নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি \'স্মৃতিকাতরতা \' নামক ভীষণ এক রোগগ্রস্ত, সেই সাথে বিষাদগ্রস্থ মানুষ। আমার চিকিৎসার প্রয়োজন।

স্বপ্নবাজ সৌরভ

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......

স্বপ্নবাজ সৌরভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অদ্ভুত আঁধার (সম্পূর্ণ গল্প )

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭

ছবি : ইন্টারনেট
"অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ,
যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা; "



অদ্ভুত আঁধার


মসজিদের চাবিটা আমার কাছে রাখা আছে ক'দিন ধরে। মোয়াজ্জিন সাহেব অসুস্থ তাই কয়েকদিন ফজরের আজান দেয়া এবং মসজিদ খোলার দায়িত্ব পড়েছে আমার ওপর । খারাপ লাগেনা। ফজরের ওয়াক্তের অনেক আগেই ঘুম ভেঙে যায় আর ঘুম হয়না। আজ তার ব্যতিক্রম হলো না। ঘুম ভেঙে গেলো। পাশ ফিরে খেয়াল করলাম পিঠের দিকটা অনেক ভেজা। ঘামে ভেজা। ঘামে ভিজে যাওয়ার মত গরম কি পড়েছে ? নাহ ! ফুল স্পিডে ফ্যান চললে শেষ রাতে রীতি মতো পাতলা কাঁথা গায়ে দেয়া লাগে। ফ্যান চলে ঝড়ের বেগে , পায়ের কাছে আলুথালু পাতলা কাঁথা।
ভেজা গায়ে অস্বস্তি লাগছে। খেয়াল করলাম, মনের ভেতর কেমন একটা অস্থিরতা। দুঃস্বপ্ন দেখেছি কোন? মনে করার চেষ্টা করলাম। নাহ , ঠিক মনে পড়লো না। বেশি মাথা না ঘামিয়ে বিছানা থেকে উঠে পড়লাম । ফজরের আজান দিতে হবে। দেয়াল ঘড়িতে ফজরের ওয়াক্ত হবো হবো। ক্যালেন্ডারের পাতা উড়ছে ১৪ মার্চ , ২০০২ , বৃহস্পতিবার।

নওদাপাড়া জামে মসজিদ টা জিকে প্রজেক্টের ( গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প) ক্যানেলের ধারে। এই সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, মাগুরা ও যশোর জেলার ১৩টি থানায় সেচ সুবিধা দেয়া হয়।জিকে সেচ প্রকল্পের প্রধান পানির উৎস পদ্মা নদী।এই পদ্মা নদী দিনে দিনে হয়ে যাচ্ছে মরা খাল।

আব্বা আম্মা ঘুমাচ্ছে। গেটে তালা লাগিয়ে বাসা থেকে বের হলাম। আমাকে দেখে সদা সতর্ক পোষা কুকুরটা দাঁড়িয়ে গেলো।আমার সাথে কিছুটা হেঁটে লেজ নাড়তে নাড়তে ফিরে গেলো তার জায়গায়। একবার ভাবলাম সাথে এলে ভালোই হতো। আমি যখন বাড়ি থেকে ঢাকায় আসতাম , কুকুরটা ঠিক পেছন পেছন যেত কোচ স্যান্ড কিংবা স্টেশন পর্যন্ত। গাড়ি না ছাড়া পর্যন্ত ঠিক অপেক্ষা করতো।
আমি হেঁটে এসেছি বাড়ির পুকুর পর্যন্ত। চারিদিকে নিস্তব্ধতা। মাঝে মাঝে নারিকেল গাছের পাতায় ঝিরিঝিরি বাতাস। আমি অন্ধকারে গুটিগুটি পা ফেলে এগিয়ে যাচ্ছি। অন্ধকার আমার মোটেও ভালো লাগে না। ঘামে ভেজা পরিস্থিতি ভাবাচ্ছে আমাকে । পুনরায় অস্থিরতাবোধ করছি। আমি কি ভয় পাচ্ছি? কিন্তু কেন? মসজিদ আর মাত্র ১৫ মিনিটের রাস্তা। ছোট একটা শালবাগান পেরিয়ে উঠে যেতে হবে সোজা ক্যানেলের রাস্তায়।

শালবাগান , বন হয়। গোটা পঞ্চাশেক গাছ সারি সারি লাগানো , ঘন। তার মাঝে সরু রাস্তা। এই রাস্তা হরে চলে যেতে হবে সোজা ক্যানেলের রাস্তায়। শালবাগান পেরিয়ে এসেছি মাত্র। হটাৎ জানি কেমন মনে হলো! আচ্ছা , আমার পেছনে কেউ কি আছে? কেউ কি হাটছে ? ইচ্ছে হলো ফিরে তাকায়। আমার সাদা পাঞ্জাবি ভিজে উঠলো , দাড়িতে বিন্দু বিন্দু ঘাম , কখন জমেছে খেয়াল করিনি।
' আসলামুআলাইকুম ! ' পেছনে তাকানোর আগেই সালামের শব্দ। কোথায় ছিলেন এত্তক্ষন ইনি ? সাদা আলখাল্লা , সাদা পাগড়ি আর সাদা দাঁড়িয়ালা মানুষটাকে পেছনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে থমকে দাঁড়ালাম। মাথাটা ঝিমঝিম করে উঠলো। প্রচন্ড পিপাসায় গলা শুকিয়ে গেলো।
' আসলামুআলাইকুম ! ' দ্বিতীয়বার সালামে সতবিত ফিরে পেলাম।
'ওয়ালাকুমুসসালাম' ! কোনমতে সালামের উত্তর দিলাম। লোকটা আমার দিকে তাকিয়ে। দৃষ্টি অপলক। কে ইনি। কোথা থেকে এলেন ? প্রশ্নের পর প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। অসার হয়ে আসছে হাত পা।একটু হাঁটলেই ক্যানেলের রাস্তা। আমি ঠায় ধরিয়ে আছি।
'মসজিদের রাস্তা কোনদিকে ?' জানতে চাইলেন। অদ্ভুত এক দৃষ্টি অসার করে রেখেছে আমাকে। যেন এক সম্মোহনী দৃষ্টি।শান্ত। মায়াময়। আমি হুট্ করে চোখ ফেরালাম।
' মসজিদ সামনেই , আসুন আমার সাথে। ' নিজের কণ্ঠ নিজের কাছেই অচেনা মনে হলো। মনে হলো অন্য কারো কণ্ঠ আমার দেহে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে।
' জ্বী , আপনি যান আমি আসছি। ' মানুষটি স্বাভাবিক ভাবে উত্তর দিলো।
আমি পা বাড়ালাম। পেছনে আসছে মানুষটি। সামনেই ক্যানেলের রাস্তা , তার বামপাশেই জামে মসজিদ। পেছনে পায়ের শব্দ পাচ্ছি। মানুষটি পেছন পেছন হেটে আসছে। আয়াতুল কুরসি মুখস্ত ছিল। এখন আর মাথায় আছে না। হুট্ করে সব কেন জানি ভুলে গেলাম। সূরা ফাতিহা পড়তে পড়তে এগুচ্ছি। পেছনে পায়ের শব্দ। মসজিদের ঢালে নামতেই পেছন ফিরলাম । থেমে গেল পায়ের শব্দ।পেছনের মানুষটি নেই। হারিয়ে গেলো অদ্ভুত এক আঁধারে।
আর দেরি না করে ছুটে এলাম মসজিদের বারান্দায়। দেয়ালে ঘেমো পিঠ লাগিয়ে হাঁফাতে লাগলাম। আমার পকেটে চাবি। মসজিদের দরজা খুলতে হবে। আজান দিতে হবে। আঁধার কাটিয়ে সে ধ্বনি মিলিয়ে যাবে সুদূরে। ভোর হবে।

মুসল্লি আসতে শুরু করেছে। আজান দিলাম। নামাজ হলো। আমি এশরাক এর নামাজ শেষ করে মসজিদের চাবি দিয়ে বাড়ি ফিরলাম। এরপর রাত থেকে জ্বর আসলো। দুদিন পরে পক্স। আমি বিছানায় শুয়ে থাকি আর ওই রাতের কথা ভাবি।
ডাক্তার , মনোরোগ , ঔষুধ অনেক কিছু গেলো। ধীরে ধীরে সুস্থ হলাম। কিন্তু মাথার মধ্যে সেই ঘটনাকে নিয়ে বড় হচ্ছি। মাঝে মাঝে মনে হয় ১৪ মার্চের রাতে ফজরের ওয়াক্তের আগে ওই রাস্তায় গিয়ে দাঁড়াবো। আরো একটি অদ্ভুত আঁধারের অপেক্ষায়। দেখা পাবো একদিন। -- যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা!

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: স্পিড হবে,

গল্পটা জমবে বলে মনে হচ্ছে :)

চলুক.....

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: পরের কিস্তিতে শেষ করে দিবো। আহামরি কিছু না।
ভালো থাকবেন আপনি। অনেক ধন্যবাদ।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আসলে স্প্রিড নয় স্পিড হবে বানানটা :)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: দিছি কিন্তু :)

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৪

মুক্তা নীল বলেছেন: সৌরভ ভাই
পোষা কুকুর খুব প্রভুভক্ত হয়। এটা আমার ভীষণ ভালো লাগে। গল্পে ভালো লাগা রইল। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপু , এটা আহামরি কোন গল্প না। এখনই শেষ করে পোস্ট করছি। কুকুর আমার খুব পছন্দের প্রাণী । একদিন আরেক ঘটনা লিখবো , আমার পোষা কুকুর গুলোকে নিয়ে।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: নটে গাছটি মুড়োলো আমার গল্প ফুরোলো।
গল্প শেষ আর নাই। :(

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এইযে পড়ুন।
কোথায় খুঁজিবো আমারে
ঝরা ফসলের গান

৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ওয়াও এডিট করেছেন দেখছি !

ভালো লেগেছে :)

শুভকামনা নিরন্তর :)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: বললাম না আহামরি কিছু না। তবে সেই ভয়াবহতা এখনো ভুলতে পারিনি।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: শিরোনামে সম্পন্ন নয় সম্পূর্ণ হবে। স্পিড বানানটাও ভুলই রয়ে গেছে। ফুল স্প্রিড লেখা।

আশাকরি এডিট করবেন :)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: মাঝে মাঝে ক্ষমার অযোগ্য ভুল হয়। :(

৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: জীবনানন্দের দাশের কবিতার লাইন। একদম বাস্তব সত্য আজকের জন্য।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ,
যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা;
যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই - প্রীতি নেই - করুণার আলোড়ন নেই
পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।
যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি
এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক ব'লে মনে হয়
মহত্‍‌ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা
শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়।


ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো গল্প ।

শুভকামনা

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি।
আপনিও ভালো থাকবেন।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:০১

হারাধ০১ বলেছেন: ভালো লাগলো । তবে আমাদের দেশে খুব কম জায়গায়ই বাসা/বাড়ি থেকে মসজিদের দূরত্ব ১৫ মিনিট হয়। তত্ত্বকথা অনেক বলাযায় যে এরকম কাউকে ভয় পাবার দরকার নেই, তবে বাস্তবে মনে হয় সবাইই ভয় পাবে।

২০ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভালো থাকবেন নিরন্তর। ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ওদের দেখা কালে ভদ্রে মিলে।

এক প্রকার ভাল লাগলো।

২০ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভালো থাকবেন নিরন্তর। ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন। এক নিঃশ্বাসে পড়েছি। সাদা আলখেল্লা দাড়িওয়ালা লোকটি সত্যিই কি সালাম দিয়েছিল? অনেক সময় ইলুউশন থেকেও এমন মনে হতে পারে। জ্বর আসার কথা এক্ষেত্রে অনেকে শুনেছি। তবে পক্স হওয়াটার মধ্যে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা চলে আসবে।

শুভকামনা জানবেন।

২০ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আহঃ কি ভাবে সামুতে ঢুকতে পারলাম জানি না। ভালো থাকবেন নিরন্তর। ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ,
যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা;
যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই - প্রীতি নেই - করুণার আলোড়ন নেই
পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।
যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি
এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক ব'লে মনে হয়
মহত্‍‌ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা
শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়।


ধন্যবাদ রাজীব ভাই।



আমার অসম্ভব একটা প্রিয় কবিতা।
কবিতা বহু আগে লেখা অথচ বর্তমান সমাজের সাথে মিলে গেছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই - প্রীতি নেই - করুণার আলোড়ন নেই
পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।

ঠিক বলেছেন।

১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আগে প্রথম পর্ব পরে নেবার অনুরোধেই আসা!
এসেই মনে হল না লস হয়নি ;)

দারুন পর্বটা আগে চোখে পড়েনি কেন?

যাই পরের পর্বটায় কি হল আগে পড়ে নি :)
+++

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: হা হা হা। লস হয়নি জেনে ভালো লাগলো। আমার লেখা চলছে। নিজের জীবনের ঘটনা গুলো লেখার অক্ষরে , সাথে জুড়ে দেয়া নিতান্তই নিজের চিন্তাধারা।
অনুপ্রেরণা মূলক মন্তব্যে ভালোবাসা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.