নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ মানুষের জন্য...

. আমার নাইবা হলো পারে যাওয়া...

সুরঞ্জনা

আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।

সুরঞ্জনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত ভ্রমন

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

শান্তিনিকেতন, দিল্লী, আজমীর, জয়পুর, বোম্বে, গোয়া ঘুরে আসবেশ কয়েক বছর ধরে বেড়ানো বলতে যা বোঝায় তা হয়ে উঠেনি। প্রয়োজনে আব্বাকে দেখতে ঢাকা ছুটে গেছি। ব্যাস! এই পর্যন্ত!
গত রোজার ঈদের পরদিন আশেপাশে কোথাও নির্জন যায়গায় যাবার প্ল্যান করেও কুম্ভকর্ণ শেষ মুহুর্তে বেঁকে বসায় সেটা আর হয়ে ওঠেনি। রাগে আমার ব্রহ্মতালু জ্বলছিলো। শেষ পর্যন্ত নিজের ভুল বুঝতে পেরে কুম্ভকর্ণই উদ্যোগ নিলো।
শরীর, মন দুটোই খুব বিক্ষিপ্ত থাকায় স্থির হলো এবার বেড়িয়ে পড়বো। কোথায় যাওয়া যায় তাই নিয়ে ভাবনা চিন্তা হলো। কুম্ভকর্ণ’র ইচ্ছে মালোয়েশিয়া, নেপাল, ব্যাঙ্কক। আর আমার ইচ্ছে ভারত। হোকনা আগে যতবারই দেখা। তখন কর্তার ইচ্ছায় কর্ম করেছি। এবার ঘুরবো আমার ইচ্ছায়। বিধাতার সাথে কুম্ভকর্ণের মুখেও মুচকি হাসি ফুটে উঠেছিলো বোধহয়। ঠিক হলো আমরা কলকাতা,দিল্লী, বোম্বে, আজমীর, গোয়া ঘুরতে যাবো।
কোরবানী ঈদের দুই দিন আগে ১৪ রওনা হলাম। ঢাকা থেকে বেনাপোল। রাত দশটার বাস ছাড়লো রাত ১টায়। গাবতলীর পশুর হাট পার হলো রাত সাড়ে তিনটায়। ভোর ছয়টায় ফেরিতে আমার ঘুম ভাংলো। সকাল সাতটা সাড়ে সাতটায় মাগুরায় একটি হোটেলে নাস্তার বিরতি। পরটা, ডিম ভাজি দিয়ে নাস্তা সেরে আবার ছুটে চলা। দুপুরে বেনাপোল পৌছে কাষ্টমস, ইমিগ্রেশন শেষ করে কলকাতায় পৌছোলাম বিকাল ৫টায়। ক্লান্তিতে শরীর ভেঙ্গে চুর চুর। দুপুরে এক হোটেলে যাত্রা বিরতি হলেও বাস থেকে নামিনি বা কিছু খাইও নি। পেটে ছুঁচোর কেত্তন। তাড়াতাড়ি হাতমুখ ধুয়ে হোটেলের সামনের দাওয়াত হোটেলে হালকা কিছু নাস্তা করে আশেপাশে অসংখ্য মানিচেঞ্জার অফিস আছে যেগুলো প্লেন, ট্রেন, বাসেরও টিকিট বুকিং দেয়, সেগুলোতে ঢু মেরে দিল্লীগামী রাজধানী এক্সপ্রেসের টিকিট বুকিং দেয়া হলো। যদিও ওরা জনপ্রতি টিকিটে ৩০০ রুপি বেশী রাখলো। কিন্তু কিছু করার নেই। কারন পরদিন ঈদের ছুটি। তারপর দিনও বেশীর ভাগ দোকান পাট বন্ধ থাকবে। দুপুরে অফিস খুলে ওরা আমাদের টিকিট দিবে বল্লো। ডলারের রেট পছন্দ না হওয়ায় ঐ অফিসে আমাকে বসিয়ে “এখুনি আসছি” বলে ঘন্টাখানেকের জন্য কুম্ভকর্ণ হাওয়া হয়ে গেলেন। ঢোল হয়ে যাওয়া পা নিয়ে আমি বসে থাকলাম। একবার ইচ্ছে হলো রাস্তা পেরিয়ে হোটেলের রুমে চলে যাই। অনেক কিছু ভেবে নিজেকে রোধ করলাম। আমাদের যাত্রায় সর্ত্বই ছিলো এটা। বিশ্রাম নিয়ে নিয়ে যতটুকু পারা যায় ঘুরবো। আর মোটেই ঝগড়া-ঝাটি, মাথা গরম করবোনা। বাচ্চাদের অনুরোধ মনে পড়ে গেলো। আমার ইচ্ছে ছিলো আগে জোড়াসাঁকো ও শান্তিনিকেতন যাবার। কিন্তু কুম্ভকর্ণের যুক্তি “ কলকাতাতেই যদি তুমি কাহিল হয়ে যাও তবে দুরের জার্নি কি ভাবে করবে”? যুক্তি অকাট্য। তাই মেনে নিতেই হলো। ১৮ তারিখ বিকেল ৫টায় রাজধানীর টিকিট হলো। ১৬ তারিখ ঈদ। কুম্ভকর্ণ পাশের মসজিদে ঈদের জামাত পড়তে গেলো। গত বছর কোরবানীর ঈদও নিজ বাড়ীতেকরতে পারিনি। ছোট বোন হজ্বে যাওয়াতে আব্বার সাথে ঈদ করেছি। এবার কলকাতায়। দেশে ফোন করে খবর নিলাম। মেয়ের উপর কোরবানীর দায়িত্ব দিয়ে এসেছি। সেও এবার একা। তার শাশুড়ী ঢাকায় রেডিও থেরাপি নিচ্ছে। দুপুরে প্রিন্স হোটেলে আলু ভর্তা, ডাল ভর্তা, টাকি মাছ ভর্তা, আর চিতল মাছের মুইঠ্যা দিয়ে ঈদের খাবার সারলাম। বিকেলে গড়ের মাঠ ঘুরে এলাম। পরদিন কিছু জরুরী জিনিস কিনতে নিউমার্কেট গেলাম। পথের চারপাশে বাধা গরু, ছাগলের চিৎকার আর প্রচুর পুলিশের গাড়ী, পুলিশ পাহারায় নিউমার্কেটের অনেক আগেই রিক্সা ছেড়ে হেটে গিয়ে দেখি বেশীর ভাগ দোকানই বন্ধ। যে ২/৪টা দোকান খোলা সেখান থেকেই দরকারী জিনিস কিনে নিউমার্কেটের সামনে সাজানো ফলের দোকান থেকে কিছু তাজা আলুবোখারা, ও কিউয়ি কিনে হোটেলে ফিরে এলাম। ১৮ই অক্টোবর বিকেল ৫টায় ট্রেন। হোটেলের একটি বয়কে সঙ্গে নিয়ে বেলা সাড়ে
তিনটায় হাওড়া ষ্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা। বয়টি আমাদের অনেক কাজ করে দিয়েছিলো। মোবাইলের সিম কার্ড কিনে দেওয়া থেকে শুরু করে ট্রেনে উঠে মালপত্র চেন দিয়ে বেধে তালা মারা পর্যন্ত। যাই হোক! হাওড়ায় পৌছে মনে হলো জন-সমুদ্রে পড়েছি। এনাউন্স হচ্ছে কোন ট্রেন কত নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়াবে, ডিসপ্লে বোর্ডেও দেখাচ্ছে। আমাদের নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মে পৌঁছাতে পৌঁছাতে আমার মনে হলো অনন্তকাল আমি দশমন বোঝা টেনে চলেছি। দম যখন প্রায় মুখের সামনে তখন দেখি ঐ বয়টি একটি ঠান্ডা পানির বোতল আমার সামনে ধরলো। কনকনে ঠান্ডা পানি চোঁ চোঁ করে আধ-বোতল গলায় ঢেলে এদিক ওদিক তাকালাম। বসার যদি কোনো ব্যাবস্থা করতে পারি। নাহ! নেই! অগত্যা কুম্ভকর্ণের শরীরেই ভর দিয়ে দাড়ালাম। ভাগ্যি ভালো। বেশীক্ষন দাঁড়াতে হয়নি ট্রেন এসে গেলে নির্দিষ্ট কুপে নির্দিষ্ট আসনে বসে হাফ ছেড়ে বাঁচলাম দুজনেই। আর কিছুক্ষন আমার ভার বইতে হলে কুম্ভকর্ণের বারোটা বেজে যেতো নির্ঘাত! ;)


ঈদের সকালের নাস্তা! :((


ঈদের দিন হোটেলের জানালা দিয়ে তোলা আতর বিক্রেতার ছবি।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

রাজীব বলেছেন: চলুক

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

সুরঞ্জনা বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ রাজীব।

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

মামুন রশিদ বলেছেন: নাইস পোস্ট আপু । কুম্ভকর্ণ ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা কেমন ?


শুভ কামনা আপু ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মামুন রশিদ।

ডাক্তারের পরামর্শ মত চলছেন।

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: চলুক। খাবার দাবারের গল্পগুলো একটু আলাদা চাই। আমাদের কুম্ভভাই কেমন আছেন? আশা ও দোয়া করছি।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: হা হা হা! ঠিক আছে! খাবার দাবারের গল্প আরেকটু ডিটেলেই নাহয় লখবো।
আস্তে আস্তে সুস্থ্য হয়ে উঠছেন। বাকি আল্লাহ ভরসা।

৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

অনাহূত বলেছেন: ঘুরাঘুরি আরো ছবি চাই আপু।
সুন্দর ভ্রমন পোষ্ট। ভালো লেগেছে। অনেক দিন আগের ভ্রমন, এতো দিন পরে পোস্ট করলেন যে?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: আস্তে আস্তে আরো ছবি দিবো ভাই।
আসার পর পরই এটা ড্রাফট করেছিলাম। কিন্তু কুম্ভকর্ণের হার্ট এট্যাক হওয়াতে সব কিছুই গুলিয়ে গিয়েছিলো।

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

সায়েম মুন বলেছেন: আরও ডিটেইল জানতে চাই। আশা রাখি ভাল আছেন আপু। শুভকামনা রইলো।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ মুন। তাড়াহুড়ো করে ড্রাফটে রাখাটাই দিয়েছি। আগামীতে খেয়াল রাখবো।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

সোজা কথা বলেছেন: ঈদের খাবারের অবস্থা দেখে ঈদের ভ্রমণ কেমন করলেন সেটা জানতে খুউব ইচ্ছে করছে ! চলুক...

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১০

সুরঞ্জনা বলেছেন: ঈদের খাবার যেমনই হোক, ভ্রমন কিন্তু খুব আনন্দদায়কই ছিলো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সোজা কথা।

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

েবনিটগ বলেছেন: very interesting

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১১

সুরঞ্জনা বলেছেন: থেঙ্কস!

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট আপু। ভাল লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।



অ.ট.- সিনিয়র ব্লগারদের কাছে আপনার কথা অনেক শুনেছি। কিন্তু আপনার ব্লগে তেমন আসা হয়নি :!> :!> :!> :#>

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়।
আমি এখন ব্লগে নিয়মিত নই । তাই অনেকের সাথেই জানাশোনা হয়ে ওঠেনি।
শুভ কামনা।

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩

কালীদাস বলেছেন: সেকেন্ড ছবিটা কি কোলকাতার?
অনেকদিন পর আপনার পোস্ট দেখলাম, হে সিনিয়র ব্লগার :P কেমন আছেন? আপনার নাতি-নাতনীদের খবর কি? :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: হ্যা, ওটা কোলকাতার ছবি।
আপনাকেও অনেক দিন পর দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো কালীদাস। আমি আছি ভালো মন্দে মিলে মিশে।
নাতি-নাতনীরা ভালোই আছে।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

সুন্দর পোষ্ট .... চলুক


আশাকরি কুম্ভকর্ণ ভাই এখন ভাল আছে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন।
কুম্ভকর্ণ আস্তে আস্তে সুস্থ্য হয়ে উঠছেন।

১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

অনাহূত বলেছেন:
ভাইয়ের সুস্থতা কামনা করি। খুব দ্রুত সুস্থ্য হয়ে উঠুন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই অনাহুত।

১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

জুন বলেছেন: সুন্দর লেখায় একটা প্লাস দিতে মন চাইছিল, কিন্ত যেই দেখলাম আমার কুম্ভকর্ন ভাইয়ের নামে শুরু করছো সাথে সাথে একটা মাইনাস দিলাম :P
অনেক দিন পর সামুতে তোমার লেখা সত্যি বলতে কি অনেক অনেক ভালোলাগছে সুরঞ্জনা।
+

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১২

সুরঞ্জনা বলেছেন: আহা! আমার এতো আদরের ডাক কি ভাবে বাদ দেই বলো?
পোস্ট পড়ার জন্য ও তোমার সু-পরামর্শের জন্য এক বস্তা ধইন্যা পাতা! ভালো থেকো জুন।

১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৮

নীরব 009 বলেছেন: আপু ধীরে ধীরে বাঁকি ঘটনাগুলো লিখে ফেলেন।

একটা প্রশ্ন ছিল, ঈদের আগে আগে কেন ঘুরতে গেলেন? ঈদে আপনি সিলেটে থাকলে আপনার বাড়িতে যেতাম :( ;) :-*

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: কোরবানী ঈদের ঝক্কি ঝামেলা এড়াতেই ঈদের আগে যাওয়া।

ঈদ ছাড়া যেন আসা যায়না? কতবার বলেছি আসার কথা! X((

১৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ভাল লাগল আপু , পরের পর্বের অপেক্ষায়

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ অদ্বিতীয়া আমি।
পরের পর্ব তৈরী আছে।

১৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

নীল-দর্পণ বলেছেন: :)
কবে আসবে পরের পর্ব

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ নীলু।
কাল/পরশু ইনশাল্লাহ পরের পর্ব দিয়ে দিবো।

১৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ভালা লাগলো আপনার ভ্রমন পোস্টটি।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ আমি ময়ুরাক্ষী!
আপনার নিকটি ভারী সুন্দর!

১৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল লেগছে :)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ বোন মনিরা সুলতানা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.