নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাঙ্গা চেয়ার

০২ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৯



ব্রোকেন চেয়ার কাঠের একটি স্মারক ভাস্কর্য। প্রখ্যাত সুইস ভাস্কর শিল্পী ড্যানিয়েল বার্সেট এবং ছুতারমিস্ত্রী বা কাঠমিস্ত্রী লুই জেনিভে নির্মিত। চেয়ারটি কাঠের তৈরি সাড়ে পাঁচ টন ওজনের এবং বারো মিটার উঁচু। এটি একটি ভাঙা পা সহ বিশাল আকারের চেয়ার। প্যালেস অফ নেশনস জেনেভা সুইজারল্যান্ডরে দালানের উল্টো দিকে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে।
চেয়ারটা দেখতে অতি সাধারন, আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিলের চেয়ারের মতন। রঙটাও অনেকটা মেহগনি রঙের মতন একটু বেশি লালচে। যার সামনের বা পাশের পায়া অর্ধেক ভেঙ্গে গেছে মনে হয়। ভাঙ্গাটাও যথেষ্ট সযত্নে করা। মনে হয় মুচড়ে ভেঙ্গে নেয়া হয়েছে। বেশ ভালো ক্ষত বিক্ষত।
ভাঙ্গা চেয়ার অসম্ভব রকম একটি ব্যাঙ্গ ভাস্কর্য। পা ভাঙা চেয়ার জেনেভায় প্যালেস অফ প্যালেস অফ নেশনসের সামনে উনিশ সাতানব্বই সন থেকে রাস্তার ওপারে দাঁড়িয়ে আছে।
ব্রোকেন চেয়ারের নতুন নাম হ্যান্ডিক্যাপ ইন্টারন্যাশনাল। হিউম্যানিটি অ্যান্ড ইনক্লুয়েশনের অনুরোধে ১৯৭৯ সালে এই কাজটি করেন শিল্পী। জেনেভায় জাতিসংঘ সদর দফতরের সামনে এটা স্থাপন করা হয়। শিল্পর মূল বার্তা ছিল,অ্যান্টিস্টোনাল ল্যান্ডমাইনগুলি নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানানো এবং মাইন বান চুক্তি স্বাক্ষর করে রাজ্যগুলিকে, হামলা নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করতে উত্সাহিত করা।
নাগরিক জনগোষ্ঠীর হতাশা সশস্ত্র সহিংসতায় আক্রান্ত সুযোগ থেকে বঞ্চিত, তাদের সুরক্ষা এবং ক্ষতিগ্রস্থদের উদ্ধার করার জন্য যুক্ত রাষ্ট্রের বাধ্যবাধকতা।
মারাত্মক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যা নীতি নির্ধারক এবং নাগরিককে সংহত করতে হবে- ব্যক্তি, পরিবার এবং সম্প্রদায়ের যারা সংঘর্ষে জর্জরিত, দুর্বল বা অস্থিতিশীল, তাদের সাথে যেতে হবে, যাতে তারা স্বায়ত্তশাসনের আওতায় পুনরায় অধিকার পেতে পারে।
ব্রোকেন চেয়ার ভাস্কর্যটি ভঙ্গুরতা এবং শক্তি, ভারসাম্যহীনতা এবং স্থায়িত্ব, সহিংসতা এবং মর্যাদাবোধ উভয়েরই প্রতীক। প্লেস ডেস ন্যাশনেল প্যালেসের সামনে স্থাপন করা ভস্কর্যটি যেন মনে করিয়ে দেয় প্রতিটি জাতিসংঘ সদস্যকে তাদের দায়বদ্ধতা সম্পর্কে চোখের সামনে দাঁড়িয়ে থেকে। এটি তিনটি পায়ে সূক্ষ্ম ভারসাম্যহীন - চতুর্থটি হিংস্রভাবে বিস্ফোরক দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। যুদ্ধ সহিংসতার শিকারের প্রতীক হয়ে এখনও মর্যাদার সাথে লম্বা দাঁড়িয়ে আছে।
ভাঙা চেয়ার, ল্যান্ডমাইন ক্ষতিগ্রস্তদের কষ্টের প্রতীক।

এটি অনুমান করা হয় যে প্রতি বিশ মিনিটে, বিশ্বের কোথাও একজন ল্যান্ডমাইন দ্বারা নিহত বা আহত হয়।
যখন আমরা যুদ্ধ, বা নানাবিধ আক্রমণে লোক মারা যাওয়ার খবর শুনি , তখন প্রচণ্ড ভাবে মর্মাহত হই, আবেগ তাড়িত হই কিন্তু তারপরে, আমরা ভুলে যাই।

চোখের সামনে ভাঙ্গা লাল চেয়ার দেখে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরিত ক্ষতিগুলো মনে জাগ্রত হয়, এই নিয়ে কাজের আকাংখা বাড়ে সেই প্রতীক হিসাবে সাজিয়ে দেয়া হয়েছে পথের মাঝখানে। শিল্পীদের ভাবনার আকাশ নানা ভঙ্গিতে প্রকাশ পায়। তার প্রতীক দেখতে পেলাম এই সরল সাধারন ভাঙ্গা চেয়ারের সামনে দাঁড়িয়ে।
নভেম্বর এসে গেলো আর কদিন পরে রিমেম্বারন্স ডে পালিত হবে এগার নভেম্বর, বিশ্বে শান্তির প্রতীক হিসাবে। যুদ্ধ নয় শান্তি। কিছু মানুষ চেষ্টা করছে শান্তির জন্য যদিও যুদ্ধ চলছে ক্রমাগত এখানে নয় ওখানে। দেশে দেশে, সমাজে, বর্ণে, পরিবারে। হিংসা বিদ্বেসের আক্রমণে প্রতিদিন আহত নিহত হচ্ছে অসংখ্য মানুষ পৃথিবী জুড়ে।
ভয়াবহ রকম নৃশংসতা মানুষের মনে। তার মাঝে কিছু মানুষ সংস্থা, শিল্পী মানুষকে আলোকের পথ দেখাতে চান, নিজস্ব কাজে।

ছুটে চলা মানুষ আমি, পৃথিবীর বহুদেশে বহু শান্তির প্রতীকের দেখা পাই। ধরে রাখি মনে এবং কিছু ছবিতে। ব্রোকেন চেয়ারের সাথে দেখা হয়েছিল জেনেভা সুইজারল্যান্ডে চার বছর আগে।
এক পাশে ভাঙ্গা চেয়ার সামনে অনেক দেশের পতাকা উড়ছে গেটের সামনে। তার ভিতর দিয়ে লম্বা পথ চলে গেছে দালানের কাছে। যেখানে অনেক প্রতিনীধীরা মিলিত হয়ে মানুষের উপকারের সিদ্ধান্ত নেন। কতটুকু কার্যকরী হয় কে জানে। তবে আমাদের এই পৃথিবীতে এমন একটা সংস্থা আছে।
সেদিন ছিল আমার শেষদিন সুইজারল্যান্ডে বেড়ানোরআর ছিল রবিবার বন্ধের দিন। তাই দালানের ভিতরে যাওয়ার সুযোগ হলো না। সেখানে আরো অনেক শিল্প ভাষ্কর্য আছে।
রাত দশটায় উড়ব জুরিখ থেকে। তার আগে সারাদিন বাসে করে চক্কর দিচ্ছিলাম জেনেভা শহর শেষবারের মতন। বিকাল চারটার ট্রেন ধরে ফিরে যাবো জুরিখ এয়ারপোর্টে। তারপর বাড়ি ফেরা সেখান থেকে আড়াই মাস পর।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪০

শাহ আজিজ বলেছেন: চেয়ার প্রতীক দিয়ে ল্যান্ড মাইনের বীভৎসতা আমার ভাল লাগেনি । আমি নিজেও ভাস্কর শিল্পী । তবে ব্যাপারটা অভিনব , অহিংস , পঙ্গু ভাব বোঝানোর জন্য উপযুক্ত । এখানে মানব শিশুর প্রতীক হলে আরও হৃদয়গ্রাহী হত ।

০২ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: হয়তোবা আরো হৃদয়গ্রাহী কিছু করা যেত। তবে মানুষের প্রতীক ভাস্কর্য অনেক আছে বিভিন্ন রুপে। সেজন্য হয়তো এই ভিন্ন রূপ এঁকেছেন।
আমার মনে হয় শিল্পী সুক্ষভাবে পেলিস ডেস ন্যাশনেল প্যালেসে বসা বিভিন্ন জাতির নেতাদের আরো সতর্ক এবং কার্যকরী পদক্ষপ নেয়ার জন্য বেশি মনোযোগ দিয়েছেন।
অবশ্যই শিল্পীর ব্যাখ্যা আরো বিস্তারিত আছে হয় তো কোথাও।
আপনি ভাস্কর শিল্পী, একজন শিল্পীর সাথে পরিচিত হয়ে ভালোলাগল। আপনার কাজ দেখার ইচ্ছা রইল।
আপনি কি দেশে না কি বিদেশে।
শুভেচ্ছা জানবেন

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: সারা দুনিয়ার সেরা সেরা ও সভ্য (?) জাতি সমূহ, যারা সারা পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ কে মানবতার ছবক দিতে খুবই পছন্দ করে, তাদের অন্যতম প্রধান কাজ কি? আমার ভাষায় এর উত্তর হলো, ভয়ঙ্কর সব মারণাস্ত্র তৈরী করতে সর্ব শক্তি নিয়োজিত রাখা। এখন পৃথিবীর সেরাদের অন্যতম প্রধান কাজই হচ্ছে পৃথিবীর মানুষ হত্যা করার সকল আয়োজন অতি নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করা। এটা আমার একান্তই ব্যাক্তিগত মতামত।

০২ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ গেঁয়ো ভুত। কঠিন হলেও কথা ঠিক বলেছেন। ছোট গ্রামীণ জীবন থেকে বড় বড় সংস্থা সব জায়গায়ই এই এক ব্যবস্থা চলছে। তেলা মাথায় তেল। আর চোর কে বলে চুরি করিস গেরস্থকে বলে জাগিস। দুই দিকই তাল রেখে চলছে। তাই তো লাইনটা দিয়েছি, তবে আমাদের এই পৃথিবীতে এমন একটা সংস্থা আছে।
এমন অনেক সংস্থার নামে আমরা মরি মরি। কাজে কি যে পাই জানি না।
শুভেচ্ছা জানবেন

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৪

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: একটি চেয়ারের ইতিকথা। একটি চেয়ার কিভাবে ইতিহাস । একটি চেয়ারকে ঘিরে কজনের সংগ্রাম ও চেয়ারের ঐতিহ্য মণ্ডিত পোস্ট।

০২ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ ভার্চুয়াল তাসনিম ।
পথে যেত কত কিছুর সাথে দেখা হয় দেখা হলো এই চেয়ারের সাথেও। তারই এট্টুখানী উপকথা

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১০

মুক্তা নীল বলেছেন:
আপা ,
আমি আশ্চর্য ও অবাক হলাম এক ভাঙ্গা চেয়ারের পেছনে এতগুলো ঘটনা পড়ে । তবে কোন একটা কিছু প্রতীক তা আগে থেকে আঁচ করতে পেরেছিলাম আর আপনার লেখা পড়ে পুরোপুরি পরিষ্কার হলাম, ধন্যবাদ আপনাকে ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০১

রোকসানা লেইস বলেছেন: পৃথিবীতে কত কিছু যে আছে এখন সব জানা চেনা শোনা সম্ভব না।
আমিও সুইজারল্যান্ড যাওয়ার আগে কোথায় বেড়াব কি দেখব ইত্যাদি বিষয়ে খুঁজতে গিয়ে এর খবর জেনেছিলাম। চলার পথে দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম।

ধন্যবাদ পড়ার জন্য। শুভেচ্ছা রইল মুক্তা নীল

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: ওদের একপক্ষ আমাদের মারছে আর এক পক্ষ মলম লাগাচ্ছে!
তাবৎ বিশ্বের মানবকুল নিয়ে কি ভয়ঙ্কর উপহাস!
তা ও ভাল কেউ কেউতো ভাবছে অসহায় নিপিড়িত মানুষদের নিয়ে। কিন্তু এতে করে আর কতটুকু কি লাভ হবে কে জানে??

আপনাকে ধন্যবাদ কিছু দয়াবান সহানুভূতিশীল মানুষের কাজ তুলে ধরার জন্য।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: এই দড়ি টানাটানির মাঝে পিষ্ট হতে হতে আমরা যতটুকু পাই তাই দিয়ে এ জীবন কাটিয়ে যাই।
কিছু মানুষ হৈ চৈ করে মানবতার কথা বলে। কিন্তু কেমন যেন তারা শেষ মেষ থমকে যায়।
কত বিপ্লবী ছিল কেউ কি কিছু করতে পারল শেষ পর্যন্ত নিজেরা মার খেল মরল আবার পরিবারের সদস্যদের দিয়ে গেল একরাশ বেদনা।
১১ নভেম্বর প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তির স্মরণে স্মরণ দিবস পালন করা হয়। ১৯১৮ সালের ১১ মাসের ১১ তম দিনের ১১ ঘন্টায়।
তারপর থকে যদি মানুষ যুদ্ধ না করে শান্তির ভাবনায় মগ্ন থাকত তা হলে তো বিশ্ব যুদ্ধ দ্বিতীয় দেখতে হতো না। এবং আরো কত যুদ্ধ এখনও যা চলছে তার জন্য মন খারাপের এবং জীবন বদলের মতন অবস্থা মানুষের নিতে হতো না।
মানুষ কেন যে যুদ্ধ ভালোবাসে।
পরিবার সমাজ রাষ্ট্র সব খানে যুদ্ধ যুদ্ধ অবস্থা।
ভালো থাকবেন সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছ।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়েছেন।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রাজীব নুর

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: রোকসানা লেইস,




ভাঙা চেয়ারের ইতিবৃত্ত লিখেছেন বটে তবে সহব্লগার শাহ আজিজ এর মতো আমার কাছে্ও ল্যান্ড মাইনের বীভৎসতা বোঝাতে সাবজেক্ট হিসেবে "চেয়ার" এর ব্যবহার পছন্দ হয়নি।
অন্য কোন সাবজেক্ট বেছে নেয়া যেত যা দেখামাত্রই ল্যান্ড মাইন বা যুদ্ধের সহিংস বীভৎসতা চোখে ভেসে উঠতো।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:৩৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভালোলাগা মন্দলাগা অবশ্যই পার্থক্য থাকবে।
শিল্পীর প্রকাশ ভঙ্গীর ব্যাখ্যা তিনিই দিতে পারবেন।
নিশ্চই এই বিষয়টা গুরুত্ব পেয়েছে কোন কারণে সে জন্যই স্থাপনা অনুমোদন পেয়েছে।
আমি শুধু আমার দেখাটা উপস্থাপন করেছি।
অনেক শুভকামনা থাকল।

৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু পোষ্টের জন্য।
তথ্য বহুল লেখা।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:৩৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালোলাগা,
শুভেচ্ছা মনিরা সুলতানা

৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৪৮

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাঙ্গা চেয়ারের ইতিহাস জেনে অবাক হলাম! তবে ভারসাম্যহীনতা, পঙ্গুত্ববোধ মনে করিয়ে দেবার জন্য এই চেয়ার নিয়ে শিল্পের চিন্তা মনে হয় ঠিকই আছে।
রুপকধর্মী হলেও চিন্তাশীল সৃজনশীলতা মনে হয়েছে আমার।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ অপসরা। খুব ভালো মন্তব্য
শিল্পীর ধারনা আকাশের মতন বিশাল। কতরকমরে চিন্তায় খেলে।
বোঝাটাও জটিল।
আমার কাছেও ভালোলেগেছে অতি সাধারন একটা চেয়ারকে যে ভাবে পা ভেঙ্গে দাঁড় করিয়ে দেয়া হয়েছে।
ভাবনাটা সম্পূর্ণ ভিন্ন।

শুভকামনা প্রিয়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.