নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমস্যা.. সমস্যা.. সমস্যা...

সবার ওপর মানুষ সত্য... তার ওপর ....

কখগঘ

লিখতে যে এত কষ্ট সেটা আগে জানতাম না, প্রথমে লিখি, তারপর পড়ি, দেখি কিচ্ছু হয়নি। নদী বঙ্গপসাগরে না গিয়ে হিমালয়ের দিকে যাওয়া শুরু করেছে। তারপরেও জোর করে ধরে নিয়ে আসার একটা চেষ্টা থাকে। এত সব করে যা হয় সেটাকে আর নদী বলা যায় না, কোথাও ডোবা, কোথাও নালা। তারপরও চেষ্টা করছি, দেখি কি করা যায়। কথায় আছে না - একবার না পারিলে দেখ শতবার। আমি না হয় সহস্রবারই দেখব।

কখগঘ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার স্টাইল, আমার ভাবনা!

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৩

এক.



কেবলমাত্র ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছি। মেসে থাকি, এক রুমে ২ জন করে। স্বাধীনতা কেবল উপভোগ করতে শুরু করেছি। সবাই সবার বাড়ী থেকে অনেক দূরে। সাবজেক্টটাই এমন যে, এর জন্য একটা করে কম্পিউটার কেনা লাগলো, অবশ্য পরে এসে বুঝতে পেরেছি যে, আসলে কম্পিউটার এর কোন দরকারই নেই। আমাদের ক্লাস এ যে ফার্স্ট হলো ডিপার্টমেন্ট এর ইতিহাসে রেকর্ড সংখ্যক জিপিএ নিয়ে, সে কিন্তু পুরো ৪ টি বছর পার করে দিয়েছিল কম্পিউটার ছাড়া। আমার দেখা প্রথম কম্পিউটার প্রকৌশলী যার নিজের কোন কম্পিউটার নেই। যাহোক, তার কথা না হয় অন্যদিন বলব, আজকে অন্য একটা প্রসংগে কথা বলি।



প্রথম সেমিস্টার এ আমাদের সময কাটতে লাগলো গল্পগুজব করে, সিনেমা দেখে আর কম্পিউটার গেমস খেলে। সারাদিন আমরা ক্লাস করতাম। বিকেলবেলা মেস এর সামনের মাঠে ক্রিকেট - ফুটবল খেলা, সন্ধ্যার পর থেকে এই রুম সেই রুম এ আড্ডা। আর রাতে যে যার মত। অনেকে পড়ালেখা করতো, অনেকে মুভি দেখতো, অনেকে গেমস খেলতো। আমার তখনকার নেশা ছিল ক্রিকেট ২০০২ আর এনএফএস ২ খেলা। আমি সারারাত ধরে খেলতাম, ভোর বেলায় ঘুমাতে যেতাম। আমার রুমমেট কিছুদিনের মধ্যেই আমার দেখাদেখি পড়ালেখা বাদ দিয়ে কম্পিউটার গেমস খেলা শুরু করলো। এভাবেই দিন কেটে যাচ্ছে, হাসি আনন্দে, তারপর একসময় দেখি পরিক্ষা সামনে এসে হাজির। কোন সাবজেক্ট এর কিছুই পড়া হয়নি আমার। কম্পিউটার দুরে সরিয়ে রাখতে হলো বাধ্য হয়ে। আমাদের বাসার একটা রুম ফাকা ছিল। সেই রুমে ২ টা টেবিল একসাথে জড়ো করে পড়ালেখা শুরু করলাম। আস্তে আস্তে পড়ার গতি বাড়তে থাকলো, একসময় পরিক্ষাও শেষ হয়ে গেল। তারপর আবার কম্পিউটার গেমস খেলা শুরু, শুরু আবার রাত জেগে তাস খেলা। আবার আগের মধুর জীবন।



কিছুদিন পর একে একে বিভিন্ন পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়া শুরু হলো। আমার রেজাল্টের অবস্থা মুটামুটি, কোনটাতে আহামরি ভালো হওয়ার কোন প্রশ্নই নেই, আমি আশা করেছিলাম কোন কোনটাতে হয়তোবা খুব খারাপ হয়ে যাবে। সেটা অবশ্যি হলো না। সব সাবজেক্টের রেজাল্ট দেওয়া শেষ হলে আমি মুটামুটি বুঝতে পারলাম, ১২০ জনের ক্লাসে আমার পজিশন হবে ২০-৩০ এর মধ্যে। এদিকে আমার রুমমেট এর মন প্রচন্ড খারাপ। সব সাবজেক্টেই তার রেজাল্ট খারাপ। তার হাবভাবে বুঝা যাচ্ছে, আমার উপর সে প্রচন্ড ক্ষেপা। কথাবার্তা বলতেছে না। একটা করে সাবজেক্ট এর রেজাল্ট দেয় আর সে আবার নতুন করে পড়তে বসে। সময়ে অসময়ে পড়তে বসে। তাকে দেখে আমারও মন খারাপ হলো, আহারে বেচারা! আমার জন্য আজ তার এই দশা। আমি একদিন তাকে ডাকলাম। বললাম, আমার পড়াশুনার স্টাইলই এইরকম। সারাজীবন এই স্টাইলই ফলো করে এসেছি। সারা বছর পড়াশুনার নাম গন্ধ নাই। পরিক্ষার আগে খাওয়া দাওয়া বাদ দিয়ে পড়ালেখা। এমনকি পরীক্ষার হলে আমি যেতাম গাদা গাদা বইপত্র সংগে নিয়ে। শেষমুহুর্তের দেখা। আমার জন্য এটাই কাজে দিয়েছে। পরীক্ষার আগের দিন রাতে গুরুজনের উপদেশ - ভালো করে ঘুমাও - আমার কোন কাজে আসতো না। এমনও হয়েছে আমি সারারাত পড়ালেখা করেছি, পরিক্ষা দিয়ে এসে তারপর ঘুম। আমি তখন একটা জিনিস আবিস্কার করলাম, অন্যসময়ে যেটা পড়তে আমার ২-৩ ঘন্টা লেগে যায়, পরিক্ষার আগে সেটা পড়তে আমার ১০-২০ মিনিট বড়জোর ৩০ মিনিট লাগে। এক একজনের এক এক স্টাইল থাকে, সবার স্টাইলই ভিন্ন। আমার কাছে মোট কথা - যার যেভাবে হয়। কেউ পরিক্ষার ১ মাস আগে সিলেবাস শেষ করবে, কেউ পরিক্ষার দিন সকাল বেলা সিলেবাস এর সাথে যুদ্ধ করবে। আমি তাকে বললাম, তুই আমাকে দেখিস না, তুই তোর মত করে পড়। সে আমার এই কথাটা মাথায় রাখলো। এর পর থেকে আমি গেমস খেলি আর তাস খেলি আর আড্ডা দেই, সেটা তার কাছে কোন বিষয় না, সে তার চাহিদামত পড়ালেখা করে যেতে লাগলো। পরের সেমিস্টারেই তার রেজাল্ট ভালো হতে থাকলো - এবং শেষেরদিকে সে প্রথম সারির ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ঢুকে গেল।





দুই.



থার্ড ইয়ারে উঠে শেষ পরিক্ষার সময় হঠাৎ আমার মনে হলো, আমি শুধু শুধু পরিক্ষার আগের রাতে টেনশন নিয়ে মাথার চুল ছিড়তে ছিড়তে পড়ালেখা করি। রাতে মাঝে মাঝেই বিদ্যুত থাকে না। গরমে পড়তে কষ্ট হয়। শেষ পরিক্ষার আগে ৭ দিনের গ্যাপ। এই সাবজেক্টটা আমার খুবই পছন্দের একটা সাবজেক্ট। ক্লাসেও খুব ভালো ভাবে পড়ানো হয়েছে। মোটামুটি আমার সবকিছুই বুঝা আছে। এইবার আগে আগেই সিলেবাস শেষ করে ফেলব। আমার রুমমেট এর সিলেবাস আরো আগেই শেষ। আমিও যথারীতি পড়তে বসলাম। এবং দ্রুতই সিলেবাস শেষ করে ফেলালাম। পরিক্ষার আর তিন চার দিন বাকি, তখন আমার কয়েকবার রিভিশন দেওয়া শেষ। অন্যজনকে এটা সেটা বুঝায়েও দিচ্ছি। নিজেকে খুব হাল্কা হাল্কা লাগছে। কিন্তু বিপত্তি হলো পরীক্ষার ২ দিন আগে। আমার বারবার মনে হতে লাগলো আমি পরিক্ষায় কিছুই পারবো না। আগে কিছু পড়া না থাকলেও আমার এরকম মনে হতো না। আমি উদভ্রান্তের মত এদিক সেদিক ঘুরতে লাগলাম। সবাই রাতে পড়তে বসে, আমিও পড়তে বসি, বইপত্র যা দেখি - সবই আমার কাছে অন্য গ্রহের কিছু মনে হয়। আগে যা খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছি, অন্যদেরকেও বুঝিয়েছি, সেসবও আমার মাথায় ঢুকছে না। অন্যদের কাছে উল্টো বুঝতে গেলাম কিছু কিছু। তারাও আমাকে বুঝাতে পারলো না। আমার মনে পরিক্ষা নিয়ে একটা ভয় ঢুকে গেল। আমার বারবার মনে হতে থাকলো, এই পরিক্ষায় আমি নিশ্চিত ফেল করবো।



আমাদের ক্লাস এর ফার্স্ট বয় - সে আবার আমার খুব কাছের একজন বন্ধু - তার সাথে গেলাম পরামর্শ করতে - কি করা যায় এই বিষয়ে। সে সবকিছু শুনে আমাকে বললো, তুই এক কাজ কর। আগামীকাল ঘুরতে যা, সঙ্গে ক্যামেরা নিয়ে যা। সারাদিন ছবি তোল, সন্ধ্যার পর আড্ডা দে। তারপর সব ভুলে যাবি, রাতে আবার নতুন করে পড়তে বসবি। আমি তার কথা মত ছবি তুলতে গেলাম না ঠিকই (সারাদিন ঘুরাঘুরি করে ছবি তুললে রাতে ঘুম পাবে) কিন্তু সারাদিন চাচার টং এ চায়ের দোকানে বসে অন্যান্য ছাত্র, বিভিন্ন লোকজনের সাথে আড্ডা দিলাম। রাত ১২টায় মেসে ফিরলাম। তারপর পড়তে বসলাম। দেখি আমার কিছুই মনে নেই। কিন্তু ফিলিংসটা ঠিক অন্যান্য পরিক্ষার আগের রাতের মতই। সারারাত পড়াশুনা করে, পরেরদিন সকালবেলা পরিক্ষার হলে গেলাম। রেজাল্ট খারাপ হয় নাই।





তিন.



একেকজন ছাত্রের এক একটা স্টাইল থাকে, আমরা যখন জোর করে তার নিজস্ব স্টাইল পরিবর্তন করার চেষ্টা করি তখন সেটা সবসময় ভালো ফল আনতে নাও পারে। আসলে উচিৎ যে যার স্টাইলে আছে তাকে তার স্টাইলে থাকতে দেওয়া, তারপর তার স্টাইলটাকে কিভাবে আরো উপযোগী করে তোলা যাবে সেটা নিয়ে কথা বলা। তাহলেই পড়ালেখাটাকে কখনোই একজন ছাত্রের কাছে বোঝা মনে হবে না। আমি কখনই বিশ্বাস করি না যে - আগে আগে সিলেবাস শেষ করলেই ভালো ছাত্র হওয়া যায়, আর পরিক্ষার হলে পড়তে পড়তে ঢুকা একটি খারাপ ছাত্রের লক্ষণ।



- ছবি: উইকিপিডিয়া।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬

বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার এই পোষ্টের সাথে স্যারের ছবিটার কি সামঞ্জস্য সেটা ঠিক বুঝলাম না... :( B:-/

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

কখগঘ বলেছেন: স্যারের একটা লিখা পড়লাম আজকে... সেই লিখার প্রেক্ষিতে আমার এই লিখা.... সেইজন্য ছবিটা দিলাম। সাইয়্যিদ স্যারের লিখার লিংকটা আছে লাস্ট লাইন এ।

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: হুমম! ঠিক কইছস। আমিও পরীক্ষার এক মাস আগে, একদিন আগে, এমনকি পরেও পড়ালেখা করি না... :P :P

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৬

কখগঘ বলেছেন: মিছা কথা কস কেন? পরিক্ষার আগের রাইতে তো ঠিকই শিশির এর পিছে পিছে ঘুরতি...।

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১০

নিভৃত নয়ন বলেছেন: আপনার লেখা ভাল লাগল । নিজের স্টাইল ই বেস্ট

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৫

কখগঘ বলেছেন: ধন্যবাদ...।

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২০

শ।মসীর বলেছেন: আমিত শুধু পরীক্ষার আগেরদিন পড়তাম, আমার বইগুলা এখনও সব নতুনই আছে :):) সিরিয়াসলি কিন্তু.........।

পড়ালেখা একটা ফাউল জিনিস, তোর রুম মেটের উচিৎ ছিল আমাগো মেসে থাকা, তাইলে যতই রেজাল্ট খারাপ হউক মন খারাপ হইতনা :):)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৩

কখগঘ বলেছেন: আসলে আমার উচিৎ ছিল তোমাদের মেস এ থাকা... কি কউ? রতনে রতন চিনা ফেলতাম। ;)

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২২

শ।মসীর বলেছেন: বিশ্বাস না হলে আরজুরে জিগাইতে পারিস, টার্মটেস্ট গুলাও প্রায়ই দিতামনা, ক্লাসও করতামনা, সবাই লেখপড়া করলে হবে নাকি ।

আর ডেইলি পড়লে এখন যে আমি কই থাকতাম ভাইবাও কূল কিনারা পাইনা ;);)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৫

কখগঘ বলেছেন: আরজু ভাইরে জিগান লাগবো কেন? আমি তোমারে চিনি না?

ডেইলি পড়লে এখন যে কই থাকতা আমিও তাই ভাইবা কূল কিনারা পাইতেছি না... :P:P

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আরে বেটা শিশুর পিছে ঘুরতাম কই দেখলি? আর যদি কখনও দেখস তাইলে সেইটা আছিল বিড়ি খাইবার টেকা আদায় এর জন্যে ঘুরতাম! পরীক্ষার জইন্যে পড়ালেখা? নাউজুবিল্লাহ!

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৩

কখগঘ বলেছেন: শালা... আমাগো ভাগ দেওন লাগবো এই ভয়ে তখন তাইলে পড়ালেখার কথা কইয়া চাপা পিটাইতি? নাউজুবিল্লাহ!

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭

শ।মসীর বলেছেন: তুই থাকলে-

১। আমিও তোর রুমমেটের মত পড়ালেখা কইরা এখন দেশের বাইরে .....
২।তুই আমার মত না পইড়া দেশে কামলা খাটতি........।

যেকোনটাই হইটে পারত :):)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪২

কখগঘ বলেছেন: হ হ .... ঠিক... আমার রুমমেট তো বিয়া করছে... শুনছ? আমার লগে থাকলে আজকে তোমার একটা গতি হইতো.... :)

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আমিনুল০১ বলেছেন: Apnar style to dekhi amar moto.Asolei ek ek joner style ek ek rokom.like korlam.

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫১

কখগঘ বলেছেন: ধন্যবাদ... এক এক জনের স্টাইল এক এক রকম... কিন্তু সেটা বদলানো এক জিনিস... আর স্টাইলটা ঠিক রেখে কিছুটা পরিমার্জন করা আরেক জিনিস।

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কেমন যেন কাকতালিয়!!

১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: এমন স্টাইল অনেকের আছে।

১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২০

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: স্টাইল একেবারে মিলে গেছে!!

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: আমি বেশীর ভাগ সময়ই আড্ডা দিতাম ।
একটা সময় পরীক্ষা এসে গেল ।
সেলিম রেজা স্যারের বইটি তখনও
বেশ চকচকে ছিল ।
সেই রাতেও আমার পড়া হলো না।
দৌড়ে ফটোকপির দোকানে গেলাম ।
পুরো সাবজেক্ট ৫০% পেইজে
প্রিন্ট দিলাম । সকাল বেলা কাঁচি দিয়ে
পশ্ন গুলো কাটা শুরু করলাম ।
পকেট ভর্তি করে হলে প্রবেশ করলাম ।
তার পর রেজাল্ট হলো তিন সাবজেক্ট এ ফেল করলাম।
বাকিটা ইতিহাস ..............।

১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: লিঙ্কটা খুলছেনা, তবে বুঝতে পারছি, স্যারের কোন কথায় হয়তো অনুপ্রাণিত হয়ে এ পোস্টটা লিখেছেন।
আপনার স্টাইলটা মন্দ নয়, তবে শেষ মুহূর্তে অচিন্তনীয়ভাবে অনেক কিছু ঘটে যেতে পারে, যার ফলে বিরতিহীন পড়াশোনার সুযোগ নাও পাওয়া যেতে পারে। সেদিক থেকে ভাবলে নিয়মিতভাবে কিছুটা প্রস্তুতি নিয়ে রাখলে বিপদের সময় তা কাজে আসতে পারে।

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: কেমন আছেন আপনি?

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২১

সনেট কবি বলেছেন: আরেকটা পুষ্ট দেন আমরা একটু পড়ি। আপনার বিদ্যে সব বোতল ভরে রাখলে কেমন হইবেক!

১৬| ২৭ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৪

ডাকঘর সাহিত্য পত্রিকা বলেছেন: মূল্যবান পোষ্ট। ভালোলাগা একরাশ।

১৭| ২৭ শে জুন, ২০২০ ভোর ৪:১০

রাকু হাসান বলেছেন:


সর্বশেষ মন্তব্য ২০১১ সালে ,পোস্ট ২০১০ সালে ... অনেক দিন পর আসলেন বা লগইন করলেন মনে হচ্ছে। স্বাগতম আপনাকে । আশা করছি নিয়মিত হবেন । শুভকামনা করি ।

১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই মুহূর্তে অনলাইন ব্লগারদের তালিকায় আপনি সবার শীর্ষে। আগে আপনার সাথে 'কখগঘ' নামে ব্লগে দেখাসাক্ষাৎ হয় নি, তাই নাম দেখেই ঢুকলাম।

আপনার ব্লগের বয়স - ১৩ বছর ২ মাস, আমার চাইতে ১ বছর ১ মাস বেশি :)

রাকু হাসান বলেছেন: সর্বশেষ মন্তব্য ২০১১ সালে ,পোস্ট ২০১০ সালে ... অনেক দিন পর আসলেন বা লগইন করলেন মনে হচ্ছে। স্বাগতম আপনাকে । আশা করছি নিয়মিত হবেন । শুভকামনা করি ।

১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি মনে হয় নীরব পাঠক, অনিচ্ছুক লেখক! জোর করে তো কোন কিছু করানো যাবে না! :)

২৬ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:০৩

কখগঘ বলেছেন: হা হা, জীবন-জিবিকার প্রয়োজনে অনেক কিছুই বদলে যায়।

২০| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ২০১০ তে এই লেখা লিখেছিলে ২০২০ এ এসেও মন্তব্য পেয়েছো কিন্তু তুমি নীরব হয়ে গেছো।

আর কি সামুতে কিছুই ভালো লাগে না ভাইয়া? :(

২৬ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:০২

কখগঘ বলেছেন: লেখার থেকে পড়াই হয় বেশি এখন, হয়তো বদলে যাব আবার একদিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.