![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-অর্থমন্ত্রী 'আবুল মাল আবদুল মুহিত' বলেছেন, দেশের সবচেয়ে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী জ্ঞানের অভাবে আন্দোলন করছে। তিনি আরও বলেছেন- ভার্সিটিগুলো নাকি নিজেদের ইচ্ছেমতো প্রফেসর, লেকচারার, এ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হয় এবং খুশিমতো পদোন্নতি করে! এগুলো একদম ঠিক না
শিক্ষক অপমানের শিক্ষাটা দেখছি অনেক উপর থেকেই আসে! 'জ্ঞানের অভাব' শিক্ষকদের! দেশের সবচেয়ে সম্মানিত জনগোষ্ঠীকে অপমান তাও এভাবে প্রকাশ্যে,দম্ভের সাথে! অদ্ভুত দেশে বাস করি। দেশের শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে এভাবে অপমান করা যেখানে স্বাভাবিক ব্যাপার, যেখানে শিক্ষক অপমানের বিচার নেই, অশিক্ষিত মূর্খ মন্ত্রীরা উচ্চাসনে থাকে, যেখানে মূর্খকে মূর্খ বললে ৫৭ ধারায় মামলা খাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অদ্ভুত সেলুকাস এই দুনিয়া। এখানে মিথ্যা বলা মহাপাপ, সত্য বলা ঘোরতর মহাপাপ। স্নোডেন , জুলিয়াস আসেঞ্জরা সত্য প্রকাশ করে আর খোদ নিজের দেশেও জায়গা পাচ্ছে না। সেখানে বাংলাদেশ আর এই দেশের সাধারণ মানুষ তো কোন ছার!
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
সালামবাবুল বলেছেন: আমাদের মন্ত্রী সাহেব একবার বলেন শেয়ার বাজার বুঝিনা। আরেকবার বলেন টাইমস্কেল ও সিলেকশনগ্রেড বুঝেন না। শিক্ষকদের জ্ঞানের বিষয়ে ভালই বুঝেন।টাইমস্কেল ও সিলেকশনগ্রেড এর সাথে বার্ষিক ইনক্রিমেন্টকে যারা গুলিয়ে দিচ্ছেন তাদের কথা ভাল বুঝেন।শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবীকে বলেন কিনা জ্ঞানের অভাব।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সুমাইতা মেহজাবীন বলেছেন: আমাদের এই মন্ত্রী তার নামের সার্থকতা দেখাচ্ছেন। ।আবুল মাল!
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শিক্ষকতা একটা মহান পেশা । প্রশ্ন হলোঃ অামাদের শিক্ষকেরা কতোটা মহান? উনারা কি অাদর্শে ঠিক আছেন? বেতন-বোনাস বৃদ্ধির জন্য লাফালাফি কোন শিক্ষকের কাজ না!
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
আমিই মিসির আলী বলেছেন: আসলেই তিনি একজন মাল।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০
পৃথীবি টাকার গোলাম বলেছেন: আসলে সমস্যা আমাদের অনেক আগের থেকে, যেটা হল নৈতিকতার অভাব, সুশিক্ষার অভাব। আমাদের সমাজে এমন কােন স্টুডেন্ট পাবেন না যে, ক্লাস ৪ বা ৫ এ পড়ে তার কাছে এম এন লাইফ জানতে চাইলে ছেলে হলে ইঞ্জিনিয়ার মেয়ে হলে ডাক্তার। অন্য শব্দ ৫% ও হয়ত পাবেন না। তাপনি এমন কাউকে পাবেন না যে সে বড় হয়ে শিক্ষক হতে চায়। থাকলেও তার হার হয়ত ১% ও কম। আমরা সাধারনত এইস,এস,সি পর্যন্ত যে শিক্ষকদের কাছে পড়ালেখা করি তাদের কাউকে পাবেন না যে সে শিক্ষকতা করে, সে এক জন টিচার, বরং চাকুরী করে কেউ কেউ তো বলে অমুক কলেজে জব করি..! আর যারা জব করে তারা অন্য কোথাও জব না পেয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করে। আমাদের এলাকার খুব প্রতিষ্ঠিত এবং বড় একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যে প্রিন্সিপাল সে যখন প্রতিষ্ঠান হয় তখন কাচামালের ব্যবসা করত ইন্টার পাশ করেছিল, এলাকার ভিতর মােটামুটি শিক্ষত তাকে তখন প্রধান শিক্ষক করে শুরু করা হইছিল আঝ সে সেখান কার প্রিন্সিপাল। এক ইংলিশ লেকচারার আছে যে অনার্স পড়া অবস্থায় তার টিচারের মেয়ে নিয়ে পলায়নে সে আর অনার্স শেষ করতে পারেন নাই। এই হল শিক্ষক। এদের কাছ থেকে আমরা কি শিখব...?? পরিক্ষায় পাশ করার মত সিলেবাস হয়ত শেষ করে দিবে সে। ভাল মানের ভার্সিটিতে ও চান্স হয়ে যাবে। তার পর কি হবে.....?? শিক্ষকরা ছাত্রদের হাতে লাঞ্চিত, ছাত্রদের হাতে শিক্ষিকা যৌন অত্যাচারে শিকার, ছাত্রদের খুন...!
আমাদের যারা ভার স্টুডেন্ট তারা সব ভার্সিটির লেকচারার।
যাদের কাছে প্রথমিক শিক্ষা পাই যা আমাদের সারাটা জিবন বয়ে নিয়ে যেতে হয় তাদের কিছু স্যংখক লোকের কথা আমি উল্লেখ করলাম।
এমন টিচার আছে যারা ছাত্রদের মানুষ করার জন্য শিক্ষকতা করে যার সংখ্যা খুবই কম যা সমুদ্র সমান চাহিদার কাছে পুকুরের মত। আর এই সামান্য কিছু দিয়ে এই সমস্যা সমাধােন আদ্য সম্ভব বলে মনে হয় না।
আর যার কারনে শিক্ষককে সম্মান করা, তাদের মুল স্থান না দিতে পারতিছে আমাদের মত ছাত্ররা আর যারা দেশের হর্তা-কর্তা তাদের কথা না হয় বাদ-ই দিলাম।
আমরা যে দিন যার স্থান যে খানে তাকে সেই সম্মান এর স্থানে আর যার স্থান পাগলা গারদে তাকে সেখানে দেখতে পারব সে দিন হয়ত পরিবর্তনের আশা কেরতে পারব।