নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম সোহানা হক এবং আমি ভ্রমন করতে ভালোবাসি। আমি ভ্রমন করতে চাই সব অ্যামেজিং জায়গায় এন্ড তা সবার সাথে শেয়ার করতে চাই।

সোহানা হক

আমার নাম সোহানা হক এবং আমি ভ্রমন করতে ভালোবাসি। আমি ভ্রমন করতে চাই সব অ্যামেজিং জায়গায় এন্ড তা সবার সাথে শেয়ার করতে চাই।

সোহানা হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকার দর্শনীয় স্থানগুলো সম্পর্কে কিছু কথা

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

ঢাকাতে আছেন অথচ ঢাকার দর্শনীয় স্থানগুলো উপভোগ করবেন না তা কি করে হয়। ঢাকাতে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান। আর এই লেখায় সেই সমস্ত দর্শনীয় স্থান গুলোর কথাই ফুটে উঠেছে। কয়েকটি অংশে ঢাকাকে ভাগ করে দশর্নীয় স্থানগুলোতে উপস্থাপন করা হয়েছে। স্বাধীনতা লাভের অনেক আগ থেকেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের রাজধানীর ন্যায় এই ঢাকাতেও ছিল অনেক ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান। আর এই লেখায় সেই সমস্ত দর্শনীয় স্থান গুলোর কথাই ফুটে উঠেছে যা আজও স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে আছে।

ঢাকার দর্শনীয় স্থান গুলোর লিস্ট:
আমি শুধু ৫ টি স্থানের নাম উল্লেখ করলাম এবং এইসব জায়গা সম্পর্কে একটু আলোচনা করলাম। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
১. বাহাদুর শাহ পার্ক
২. লালবাগ কেল্লা
৩. আহসান মঞ্জিল
৪. বড়কাটরা
৫. ছোটকাটরা

১. বাহাদুর শাহ পার্ক
পুরানো ঢাকার সদরঘাটের সন্নিকটে দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক বাহাদুর শাহ পার্ক। এর পশ্চিমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং উত্তর পশ্চিমে জেলা আদালত অবস্থিত। পূর্বে এর নাম ছিল ভিক্টোরিয়া পার্ক। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবে শহীদ বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে বাহাদুর শাহ্ জাফরের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় বাহাদুর শাহ পার্ক।

২. লালবাগ কেল্লা
মোগল আমলের স্থাপত্যকীর্তি লালবাগের কেল্লা। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষার্ধে মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র মোহাম্মদ আজমের সময়ে নির্মিত এ কেল্লায় রয়েছে পরীবিবির সমাধি, দরবার গৃহ, হাম্মামখানা, মসজিদ, দুর্গ ইত্যাদি।

৩. আহসান মঞ্জিল
বুড়িগঙ্গা নদীর পাড় ঘেঁষে কুমারটুলি এলাকায় এই আহসান মঞ্জিলের অবস্থান। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে শেখ ইনায়েত উল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে রংমহল নামের একটি প্রমোদ ভবন নির্মাণ করেন। পরে বিভিন্ন হাতঘুরে তা নবাব আব্দুল গনির হাতে আসে। নবাব আব্দুল গনি ভবনটিকে পূণনির্মাণ করেন, ১৮৫৯ সালে নির্মাণকাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ সালে শেষ হয়। নিজের ছেলে খাজা আহসান উল্লাহ-এর নামে “আহসান মঞ্জিল” নামটি তখনই রাখেন তিনি। পরে এ বাড়িতে নবাব আহসান উল্লাহ বাস করতেন।

৪. বড়কাটরা
চকবাজারের দক্ষিণে বুড়িগঙ্গার দিকে মুখ করে নির্মিত এই ইমারত। ১৬৪৪ সালে দেওয়ান আবুল কাশেম কাটরাটি শাহ সুজার বাসস্থান হিসেবে নির্মাণ করেন। তবে শাহ সুজা কখনোই এই কাটরাটিতে বাস করেননি।

৫. ছোটকাটরা
বড়কাটরা থেকে ১৮২.২৭মিটার পুবে এই ছোটকাটরার অবস্থান। ধারনা করা হয় ১৬৬২ অথবা ১৬৭১ সালে শায়েস্তা খাঁ এটি নির্মাণ করেন। বর্তমানে এটি সম্পূর্ণ বেদখল হয়ে গেছে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের হাতে।

আপনি যদি ঢাকার বাইরে থাকন আর ভ্রমণ প্রিয় হয়ে থাকেন তবে বিভিন্ন ট্যুরিস্ট গাইড এর সাথে কথা বলে নিতে পারেন এবং তাদের বিভিন্ন প্যাকেজ সিলেক্ট করতে পারেন। আবার আপনি এইসব সাইট থেকে কি পরিমান খরচ হবে তার একটা আইডিয়া নিতে পানের। আপনি এই ব্লগে ভিজিট করে জেনে নিতে পারেন কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য: Dhaka tour package

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

ঋতো আহমেদ বলেছেন: এই লিখা পড়ে ভ্রমণে আগ্রহ জন্মাচ্ছে। weekend এ এক এক করে ঘুরে আসব। Thanx

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.