![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাংলাদেশি ....আমি বাঙালী....আমি মুসলিম....আমি বাংলার জন্য জীবন দিতে সর্বদা প্রস্তুত ।
সাজা কথাটি পবিত্র কুরআন শরীফের ১১৭ যায়গাতে এসছে পক্ষান্তরে ক্ষমা করার কথাটি ২৩৪ বার এসেছে অর্থাৎ ইসলামে ক্ষমার গুরুত্ব অনেক বেশী।
আল্লাহ্ মহানবী (সঃ) কে লক্ষ্য করে “বল” শব্দটি বলেছেন ৩৩২ বার এবং “তারা বলে” কথাটিও ঠিক ৩৩২ বার এসেছে।
দুনিয়ার কথা এসেছে ১১৫ বার আখেরাতের কথাও এসেছে ১১৫ বার।
শয়তান কথাটি এসেছে ৮৮ বার আবার ফেরেশতা কথাটিও এসেছে ৮৮ বার।
দোজখ শব্দটি এসেছে ৭৭ বার বেহেশত কথাটিও এসেছে ৭৭ বার।
যাকাত কথাটি এসেছে ৩২ বার আবার যাকাত আদায়ের ফলে পুরুস্কার বা বারাকাহ শব্দটিও এসেছে ৩২ বার।
গ্রীষ্ম কাল বা গরম এসেছে ৫ বার শীত কিংবা ঠাণ্ডার কথাও এসেছে ৫ বার।
ধনী মানুষ কথাটি এসছে ২৬ বার পক্ষান্তরে দরিদ্র এসেছে ১৩ বার।
নারী শব্দটি এসেছে ২৩ বার এবং পুরুষ শব্দটিও এসেছে ২৩ বার। এই দুটি শব্দের পুনরাবৃত্তি সংখ্যার মধ্যে কি কিছু মিল পাওয়া যাচ্ছে? হ্যাঁ আপনি ঠিকই ধরেছেন একজন মানব শিশুর ২৩ টি ক্রোমোজোম আসে পিতার থেকে আর বাকি ২৩ টি আসে মায়ের থেকে। আর এই দুটি সংখ্যা যোগ করলে ৪৬ হয় যা একজন মানুষের ডিপ্লয়েড কোষে ক্রোমোজোমের সংখ্যা নির্দেশ করে।
স্থল ভাগের কথা এসেছে ১৩ বার সমুদ্রের কথা এসেছে ৩২ বার। খালি চোখে এই দুই সংখ্যার মধ্যে কোন মিল কি পাওয়া যাচ্ছে?
যাচ্ছে না, আসুন একটু অংক করি, এই দুই সংখ্যা যোগ করুন (১৩+৩২) ফলাফল হবে ৪৫।
১৩/৪৫ = ০.২৮৮৮ এবং ৩২/৪৫ = ০.৭১১১ এই দুটি ভাগফলকে শতকরাতে নিলে পাবেন ২৮.৮৮% এবং ৭১.১% এবার কি কোন কিছুর সাথে মিল পাচ্ছেন?
হ্যাঁ এবার মিলল আর তা হল এই পৃথিবীর ২৮.৮৮% হল স্থল আর ৭১.১১% হল জলভাগ।
যারা বলেন আল-কুরআন আল্লাহর বানী নয় তাঁরা একটু ভেবে দেখুন তো এত নিখুত গানিতিক ব্যাখ্যা সম্বলিত কোন পুস্তক মানুষের পক্ষে রচনা করা সম্ভব কিনা?
আইনস্টাইন বলেছিলেন “ধর্ম ছাড়া যে বিজ্ঞান সেটা হল পঙ্গু আর বিজ্ঞান ছাড়া যে ধর্ম সেটা হল অন্ধ" অথচ আমাদের দেশের তথাকথিত দু-কলম শিক্ষা লাভকারী বিজ্ঞানমনস্করা কথার শুরুতেই ধর্মকে অস্বীকার করে নেন।
ভাই আগে জানুন বুঝুন চিন্তা করুন তার পরে বলুন। আল্লাহ্ আমাদের বুঝার তৌফিক দাণ করুন। আমীন।
০৯ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শেখ এম উদ্দীন বলেছেন:
২| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৬০ কোটী মুসলমান অংকে ভালো, মনে হয়।
৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
শেখ এম উদ্দীন বলেছেন: অঙ্কে কে ভালো তা কি ধর্ম দিয়ে বিবেচনা করা হয়?
এর পরেও মুসলিম গণিতবিদদের গনিতের বিকাশে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে।
যেমন আল খারিজমি কে আলজেব্রা এর জনক বলা হয়।
অমর খৈয়াম, সুজা ইবন ইসলাম, আল কারাজি, আল সামাওএল, আল বিরুনি এমন কয়েকশো নাম বলা যাবে যারা প্রিথিবি বিখ্যাত গনিত বিদ ছিলেন।
তবে কে অঙ্কে ভালো তা দিয়ে ইসলাম বা মুসলিমের পরিমাপ হয় কিনা আমার জানা নাই।
আবার কে বিজ্ঞানে ভালো তা দিয়ে অন্য ধর্মের বিশ্বাস কে ব্যাখ্যা করতে কেউ যায় কিনা তাও জানা নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আইনস্টাইন বলেছিলেন “ধর্ম ছাড়া যে বিজ্ঞান সেটা হল পঙ্গু আর বিজ্ঞান ছাড়া যে ধর্ম সেটা হল অন্ধ" অথচ আমাদের দেশের তথাকথিত দু-কলম শিক্ষা লাভকারী বিজ্ঞানমনস্করা কথার শুরুতেই ধর্মকে অস্বীকার করে নেন।
ভাই আগে জানুন বুঝুন চিন্তা করুন তার পরে বলুন। আল্লাহ্ আমাদের বুঝার তৌফিক দাণ করুন। আমীন।
++