নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি খুবই সাধারন একজন মানুষ।লিখালিখি ভাললাগে।লিখালিখির মাঝে আমি আমাকে খুঁজে পাই তাই লিখি।

সিয়াম মেহরাফ

আমি নিজেকে খুব ভালবাসি।

সিয়াম মেহরাফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিথ্যেটা কে বলেছিল? সরকার নাকি সালাউদ্দিন কাদের !

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার আগে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেষ দেখা করার সময় সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের অভিযোগ এনেছেন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী।তিনি বলেছেন, ‘সরকারতো কত কিছুই বানাবে, কত কাগজ তৈরি করবে।’ কারাগারের ভেতরে দেখা করে আসার পর উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন সাকা চৌধুরীর বড় ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী।তিনি বলেন, আমি বাবাকে জিজ্ঞেস করেছি প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করেছেন কি না। জবাবে তিনি বলেছেন, ‘কে বলেছে এমন বাজে কথা।’
.
হুম্মাম আরও বলেন, ‘আমি যখন বাবাকে বলি সরকার বলছে এ কথা। উত্তরে তিনি বলেন, নির্বাচনে তাকে হারাতে না পেরে এখন তার প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে।’
.
এর আগে রাত সাড়ে নয়টার পরপরই কারাগারে শেষ দেখা করতে ঢোকে সাকা চৌধুরীর পরিবার। রাত পৌনে ১১টার দিকে তারা বের হয়ে আসেন। সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরী, দুই ছেলে হুম্মাম ও ফাইয়াজ কাদের চৌধুরীসহ মোট ১৮ ভেতরে প্রবেশ করেন।
.
.
আমার তো মনে হয়না যে মানুষটা জানে তার মৃত্যু নিশ্চিত সে কখনো মিথ্যা কথা বলবে।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

ইলুসন বলেছেন: আমার তো মনে হয়না যে মানুষটা জানে তার মৃত্যু নিশ্চিত সে কখনো মিথ্যা কথা বলবে।

হুম্মাম কাদের চৌধুরীর মৃত্যু নিশ্চিত ছিল নাকি?

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সাকার মত ব্যক্তিত্ব শেখ হাসিনার কাছে ক্ষমা চাইতে পারে না...

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

কামাল - বলেছেন: @দপ্তরবিহীন মন্ত্রী: সাকার মত ব্যক্তিত্ব শেখ হাসিনার কাছে ক্ষমা চাইতে পারে না ??????????????????

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

সুরাশা বলেছেন: আমারও মনে হয়, ক্ষমা চাওয়ার লোক সাকা নন

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: কেউই প্রাণভিক্ষা চাননি। এই নাটক সাজানো হয়েছে বিদেশীদের কাছে তাদের মিথ্যা অপরাধের সত্যতা আইওয়াশের জন্য। তারা এখন বলতে পারবে যে অপরাধীরা অপরাধ স্বীকার করেই প্রাণভিক্ষা চেয়েছে!!! প্রাণভিক্ষার কথা যারা বিশ্বাস করে তাদেরকে আমি শিশু মনে করি।

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

সাঈদ ফারুক বলেছেন: কেউই প্রাণভিক্ষা চাননি। এই নাটক সাজানো হয়েছে বিদেশীদের কাছে তাদের মিথ্যা অপরাধের সত্যতা আইওয়াশের জন্য। তারা এখন বলতে পারবে যে অপরাধীরা অপরাধ স্বীকার করেই প্রাণভিক্ষা চেয়েছে!!! প্রাণভিক্ষার কথা যারা বিশ্বাস করে তাদেরকে আমি শিশু মনে করি

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

জল ফড়িং বলেছেন: আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: কেউই প্রাণভিক্ষা চাননি। এই নাটক সাজানো হয়েছে বিদেশীদের কাছে তাদের মিথ্যা অপরাধের সত্যতা আইওয়াশের জন্য। তারা এখন বলতে পারবে যে অপরাধীরা অপরাধ স্বীকার করেই প্রাণভিক্ষা চেয়েছে!!! প্রাণভিক্ষার কথা যারা বিশ্বাস করে তাদেরকে আমি শিশু মনে করি।

৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সাকা-মোজাহেদ হয়তো সেভাবে দোষ স্বীকার করে মার্সি চায়নি। তবে রাষ্ট্রপতিকে কিছু মেসেজ দিতে চেয়েছিল। সেটা করতেই আর ফাসি বিলম্বিত করতেই সরকারের ফাঁদে পড়ে যায়।
যে ফরমে দরখাস্তটা তাঁরা করেছেন, সেটা হচ্ছে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে মহামান্য রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার যে ক্ষমতা, সেজন্যই আবেদন। সেই ফরমেটেই "দোষ স্বীকার করিয়াছি" এটা এডমিট করে স্বাক্ষর করেই বাকি লেখা লিখতে হয়,
বাকি লেখাতে হয়ত ছিল বিচার বাতিল করে নতুন করে বিচার করার আবেদন .. ... ইত্যাদি বাল ছাল, এব্যাপারে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা প্রয়োগ করার জন্য সেই ফরমেটেই তাঁরা আবেদন করেছেন। সেটা নিশ্চিতই মার্সিপিটিশন দরখাস্ত। এটাই হয়েছে।
ম্যাজিষ্ট্রেটদ্বয় হয়তো একটু কৌশলের আশ্রয় নিয়ে মুচলেকাটি নিয়েছেন। সময়েই সব জানা যাবে।

এটিও পড়ুন -
ওরা অপরাধ স্বীকার করে প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন। নিশ্চিত।

৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

বিলোয় বলেছেন: সাকার মত ব্যক্তিত্ব শেখ হাসিনার কাছে ক্ষমা চাইতে পারে না.

১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: হাহাহাহাহা

১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

ফারুক এহসান বলেছেন: আমাদের পীরে কামেল শাহসুফি আইনমন্ত্রী তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতায় ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি জানতে পেরেছেন তাই কোন প্রশ্ন না হইবেক :-P :-P :-P

১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

মা গো ভাত দাও বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী আপনি যে লেখাটির লিংক দিয়েছেন সেটা কিন্তু আপনার মন্তব্যের কোন প্রমাণ নয়। থাকলে প্রমাণ দেন আন্দাজে কথা বলবেনা । এখন অফ জেতে পারেন।

১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন:



১৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: হারামজাদা ছাগু , সাকার উত্থাপন করা পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুয়া সার্টিফিকেট এর ব্যপারে কি বলবি রে ????? এগুলো নিয়ে কথা বলস না কেন ???

সাকা , মুজাহিদ যে প্রাণ ভিক্ষা চায় নাই , এর কোন লিখিত প্রমাণ আছে ???? , থকালে দেস না কেন ??????


পাকিস্তানি আব্বার জন্য মন কাদে ???

১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: প্রতারণা করে শেষ রক্ষার চেষ্টা সাকার

মুক্তিযুদ্ধকালের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের প্রক্রিয়াকে বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য শুরু থেকে নানা অপচেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী। গতকাল বুধবার বিচারিক প্রক্রিয়ার শেষ দিনেও সর্বোচ্চ আদালতের সঙ্গে প্রতারণার চেষ্টা করেন তিনি।
ফাঁসির রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সাকা চৌধুরী যে আবেদন করেছিলেন, তার সঙ্গে পাকিস্তানের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ‘সনদ’ ও ‘প্রশংসাপত্র’ জমা দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালে সাকা চৌধুরী যে পাকিস্তানের লাহোরে ছিলেন, তা প্রমাণ করতেই ওই নথি দেওয়া হয়েছিল। তবে পুনর্বিবেচনার আবেদন শুনানির সময়ই প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ ওই ‘সনদ ও প্রশংসাপত্রের’ বিষয়ে গুরুতর সন্দেহ পোষণ করেন।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার সত্যায়িত করা পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সনদ’-এর প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সার্টিফিকেটে ১৯ সংখ্যাটি বড় আর ৭১ সংখ্যাটি ছোট। ট্রাইব্যুনালে এর আগে দেওয়া ডকুমেন্টের সঙ্গে এগুলোর কোনো মিল নেই। একটা মিথ্যা ধামাচাপা দিতে শতটা মিথ্যা কথা বলছেন তিনি।’ প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, ‘যখন এই বিচার শুরু হলো, তখন পাকিস্তান এই বিচারের বিরোধিতা করেছে। তারা এই বিচারের বিরুদ্ধে রেজল্যুশন (প্রস্তাব) পাস করেছে। সেখান থেকে যেসব নথি আসছে, প্রতিটিতে আমাদের সিরিয়াস ডাউট (গুরুতর সন্দেহ) আছে।’
একপর্যায়ে খন্দকার মাহবুবের কাছে প্রধান বিচারপতি চারটি প্রশ্ন তোলেন। প্রথমত, ট্রাইব্যুনাল ও আপিল বিভাগে নথিগুলো জাল প্রমাণিত হওয়ার পরও নতুন করে কেন নথি দেওয়া হয়েছে? দ্বিতীয়ত, লন্ডন-ওয়াশিংটন থেকে হলফনামা দেওয়া হয়েছে, কিন্তু পাঞ্জাব থেকে দেওয়া হয়নি কেন? তৃতীয়ত, কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্রেডিট ট্রান্সফার করে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন? চতুর্থত, ২০১২ সালের নথি এখন কেন দিচ্ছেন?
জবাবে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আপনাদের ডাউট হলে আমাদের বেনিফিট হবে। আপনারা তদন্ত করেন। রায় দিতে গেলে সন্দেহের ঊর্ধ্বে উঠে রায় দিতে হবে।’
সাকা চৌধুরীর পক্ষ থেকে যে ‘সনদ ও প্রশংসাপত্র’ দেওয়া হয়েছে, তাতে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ধরনের লোগো ব্যবহার করা হয়েছে। ওই ডুপ্লিকেট সার্টিফিকেটে সেশন লেখা ১৯৭১, তবে প্রশংসাপত্রে সেশন ১৯৭০-৭১। সনদে ১৯৭১ লেখার মধ্যে ১৯ সংখ্যাটি অনেক বড়, ৭১ সংখ্যাটি খুব ছোট। বিশ্ববিদ্যালয়ের নামেও পার্থক্য রয়েছে। সনদে লেখা ‘দ্য ইউনিভার্সিটি অব দ্য পাঞ্জাব’, প্রশংসাপত্রে লেখা ‘ইউনিভার্সিটি অব দ্য পাঞ্জাব’। আবার সনদ ও প্রশংসাপত্রে পাঞ্জাব বানান দুই ধরনের। এমনকি খোদ সাকা চৌধুরীর নামের বানান দুটিতে দুই ধরনের। সনদে নামের বানানে ‘এইচ’ থাকলেও প্রশংসাপত্রে ‘এইচ’ নেই।
পরে এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ডুপ্লিকেট সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে, এটা আদালত গোচরে আনেননি। আমরাও বলেছি, এই কথিত সার্টিফিকেট গ্রহণ করা যাবে না। কারণ, এটা ২০১২ সালে ইস্যু করা।...কোনো বিদেশি কাগজ সেই দেশের নোটারি পাবলিকের সামনে সত্যায়িত করতে হয়। সেটা সাইন করেন সেখানে আমাদের দেশের রাষ্ট্রদূত বা অন্য কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি। পাকিস্তানে আমাদের হাইকমিশনার ওই নথিতে সই করেননি। সুতরাং এটাকে কাউন্টার সাইন করার প্রশ্ন আসে না। আইনি প্রক্রিয়ায় এটা গ্রহণযোগ্য নয়।’
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাকা চৌধুরীর ভর্তি দেখানো হয়েছে ১৯৬৮ সনে, তাঁরা (আসামিপক্ষ) বলেছেন তিনি ক্রেডিট ট্রান্সফার করেছেন। ওই সময় আমি নিজে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বিভাগে (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) পড়তাম। ওই সময় আমাদের কোনো সেমিস্টার সিস্টেম ছিল না। তাই ক্রেডিট ট্রান্সফারের কোনো নিয়ম ছিল না। সেমিস্টার সিস্টেম চালুর পর আমাদের দেশে ক্রেডিট ট্রান্সফারের বিষয়টি চালু হয়।’
এর আগে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালান সাকা চৌধুরী। ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর তাঁর ফাঁসির রায় ঘোষণা করেন ট্রাইব্যুনাল-১। ওই রায় ঘোষণার আগে রায়ের খসড়া ফাঁস হয়ে যায়। রায় ঘোষণার সময় ট্রাইব্যুনালে সাকা চৌধুরী বলেন, ওই রায় তো এক দিন আগে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় একটি মামলা এখনো বিচারাধীন, যার আসামি সাকা চৌধুরীর স্ত্রী, ছেলে ও আইনজীবী। আর বিচারের প্রক্রিয়াকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য বিচারক, রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি, এমনকি নিজের আইনজীবীর প্রসঙ্গে অশালীন বক্তব্য বা ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতে ছাড়েননি তিনি।



১৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০

সাহাবী বলেছেন: এই প্রাণ ভিক্ষা সবচেয়ে মজাদার & পুরোটাই সাজানো নাটক

১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

সাহাবী বলেছেন: মিথ্যে বলেছিল সরকার

১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আমার জন্য লেখা বলেছেন:

১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬

আরমান পাটোয়ারী বলেছেন: মিথ্যেটা মুক্তিযোদ্ধা তৈরী যন্ত্রের আবিষ্কারকরা বলছে, কেননা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরি ক্ষমা চাওয়ার মতো ব্যাক্তি নয়....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.