![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধরে নিচ্ছি- অনেক দেরীতে হলেও পাকিস্তান বুঝতে পেরেছে যে, জঙ্গিবাদ সে যে রূপেই হোক না কেন? তা ভাল না, দিনশেষে যা মঙ্গল বয়ে আনে না কারো জন্যই।
জঙ্গি মতবাদ; এমন একটা আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেষ্টা চালায় যার কোন শেষ নেই এবং একসময় দেখা যায় সে নিজেই নিজেকে গিলতে শুরু করেছে। এটা সাইক্লিক অর্ডারে ঘুরতে থাকবে এবং একসময় দেখা যাবে- সে নিজেই নিজেকে শেষ করে দিচ্ছে অর্থাৎ সম্পূর্ণ গিলে ফেলছে নিজেকেই।
আজ পাকিস্তানের ক্ষেত্রে তাইই হয়েছে, তারা নিজেদের ক্ষমতা লাভের জন্য এতই পাগল হয়ে গেছিলো যে, প্রতিবেশী দুটো দেশ- ভারত ও আফগানিস্তানের ক্ষতি ও সেখানে প্রভাব বিস্তারের জন্য এই জঙ্গি বাহিনী তৈরি করেছিল এবং তাদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে আসছিল বহুদিন ধরেই। উদ্দেশ্য একটাই ছিল তাদের; আর সেটা হলো প্রতিবেশীদের ক্ষতি করা; যাকে সে নিজের লাভ বলে মনে করতো এতদিন।
এটা এখন ওপেন সিক্রেট যে, পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ মদদে ও লালনপালনে এই মতবাদ প্রতিষ্ঠিত ও কার্যকর হয়েছে যা আজ তাকেই খেতে শুরু করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া পাকিস্তানের সেনা পরিচালিত স্কুলের ‘নির্মম হত্যাকাণ্ড’টা যাদের অধিকাংশই ছিল সেনাসদস্যদের ছেলে-মেয়ে; সেই দেশের সেনা কমান্ডের দৃষ্টি খুলে দিয়ে থাকবে! আর তাই তো সেখানে জঙ্গিদের বিচারের রায় কার্যকর করা শুরু হয়েছে।
আমি মনে করি, পাকিস্তান সরকার বা তার সেনাবাহিনী যদি সত্যিই এই জঙ্গিবাদ ও নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিপদ থেকে মুক্তি পেতে চায়; তাহলে তাকে সবার আগে আদি পাপের বিচার করতে হবে- যা তারা করেছিল ১৯৭১ সালে এই বাংলাদেশে।
২০/১২/২০১৪
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: ধন্যবাদ !
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: বাংলাদেশ সহ তাবৎ প্রতিবেশীকে সবসময় ত্যাক্ত করতে থাকা ভারতের এরকম শিক্ষা কবে হবে?
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২১
আহসানের ব্লগ বলেছেন: +++