![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকারী চাকরির ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি বেশ হাস্যকর।মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, তাদের নাতি-নাতনিদের জন্য রয়েছে ৩০% কোটা, তারপর জেলা কোটা ১০%, মহিলা কোটা ১০%, উপজাতি সব কোটার পর ৪৪% নিয়োগ হয় মেধার ভিত্তিতে।কিন্তু সেখানে আপনি আমি কই????আপনার মামা, খালু আছে তবে আপনি আছেন ৪৪% এর মধ্যে। আপনি ঘুষ দিতে পারবেন তাহলে আছেন বাকী থাকা মেধাবীদের ৪৪% এর মধ্যে।এইসব ঘুষ,লবিং করার ক্ষমতা থাকলে আপনি চাকরী পাওয়ার যোগ্যতা রাখেন কিন্তু না থাকলে গালে হাত দিয়ে বসে থাকুন,আর ভাবুন আপনি কোন কোটার আন্ডারে পড়েন???
মেধাবী কোটা বলে বাংলাদেশে কিছু নেই।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৮
শুভদেব ঘোষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২১
রুহুলআমিন চৌধুরি বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকুরি ১৯৭২ - ৭৫ থেকে ১৯৮০ - ৮৫ হয়তো মানানসই (যৌক্তিক) ছিলো - কিন্তু এখন সন্তানদের বা নাতি নাতনীদের বংশ পরম্পরায় একেবারেই অযৌক্তিক - ৬২ হাজার মুক্তিযোদ্ধার বিষয়ে অভিযোগ - যাচাই হোচ্ছে - এর মধ্যে অনেক খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাও আছে - আবার নোতুন করে আবেদন করেছেন ০১ লাখ ৩০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা । (সূত্র : প্রথম আলো : ০৮ অক্টোবর, ২০১১ খৃস্টাব্দ) ।
আবার দুই বেয়াই ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা : তারা মুক্তিযুদ্ধও করেন নি - মুক্তিযোদ্ধা সনদের জন্যেও আবেদন করেন নি - কিন্তু সনদপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা (সূত্র : প্রথম আলো : ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ খৃস্টাব্দ)।
সচিবদের ভূয়া সনদ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধকে অপমান করার গল।প দেশের আবাল বৃদ্ধ বণীতা শিক্ষিত মূর্খ সকলের জানা । সেই সব সচিবদের কোনো শাস্তিতো হয়ই নি - হয়েছেন পুরষ্কৃত ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৪১
নোমান প্রধান বলেছেন: জাতীয় সমস্যা