![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মুক্তি আলোয় আলোয়..
গাজা এবং পশ্চিম তীর দখলকারী দুটি পৃথক রাজনৈতিক জঙ্গি সংগঠন হামাস এবং ফাতাহ’র মধ্যে কোন রাজনৈতিক সমঝোতা নেই । ফলে ফিলিস্তিনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ অরক্ষিত । বহিঃশত্রুর আক্রমণ হবে এটাই স্বাভাবিক । যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টায় আছে তার জন্যে ফিলিস্তিনের শান্তিকামী মানুষ কখনোই দায়ী নয় । ইসরাইলের তিন কিশোরকে অপহরণ করে হত্যা করলে হামাসের মত জঙ্গি সংগঠন করেছে, যে ৭৭% বেসামরিক মানুষ মারা গেছে তাদের কেউ করেনি । যে শিশুদের হত্যা করা হয়েছে তাদের কেউ করেনি । আবার যে নারীদের বোমার আঘাত মৃত্যু হয়েছে তাদের কেউও করেনি । হয়তো এ সবকিছুর পিছনে যে কারণটা জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে তা হল ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকে ইসরাইল কতৃক অস্বীকৃতি জানানো । ফিলিস্তিনকে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে রাখা ইসরাইলের জন্য জরুরী । এতে ফিলিস্তিনের আন্তর্জাতিকভাবে উঠে আসার ক্ষমতা অনেকখানিই নষ্ট হয়ে যাবে । তারপর আসবে হামাস এবং ফাতাহকে নিষ্ক্রিয় করার পালা । হামাস এবং ফাতাহ’র পারস্পারিক দূরত্ব দিয়ে মাপলে ইসরাইলের জন্য এটা বেশ সহজই হবে । ২০১২ সালে মিশরের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে ইসরায়েল ফিলিস্তিনের উপরের আট দিনের হামলার সমাপ্তি টানে । আশা করবো মানবতার অবলুপ্তির আগেই এমন কোন দেশের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ফিলিস্তিন আবারও মুক্তি পাবে ।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:০৬
রৌদ্র মেঘ বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক ! সব মুসলিম কান্ট্রিতেই ভয়াবহ রকমের অন্তঃকলহ লেগে আছে । মুসলিম মুসলিম অথবা মুসলিমদের সাথে ইহুদি খ্রিস্টান !
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫৯
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: বাস্তবতা এখন অনেক জটিল। মুসলমান জাতিগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বন্ধনের দৃঢ়তা যে কত হালকা এটা আবারো যাচাই করে নিচ্ছে ইহুদী ও অমেরিকানরা।