![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিজেকে খুব ভালবাসি।
মানুষ ভালবাসে।মানুষ স্বপ্ন দেখে।নিজের জীবনে কাউকে জড়ানো মানে কিছু কিছু সময় নিজেকে হারিয়ে ফেলা,কষ্টের মধ্যে ফেলা।আবার অনেক সময় জীবনটাকে নতুনভাবে গুছানো।সব মানুষের ভাগ্যে সত্যিকারের ভালবাসা থাকে না।সবার ভাগ্যে ভালবাসা সুখ হয়েও আসেনা।
.
কিছু কিছু মানুষ তার ভালবাসার মানুষটার সব দোষ নিজের চোখে দেখেও তাকে কিছু বলতে পারেনা,হারিয়ে ফেলার ভয়ে।মানুষ আবেগপ্রবণ। যাকে একবার মন থেকে ভালবাসে সে শত ভুল করলেও তাকে আগলে রাখার চেস্টা করে নিজের সব ভালবাসা দিয়ে।মানুষগুলো এমনি হয়।ভালবাসাগুলোও এমন হয়।
.
অনেকে পারেনা বিশ্বাসের মুল্য দিতে।যারা অন্যকে বেশি বিশ্বাস করে তারা ঠকে।তবে ব্যতিক্রম যে নেই এমন নয়।ব্যতিক্রম না থাকলে পৃথিবীতে ভালবাসা নামক শব্দ থাকতো।যারা তাদের ভালবাসার মানুষটাকে বিশ্বাস করতে পারে তারা চিরজীবন তার সাথে কাটিয়ে দেবার ক্ষমতা রাখে।সবাই বিশ্বাস করে ঠকে না।অনেকে আবার ঠকে।সবাই বিশ্বাস রক্ষা করতে পারেনা।সত্য বলতে তাদের মধ্যে বিশ্বাস রক্ষা করার ক্ষমতা নাই।তারা বিশ্বাস করার জন্য অযোগ্য।
.
ভালবাসা পৃথিবীতে এমন একটা শব্দ যার মাঝে কোন মানুষের ভেদাভেদ নেই।তবুও এখন এই ভালবাসা আটকে গেছে বর্তমানের বাস্তবতার আড়ালে পরে।ভালবাসা হয়ে গেছে ইংলিশ গ্রামার-এর আর্টিকেল এর মত দুভাগে বিভক্ত। একটার মধ্যে ভাল কিছু আছে আর অন্যটা বাজেতে পরিপুর্ন।
.
আসলে মানুষ বলে সত্যিকারের ভালবাসা কখনো মরে না।কিন্তু বর্তমানে কিছু কিছু ফ্যামিলির জন্য সত্যিকারের ভালবাসাটা মরর ছাই হয়ে যায়।তারা বুঝতে পারেনা ভালবাসার মুল্য।তারা পরে আছে আদিম যুগেই।যদিও আদিম যুগের ভালবাসাগুলো প্রকৃত ছিল।ভালবাসা শব্দটা বাদ দিলে যেই আদিম যুগ পাওয়া যাবে তারা সেখানেই পরে আছে।বিশেষ করে সমস্যাটা হয় বেশিরভাগ মেয়েদের ফ্যামিলিতেই।তাদের ফ্যামিলির সবাই মনে করে মেয়ে যাকেই ভালবাসুক তবুও একটা লন্ডনে থাকা ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দিলেই মেয়ে শান্তিতে থাকবে।আসলেই কি তাই? সত্যিকার অর্থে ভালোবাসা সেটাই,সুখ সেখানেই থাকবে যেখানে শুধু তিনবেলা ডাল,ভাত আর থাকবে সত্যিকারের ভালবাসা।
.
টাকা-পয়সা,চাকরীর সুখ দিয়ে মনের সুখ বিচার করাটা ঠিক মানায় না।কেননা ভালবাসার মানুষদের মনের সুখ থাকে অন্যপ্রান্তে থাকা আরেকটি মনে মাঝে।যাকে সে চায় নিজের করে।থাকতে চায় সারাজীবন তার হয়ে।
.
অনেকে ভয় পায় ফ্যামিলির সামনে তার বয়ফ্রেন্ডের কথা উল্লেখ করতে।ছেলেদের কথাতে না যাই কারন তাদের ফ্যামিলিতে ৯৯ ভাগই কোন সমস্যা হয়না।একটা মেয়ে ভয় পায়। কারন তার বয়ফ্রেন্ডের চাকরী নাই।তবে এটা ভাবেনা যার সাথে যে বিয়ে করতে চলেছে সে হয়ত তাকে টাকা,পয়সা,জামাকাপড় দিতে পারবে ঠিকই কিন্তু মন হয়ত দিতে পারবেনা।একজনকে ভালবাসলে তার ভালবাসাটা অন্যজনের মাঝে খুঁজে পাওয়া যায়না।প্রত্যেকটা মানুষ আলাদা।প্রত্যেকের ভালবাসা আলাদা।আপনি একজনকে ভালবেসেছেন নিজের সর্বস্বতা উজাড় করে।তাকে নিয়েই বাঁচতে শিখুন।টাকা,পয়সা দিয়ে ভালবাসা বিচার করা যায়না।একজনকে ভালবাসে অন্য কারো ঘড় করতে রাজী হওয়াটা অন্যায়।আপনি কাউকে ভালবাসলে ভয় না পেয়ে তাকে বাঁচিয়ে রাখতে শিখুন।সর্বস্ব দিয়ে তাকে ভালবাসতে পেরেছেন, এবার আপনার পালা সর্বস্ব দিয়ে হলেও তার হওয়ার,সর্বস্ব দিয়ে তাকে আপন করে নেয়ার,সর্বস্ব দিয়ে হলেও সারাজীবন তার পাশে থাকার।
.
Siam Mehraf
০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১১
সিয়াম মেহরাফ বলেছেন: হয়ত ভাইয়া।কিন্তু আমি যতটূকু লিখেছি সব নিজেই দেখেছি।আমিই প্রমান্,সবসময় হয়ত এমন হবেনা।হতেই হবে যে এমন কোন কথাও নেই
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৫
আমিই মিসির আলী বলেছেন: আজকে কি ভালোবাসা দিবস!!
শুধু দেখি ভালোবাসা নিয়া লেখা দিচ্ছে সবাই
ভালো লাগিলো অনেক।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৩
কানিজ রিনা বলেছেন: সে বেলায় মেয়েদের পাল্লা ভারি ৃ্
একটি ছেলেকে ভালবেসে বিয়ে
করে সুখেদুখে কিন্তু বাদসাদে ছেলেরা
বিস্বাস ঘাতকতা েছেলারাই করে।
১০ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
সিয়াম মেহরাফ বলেছেন: সেটাকে অস্বীকার করিনি আমি @কানিজ
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৯
বিজন রয় বলেছেন: আপনি যা বলেছেন সবসময় এরকম নাও হতে পারে।