলে কোন বিষয় এখানে কেন গুরুত্ব পাবে সেটা আমি এখনো ভালোভাবে বুঝে উঠতে পারিনি। অবশ্য যারা ব্যাপারটাকে "মেয়েলী" বলছেন তারা সম্ভবত প্রবাসে জীবন-যাপন করেননি। কথায় বলেনা?! "ঠ্যালার নাম বাবাজী", ঐ "ঠ্যালা"টাই সম্ভবত তারা এখনো অনুভব করেননি। শুভ কামনা রইল।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
শারমিন রাবেয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ইফতেখার ভাই,
আসলে ঠেলা যে লাইফে কেও জীবনে একবারও খাইনি তাতো না। অবশ্যই খেয়েছে।
কিন্তু তাঁদের ভাষ্যমতে বাইরে খেয়ে কাঁটিয়ে দিয়েছে।
যাহোক সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:০১
জাফরুল মবীন বলেছেন: বোন আমি কিন্তু রান্নায় ওস্তাদ
শখের বশে প্রায়ই রান্না নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করে থাকি।রান্না করা আমার কাছে শৈল্পিক কাজ বলে মনে হয়।
