নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি \'স্মৃতিকাতরতা \' নামক ভীষণ এক রোগগ্রস্ত, সেই সাথে বিষাদগ্রস্থ মানুষ। আমার চিকিৎসার প্রয়োজন।

স্বপ্নবাজ সৌরভ

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......

স্বপ্নবাজ সৌরভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনার রুচিবোধকে আহত করিয়া থাকিলে নিজগুণে ক্ষমা করিবেন

২৮ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৬



বাড়িত যা, বাড়িত গিয়া খাবলাইয়া খাবলাইয়া গু খা। ___জ্বীন কফিল

বুঝতেই পারছেন পোস্টটা কেমন হতে যাচ্ছে। হুমায়ন আহমেদ লেখায় 'গু' শব্দটা কিভাবে ঢুকিয়ে দিয়েছেন ! হুমায়ুন আহমেদের একটা বিশেষত্ব আছে - তিনি তার উপন্যাসের চরিত্রের মাধ্যমে যে যেকোন কথা সহজ ভাবে বলে ফেলতে পারতেন। গু শব্দটাও রেহাই পাই নি !!
এটা একটি রসিকতামূলক পোস্ট। [গু শব্দটি সরাসরি ব্যবহার করিবার জন্য আমি দুঃখিত। আপনার রুচিবোধকে আহত করিয়া থাকিলে নিজগুণে ক্ষমা করিবেন।]


.
"গরম গরম চা আর আজিজ বিড়ি, কোষ্ঠের জগতে তোলপার। কোষ্ঠ মানে জানেন তো। গু। কোষ্ঠ কাঠিন্য মানে কঠিন গু।"
___হিমুর রূপালী রাত্রি ।



রশীদ উদ্দিন উঠে দাঁড়াতে দাঁড়াতে বললেন, আপনাকে কুৎসিত একটা গালি দিতে ইচ্ছে করছে। যে গালি শুনলে আপনার পিত্তি জ্বলে যাবে এ রকম গালি। তা না দিয়ে একটা ভদ্র গালি দিচ্ছি। হাজার হলেও আপনি মন্ত্রী মানুষ - তুই গু খা। ফ্রেশ গু না, তিন দিনের বাসি গু। যার উপর নীল রঙের মোটা মোটা মাছি ভোঁ ভোঁ করে উড়ছে।
___কিছুক্ষণ ।


"মর্জিনা বারান্দা থেকে গজগজ করছে--
তুই আমারে মরা পাখির গোশত খাওয়াইছস, তোরে আমি যদি গু না খাওয়াই তাহলে আমি সতী মায়ের কন্যা না। আমি বেজন্মা। তরকারির চামচ দিয়া তরে আমি এক চামচ কাচা গু খাওয়ামু। তুই আমারে অখনো চিনস নাই।"
___তেতুল বনে জোছনা ।

.
"তাঁর মেয়ে-জামাই খুব উৎসাহের সহিত বলল, 'ন হচ্ছে কোমল বর্ণ। সেই কোমল বর্ণ ব্যবহার করে এক বর্ণের একটি নাম রেখেছি নু। সবাই দু' অক্ষরের তিন অক্ষরের নাম রাখে। আমার ভালো লাগে না। নু নামটা আপনার কাছে ভালো লাগছে না?'
তিনি কোন উত্তর দিলেন না, তবে মনে মনে বললেন, 'ন' ছাড়াও তো আরও সুন্দর সুন্দর বর্ণ আছে। 'গ' ও তো সুন্দর বর্ণ। গ দিয়ে গু রেখে ফেললে আরো ভালো হতো। মানুষের নাম হিসেবে খুব আনকমন হতো। এর আগে এই নাম কেউ রাখেনি।"
___মজার ভূত ।

সাজ্জাদ চোখ-মুখ উজ্জ্বল করে বলল, বড় এক বালতি গু ওর বারান্দায় ঢেলে রেখে আসব।
আতাহার তাকিয়ে রইল। মনে হচ্ছে জ্বর সাজ্জাদের মাথায় উঠে গেছে। আবোল— তাবোল বকছে। সাজ্জাদ অবশ্যি আবোল-তাবোল ব্যকার মানুষ না।
সাজ্জাদ আতাহারের দিকে খানিকটা ঝুঁকে এসে বলল, বিশ-পঁচিশ সের টাটকা গু ফেলতে পারলে আর দেখতে হবে না। জন্মের শিক্ষা হয়ে যাবে।
বিশ-পঁচিশ সের টাটকা গু তুই পাবি কোথায়?
পাওয়া যাবে। ঢাকায় মেথর পট্টি বলে একটা জায়গা আছে। সুইপার, মেথররা পরিবার নিয়ে থাকে। ওদের সাথে আমার ভাল খাতির। আমাকে পীরের মত জানে। ঠিকানা দিয়ে এলে ওরাই ব্যবস্থা করবে। প্রয়োজনবোধে প্রতি পনেরো দিন অন্তর অন্তর গু-চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে। যেদিন সুবৰ্ণ বের হবে সেদিনই তিন বালতি গু
___কবি ।

"একবার সবাই দৌড়াচ্ছিল গাছতলার দিকে, একজন পথচারী জিজ্ঞেস করলেন, কী হয়েছে? আমাদের মধ্যে একজন জবাব দিল, আকাশ থেকে গু পড়ছে। পথচারী বললেন, কি সর্বনাশ আসমানের গু! তিনিও ছুটতে শুরু করলেন। কী সব রঙিন দিনই না গিয়েছে!"
___কিছু শৈশব ।

"রফিক : গোলাগুলি শুরু হওয়া মাত্র পালিয়ে গিয়েছিল। খাওয়া দাওয়ার সময় সে আবারও উপস্থিত হলো এবং অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে খাওয়া দাওয়ার তদারকি করতে লাগলো। একবার শুধু ফাঁক পেয়ে নাইমুলকে বলল, স্যার, যতদিন জীবন আছে আমি আপনার সাথে আছি। আর আপনারে ছাইড়া যাব না। ভয় পাইয়া দৌড় দিছিলাম। আমি গু খাই। "
___জোছনা ও জননীর গল্প ।

কাকটার সাথে তিনি তার টাকা হারানোর কথাটা বললেন। কাকটা বলল টাকা নিয়েছে হেড ক্যাশিয়ার। কাকের পরামর্শে তিনি তার বসকে ফোন করে বলেন “কা - কা - কা তুই গু খা”। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখেন কাকটি নেই পালিয়ে গেছে। পরদিন রাতে তিনি যখন আবার শুতে গেলেন তখন কাকটি তার জানালায় এসে বসলো। আবার তার সাথে কথা বলতে শুরু করলো, কাকের চাপা চাপিতে তিনি আবার হেড ক্যাশিয়ারকে ফোন করে বললেন “কা - কা - কা তুই গু খা”।
পরদিন অফিসে গেলে বড় সাহেব তাকে ডেকে পাঠান। তিনি স্বীকার করেন"
___আজ দুপুরে তোমার নিমন্ত্রণ ।

"বলরাম কছম কাটলেন- দশ দিনে যদি পাত্তা বের করতে না পারি বাটখারা দিয়ে মেপে আড়াইশ গ্রাম কাচা গু খাব।"
___আসমানিরা তিন বোন ।


প্রশ্ন : হিমু হলুদ পাঞ্জাবি পরে কেন?
লেখক : হিমু খালি পায়ে হাঁটাহাঁটি করে বলে প্রায়ই বিষ্ঠায় পা দেয়। বিষ্ঠার রং হলুদ। হিমু বিষ্ঠা পছন্দ করে বলেই হলুদ তার প্রিয় রং। বিষ্ঠা কি জানো তো? বিষ্ঠা হলো 'গু'
___হিমুর একান্ত সাক্ষাৎকার ।


ওসি সাহেবকে আরো কঠিন কিছু কথা বলতে ইচ্ছে হচ্ছে।
শুধু কঠিন ই না, হাস্যকর অপমানসূচক কথা।
এই মুহূর্তে শুভ্র'র মাথায় যা ঘুরছে তা হল----ওসি সাহেব শুধু চা কেন খাবেন? পিরিচে করে গু এনে দিক।চামচ দিয়ে পায়েসের মতো খান।"
___এই শুভ্র এই ।



"খালা(মাজেদা খালা) কাঁদো কাঁদো গলায় বললেন, ও হিমু, কিসে পাড়া দিলাম!
আমি বললাম, মনুষ্যবর্জ্যে পা দিয়ে দাঁড়িয়ে আছ।
মনুষ্যবর্জ্য আবার কী?
সহজ বাংলায় 'গু'
___হিমু এবং হার্ভার্ড পিএইচডি বল্টু ভাই ।

.
"খাওয়াটাই আসল,গন্ধ কিছু না।
গু যদি খাইতে ভালো হইত__
মানুষ নাকে চাপ দিয়া সমানে গু খাইত"
___তেতুল বনে জোছনা ।

.
"গায়ে ময়লা মেখে বসে আছেন কেন?
কী করব বলেন, নাম হয়েছে ময়লা-বাবা। নামের কারণে ময়লা মাখি। গু মেখে বসে থাকলে ভালো হতো। লোকে বলত গু-বাবা। হিহিহি।"
___হিমুর দ্বিতীয় প্রহর ।


ইমরুলের আঁকা প্রতিটি রাক্ষস এবং ভূতের আলাদা আলাদা নাম আছে। যেমন, পানিভূতটির নাম— হাকু। এই ভূতের বিশেষত্ব হইল তাহার প্রধান খাদ্য মানুষের গু। [গু শব্দটি সরাসরি ব্যবহার করিবার জন্য আমি দুঃখিত। আপনার রুচিবোধকে আহত করিয়া থাকিলে নিজগুণে ক্ষমা করিবেন।]
----সে আসে ধীরে ।


সকিনা বলল, আফনের ভাইজানেরে জিগান কী বলতেছি। যদি প্রমাণ হয় আমি মিথ্যা বলেছি, তাইলে আমি মামার কাঁচা গু খামু।
---- দাঁড়কাকের সংসার কিংবা মাঝে মাঝে তব দেখা পাই ।


"আমার কোনো অসুবিধা নেই।অসুবিধা হবে তোর।
ভাইয়া গম্ভীর গলায় বলল,কী অসুবিধা ? তোর বিয়েশাদি হবে না।পাত্রীপক্ষের কাছে খবর যাবে গু ইন্জিনিয়ার ।গু ইন্জিনিয়াকে বিয়ে করতে কোনো মেয়ে রাজি হবে না।মেয়েদের শুচিবায়ু।"
___ইস্টিশন ।


আমি বললাম, এক চামচ হুইঙ্কি যখন খেয়েছ তখন এক চামচ গু খেতে হবে। গু খেলে বমি হবে। পেটের জিনিস বের হয়ে আসবে। আমি যদি সতী মায়ের সতী কন্যা হই, তোমাকে আজ আমি এক চামচ গু খাওয়াব বলেই চায়ের চামচে এক চামচ গু নিয়ে এলাম।

রীনা শঙ্কিত গলায় বলল, খাওয়ালেন? গু দেখেই হুজুরের খবর হয়ে গেল। বুঝে গেল আমি খাইয়ে ছাড়ব। বমিটমি করে ঘর ভাসিয়ে ফেলল।
____ মেঘ বলেছে যাব যাব ।


মনে করা যাক চিকিৎসা হিসেবে সে গু খাইয়ে দিয়েছে। তখন ধরতে হবে গু হলো কোরামিন ইনজেকশন। ঠিক না খালা?
___ সে আসে ধীরে।


আমি আপনাকে পাগলের তেল এনে দিব। এই তেল এক সপ্তাহ মাথায় মাখবেন। ইনশাআল্লাহ আরোগ্য হবেন। যদি আরোগ্য না হন আমি নিজের গু নিজে চেটে খাব
বিরানির বদলে গু খাবেন?
অবশ্যই খাব। একবার যখন বুলেছি তখন খাব।
___ একটি সাইকেল এবং কয়েকটি ডাহুক পাখি ।


তোমারে আমি ইতালির কুত্তার গু চেটে খাওয়াব। এম্বেসির মাধ্যমে যখন মামলা শুরু হবে, তখন পাতলা পায়খানা করতে করতে তোমার জীবন যাবে।
___ এই শুভ্র এই।

এক ক্লাসে তিন ফরহাদ। ভেবে দেখ কী অবস্থা! আমাদের তিনজনকে আলাদা করার জন্যে ছাত্ররা আমাদের কী ডাকত জানো? একজনকে ডাকত বে ফরহাদ! বে ফরহাদ মানে বেকুব ফরহাদ। আরেকজনের নাম ছিল বু ফরহাদ। বু ফরহাদ মানে বুদ্ধিমান ফরহাদ। আর থার্ডজনের গু ফরহাদ। ওর মুখ থেকে খুব দুর্গন্ধ আসত বলে ওর নাম হয়ে গেল গু ফরহাদ। মুখে গু ফরহাদ বলতে খারাপ লাগে বলে আমরা বলতাম G ফরহাদ। G হলো গু।
___ নীল মানুষ ।

বমি সাফ করা আর গু সাফ করা একই। বমি পেটে আর কিছুক্ষণ থাকলেই গু হইয়া যায়–কথা সত্য কিনা বলেন ডাক্তার সাব।
___ তেতুল বনে জোছনা ।

ওয়াদুদ সাহেব অবাক হয়ে বললেন, নদীর পাড়ে মানুষ হাঁটে? নদীর পাড় হল পায়খানা করার জায়গা।
সাজ্জাদ বলতে যাচ্ছিল–আমরা পায়ে গু মাখার জন্যেই ঐদিকে যাচ্ছি। অনেকদিন পায়ে গু মাখা হয় না। মজিদের করুণ মুখ দেখে বলল, স্যার, আমরা খুব সাবধানে হাঁটব। আমার নাক কুকুরের নাকের মত। এক মাইল দূর থেকে গন্ধ পাই।
___ কবি।

রফিক : শান্তির চিয়ারম্যান কে আম গাছের সাথে নিয়া যখন বানছে, তখন পেসাব পায়খানা কইরা ছেড়া বেড়া। এমন কান্দন শুরু করল যে কইলজার মধ্যে ধরে। আমি মুক্তি বাহিনী হইলে দিতাম ছাইড়া। বলতাম তোর শাস্তি, নিজের গু নিজে চাটা দিয়া খাবি।জানে মারনের চেয়ে এই শাস্তি ভালো। কি কন কমান্ডার সাব? গু খাওয়া সহজ ব্যাপার না। নিজের গু হইলেও না।
___জোছনা ও জননীর গল্প।


_________________

হুমায়ুন আহমেদের গু বিষয়ক কথামালা শেষ হলো। অনেক গুলো হয়তো বাদ পড়ে গেছে। এতক্ষণ পর্যন্ত আপনার রুচিকে বিসর্জন দিয়ে পুরো পোস্টটা পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

বাড়িত যা, বাড়িত গিয়া খাবলাইয়া খাবলাইয়া গু খা। -- বাকিটা আমাদের ভিতর বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। কাউকে বলার জন্য সুযোগ খুঁজতাম ।








মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫০

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:



:) :D B-) ;) :( :(( X( :| X(( :-/ :P :-* :#) #:-S 8-| B-)) :``>> :|| :> :> :-< |-) :`> /:) :-B B:-) :-P B:-/ :-& :-0 !:#P =p~

ভাই পাগল হইয়া গেছিগা !

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: "আমি আপনাকে পাগলের তেল এনে দিব। এই তেল এক সপ্তাহ মাথায় মাখবেন। ইনশাআল্লাহ আরোগ্য হবেন। যদি আরোগ্য না হন আমি নিজের গু নিজে চেটে খাব।"

২| ২৮ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫৪

অপু তানভীর বলেছেন: কিছুক্ষণ বইটার এই লাইনের সাথে কিছু অতীত ইতিহাস জড়িত ! =p~ =p~ =p~

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: বলেন তো শুনি !!

৩| ২৮ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:০৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ শব্দটা হয়ত খুব ছোটোবেলায় উচ্চারণ করেছি, কিন্তু বড়ো হওয়ার পর মুখে উচ্চারণ করেছি বলে মনে পড়ে না। আমার কোনো লেখায়ও আছে বলে মনে পড়ে না। হুমায়ূন আহমেদসহ অন্যান্য লেখায় পড়ে থাকবো, তবে মনের উপর কোনো ইম্প্যাক্ট পড়ে নি।

সাজ্জাদ আতাহারের দিকে - এ লাইনের পর আর পড়ি নাই

হুমায়ূন আহমেদের শক্তি অসাধারণ। যে কোনো পরিস্থিতি ফুটিয়ে তোলার জন্য তার শব্দ ও বর্ণনা বিরল।

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের শক্তি অসাধারণ। যে কোনো পরিস্থিতি ফুটিয়ে তোলার জন্য তার শব্দ ও বর্ণনা বিরল।

একেবারে ঠিক।

৪| ২৮ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:০৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


সর্বোচ্চ কতবার গু" শব্দটা ব্যবহার করেছে হুমায়ন তার লেখালেখির জীবনে?

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এতো কি হিসাব রাখা যায় ?

৫| ২৮ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:০৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হা হা হা ........ আপনার মাধ্যমে আমারো একটু হেসে নিলাম । হূমায়ূন আহামেদের উদ্দেশ্যে বিনম্র শ্রোদ্ধা । শুভ ব্লগিং

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: গু সমগ্র তৈরি করতে মজাই লেগেছে।

৬| ২৮ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট লেখক। আগামী এক হাজার বছর পরও যদি বাংলাভাষা টিকে থাকে বাংলা লেখা টিকে থাকে তাহলে সেই সময়ে যারা বই পড়বেন গল্প উপন্যাস পড়বেন তারা হুমায়ূন আহমেদের লেখা পড়বেন। বাংলার মাটিতে হুমায়ূন আহমেদ একজনই জন্ম নিয়েছেন।

আমি হুমায়ুন আহমেদ সাহেবকে নিয়ে একটি পোস্ট দিবো। আপনাকে সহ যারা হুমায়ূন আহমেদের লেখার ভক্ত তাঁদের পাশে থাকার জন্য আমন্ত্রণ রইলো।

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনি ডাকলে আমাকে পাবেন। সমস্যা নেই , লিখুন। ভালো থাকবেন।

৭| ২৮ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গু'র যতসব কারবার।

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: গু সমগ্র।

৮| ২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৩:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: পড়েছি। জানি।
রসিকতার দিক থেকে চাঁদগাজী আর হুমায়ূন আহমেদ সমান সমান।

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: রসিকতার দিক থেকে চাঁদগাজী আর হুমায়ূন আহমেদ অবশ্যই সমান সমান নয়। আপনি একটু বেশিই বলেন।
হুমায়ূন আহমেদের লেভেল অন্যরকম। অনেকেই তাকে কপি করতে দেখেছি।

আর এই গু সমগ্র পোস্ট করতে খুব বেগ পেতে হয়েছে।

৯| ২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩১

কামাল৮০ বলেছেন: আমার মনে হয়,যার রুচি যেমন সে তেমন কিছুই খুঁজে বেড়ায়।

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৫৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনি যথার্থ বলেছেন।

১০| ২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হুমায়ূন আহমদের সব গু কি
জড়ো করতে পেরেছেন? না কি কিছুগু
বাকী আছে! আর একটু তালাশি দেন যদি
আর কিছুগু পাওয়া যায়। তবে যত
টুকু গু যোগার করেছেন তাও কম না।
হুমায়ুন স্যারের গু যোগার করার জন্য
আপনাকে এক চামচ.... (থাক) ধন্যবাদ!

২৮ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৫৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এক চামচ কাঁচা গু না বাঁসি গু এর কথা বলছেন ?

১১| ২৮ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দাদা, হলুদ বণে'র টাটকা গু
আপনি আমার সুহৃদ আপনাকে কি
বাসি..... দিতে পারি।

২৮ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: তাও ঠিক।

১২| ২৮ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: চার পাঁচটা পড়ার পর আর পড়তে পারেনি। যদিও সব গুলোই পড়া তবে এক সাথে পড়তে গিয়ে গাঁ গুলিয়ে আসছিল :)

২৮ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: হে হে হে.... আর আমি যে ঘেঁটে ঘেটে বের করেছি।

১৩| ২৮ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



১ম লাইনটা কি পোষ্টের প্রাণ?

২৮ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনি রসিক আছেন।

১৪| ২৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: কবি উপন্যাসটা অসাধারণ একটা উপন্যাস।

২৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:১৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনি নিজেকে কখনো সাজ্জাদ ভেবেছেন বইটা পড়তে পড়তে? নাকি আতাহার?
এই উপন্যাসে সাজ্জাদ আমার প্রিয় চরিত্র। আমার লাইফে প্রভাব ফেলেছে। শুধু নেশা গুলো থেকে দুরে ছিলাম।

১৫| ২৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমাদের ফ্যাশন মিডিয়ায় যারা নিম্নমানের ফটোশুট ও ফ্যাশন শো করে ঐগুলাকে গু পোস্ট/ শুট বলে। আমি ব্লগে কয়েকবার গু পোস্ট শব্দটা ব্যবহার করায় অনেকে মাইন্ড করসে। তাই এখন আর করিনা।

২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৫৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: গু না ঘাঁটাই ভালো। হা হা হা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.