নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নের খোঁজে দেখি তোমায় /বাঁধি সীমাহীন ভালোবাসায়/দাও কিছু সুখের বৃষ্টি / ভিজি আমি /উড়াই দিগন্তের নীলিমায় তোমার নামে / স্বপ্নের এক বিশাল ঘুড়ি।

স্প্যানকড

আমি হারিয়ে ফেলি নিজেকে ফিরে ফিরে পাই এক চিলতে হাসিতে।

স্প্যানকড › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুতিন ঠিক কাম করছে....!

০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১:৫৩

ছবি নেট ।

ভালো বন্ধু যেমন দরকার তেমনি ভালো প্রতিবেশী।এ দুইটা ঠিক থাকলে জীবনে বহু বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় নানান সাহায্য পাওয়া যায়। আজকে ইউক্রেন এবং রাশিয়া দেখে প্রতিটা রাষ্ট্রের শিক্ষা নেয়া উচিত।

এই পর্যন্ত প্রায় পাঁচ লাখের মতন ইউক্রেনি দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। এদের অর্ধেক পোল্যান্ডে আর বাকীরা হাংগেরি, মলদোবা, রোমানিয়া চলে গেছে।

এই ভেজাল এত সহজে মিটছে না। এই যে এত লোক ইউক্রেন ছেড়ে চলে আসছে এরা কি আদৌ দেশে পুনরায় ফিরবে ?

সোজা উত্তর না। যেমন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে। এ বাল যাচ্ছে না। এ কারণে বাল বলছি কারণ বাংলাদেশের বারোটা এরা যেকোন সময় বাজিয়ে দিতে পারে। এমনিতেই ইয়াবা ছড়িয়ে পড়ছে রোহিঙ্গা মেয়েরা পতিতাবৃত্তির মতন জঘন্য কাজ করছে।

ইউক্রেনিদের কপালে কি আছে আল্লাহ ভালো জানে। যেসব দেশে তারা গেছে সবগুলি অর্থনৈতিক দিক দিয়ে দুর্বল। সেসব দেশের লোক অন্য দেশে কামলা দেয় পতিতাবৃত্তি করে পেট পালে। এর মধ্যে উটকো এই ঝামেলা এত ইউক্রেনি !

এখন হয়তো সবাই স্বাগত জানাচ্ছে দু দিন পর এতটা আন্তরিকতা থাকবে না। পোল্যান্ড, রোমানিয়া, মলদোবা, হাংগেরি এরাই তো গরীব !

এখন প্রশ্ন ন্যাটো কার বাল ফেলছে ? এরা দীর্ঘদিন ইউক্রেন কে মুলা ঝুলিয়ে রেখেছে এই করছি সেই করছি। এখন পর্যন্ত তাদের উল্লেখযোগ্য কিছু কি করতে দেখেছেন আপনারা ? আমি তো দেখি নাই।

কি করছে আমেরিকা, বৃটেন ? কয়টা ইউক্রেনি কে জায়গা দিয়েছেন ? এখন তারা কি করছে যেসব রাশিয়ান বৃটেন, আমেরিকা আছে তাদের ব্যাংক একাউন্ট, বাড়ি, গাড়ি জব্দ করার তালে আছে। এতে ইউক্রেনের কি লাভ হচ্ছে ?

ইংল্যান্ডে দুই গালে নীল হলুদ রং মেখে মোমবাতি জ্বালিয়ে রাস্তায় ষাঁড়ের মতন চেচানো হচ্ছে।

আর ওদিকে ইউক্রেনের রাজধানী হাতছাড়া এখন হয়তো খারকিভ যাবে আস্তে আস্তে গোটা দেশ ! এই হচ্ছে পশ্চিমাদের আসল চেহারা ! ফিফা রাশিয়ান ফুটবল দল কে নিষিদ্ধ করছে। যেসব ফুটবল ক্লাবের মালিক রাশিয়ান তাদের কে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।
বাহ ! কি দারুন চাপ দেয়া হচ্ছে রাশিয়া কে সাবাস খানকির পুতগন !

রাশিয়া এ যাত্রায় বেঁচে গেলে চিন্তা কইরেন না সামনে চীন তাইওয়ান আর নাগা ল্যান্ড ওসব নেয়ার পায়তারা চালাবে নিশ্চিত।রাশিয়া হয়তো শেষমেশ একটা পাপেট সরকার বসিয়ে চলে আসবে কিন্তু আদতে উহা দ্বিতীয় রাশিয়া হিসেবে থাকবে।

ইউক্রনের এই কমেডিয়ান রাষ্ট্রপতি কোন এক সময় বলেছিলেন  " ইসরায়েলে নাকি ইহুদিরা প্রকৃত ভিকটিম ! " 

এখন দেখ যেসব বাপের কথায় প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে দীর্ঘদিন ঝামেলা পাকিয়ে বসে ছিলে তার খেসারত দাও মাতৃভূমি হাতছাড়া করো আবাল ! এখন বলছে জলদি যেন তারে ইউরো ভুক্ত করে নেয়া হয়। আবাল ! এত সোজা রাজনীতি ! পুতিন ঠিক কাম করছে মনে হচ্ছে কারণ পাশের রাষ্ট্র যদি শত্রুর লগে এমন কোলাকুলি করে তাইলে এমন ডলা দিতে হয় !









মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৫৪

গরল বলেছেন: পুতিন তো দেখি নবি বা রাসুল কিছু একটা হবেই, আমার তো সন্দেহ হচ্ছে ইমাম মেহেদী না তো?

০১ লা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৩৬

স্প্যানকড বলেছেন: না, আপনার ধারণা ভুল তবে বর্তমান বিশ্বে যত নেতা আছে তাদের বাপ ! ভালো থাকবেন ।

২| ০১ লা মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৪২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মজলুমের চোখের অশ্রু সব জায়গায় একই রকম হয়...

আমরা অন্যয়ের বিরুদ্ধে

০১ লা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৩৬

স্প্যানকড বলেছেন: তাই নাকি !

৩| ০১ লা মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:০৭

বিটপি বলেছেন: কাজেই বাংলাদেশের উচিত হবেনা চীনের সাথে বেশি মাখামাখি করার।

০১ লা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৩৯

স্প্যানকড বলেছেন: বাংলাদেশ সবখানে ভালো অবস্থানে আছে তবে বুজে শুনে বন্ধুত্ব করতে হবে যদিও রাজনীতিতে কেউ বন্ধু হয়না সবাই যার যার লাভের চিন্তা করে । ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন ।

৪| ০১ লা মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:০৭

জুন বলেছেন: ইউক্রেন সোজা ভাষায় বেইমানি করেছে রাশিয়ার সাথে তাদের ১৯৯১ সালে চুক্তির সাথে। আর ঘাড়ের কাছে শত্রুর নিঃশ্বাস কেউ মেনে নেবেনা। রাশিয়াও নিচ্ছে না। আমেরিকা মনে করে সে একাই চালাক তাই কৌতুক অভিনেতাকে মঞ্চে নামিয়েছে। কিন্ত পুতিন এত ছাগল না। মাঝখান থেকে লাখ লাখ ইউক্রেনীয় শরনার্থী হবে। আমেরিকার অনুরোধে নিউজিল্যান্ড কানাডা আফগানদের নেবে বলে শুনলাম কিন্ত কিছুদিন পরেই আরেক ইস্যু এসে উপস্থিত। এখন তারা ইউক্রেনীদের নিবে বলে শুনছি। একটার পর একটা দেশকে ধ্বংস করছে আমেরিকা আর তাদের ন্যাটো রাস্ট্র।

একজন আমার মন্তব্যের উত্তরে বলেছে "ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিতে চায় তো দিক এটা তাদের ইচ্ছা, রাশিয়ার তাতে কি"! রাজনীতি যদি এতই সোজা হতো তাহলে তো আর বলার কিছুই নাই। এই নীতি চালু থাকলে ভারতের সেভেন সিস্টার অনেক আগেই ভাংগতো, মিয়ানমার টুকরো টুকরো হতো এমন কি ইউকে ইউএসে পর্যন্ত। যাইহোক অনেক বলে ফেললাম স্প্যানকড। আপনার লেখাটি গালিগালাজ বাদে ভালো লাগলো। কারণ আন্তর্জাতিক রাজনীতি আমার প্রিয় বিষয়।

০১ লা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫০

স্প্যানকড বলেছেন: দুঃখিত গালিগালাজ দেয়ার জন্য কিন্তু রাগ উঠে গেলে ইহা চলে আসে থামাতে পারি না। পুতিন তার জায়গায় পুরোপুরি ঠিক। এখন আমেরিকার আশপাশের রাষ্ট্র গুলি যদি চীন রাশিয়ার সাথে মাখামাখি করা শুরু করে তখন আমেরিকা কি ছেড়ে দিবে ? একদম না। তবে যা ঘটছে এতে সামনে বিশ্ব রাজনীতি আরও গভীর সংকটের নিকটবর্তী হচ্ছে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।

৫| ০১ লা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

পুটিন যা ভাবে দুনিয়ায় তা ঘটে।

০১ লা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫১

স্প্যানকড বলেছেন: তাই নাকি !

৬| ০১ লা মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:০৫

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: আর ২/৪ দিন লাগবে হয়তো। দেরি হবার কারণ হলো - রাশিয়া বেসামরিক মানুষদের বাঁচিয়ে আক্রমণ করছে।

০১ লা মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯

স্প্যানকড বলেছেন: হুম ঘটনা সত্য ! দেখি কি হয় সামনে । ভালো থাকবেন।

৭| ০১ লা মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:০৭

জোবাইর বলেছেন: আবেগতাড়িত হয়ে বা সোজা দৃষ্টিতে দেখে আন্তর্জাতিক রাজনীতি পর্যালোচনা করলে ভুল হবে। অতীতের ইতিহাস, প্রতিটি দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যাপারগুলোকে মাথায় রেখে পরিস্থিতি বিবেচনা করতে হবে।


সোভিয়েত ভাঙ্গার পর প্রাক্তন সোভিয়েতের অনেক দেশ ন্যাটো ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্য হয়েছে। যেমন: লিথুয়ানিয়া ও এস্তোনিয়া। স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে ইউক্রেনিয়ারও অধিকার আছে যে কোনো জোটের সদস্য হওয়ার। ২০১৪ সালে রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করলে ইউক্রেনিয়া ভবিষ্যতে রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে নিরাপদ থাকার জন্যই ন্যাটোর সদস্য হতে চেয়েছিল।

ইউক্রেনিয়া এখনো ন্যাটোর সদস্য হয়নি, তাই ন্যাটোর সদস্যদেশগুলো ইউক্রেনের সাথে যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য নয়। তারপরেও এরা ইউক্রেনিয়াকে অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে সাহায্য করছে। তাছাড়া ন্যাটোর দেশগুলো পারতপক্ষে কোনো পারমাণবিক শক্তিধর দেশের সাথে সরাসরি মুখামুখী হতে চাই না। কারণ এর ফলে ৩য় বিশযুদ্ধের সম্ভবনা থাকে। যার কারণে সারা পৃথিবী বিপন্ন হতে পারে।

রাশিয়া ও চীনে একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার কারণে পারমাণবিক বোমা ও অস্ত্র ব্যবহরের সিদ্ধান্ত সরকারপ্রধান যে কোনো মুহুর্তে নিতে পারে। এরা সারা পৃথিবীর স্বার্থ নিয়ে তেমন একটা মাথা ঘামায় না। পুতিন বলেছেন, "রাশিয়ার অস্তিত্ব বিপন্ন হলে পৃথিবীর অস্তিত্ব ঠিকে থাকার কোনো প্রয়োজন নেই।" অতীতের (১৯৬২ সালে) 'কিউবা সংকট'-এ রাশিয়ার সাথে কূটনৈতিক পরাজয় মেনে নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র শুধু ৩য় বিশ্বযুদ্ধ এড়ানোর জন্য।

পোলান্ড, রোমানিয়া ও হাঙ্গেরি পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলো থেকে তুলনামূলকভাবে গরীব হলেও কয়েক লক্ষ শরণার্থীকে সাময়িকভাবে আশ্রয় দেওয়ার ক্ষমতা তাদের আছে। তাছাড়া ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অন্যান্য দেশগুলো সাহায্য-সহযোগীতা নিয়ে এগিয়ে এসেছে এবং শরণার্থীদেরকে সব দেশে ভাগ করে নেওয়ার অঙ্গীকার করেছে।
যাই-হোক, যুদ্ধের দামামা বেশি না ছড়িয়ে আলাপ-আলোচনা, চুক্তি, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চাপ দিয়ে ইউক্রেন সংকটের সমাধান করতে পারলেই সারা পৃথিবীর জন্য মঙ্গল হবে।

০১ লা মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬

স্প্যানকড বলেছেন: ইহা ভালো হয় কিন্তু আলোচনা করে সব সমাধান হলে কাস্মীর এবং ফিলিস্তিন সমস্যা কবেই শেষ হয়ে যেতো ! তবে ইউক্রেনের সমস্যা হয়তো এতদিন টিকে থাকবে না। দেখি কি হয় ?

৮| ০১ লা মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন:

০১ লা মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:০০

স্প্যানকড বলেছেন: কি যে কন ভাইজান ! ভালো থাকবেন।

৯| ০২ রা মার্চ, ২০২২ রাত ৩:২১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: যূদ্ধে সাধারণ মানুষ মরে পুটিন মুটিন মরে না

০২ রা মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩১

স্প্যানকড বলেছেন: কথা সত্য৷! এহন আর কোন রাজা মরে না মরে শুধু একতরফা প্রজা ! ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.