![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিজেকে খুব ভালবাসি।
ফেসবুক বন্ধের পিছনে অনেক যুক্তি দেখানো হয়েছে।দুই যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায়কে কেন্দ্র করেই বন্ধ করা হয়েছিল ফেসবুকসহ বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।দেশে যাতে অস্বস্তিকর পরিবেশের স্টৃষ্টি না হয় তাই নাকি বন্ধ করা হয়েছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো।তবে মুলত বন্ধ করা হলেও বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলের ভেরিফাইড পেইজগুলো,কিছু নিউজপেপারের ভেরিফাইড পেইজগুলো প্রতিনিয়তই তাদের আপডেট পেশ করে গেছে জনগনের সামনে।
জনগণের জন্য অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রণীত হয় "তথ্য অধিকার আইন" (২০০৯ সালের ২০ নং আইন)
এই আইনের শুরুতে বলা হয়েছেঃ-
"যেহেতু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতা নাগরিকগণের অন্যতম মৌলিক অধিকার হিসাবে স্বীকতৃ এবং তথ্য প্রাপ্তির অধিকার চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, এবং যেহেতু জনগণ প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক ও জনগণের ক্ষমতায়নের জন্য তথ্য অধিকার নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক, এবং যেহেতু জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিত করা হইলে সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থা এবং সরকারী ও বিদেশী অর্থায়নে সৃষ্ট বা পরিচালিত বেসরকারী সংস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পাইবে, দুর্নীতি হ্রাস পাইবে ও সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হইব,এবং যেহেতু সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থা এবং সরকারী ও বিদেশী অর্থায়নে সৃষ্ট বা পরিচালিত বেসরকারী সংস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়”।(সংগ্রহ)
এখানে সুস্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে যে , অবাধ তথ্যপ্রবাহের অধিকার জনগণের সংবিধানস্বীকৃত অধিকার।আমাদের সবার নিজস্ব চিন্তাধারায় উপর স্বাধীনতা রয়েছে।স্বাধীনতা রয়েছে নিজেদের বাকশক্তির উপর,বিবেকের উপর।তবুও দেশ স্বাধীনের এত বছর পরেও আজ আমাদের সেই স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হচ্ছে।ক্ষুন্ন হচ্ছে আমাদের সাংবিধানিক সেই আইন।নিজেদের অধিকারকে অজান্তেই হারিয়ে ফেলতে হচ্ছে আমাদের।এমনকি স্বাধীনতাকেও।সামাজিক মাধ্যম থেকে আজ বঞ্চিত আমরা।বলা হয়েছিল,সবুজ সংকেত পেলেই খুলে দেয়া হবে ফেসবুক।আবার বলা হয়েছে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে খুলে দেয়া হবে ফেসবুক।সেই ২৪ ঘন্টা আজ ৩দিনে পরিনত হলো তবুও ফেসবুক বন্ধ,বন্ধই রয়ে গেছে।ফাসিঁর রায়কে কেন্দ্র করে ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছিল ,আর রায়ের পরে ফাঁসিও হয়ে গেল তবুও আজকে আমাদের স্বাধীনতাকে ক্ষুন্ন করা হচ্ছে।এখনো কেন ফেসবুক বন্ধ রয়েছে তার পিছনে যুক্তিটা কি।যুক্তি নাহয় বাদই দিলাম,মুল কারনটা কি?কারনটা হয়ত আমাদের সবারই অজানা।আর অজানাই রয়ে যাবে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২১
সিয়াম মেহরাফ বলেছেন: সেই আইন অনুসারে আমাদের বাক স্বাধীনতা রয়েছে।ফেসবুক বন্ধের ফলে সেটা ক্ষুন্ন হয়নি ঠিকই তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে ঠিকই ক্ষুন্ন হচ্ছে
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
যোগী বলেছেন:
ফেসবুক ফোল্ড করে তোর পেছনে দেয়া উচিৎ। এত দিন অবাধ তথ্য প্রবাহ দিয়ে কী বালডা ফালাইছিস? সাঈদী কে চাঁন্দে দেখা ঠেকাইতে পারছিস?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮
সিয়াম মেহরাফ বলেছেন: সেটা কেউই পারেনি।
আর কন্ট্রোল করে কথা বললে ভাল হতো।
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
বাক স্বাধীনতা বলেছেন: আরে যখন মির্জা গোলাম রহমান কাদিয়ানীকে চাঁদে দেখা গেছিলো তখনতো ফেসবুকও ছিল না। কেউ কি ঠেকাতে পেরেছে? সেটা এখনও অনেকে বিশ্বাস করে। সাঈদীরটা বিলীন হয়ে গেছে। @যোগী
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৫
বাক স্বাধীনতা বলেছেন: ফেসবুক যখন খোলা ছিল তখন আপনার বাক স্বাধীনতা অক্ষুন্ন ছিল নাকি?