![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
AUTOVACATION একজন আঁতেলের কাছে সবচেয়ে বড় দুশমন। সবাই যখন অটো নেয়ার ধান্দায় থাকবে, তখন সে ব্যস্ত থাকবে কিভাবে সে অটোকে ভন্ডুল করে দেয়া যায়। অটোভ্যাকেশনের ষড়যন্ত্র ভন্ডুল করে দেয়ার জন্য সে অন্যান্য আঁতেল বন্ধুদের নিয়ে সিডিএসে বা ক্যাফেটেরিয়ায় আলোচনা সভা শুরু করে দেয়। আর তার সে পরিকল্পনা ব্যর্থ হলে দুঃখে কষ্টে সে ডিউয়ের বোতলে অনবরত চুমুক দিতে থাকে। খুব বেশী কষ্ট পেলে অকারণে আইইউটির আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডন মোখলেছের সাথে ঝগড়া-বিবাদ লাগিয়ে দিতেও সে পিছপা হয় না।
একজন আঁতেল অকারণে কোনো স্যারের একদিনের লেকচারও miss দিতে চায় না। যদি বাই চান্স লেকচার মিস হয়ে যায়, তাইলে ঐদিন সে রীতিমতো সুনামি ঘটিয়ে দিতে পারে।
টিভিতে কোনো জমজমাট খেলা চলতে থাকলে সাধারণত টিভি সেন্টারে সকল ছাত্রদের আনাগোনা দেখা যায়। কিন্তু আঁতেল আসবে না। আঁতলামি তাকে করতেই হবে। আঁতেল আবার খুব শিয়ানা(চালাক,ধুরন্দর প্রকৃতির মানুষকে সিলেটি ভাষায় বলে শিয়ানা) সে খেলার ঠিক শেষ মুহূর্তে টিভি সেন্টারে প্রবেশ করে আর খেলা শেষের পর ভাব নেয় যেন সে পুরো খেলা দেখেছে। নিজের প্রিয় দল যদি জয় লাভ করে তাহলে সে রীতিমতো ‘চিকনী চামেলী’ ড্যান্স দেয়া শুরু করে দেয়।
চলবে....................................
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:১১
শারমিন মিষ্টি বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
মাক্স বলেছেন: চলুক!!!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:১২
শারমিন মিষ্টি বলেছেন: চালিয়ে যাবার চেষ্টা করবো।
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৪০
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: হাহাহা, মজার একটা ঘটনা মনে পড়ল। আমরা যখন পুরা ক্লাস অটো নিতাম, তখন আমাদের এক ক্লাসমেট ক্লাসে বসে থাকত। আমরা একবার আজাদ স্যারের ক্লাসে অটো নিলাম। আজাদ স্যার নিজেও ফাকিবাজ ছিলেন। পোলাপান অটো নিলে তিনি খুশিই হতেন। আজাদ স্যার ক্লাসে এসে আমাদের ঐ ক্লাসমেটকে দেখে খেপে গেলেন, "সবাই অটো নিয়েছে, তুমি এখানে বসে আছো কেন? তোমার একার জন্য আমি ক্লাস নিব নাকি? ভাগো। নইলে তোমাকে ফেল করিয়ে দিব।"
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৯
শারমিন মিষ্টি বলেছেন: হা হা হা খুব মজা পেলাম
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪০
বিপ্লব06 বলেছেন: সহমত