![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।
অনেকদিন ধরেই সুনামগঞ্জ যাওয়ার শখ ছিলো। কিন্তু যাওয়া হয়নি। ইদানিং শখটা ভালো করেই মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো। হাওরে যাবো, হাওরে যাব্ বলে রীতিমত ঘ্যানঘ্যান শুরু করে দিয়েছিলাম। যা কিনা আমার স্বভাব বিরুদ্ধ। তাও আবার টাঙ্গুয়ার হাওর। কুম্ভকর্ণ ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে খোঁজ-খবর নেয়া শুরু করেছিলো। কিন্তু যেসব খবর পেয়েছি তাতে হাওরে যাওয়ার শখ অনেকটাই স্তিমিত হয়ে গিয়েছিলো। তাহিরপুর যাওয়ার যেসব বর্ননা শুনলাম তাতে করে মনে হলো, ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। নিজেই বললাম থাক! টাঙ্গুয়ার হাওর দেখার দরকার নেই, অন্য হাওর দেখবো। কিন্তু সুনামগঞ্জ আমি যাবোই। বাউল সম্রাট আব্দুল করিমকে যিনি আমার সাথে পরিচিত করিয়ে দিয়েছিলেন সেই ভদ্রলোক আমার মতই ছিটগ্রস্ত। উনি হঠাৎ ঈদের আগে আমার বাসায় এলেন। কথায় কথায় বলেছিলাম, সুনামগঞ্জ যেতে চাই। শুনেই তো উনি এক পায়ে খাড়া। চল চল... পারলে আমায় তক্ষুনি নিয়ে যান। বললাম ঈদের পরে চলুন যাই। ঠিক হল ঈদের পরদিন যাবো।
আমার খুব প্রিয় একজন মানুষের জন্য আমার সুনামগঞ্জ যাওয়ার তাড়া। সুনামগঞ্জে তাঁর বাপ-দাদার বাড়ী। চল্লিশ বছর উনি সেখানে যাননি। সেই সুদুর হাওয়াই দ্বীপ থেকে প্রায়ই উনার দীর্ঘশ্বাষ আমায় ছুয়ে যায়। কত কত স্মৃতি, কত ছবি সব আমার মনের খাতায় ছাপ ফেলে ছবি হয়ে ফুটে আছে। স্থির করেছি এবারকার জন্মদিনে উনার শৈশবের কিছু স্মৃতি উনাকে উপহার দেবো। অনেক দিন লেখালেখির জগত থেকে দূরে সরে ছিলেম। এই আপুটা আমায় আদর, স্নেহে, শাষনে আবার লেখালেখির জগতে ফিরিয়ে এনেছেন। উনার উৎসাহেই আমার এই ব্লগে লেখা। কিন্তু উনাকে আমি আজও চাক্ষুস দেখিনি। চার বছর আগে ফেসবুকে পরিচয়। কিন্তু উনি উনার অতুলনীয় ব্যবহারে আমাকে এতো আপন করে নিয়েছেন যে আমি উনাকে অন্তর-চোক্ষে সব সময় দেখি। এমনিতেই আমি মানুষকে খুশী করতে পারার মধ্যে যে অপার আনন্দ ও সুখ আছে সেটা উপভোগ করার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনা। আমার সাধ্যের মধ্যে যতটুকু কুলোয় আমি মানুষকে আনন্দ, সুখ, খুশী দিতে চাই। যখন সফল হই দেবার আনন্দে নিজেই আত্মহারা হয়ে যাই। আর যখন পারিনা, মনটা ভার হয়ে যায়। মনে হয় কেন পারিনা।
ঈদের পরদিন ভোরে প্রচন্ড মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাংলো। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো। ইস! বোধহয় যেতে পারবোনা।
ঘরম সেক, ওষুধ খেয়ে ব্যাথাটাকে কিছুটা কব্জা করলাম। কুম্ভকর্ণ অবশ্য বেঁকে বসেছিলো। না, না, যাওয়ার দরকার নেই। এই মাথা ব্যাথা নিয়ে কি ভাবে যাবে? রেষ্ট নাও। যদিও সে ভালো করেই আমার জেদ জানে। কোন কথা না বলে তৈরী হয়েছি। বলেছি, তুমি যদি যেতে চাও? তবে চলো, নাহলে আমি একাই যাবো। চুপচাপ তৈরী হয়ে নিলো।
সুনামগঞ্জের পথে রওনা হলাম। আগেই ঠিক করে নিলাম প্রথমেই যাবো আলীমাবাগে। রানা আপুর দাদাবাড়ী। আলোকিত ব্যক্তিত্ব মুনাওওর আলীর বাড়ী। মিনিষ্টার বাড়ী বলে যেটা পরিচিত। ভারত বিভাগ পুর্ব আসামের স্বনামধন্য মন্ত্রী, ততকালীন ব্যতিক্রমী সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থার অনন্য রুপকার ও পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ববঙ্গের আইন পরিষদের প্রথম স্পীকার মুনাওওর আলী। যার মাতা আলীমুন্নেসার নামানুসারে সে পাড়ার নামকরন হয়েছে আলীমাবাগ।
আমার স্বামী ঘোষনা করলেন, উনি গাড়ীতেই বসে থাকবেন। আমি নেমে বাইরে থেকে ছবি টবি যা তোলার তা যেন তুলি। চুপ করে থাকলাম। সময় হলে দেখা যাবে কি করি। তবে চুপচাপ শুধু বাড়ীর বাইরে থেকে ঘুরে আসার বান্দা যে আমি নই তা উনিও ভাল করেই জানেন। সুনামগঞ্জের প্রবেশদ্বারে সুদৃশ্য তোরন অকাল প্রয়াত জোছনা পাগল চেয়ারম্যান মুমিনুল মউজ উদ্দিনের স্মৃতি বহন করে দাঁড়িয়ে আছে। হাসন রাজার প্রপৌ্ত্র পূর্নিমা রাতে পৌ্রসভার বাতী নিভিয়ে দিতেন। তাঁর জোছনা প্রীতির কারনে জনগন তাঁকে জোছনা পাগল বলত। আজ তিনি নেই। অকালেই কোন জোছনায় মিলিয়ে গিয়েছেন।
ঈদের পর পর, তাই রাস্তাঘাট ফাঁকা, দোকানপাট বন্ধ। রাস্তায় মানুষকে জিজ্ঞেস করে আলীমাবাগের সামনে এলাম। মনোরম সুদৃশ্য বাংলো। সামনে অনেকটা খালি জায়গা। ছোট একটা গেট। দুপাশে কিছু ফুলের গাছ। বাংলোর সামনে প্রসস্ত বারান্দায় একটি টেবিল ঘিরে কিছু চেয়ার সাজানো। মাঝখানের চেয়ারে সোম্য-দর্শন একজন বৃদ্ধ বসে আছেন। বার্ধক্য, অসুস্থতা তাঁকে কাবু করলেও সম্ভ্রান্ত ভাব চেহারায় ঠিকই আছে। গেট খুলে ভিতরে ঢুকলাম। বুকটা দুরুদুরু করে উঠল। যারা এখানে থাকেন তারা আমার এভাবে আসাটা কি ভাবে নেবেন, বা ছবি তুলতে দিতে সম্মতি দিবেন কিনা তা ভেবে উদ্বিগ্ন ছিলাম। বৃদ্ধের সামনে গিয়ে নিজের পরিচয় দিয়ে উনার পরিচয় জানতে চাইলাম। জানলাম উনি মুনাওওর আলীর পুত্র মুশাররফ মনসুর আলী। ঘরের ভিতর থেকে উনার আরও তিন ভাই বেরিয়ে এলেন। কুম্ভকর্ণকে জোর করে গাড়ী থেকে নামিয়ে আনলেন। রানা আপুর কথা বলে ছবি তুলতে চাইলে উনারা সানন্দে সম্মতি দিলেন। বাড়ীর ভিতরে গিয়ে মহিলাদের সাথে পরিচিত হলাম। সবাই আন্তরিক ভাবে আমায় গ্রহন করলেন। তাদের ব্যবহারে মনেই হলনা আমার সাথে এই প্রথম দেখা।
হাতে তৈরী খাবার বা নাসতা দিয়ে মেহমান আপ্যায়নের একটা আলাদা মর্যাদা, আন্তরিকতা আছে। এটা ছিলো আগে অভিজাত পরিবারের ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যের ধারা আলী পরিবারে এখনো চালু আছে তার প্রমান পেলাম নাস্তার টেবিলে। জোহরের আজান পড়ে যেতেই আমরা বিদায় চাইলাম। হাসন রাজার বাড়ী ও মিউজিয়ম দেখতে যাবো। দুপুরের খাবার না খেয়ে কিছুতেই আসতে দিবেননা উনারা। অনেক করে বুঝিয়ে আবার আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিদায় নিলাম।
শৈশবের স্মৃতি উপহার পেয়ে আমার বন্ধুর মানসিক অবস্থা বর্ননা না করলেও নিশ্চয় সবাই অনুমান করতে পারছেন। আর বন্ধুর জন্য কিছু করতে পেরে আমি নিজেও অনেক অনেক বেশী আনন্দিত ও সুখী।
***
উঠোনের এই বড়ই গাছের তলায় এখনো কি শিশু রানার পায়ের ছাপ আঁকা আছে?
***
সে বাড়ীর কয়েকজন সদস্যের সাথে আমার কুম্ভকর্ন ( চেয়ারের পিছনে দাঁড়ানো )
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভাইকে কুম্ভকর্ণ বলায় বোনতো দেখি রেগে মেগে লাল।
বিস্তৃত বিবরন এর পরের পোস্টে দিবো।
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০২
মোঃ আমিন বলেছেন: আপু ছবি যে বড় অল্প পেলাম তবে বর্ণনা কিন্তু থেকেও অনেক ভালো লাগলো ।
শুভ কামনা রইলো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ছবি দিলে যে লেখা অনেক কমে যেত ভাইয়া। আর লেখা কম হলে আমার মন খারাপ হতো।
ছবি দিয়ে পরে পোস্ট দিবো।
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৬
রনি আহমদ বলেছেন: আপু অনেক ভালো লাগলো..............শুভ কামনা রইলো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রনি। অনেক ভাল থেক ভাইয়া।
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: ছবি তুললে সেসব কই আপুনি?
ছবি সহকারে বর্ণনা দাও।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ছবি তো তুলেছি শায়মামনি তবে সেসব ছবি কি সবার ভাল লাগবে? এই যে বাড়ীটি দেখছো? আজ থেকে প্রায় ৫৫ বছর আগে বছর ৫ এর একটি শিশু বিকেলের রঙ্গিন আলো মেখে এই বাড়ীর বারান্দায় দাঁড়িয়ে সামনের টেনিসকোর্টে চাচ্চুদের খেলা দেখতো। খাসিয়ে জৈন্তিয়া, গারো পাহাড়ের উপর দিয়ে শীতের কনকনে হাওয়া বয়ে আসতো। মেয়েটি কেঁপে উঠত। চুলোর আগুন ঘিরে চাচাতো, ফুফাতো ভাই বোনের সাথে মজা করে খেত হাসের মাংস দিয়ে ছই পিঠে।
সেই রান্নাঘর, বড়ই গাছ, উঠোন, এসব ছবি তাঁর কাছে অমূল্য হলেও সবার কি ভালো লাগবে?
হাসন রাজা নিয়ে পোস্টে কিছু ছবি দিবো, কেমন?
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৬
কি নাম দিব বলেছেন: আপু, ময়মনসিংহে আসবেন কবে?
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫২
সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব তাড়াতাড়িই আসছি কিনাদি মনি।
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২১
হার্ট লকার বলেছেন: তোমায় কিছু দেব বলে চায় যে আমার মন... নাইবা তোমার থাকল প্রয়োজন
এটা কি কোন কবিতার লাইন?? যদি হয়.. দয়া করে কবি ও কবিতার নামটা জানান।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: জী হার্ট লকার এটা কবিতার লাইন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা/ গানের লাইন এটি। কবিতার নাম তো মনে নেই ভাই।
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৮
বড় বিলাই বলেছেন: jodio konodin jaini tobu mone hosse jeno ghure ashlam. Chobi dekhte chai apu.
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২১
সুরঞ্জনা বলেছেন: এই নাও ছবি।
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৯
সায়েম মুন বলেছেন: যাক আলী পরিবারের সাথে পরিচিত হতে পেরে ভাল লাগলো
আর ভাইয়াকে কুম্ভকর্ণ বলায় মাইনাস
তাহিরপুর আর গেলেন না?!
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০১
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইসস! মাইনাস দিবা? শায়মার মত কেল্লা কাটুম।
আদর করে তো কত কিছুই ডাকা যায়। :!>
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: তাহিরপুর যাওয়ার যেরকম বর্ণনা শুনলাম, তাতে আমার নিজেরই সাহসে কুললো না।
তবে কয়েকদিনের পরে হবিগঞ্জে এক চা-বাগানে যাওয়ার কথা আছে।
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৯
ছোটমির্জা বলেছেন: View this link
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: দেখেছি।
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৭
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: আপু তুমি এতোদিন এই সুদর্শন মানুষটাকে কুম্ভকর্ন বলে আসছো?
সাঙ্গাতিক ব্যপারতো
সে যাই হোক তোমার লেখায় প্রচন্ড মায়া থাকে,কেন জানি মনে হয় দৃশ্যগুলো সামনেই ভাসছে।
আমাদের কর্ম ব্যস্ত জীবনের বাইরে আরো সুন্দর একটা জীবন আছে যা তুমি উপভোগ করছো,যা থেকে আমি অন্তত ১০০ বছর দুরে পড়ে আছি।মাঝে মাঝে বড্ড বেশি অস্থির লাগে কি লাভ আমাদের এই জীবন দিয়ে,কি লাভ আমাদের এই মাথা মগজ মাথায় আগলে রেখে( নিজের মনে প্রশ্ন) কেন পারিনা এমন করে ভাবতে, কেন পারিনা এমন করে লিখতে, মনের আগল খুলে।
ভালো থেকো আপু
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: হা হা হা হা। হিংসে বুঝলে হিংসে!!! সারা জীবন শুনে আসছি হ্যান্ডসাম হ্যান্দসাম... এ বয়সেও কম না। তাই আর কি.........
মানুষের জীবনটাই ত কর্ম ব্যস্ত জীবন। এর মাঝেই টুক করে নিজের জন্য একটু সময় বের করে নিতে হয়। ঐ টুকু সময়ই তো খোলা জানালা।
তুমিও অনেক অনেক ভাল থেকো সম্রাট।
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৮
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ভাল লাগলো ... প্লাস দিয়ে গেলাম।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫০
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসনাইন।
১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৮
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
সুরন্জনা ঐখানে সুনামগন্জে গেলে তুমি কুম্ভকর্ণ এক যুবকের সাথে
সিলেট বিভাগের সুনামগন্জ ছাড়া বাকি সবগুলো জেলায় গিয়েছি।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫২
সুরঞ্জনা বলেছেন: কি করবো জীবুবাবুর ছায়া? ঐ যুবক যে আমার জীবনের সাথে অতোপ্রতো ভাবে জড়িয়ে আছে।
সময় সুযোগ পেলে সুনামগঞ্জ ঘুরে আসুন। ভালো লাগবে।
১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: সুনামগন্জের শাল্লায় যাওয়ার খুব ইচ্ছে। কোনমতেই সময় করে উঠতে পারছি না।
পোস্ট এর বর্ননা ভাল লাগল। আরো ছবি দিলে না কেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: আরও ছবি দিলে পোস্টটা কত বড় হতো ভেবে দেখো? শেষের দুটা ছবি তো পরে দিয়েছি।
শুধু শাল্লা কেনো, পুরো ভাটি অঞ্চলটাই তো অনেক সুন্দর!
১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাওর দেখিনাই কখনও। জোৎস্না ভেজা হাওরের ছবি দেন !
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমিও দেখিনি। তবে খুব শিঘ্রই দেখব ইনশাল্লাহ! যদি দেখি তবে নিশ্চয় ছবি দিবো।
ধন্যবাদ হামা ভাই।
১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২১
রাজসোহান বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট খালা
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০০
সুরঞ্জনা বলেছেন: থেঙ্কু সোহামনি। কই থাকো তুমি?
১৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: আপা কি সত্যিই অনেক জেদী?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: হ্যা গো মেঘুমনি। জেদী আমি ঠিকই তবে অন্যায় বা অকারনে জেদ করিনা। জেদের জন্য মায়ের হাতে কত যে মার খেয়েছি।
১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৫৪
ডেইফ বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি যায়গা।
বেশ ক'বার যাওয়া হয়েছিল।
ভাল লাগলো লেখাটা আপু।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ডেইফ। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:২৮
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
কুম্ভকর্ণ ?
খোজ নিয়ে জানতে হবে , আমার প্রিয়তমা বৌ- আমার অনুপস্থিতিতে - এমন কোন বিষেশন দিয়ে , আমাকে সন্মানিত করেন কিনা
ভালো লেগেছে লেখাটা ।
শুভকামনা আপনার জন্য।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১০
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার বরটা একটু বেশী ঘুমকাতুতে। তাই তো আদর করে কুম্ভকর্ণ ডাকি।
দেখো তোমার বউও নিশ্চয় তোমারও সুন্দর কোন নামকরন করেছে।
ধন্যবাদ জিসান।
অনেক ভাল থেকো।
১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০২
চতুষ্কোণ বলেছেন: আপনি দেখি কম্ভকর্ণকে ব্যপক যন্ত্রণা দিতেছেন। শুধু ঘুরতে বের হয়েছেন বলে মাফ দিলাম। ভ্রমনের বর্ণনা দারুন হয়েছে। নেক্সট পোষ্টে আরও বেশি ছবি চাই।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইসস! আমি যন্ত্রনা দেই না সে আমারে যন্ত্রনা দিয়ে মারে?
অনেক ধন্যবাদ চতুষ্কোণ।
২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৯
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: ভাল লাগল আপনার পোস্ট।
হাওড় থেকে ঘুরে আসতে পারতেন। এত ভয় পাইলে কি চলে?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ আদনান। ভাইরে! এ বয়সে কাঁচা রাস্তায় মোটর সাইকেলে জার্নি পোষাবেনা।
তবে অন্য হাওরে যাওয়ার প্ল্যান করছি।
২১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৬
বকুলবালা বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ বকুলবালা। আপনার প্রোপিকটি খুব সুন্দর!!!
২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮
ইউনুস খান বলেছেন:
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৪
সুরঞ্জনা বলেছেন:
২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
নুইসা পাগলা বলেছেন: ১০০ টাকা দেন
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: আগে কাম করেন।
২৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
লিলি বিন্তে সো্লায়মান বলেছেন: ........আহা...আমিও বেড়াতে যেতে চাই...
লেখা ভালো লেগেছে, ছবি আরো থাকলে ভালো লাগত....
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩০
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিলি। আসলে এ পোস্টে ছবি দিলে অনেক বড় হয়ে যেত। অন্য পোস্টে ছবি দিবো।
২৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৫
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: আহা ! এমন দেশের ছোঁয়া পেতে বেশ লাগে ...
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩১
সুরঞ্জনা বলেছেন:
কেমন আছো অন্তু?
২৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৮
মেহবুবা বলেছেন: সুনামগঞ্জ যেতে চাও কোন কারনে ? তোমার সুনামের কোন অভাব দেখি না যে ।
তোমার রানা আপাকে মাইনাস তোমার কারনে । তার জন্য কত কি করছো ।
আর শোন , কুম্ভকর্ণ কুম্ভকর্ণ করবে না আমাদের ভাইকে নিয়ে । তার মত একজন সাথী পেয়েছো বলে হাওর বাওর চষে বেড়াতে পারছো ।
তোমার জন্য এত বকা ঝকা করতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি ।
শিরোনাম দেখে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলাম , এখনও অবস্থা একই আছে ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: আহাহা! তোমার দর্শন দাও দেখো কি করি। নেহাত পতি নিন্দা দোষনীয় তাই কিছু বললাম না।
তোমার খবর কি? যাদু বাচ্চারা? মেইল আইডিও তো জানিনা। তাই এখানেই জিজ্ঞাসা করছি।
২৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৭
তারার হাসি বলেছেন:
কিছু ভাল মানুষ আছেন বলেই তাদের খুব সহজে কুম্ভকর্ণ বলা যায়, তাদের জন্যই কারো কারো জীবন খুব সরল।
ঘুরে বেড়ান অনেক তবে আরো ছবির সাথে বর্ণনা চাই অনেক বেশি।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনি যদি উনার মত ঘুম-কাতুরে হন তবে আপনার নামও কুম্ভকর্ণ হওয়া উচিত।
সহজ সরল মানসিকতার মানুষের সাথে থাকে বলেই কুম্ভকর্ণদের জীবন এতো শান্তি ও ঝঞ্ঝাটহীন।
অনেক ধন্যবাদ তারার হাসি।
২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৫৬
শ।মসীর বলেছেন: হাওরের সাথে আমার জীবনের সবচেয়ে দুঃখ জনক স্মৃতি জড়িত । তবুও আরেকবার টাঙ্গুয়ায় যাওয়ার ইচ্ছা । দেখি ইনশাআল্লাহ এই শীতেই....
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইচ্ছে হলেই কি সুন্দর চলে যেতে পারেন। আমি যদি পারতাম।
২৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:২০
জামিনদার বলেছেন: ঘুরাঘুরির্ ইচ্ছাটা অনেক দিনের। কিন্তু বাস্তবতায় সব চাপা দিয়েছি। ব্লগাররা আবার সেই ঘুমিয়ে থাকা ইচ্ছাগুলো জাগিয়ে তুলছে। কি করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন বনে যাই।
আপনার লেখা উপস্থাপনা সব সময় ভাল লাগে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জামিনদার। ঠিক বলেছেন। ব্লগে ভ্রমন কথা আর ছবি দেখে মন ছুটে যেতে চায়। সাধ এবং সাধ্যের চমৎকার সম্বনয় যাদের আছে তাদের ঈর্ষা করতে ইচ্ছে করে।
৩০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৫
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ভালো লাগলো আপু তোমার বেড়ানোর গল্প।
রানা আপুর জন্য শুভকামনা,যার সুবাদে সুনামগঞ্জে এ ঘুরে এলাম।
সবাই ভালো থেকো।
শুভকামনা
২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২১
সুরঞ্জনা বলেছেন: তুমিও অনেক করে ভাল থেক সাজিমনি।
অনেক অনেক শুভকামনা।
৩১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০২
রেজোওয়ানা বলেছেন: কুম্ভকর্ন দেখি হ্যান্ডসাম আছেন.............হে হে হে
আরও ছবি দিলা না কেন, মাইনাস!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: :!> :!>
ইসস!!! দাঁড়াও সোহামনিরে ডাক দিতাছি।
৩২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: "তোমায় কিছু দেব বলে চায় যে আমার মন... নাইবা তোমার থাকল প্রয়োজন"-এমন কাব্যিক শিরোনামের জন্য লেটার মার্কস দিতে পারলে ভালো লাগতো। অপুর্ব সুন্দর উপস্থাপন-যা আপনার লেখার অন্যতম প্রধান বৈশিস্ট!
আমিতো কোনো কুম্ভকর্ণ দেখছিনা। চেয়ারের পিছনে ভালোবাসার রঙ-এর শার্ট পরিধেয় এক সুদর্শন" দুলাভাই" টাইপের মানুষ দেখছি!
লেটার মার্কস দিতে ব্যর্থ হয়ে কোয়াটার সেঞ্চুরী পুর্ণ করে দিলাম।
শুভ কামনা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: হা হা হা হা। ভাইয়া কুম্ভকর্নকে জেগে থাকলে দেখবেন কি করে?
পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: আলিমাবাগ আর হাছনরাজার বাড়ির মাঝখানে আরো একটা বাড়ি ঘুরে আসতে পারতে সুরঞ্জনা। আচ্ছা সেখানে যাওয়ার জন্যই একবার যেও আমন্ত্রন রইল ।
তোমার লেখা পড়তে পড়তে ভাবছিলাম কুম্ভকর্ন কে গাড়িতে বসিয়ে মেয়েটা যে বাড়ির ভিতর ঢুকছে তাড়াতাড়ি কী বেরুতে পারবে? পারোনি সেটা একটু পরেই জানলাম যা আমি ধারনা করছিলাম তাই হয়েছে এমনি হওয়ার কথা । এমন ভালোবাসায় জড়িয়ে আত্মিয়র মতন আন্তরিকতায় একটা বুহৎ পরিবার যেন সুনামগজ্ঞের মানুষ । অনেক স্মৃতি মনে পরে গেলো তোমার লেখা পড়ে.....তাহিরপুর, হাওয়র,আরো কত কি.............
মমিনুল মৌজদিনের পরিবারসহ মৃত্যুর পর শোকের বন্যা বয়ে গেছে শহর জুড়ে। কদিন আগেছিল মৃত্যুবার্ষিকি।
শুভেচ্ছা তোমার কুম্ভকর্নকে ভালো থেকো।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইস!! আগে বললে না কেন? তাহলে তো সে বাড়ীতেও হানা দিতাম।
বৃহত্তর সিলেটের মানুষেরই অনেক সুনাম অতিথি পরায়ন হিসেবে।
সেই জোছনা পাগল মানুষটি যেন সুনামগঞ্জের সব আলো নিভিয়ে চলে গিয়েছেন।
শুভেচ্ছা জানিয়ে দেবো। তুমিও ভালো থেক রোকসানা।
৩৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:১২
মানবী বলেছেন: ভীষণ স্নিগ্ধ একটি লেখা!!
খুব ভালো লেগেছে পড়ে, ধন্যবাদ আপু।
আপনার বন্ধুকে আন্তরিক অভিনন্দন.. শৈশব মাখা বাড়ির ছবি পাবার জন্য, তারচেয়ও বেশি- আপনার মতো এমন বন্ধু পাবার জন্য :-)
অনেক ভালো থাকুন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২
সুরঞ্জনা বলেছেন: মানবী, মানবী!!! কি ভিষন ভাবে মনে মনে তোমায় খুঁজে ফিরি। মানবী নামে তোমায় ফেসবুকেও খুঁজেছি। ঐ যে বলেছি, আমি বেশ ছিটিয়াল মানুষ। :!>
কেমন আছ? অনেক ভালো লাগছে তোমার ছোয়া পেয়ে।
দোয়া করি যেখানেই থাক অনেক অনেক ভাল থেকো।
শুভ কামনা নিরন্তর।
৩৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৫
রাত্রি২০১০ বলেছেন: আমাকেও নিয়ে যেও। মাঝ হাওরে থালার মত চাঁদ দেখতে চাই---
ভাল থেক দিদি।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমারও ভিষন ইচ্ছে মাঝ হাওরে নৌকার গলুইয়ে শুয়ে শুয়ে ঝকঝকে কাসার থালার মত চাঁদের দিকে চেয়ে থাকার।
এতো দিন কোথায় ছিলে রাত্রি? ভালো আছ তো? ভালো থেকো।
৩৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৮
রাত্রি২০১০ বলেছেন: শুধু চাঁদ দেখলে হবে না, রবি বাবুর গান শুনাতে হবে তোমাকে। আমার ধারণা তুমি দারুন গাও। আমরাও গলা মেলাব, "আমারে যে জাগতে হবে, কি জানি সে আসবে কবে, যদি আমায় পরে তাহার মনে"----
আজকে ঢাকার আকাশে বিষন্ন পূর্ণিমা! গোল চাঁদ কেঁদে কেঁদে বলছে, "কেন আরো ভালবেসে যেতে পারে না হৃদয়----"
খুব মন খারাপ আমার! অনেক ব্যস্ত ছিলাম দিদি। দেশের বাইরে গেছিলাম কাজে, দেশে এসে ছাত্র ঠেঙানো, তাদের পরীক্ষা, নিজের জীবনে নানাবিধ চড়াই উৎরাই---সব মিলিয়ে আসতে পারিনি-- আছি বেঁচে। তোমার সব কুশল?
৩৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বাহ কি সুন্দর বেড়ালেন।খুব ভাল লাগলো আপনার কুম্ভকর্ন কে দেখে।
৩৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৮
কাকভেজা বলেছেন: আচ্ছা তুমি এত সুন্দর করে লেখো কিভাবে? আমাকে শিখিয়ে দাও না। আমি তো মনে হয় তোমার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার এসব আবোল তাবোল লেখা তোমার পছন্দ হলো???
ছোট বাচ্চারা যেমন আপন মনে বকবক করে যায় আমিও তেমনি করে বকে যাই।
৩৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৯
কাকভেজা বলেছেন: আচ্ছা তুমি এত সুন্দর করে লেখো কিভাবে? আমাকে শিখিয়ে দাও না। আমি তো মনে হয় তোমার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি।
৪০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৯
কাকভেজা বলেছেন: আচ্ছা তুমি এত সুন্দর করে লেখো কিভাবে? আমাকে শিখিয়ে দাও না। আমি তো মনে হয় তোমার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি।
৪১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৯
কাকভেজা বলেছেন: আচ্ছা তুমি এত সুন্দর করে লেখো কিভাবে? আমাকে শিখিয়ে দাও না। আমি তো মনে হয় তোমার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি।
৪২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১১
কাকভেজা বলেছেন: সরি নেট প্রবলেম কয়েকবার ক্লিকের কারণে সেইম মন্তব্য কয়েকবার প্রকাশিত হয়েছে। সরি আপু।
৪৩| ২১ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কুম্ভকর্ন ভাইকে দেখে গেলাম। হা হা হা...
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জুন বলেছেন: সুরন্জনা তুমি যে বেড়াতে বেড়িয়েছো ভাইয়া তোমার ভাষায় কুম্ভকর্নকে
নিয়ে তার জন্য আমি অনেক খুশী হয়েছি + দিলাম তার জন্য। আশা করি এর বিস্তৃত বিবরন শিঘ্রই পাচ্ছি।