নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি \'স্মৃতিকাতরতা \' নামক ভীষণ এক রোগগ্রস্ত, সেই সাথে বিষাদগ্রস্থ মানুষ। আমার চিকিৎসার প্রয়োজন।

স্বপ্নবাজ সৌরভ

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......

স্বপ্নবাজ সৌরভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজান দেয়া আমার কাছে সহজ কাজ মনে হয়নি.....

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:০৩




বেশ কয়েক বছর আগের কথা সব মাত্র ইন্টারমিডিয়েট ভর্তি হয়েছি। এসএসসি রেজাল্ট খারাপ ছিল না। আমাদের সময় জিপিএ ছিলনা। ছিল ডিভিশন, স্টার, স্ট্যান্ড। আমি স্টার না পেলেও সাইন্স থেকে ৭৪৩ এর মার্কস পেয়েছিলাম। মাত্র ৭ মার্কসের জন্য স্টার হয়েছিল না।
খুব একটা খারাপ লাগেনি কারণ আমি মধ্যম শ্রেণীর ছাত্রের মধ্যে পড়িনা। সারাদিন সারারাত পড়ে ভালো মার্কস পাওয়ার ধৈর্য্য কিংবা যোগ্যতা কোনটাই আমার ছিল না।
ছবি আঁকতাম, বই পড়তাম, লিখতাম, মাঝ ধরতাম, ক্রিকেট খেলতাম... সময় চলে যেতো এর মাঝেই। শুধু পড়াশোনার জন্য সময় ছিল কম। সারাজীবনই একটা জিনিস মনে গেঁথে গিয়েছিল সেটা হচ্ছে, ভালো ছাত্র হবার মত মেধা নিয়ে জন্মাইনি আমি। পড়াশোনা বিষয়ে নিজেকে গুটিয়ে রাখতাম এবং লজ্জায় অনেক কিছু জিজ্ঞেস করতাম না ক্লাসে।
থাক্ সেইসব কথা এখন বলছি না। অন্যকোন পোষ্টে বলে ফেলা যাবে।
এখন আসি ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ারের সময়ে, যেটা দিয়েই শুরু করেছিলাম।

আমাদের ফ্যামিলিতে নামাজ পড়া নিয়ে জোর জবরদস্তি ছিল না কোন সময়। কিন্তু একটা সময় নামাজের প্রতি আগ্রহ তৈরী হলো। মসজিদের গিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতাম। ফজরের ওয়াক্তে উঠতে সমস্যা হতো না কারণ বই পড়তে পড়তেই ওয়াক্ত চলে আসতো। এমনো রাত গেছে আরজআলী মাতুব্বর পড়তে পড়তে ওয়াক্ত হয়ে যেত। আজানের আগেই মসজিদে চলে যেতাম।
এভাবেই চলত। আজানের আগে মসজিদে হাজির। এমনকি একটা সময় মুয়াজ্জিন সাহেবের পাশের জায়গাটা আমার জন্য বরাদ্দ থাকতো। মসজিদের সবাই আমাকে পছন্দ করতো, ভালোবাসতো বিশ্বাস করতো।
কথা গুলো এজন্যই বলছি, কারণ মুয়াজ্জিন সাহেব হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় মসজিদ খোলা , আজান দেয়া এবং মসজিদ বন্ধ করার দ্বায়িত্ব আমার উপর পড়েছিল। পাঁচ ওয়াক্ত আজান না দিলেও দুই তিনবার দিতেই হতো।
আজান দিতে ভালো লাগলেও সুমধুর কন্ঠ ছিল না, সুর ছিল না ভালো, উচ্চারণ ঠিক ছিল না। সর্বোপরি আজান যেটাকে বলে সেটা আমার মধ্যে থেকে বের হতো না। কিছু কিছু আজান শুনি যেগুলো কানে গেলেই নামাজ পড়তে যেতে ইচ্ছা করে। আফসোস হতো এবং এখনো হয়,
আজান দিতে পারিনা বলে। আজান দেয়া আমার কাছে কোন কালেই সহজ বলে মনে হয়নি।
তারচেয়ে সহজ মনে হয়েছে কারো সাথে হেসে কথা বলা, নরম সুরে কথা বলা, আমার কথায় যেন কেউ কষ্ট না পায় সেইটা হিসেব করে কথা বলা।

আজানও তো কথা। যে কথা গুলো আপনি যত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করবেন ততোই আপনার মনে প্রশান্তি আসবে। ইস সেই কথাগুলো মনের মত উপস্থাপন করতে পারিনি। জীবনে একটা আক্ষেপ থেকেই যাবে। তবে হ্যাঁ , আজান দেয়ার চেয়েও কঠিন কাজ হলো- সৎ থাকা, সৎ মানুষ হওয়া।


আচ্ছা, হঠাৎ আজানের কথা এলো কেন? ধর্ম আমার ব্লগীয় বিষয় নয়। আমি বহুমুখী ব্লগার নয়, যে কোন টপিক নিয়ে পোষ্ট লিখতে পাড়ার মত ব্লগীয় জ্ঞান আমি রাখি না। পোষ্ট দিতেই হবে এমনও তো কোন কারণ নেই।তাহলে ঘটনা কি?




মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:১৪

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: রোজ ভোর ৪ টায় উঠতে হলে বুঝতেন উনারা আজান দেয়া সহজ নাকি কঠিন।

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:১৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভোরে ওঠার কথা তো বাদই দিলাম।

২| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:১৪

বিজন রয় বলেছেন: কোন কাজ জানা না থাকলে, অভ্যাস না করলে কঠিন।

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:১৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: কোন কাজই সহজ না। আজান আমি প্র্যাকটিস করেছিলাম। সবার সবকিছু হয়না। এটাই সত্য।

৩| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:১৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এক লোক একবার সৌদিতে কাজ করতে গিয়ে বলে “হেগো দেশে সব আরবিতে কয়, খালি আযান বাংলায় দেয়” :)

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:২৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: তাহলে অবস্থাটা চিন্তা করেন! আজান দেয়া কত সোজা।
একজনের তো আজান শুনতে শুনতে আজান মুখস্থ হয়ে গেছে।
মুখস্থ করেই আজান দেবে। মুখস্থ করেই টেকনোলজি শিখবে।

৪| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:২০

সোনাগাজী বলেছেন:




আধুনিক কোন টেকনোলোজী শেখার সুযোগ হয়েছে?

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৩১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এই মুহুর্ত নতুন কোন টেকনোলজি শেখার প্রয়োজন আসছে না। তবে দরকার হলে চেষ্টা করবো। টেকনোলজির আমি কিছুই জানি না বলতে গেলে। সেই বাটন ফোন ইউজ করতাম এতোদিন যাবত। গত ছয় মাস ধরে এন্ড্রয়েড ইউজ করছি। টেকনোলজি আমার কাছে কঠিন বিষয়।

৫| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কারো কারো কাছে সহজ কাজ মনে হচ্ছে।

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আজান আর টেকনোলজির তুলনা কেন এলো বুঝলাম না।
আজান দেয়ার চেয়ে মুরগীপালা কঠিন।

৬| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: প্রতিদিন আযান শোনা আর আযান দেওয়া বহুৎ পার্থক্য। প্রথম যেদিন আজান দিয়েছিলাম সেদিন নার্ভাস লেগেছিল। এখন তো একদম ইজি হয়ে গেছে মাঝে মাঝে নামাজ ও পড়াতে হয় অফিসের মসজিদে। মাঝে মাঝে মনে হয় এতো কিছু জেনেও কোনটাই সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারলাম না।

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভাই,
আজান দেয়ার চেয়ে মুরগী পালা কঠিন।

৭| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে মূল বিষয়টা বলি- গতকাল সন্ধ্যায় দেখি অনেক গুলো মাদ্রাসার ছেলে। ১৫/১৬ বছর হবে। ওদের বললাম, তোমরা বড় হয়ে কে কি হতে চাও। কেউ বলল, আমি মসজিদে আযান দিবো। কেউ বলল, আমি নামাজ পড়াবো। কেউ বলল, আমি ছোটদের কোরআন শিক্ষা দিবো। ছেলে গুলোর উত্তর আমার মোটেও পছন্দ হয়নি।

ছেলের গুলোর উত্তর আমার পছন্দ হয়নি। আমার খারাপ লেগেছে। তাঁরা কেন বিজ্ঞানী হবে না? শিল্পী হবে না? পাইলট বা নাবিক হবে না। ইঞ্জিনিয়ার হবে না? শিক্ষক হবে না? ব্যবসায়ী হবে না? উদোক্তা হবে না? মানব জীবন তো একটাই। ছেলে গুলো কেন বড় বড় স্বপ্ন দেখে না?

এযুগের স্কুলে পড়া ছেলেমেয়ের যদি প্রশ্ন করতাম, তোমরা বড় হয়ে কে কি হতে চাও? ওরা দারুন সব স্মাট উত্তর দিতো। তাহলে একই বয়সের মাদ্রাসার ছেলেমেয়েরা কেন মসজিদে আযান দিবে? নামাজ পড়াবে?
মসজিদে কাজ করলে অনেক অল্প বেতন। এই অল্প টাকায় তাদের সংসার চলবে কি করে? মানে এই সব ছেলেরা বড় হয়ে নীচু মানের জীবনযাপন করবে?

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:০৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমি অনেক স্কুলের ছাত্রদের কাছে শুনেছি কেউ ডাক্তার হবে, কেউ ইঞ্জিনিয়ার হবে, কেউ শিক্ষক হবে। সমস্যা নেই তো।
মাদ্রাসার ছাত্রদের কেউ কি বলেছে- আমি চোর হবো, বাটপার হবো, লম্পট হবো, সুদখোর হবো, ঘুঘখোর হবো?
তারা খারাপ কি হতে চেয়েছে?
আযান দেয়া যদি তাদের প্যাশন হয় তাহলে তাদের জন্য ওটাই ঠিক।
মানবজীবন একটাই! আপনি শুধু মাত্র মানবজীবনে বিশ্বাসী কিন্ত ওরা পরের জীবনেও বিশ্বাসী ।

অল্প বেতনে তাদের চলবে কি চলবে সেটা আপনার ব্লগ পড়ে বিবেচনা করবে না। ওদের জন্য আল্লাহ আছেন। ওরা একজন সৌরভ কিংবা রাজীব নুরের মুখাপেক্ষী না। ওরা আপনার বাসায় চুরি করতে আসছে না ভাই।
একটা ভিডিও দেখেছিলাম কয়েকদিন আগে। এক মাদ্রাসা ছাত্র কে লাথি আর তুলে আছাড় মারা হয়েছিল। দেখেছেন নিশ্চয়ই।
এই লোকটা আপনার মতই মাদ্রাসার ছাত্রদের দেখে।

আর হ্যা আপনার মন্তব্যটার ঘটনাটা কেন জানি সত্য বলে মনে হচ্ছে হলো না।

৮| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: শুনুন একটা বয়সে আমিও নামাজ পড়েছি। মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েছি। চিল্লায় গিয়েছি। রোজা রেখেছি। ইজতেমাতে গিয়েছি। মসজিদে যেতাম আযান দেওয়ার আগে। কারন ইমামের পেছনে বসতে হবে আমাকে। হাদীসের বই পড়েছি। কোরআন পড়েছি। তসবি জপেছি। আসলে এগুলো চ্যাংড়া বয়সে বুঝে না বুঝে, কম বেশি সব ছেলেরাই করে থাকে।

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: হা হা হা। আপনি কি করেছেন না করেছেন সেটা জেনে খুশি হলাম। যে কাজ গুলোর কথা বললেন সেই কাজ গুলো বেশি বয়সের লোকও করে। বয়স ব্যাপার না।

৯| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১১:১২

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: বেশ সুন্দর পোস্ট। কতিপয় ফাতরা ব্লগার যদিও আজান নিয়ে ফাতরামি করে, ফাতরামি তো ফাতরামিই।

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এই পোষ্টটা বিরক্তি থেকে লেখা।

১০| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৩৮

আরইউ বলেছেন:



ধর্ম নিয়ে গঠনমূলক লেখা ব্লগে এখন নেই বললেই চলে — সেটা ধর্মের পক্ষে হোক বা “নেতিবাচক” সমালোচনা হোক। আমি ব্যক্তিগতভাবে ধর্মীয় পোস্ট এড়িয়ে চলি কারণ আমি ধর্ম নিয়ে গভীর কোন ধরণা রাখিনা।

অনেকে অবশ্য বিষয়বস্তু নিয়ে ধারণা না থাকলেও একদম এক্সপার্টরে মত ব্লগ পোস্ট লিখে থাকেন। তাদের সেই লেখা কোন ফোরাম/ ফেসবুক পোস্ট/ অনলাইনে অন্য কারো লেখা ইত্যাদি থেকে টুকলিবাজি করে লেখা হয়ে থাকে। আবার কেউ কেউ নিজে না বুঝে অন্যে বলেছে তাই কয়েক পাতা যা মনে আসে লিখে ফেলে। এদের মূল উদ্দেশ্য আলোচনায় থাকা। এদের মাথায় দু‘ ছটাক ঘিলু নেই কিন্তু হালের ফ্যাশন যেহেতু নাস্তিকতা সেহেতু এদের ধর্ম নিয়ে লিখতে হবে; লিখে পোস্টে হিট পেতে হবে।

এর উপযুক্ত একটা উদাহরন হচ্ছে আমাদের রাজীব নূর সাহেব। নিজে নীতিবান নন কিন্তু, উনি পোস্টের পর পোস্ট লোক দেখানো নীতিকথা লিখেই যাবেন। এই দেখুন মাদ্রাসার একটা ছাত্র সে তার মত করে কুরআন পরছে না আযান দিচ্ছে তা তার ব্যাপার। সে মাদ্রাসায় আযান দিয়ে যদি খুশি থাকে তাতে আমার আপনার বা রাজীবের কিছু আসা বা যাওয়া উচিত না। আরে, সেতো আযানই দিচ্ছে; স্মার্ট আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে কারো কারো মত টুকলিবাজিতো করছেনা। সেতো অনেক বেকার ”বাদইম্মা”র মত পায়ের উপর পা তুলে বাপ-দাদার বানানো-কামানো টাকায় খাচ্ছেনা। তাই না!! আর যারা বলে সায়েন্টিস্ট, শিক্ষক, উদ্দোক্তা হবার কথা তারা কিন্তু নিজেরা কী “হয়ে” দেখিয়েছে? বড় বড় বুলি আওড়ানো সহজ কিন্তু, সমাজের, পরিবারের, দেশের ও দশের জন্য প্রোডাক্টিভ হওয়া, সমাজে কন্ট্রিবিউট করা অতটা সহজ নয়।

যাহোক, সব সৎ কাজের পেশার গুরুত্ব আছে। কোন কাজ ছোট নয়, কোন স্বপ্নও ছোট নয়।

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: টোটালি বিরক্তি থেকে লেখা পোষ্ট।
ধর্ম আমার ব্লগীয় সাবজেক্ট না। নাস্তিকতাও না ।
ধর্মের পক্ষেও কোন পোষ্ট নেই , নাস্তিকতার বিপক্ষেও কোন পোষ্ট নেই।

১১| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫০

Nihal বলেছেন: অসাধারন উপস্থাপনা। সত্যিই খুব সুন্দর হয়েছে।

-বাংলা প্রশ্ন উত্তর সাইট..

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:০৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ধন্যবাদ। নিহাল আমার ছেলের নাম।

১২| ১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:২৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

টেকনোলজি আজানের মত মাইকে শিখানো হলে সহজ কঠিনের সমীকরণ মিলে যেত।

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৪৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আজানের চেয়েও সহজ কি কিছু আছে?
টেকনোলজির চেয়েও কঠিন কি কিছু নেই?
যেমন ধরুন মুরগী পালা?

এ কিসের সাথে কিসের তুলনা?

১৩| ১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৫২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

তুলনা করা শিখে কিভাবে মানুষ? কি কি ফ্যাক্ট কাজ করে?

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৫৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: জানি না ভাই। আমারো প্রশ্ন।

১৪| ১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১০:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইন্টার পাশ করার পরে যখন ঢাকায় আসি তখন
রায়ের বাজারে একটা নতুন মসজিদের সামনে কয়েকটা
দোকান কিরা হয়েছিলো ভাড়া দিয়ে মসজিদের খরচ বহনের
জন্য। আমরা কয়েকজন তুলনামূলক ভাড়া কম হবার কারনে
ম্যাচ করে থাকতাম। পাশের রুমে আন্যরাও ম্যাচ করে থাকতো
যাদের পেশা মাছ বিক্রেতা, হকার ইত্যাদি। তবে আমাদের রুমে
ছাত্র, চাকুরীজীবী, গৃহ শিক্ষকরা মিলে থাকতাম। মসজিদের ইমাম
সাহেব আমাদের সাথে অবসরে আড্ডা দিতেন, একসাথে নামাজ
পড়তাম। ভালোবাসা মানুষকে কাছে টানে। ইমাম সাহেব আমাদের
কয়েক জনকে খুব কাছে টানলেন। আমাদেরকে দিয়ে এক এক ভোরে
আযান দেয়ার রুটিন করলেন। ফজরের আযান। যেহেতু অন্য ওয়াক্ত
আমরা নিয়মিত থাকতাম না। সারাদিন কাজের পর রাতে ঘুমাতে দেরী
হতো। তাই অত ভোর বেলা উঠে ফজরের আযান দেয়া যে কি কষ্ট হতো
তা বুঝানো যাবেন। কোনদিন উঠতে গড়িমসি করলে হুজুর গায়ে পানি
ঢেলে দিত। সেই দিনগুলো আজ খুব মিস করি।

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৫৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন,
আসলে এগুলো চ্যাংড়া বয়সে বুঝে না বুঝে, কম বেশি সব ছেলেরাই করে থাকে।

১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৫৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভালো থাকবেন আপনি।
এই বয়সে এসে জানি অনেক কিছুই মিস করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.