![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এতদিনে এতটুকু বুঝেছি যে, ইবোলা যদি বাংলাদেশে একবার ঢোঁকে- তাহলে মহামারি নিশ্চিত! কারণ এর নেচার বা বিস্তার করার যে ভয়াবহ শক্তি তা এক নিমিষেই জন থেকে জনে ছড়িয়ে পড়বে! আমাদের জন ঘনবসতি একে আরও নাগালের বাইরে নিয়ে যাবে।
সবাইকে মনে রাখতে হবে যে, একজন আক্রান্ত মানুষ কিন্তু ২১ দিন পর্যন্ত বুঝতে পারবে না যে তার এই রোগ হয়েছে। ততদিন সে যাদের সাথে মিশেছে তাদের সবাই এর ঝুঁকিতে এবং তাদের মধ্যে যাদের সাথে তার শরীরের এক বিন্দু ঘাম বা তরল লেগেছে সেই এর দ্বারা আক্রান্ত হবে। কেউ হাতে হাত বা কোলাকুলি বা রাস্তায় চা-সরবত বা সিগারেট ভাগ করে খেলেও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা শতভাগ। আর যদি এর রোগে আক্রান্ত কেউ আমাদের লোকাল বাসে ওঠে তাহলে তো কথাই নেই একজন থেকে শতজনে ছড়াবে।
এই রোগ ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে দেশ থেকে দেশে এবং ইতি মধ্যে চার হাজারের অধিক মানুষ মারা গেছে সরকারি বা বহুজাতিক হিসেবে, বাস্তবে এই সংখ্যা আরও অনেক বেশী হবে!
এই বিষয়টাকে মাথায় রেখে আমি মনে করি, আমাদের এখনি এই বিষয়ে সতর্ক হবে হবে এবং ইবোলা আক্রান্ত দেশ বা এলাকা থেকে যেই দেশে ফিরুক তাকে বিমানে এবং এয়ারপোর্ট প্যাসেজে আলাদা ভাবে চলাচল করতে দেওয়া হোক এবং বিমানের যে সীটে সে বসবে বা যে বাথরুম সে ব্যবহার করবে তা অন্য কেউ ব্যবহার করার আগে কীটনাশক বা জারম ফ্রি করা হোক এবং সব শেষে সেই যাত্রীকে ২১ দিন বিশেষ ব্যবস্থায় আলাদা করে রাখা হোক।
ইবোলা থেকে বাঁচার বা তাকে বাংলাদেশে ঢোকা থেকে রোখার আর কোন বিকল্প নেই বলে মনে করি।
১৪/১০/২০১৪ বিকাল ৫.০৪
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
শুভ্র গাঙচিল বলেছেন: ভালো বলেছেন। দেশে একবার ঢুকলে ইতিমধ্যে যা মারা গেছে তার থেকে ৫-৬ গুনেরও বেশি মারা যাবে। তাই অবশ্যই বিমানবন্দর স্থলবন্দর আর নৌ বন্দর গুলোতে সতর্কতা আরও জোরদার করা উচিত।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১১
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: অবশ্যই ! ধন্যবাদ !!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫০
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: ইবোলায় মৃতের হার ৭০% এবং বেড়েই চলছে দিন দিন Click This Link