১| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

আমিনুর রহমান বলেছেন:

আমার মনে হয় টেস্টে ৩ জন রেগুলার পেশার থাকা উচিত আর তাছাড়া সাকিব আর রফিক এর পর অন্য আর একজন স্পেশালিষ্ট স্পিনার নেয়ার জরুরী না। আর যেহেতু সর্বকালের তাই উইকেটকিপার হিসাবে পাইলট আমার পছন্দ এবং ক্যাপ্টেন হাবিবুল বাশার আর পেশ বোলিং রবিউল এখনো পরিক্ষিত বলা যাবে না।

২| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আপনি ক্যারিয়ারগ্রাফ দেখেন। আশরাফুলের চেয়ে আমিনুল ইসলাম বা জাভেদ ওমরের এভারেজ ভালো তো নাইই বরঞ্চ আরো খারাপ। অথচ এই আশরাফুলই এখন টিমে অপাংক্তেয়। তাই মনে করি না এদের অন্তর্ভূক্তি জরুরি টিমে।

হাবিবুল বাশার, মাশরাফি, রফিক বাদে বাকি এক্স প্লেয়ারদের কোন দলেই বিবেচনা করা উচিৎ বলে মনে করিনা। এদের ব্যাটিং, বোলিং এর চেয়েও এদের ফিল্ডিং ছিল বেশী হাস্যকর।

আমিনুল ইসলামের চেয়ে রাজিন সালেহ টাফ ইনিংস বেশী খেলছে তাই সে তার দাবি জানাইতে পারে। তবে আমি মনে করি হাবিবুল বাশার, মাশরাফি, পাইলট আর রফিক বাদে বাকি সব পজিশনে বর্তমানের টিমই বেটার। বিদেশে খেলা হলে রফিক আর সোহাগ গাজির মধ্যে থেকে সোহাগ গাজি আমার প্রথম পছন্দ কারণ সাকিব আছে। মুশফিক কে প্রয়োজন হলে ব্যাটস্ম্যান হিসেবে খেলানো যায়। আর একটা জিনিস পাইলটের টেস্ট রেকর্ড কিন্তু জাভেদ আর আমিনুল ইসলামের চেয়ে ভালো। তাছাড়া পাইলট যখন খেলত একাধিক ধারাভাষ্যকারের মতে পাইলট তখন ছিল বাংলাদেশের সবচেয়ে টেকনিকালি কারেক্ট ব্যাটস্ম্যান। ওপেনিং পজিশনে তামিমের সাথে সবচেয়ে ভালো ম্যাচ করত সম্ভবত আতাহার আলী খান। শালা ভোম্বা বিসবি আতাহাররে সময়ের আগেই টিম থেকে বাদ দিয়ে দিছে। আমরা দেশে যতই আকরাম, নান্নু আর বুলবুলরে নিয়া লাফাইতাম কিন্তু টেস্ট টিমের বিরুদ্ধে আতহারই ছিল সেইসময় সবচেয়ে ভালো ব্যাটসম্যান। আইসিসির স্লো মিডিয়াম বোলার পিডাইয়া তারকা উপাধি পাওয়া কৃকেটারদের চেয়ে আসল লড়াইয়ে আতাহারই ছিল সেরা ব্যাটসম্যান। তার ৭৭ আর ৮২ রানের ইনিংস দুইটা এখনো চোখে ভাসে।

৩| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আতাহার আলি কই?

ভালো পোস্ট

৪| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: সোহাগ গাজী এর বদলে আব্দুর রাজ্জাক

কারণ, রাজের চেয়ে বেশি ভাল স্পিনার কেবল হয়ত রফিক আর সাকিব ই হতে পারে

৫| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

s r jony বলেছেন:
অত শত বুঝি না, দলে যেই থাকুক আমার অন্ধ সাপোর্ট থাকবে দলের প্রতিটি খেলোয়াড়ের প্রতি।

৬| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: ভাই আপনার একাদশ আপনি কাকে রাখবেন আর কাকে রাখবেননা সেটা আপনার ব্যাপার। কিন্তু একবার রেকর্ডটা একটু চেক করে দেখেন। জাভেদের এভারেজ ২২ এবং আমিনুলের এভারেজ ২১ আর আশরাফুলের এভারেজ ২৪। যদি রাজিন সালেহের টা দেখেন তার এভারেজ ২৫। লিংক এখানে এবং নাফিস ইকবালের ২৩ এর উপরে। মাহ্মুদুল্লাহর ও কিন্তু রেকর্ড এদের চেয়ে ভালো। এরপর বলেন আমিনুল ইসলামের অভিষেকে ১৪৫ রানের এমন একটা ইনিংসের পরও কেন তার এমন অবস্থা হয় বা জাভেদ ওমরের ই বা কেন জিম্বাবুয়েতে এত ভালো ট্যুরের পর এমন অবস্থা হয়?

আমি খেলা দেখতেছি সেই ৯০ থেকে। আমি কাছ থেকে দেখছি সেই সময়ের খেলা। নান্নু বুলবুলের তুলনায় এখনকার পোলাপান অনেক অনেক ভালো খেলে। বিদেশেই হোক আর বাইরেই হোক নান্নু আকরামের চেয়ে কেনিয়ার টিকোল আর অদুম্বে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব দেখায়া আসছে সবসময়। নান্নু আকরামরা এর ধারে কাছেও পারফর্ম করতে পারেনাই। সেই তুলনায় এখনকার পোলাপানরা যথেস্ট ভালো খেলে। অন্তত সম্মান বাচানোর জন্য খেলেনা বা ফাস্ট বলে খোচা মাইরা দুম করে প্যাভিলিয়নে ফিরে আসেনা।

আর আতহার বিবেচনায় আসেনা কারণ সে টেস্ট খেলেনাই। কিন্তু ৯৭ এর আইসিসিতে আমরা যাকে স্লো ব্যাটিং এর জন্য ফাইনালে ব্যাটই করাইনাই সেই আতহারই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি, শ্রীলংকা আর ইন্ডিয়ান বোলারদের বুঝাইছে সে সম্মানজনক হার হারতে আসে নাই। আফসোস তার বয়সের অযুহাতে তারে বাদ দেয়া হইছে। অথচ ওয়ানডে তে আমিনুলের এভারেজ যেখানে ২৩ সেখানে আতহারের এভারেজ ২৯.৫৫। লিংক এইখানে । তাই মানতে পারতেছিনা তার রেকর্ড খারাপ। শাহরিয়ার হোসেন বিদ্যুৎ ও আর একজন প্লেয়ার যে বুকে সাহস নিয়া খেলত কিন্তু আতহার আলী খানের টেকনিক ছিল বেটার।