নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ মানুষের জন্য...

. আমার নাইবা হলো পারে যাওয়া...

সুরঞ্জনা

আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।

সুরঞ্জনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিজামুদ্দিন টু হুমায়ুন টুম্ব!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

সকালে দিল্লীর বিখ্যাত আটার পুরি ও হালুয়া দিয়ে নাস্তা সেরে বেরিয়ে পড়লাম। প্রথমে গেলাম বিখ্যাত আউলিয়া নিজামুদ্দিনের মাজারে।







সেখানে যাওয়ার প্রধান আকর্ষন ছিলো সম্রাট শাহজাহানের বিদুষি কন্যা জাহানারার কবরটি আবার দেখার। শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের শাহজাদা দারাশুকো উপন্যাসটি পড়ার পরে এই পাদশাজাদীর সাদামাটা কবরটি আবার দেখার ইচ্ছে ছিলো। নিজামুদ্দিনে ঢোকার মুখেই অসংখ্য রেস্টুরেন্ট ও ফুলের দোকান। লাল, গোলাপি গোলাপের মালা, চাঁদোয়া, টুকরি ভরা ফুলের পাপড়ি নিয়ে সাজিয়ে বসে আছে। আমরা কোনো ফুল বা গিলাফ কিনলাম না। চারপাশে দোকানীদের হাকডাকে সিলেটের শাহজালাল সাহেবের দরগাহের কথা মনে পড়ে গেলো।







এর পর গেলাম শাহজাদী জাহানারার কবরের কাছে। সাদামাটা কবর। কবরের উপর কোনো শ্বেত পাথরের বাধাই নেই। কবরের মাথার কাছে শাহজাদীর নিজের রচিত ফার্সি বায়াত এপিটাফ হিসেবে আছে। আমি ফার্সি জানিনা, তবে এর বঙ্গানুবাদ কোথায় যেন পড়েছিলাম।







“গরীব গোরে দীপ জ্বেলোনা

ফুল দিওনা কেউ ভুলে

শ্যামা পোকার না পোড়ে পাখ

দাগা না পায় বুলবুলে”

কিন্তু গিয়ে দেখলাম কেউ এখন আর পাদশাজাদীর হুকুম মানেনা। একদিন যার হুকুমে দিল্লী কেঁপে উঠতো, মরনের পর তার শেষ আর্তিতেও কারো মন গলেনা। কেউ মনের ভুলে তাঁর সমাধীর উপর একটি লাল গিলাফ বিছিয়ে দিয়ে সবুজ ঘাসগুলোকে ঢেকে দিয়েছে। দিয়েছে কিছু গোলাপও। দুপাশে মির্জা গালিব ও আমির খসরুর সমাধি বলে জানালো গাইড। কে জানে কতটুকু সত্য! আশে পাশে ছিন্নমুল কিছু মহিলা তোবড়ানো হাড়িকুড়ি, পোটলা পুটলি নিয়ে শুয়ে বসে আছে। প্রচুর বাঙ্গালী ফকিরের দেখাও পেলাম সেখানে।











নিজামুদ্দীন থেকে বের হয়ে বেশ কিছুদুর হেটে গেলে হুমায়ুনের সমাধি। প্রধান গেট পার হয়ে হাটতে হাটতেই জান শেষ! একটু হাটি আর বাহাত্তুরে বুড়ির মত কোমর ধরে সোজা হয়ে কিছুক্ষন দাড়াই। সবুজ ঘাসের উপর কাঠবেড়ালির ছুটোছুটি, সত্যি চমৎকার!







প্রধান ফটক পেরুতেই দম শেষ, আর আমার বোতলের পানিও শেষ। এক বিদেশী মাঝ-বয়সি মহিলাকে দেখলাম আমার চাইতেও দ্বিগুন ফোলা পা নিয়ে লাঠি ভর দিয়ে হাটছেন। ইস! একটি লাঠির অভাব খুব অনুভব করলাম সে মুহুর্তে।















চারিদিকে সবুজের সমারোহ। বড় বড় গাছ, সবুজ ঘাস। ইচ্ছে করছিলো ক্লান্ত শরীরটাকে ঐ গাছের ছায়ায় সবুজ ঘাসে ঢেলে দিতে। কিন্তু কুম্ভকর্ণের কারনে তা আর সম্ভব হলোনা। আমায় প্রায় টানতে টানতে সে এগুতে লাগলো। :((







স্কুলের একদল ছাত্র-ছাত্রী এসেছিলো। ওদের সবার হাতেই পানির বোতল, ফ্লাক্স দেখে আমার গলা আরো শুখিয়ে গেলো। কুম্ভকর্ণ ওদের কাছে গিয়ে পানি চাইতেই ওরা একটি ভরা বোতল দিয়ে দিলো। আমি আলগোছে গলায় পানি ঢেলে বোতলটা ওদের ফেরত দিলাম। যদিও ওরা নিতে চাইছিলোনা। মূল সমাধী ভবনের কাছে গিয়ে মাথায় হাত। হোটেলের চাইতেও খাড়া সিঁড়ি। আমার পক্ষে কোনো মতেই উপরে ওঠা সম্ভব নয়। মুখ ভোঁতা করে বসে থাকলাম। কুম্ভকর্ণকে বললাম, তুমি দেখে এসো, আর পারলে মোবাইলে ছবিতুলে এনো। ঐ স্কুলের বাচ্ছাগুলো কলকলিয়ে নেমে আসছিলো। আমার থোম্বা মুখে বসে থাকতে দেখে আগের মেয়েটি একটি পানির বোতল আমার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বল্লো, “ আন্টিজি, ইয়ে আপ রাখ লিজিয়ে। বোতলটা হাতে নিয়ে মন-প্রান খুলে মেয়েটিকে দোয়া করলাম।







লাল বেলে পাথরে অপুর্ব সুন্দর নকশা করা ছোট তাজমহলের মত

সৌধ-ভবনটি। এটা হুমায়ুন পত্নী হামিদা বানু তৈরী শুরু করেন। পরে তার ভাগ্নী বেগা বেগম এটি শেষ করেন। অনেকেই বেগা বেগমকে উনার পত্নী বলে ভুল করেন। সম্রাট সাহজাহান এটার আদলেই তাজমহল বানান। হামিদা বানু, শাহজাহান পুত্র দারা, সুজার কবরও এখানে।

কুম্ভকর্ণ লঙ্কা বিজয়ের হাসি মুখে এটে হাজির হলে আমরা ফেরার পথ ধরলাম।













মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

জনাব মাহাবুব বলেছেন: সুন্দর গোছানো লেখা।

ছবিগুলো অসাধারণ সুন্দর। ছবিগুলো কি আপনি তুলেছেন?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব মাহাবুব।

জী, ছবিগুলো আমার ভাঙ্গাচোরা ক্যামেরা আর ততধিক ভাঙ্গাচোরা মোবাইলে আমি নিজেই তুলেছি।

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বাহ ! :)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন।

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

েবনিটগ বলেছেন: nice

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ বেনিটগ।

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপু!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ অভি।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

জুন বলেছেন: আহ সুরঞ্জনা এবার খুব ভালোলাগলো কারন একটু বিস্তৃত বর্ননা দিয়েছো আজমীঢ় আর দিল্লীর। হুমায়ুন এর সমাধি সৌধ আমার অনেক ভালোলেগেছিল। কি সুন্দর নিরিবিলি প্রশান্তিময় । কোন হৈ চৈ নেই। কাঠবেড়ালীদের গাছ বেয়ে ঊঠানামা দেখতে দেখতে ক্লান্ত হইনি ।
আজমীঢ় তো তেমনি জমজমাট।
ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে ।
লিখো, সাথে আছি ।
+

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম, ঘুম ঘুম চোখে নিশ্চয়ই পোস্ট পড়েছো তাই আজমীর বলছো। নিজামুদ্দিন কি আজমীরে?
হুমায়ুন এর সমাধি প্রাঙ্গনের পরিবেশ আসলেই খুব প্রশান্তিময়। যদি না এত্তোটা হাঁটতে হয়।

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী ভালো লাগল আপু। আমি শুনেছিলাম নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মাজারে নাকি অনেক বাংলাদেশী ফকিররা যায়। অতি ভালো ইনকাম।

বাই দা ওয়ে, দিল্লীতে করিমস এর কাবাব খেয়েছিলেন। কাবাব টাবাব কিছু খান নি?? তাহলে জলদি সেটার ছবি সহ পোষ্ট দেন :D :D

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক-ভালোবাসা। হ্যা, ওখানে অনেক বাংলাদেশী ফকির দেখেছি। এক নাছোর বান্দা মহিলাকে আমি যখন বললাম, আমার কাছে বাংলাদেশী টাকা আছে তখন ঐ মহিলা নোয়াখালির ভাষায় বল্লো সেও বাংলাদেশী দেশে ফিরে যাবার জন্য টাকা দরকার।

উপরে যে ফুলওয়ালা ভাই সাহেবের ছবি দেখছেন উনিও চট্টগ্রামের কুতুব আলী। নিজেকে বিহারী পরিচয় দিয়ে কাজ করছেন।

করিমস এ খেয়েছি। আগামীতে জানাবো সে কথা! :)

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: পাদশাজাদী!!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ রিয়াদ হাকিম।

স্যরি! ওটা পাদশাহজাদী হবে।

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর পোস্ট।

পোস্টে ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।

ছবিগুলোও সুন্দর।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

অশেষ ধন্যবাদ মোঃ আনারুল ইসলাম।

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

সোহানী বলেছেন: দারুন আপনার ভ্রমন কাহিনী.................

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানী।

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ সুমন কর।

১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ভ্রমন কাহিনী ইতিহাস। ঐতিহ্যের অনেক কিছুই জানা গেল।

লাল বেলে পাথরে অপুর্ব সুন্দর নকশা করা ছোট তাজমহলের মত
সৌধ-ভবনটির আদলে তাজমহল।বাহ নতুন তথ্য জানা গেল।


ভাল লেগেছে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

সুরঞ্জনা বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার।

১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

মামুন রশিদ বলেছেন: ব্লগ-ডে আড্ডায় আপনার মুখে জাহানারার গল্প তন্ময় হয়ে শুনেছিলাম । জাহানারার সাদামাটা কবরের এপিটাফ খুব ভালো লেগেছে ।

চমৎকার ভ্রমন পোস্টে ভালোলাগা জানবেন আপু ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন রশিদ।
কবরের চারিদিকে এতো নোংরা, কতৃপক্ষএর অবহেলাই এটাতে প্রমানিত হয়। তারা শুধু মাজারে আগত মানুষের পকেট খালি করার তালে আছে। কুম্ভকর্ণকে কোনো মতে কাবু করতে না পেরে শেষে বলে " মাজার দর্শনের নজরানা দিয়ে যান"।
আর একটু হলেই ওখানে হাতাহাতি হয়ে যেতো। আমি টেনেহিচঁড়ে কুম্ভকর্ণকে সরিয়ে আনি। তাই রক্ষে! ;)

১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর। অনেক কিছু দেখাচ্ছেন। পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম। :)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মুন।

১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

নীল ভোমরা বলেছেন:
বানানের দিকে আরও একটু নজর দিলে...... চমৎকার পোস্ট!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নীল ভোমরা।

বানান বিভ্রাট আমার নিত্য সঙ্গি। তাই ধরিয়ে দিলে খুশী হবো।

১৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

জুন বলেছেন: হযরত নিজামুদ্দীন লিখতে গিয়ে তোমার আর ভাইয়ার আনা সাগরের ছবিটার কথা মনে পড়ছিল। তাই এই অবস্থা :#>
কিন্ত নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মাজারে কিন্ত আমাদের মেয়েদের ঢুকতে দেয়নি। তুমি তো দেখছি ছবি তুলে এনেছো তাই এই কনফিউশন সুরঞ্জনা। গোস্তাখী মাফ কিজিয়ে জনাবা :!>

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: হা হা হা! আমাকেও তো ঢুকতে দেয়নি। আমি দরজার সামনে দাঁড়িয়ে মোবাইলে ছবিটা তুলেছি।

আরে ইয়ার তুম তো লেডী বতুতা হো! তুমছে ইয়ে সব চালতা হ্যায়! মাফ কি বাত মাত কারো ইয়ার! :) :P

১৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০০

নীল-দর্পণ বলেছেন: :) :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

সুরঞ্জনা বলেছেন: হাসু কিনু নীলুমনি???

১৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১

আরজু পনি বলেছেন:

ভালো লাগলো বেশ ।

আর আরো ভালো লাগলো আপনাদের দু'জনের কথা আবারো এখানে পড়ে ।

অনেক ভালো থাকুন আপনারা, শুভকামনা রইল ।।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

সুরঞ্জনা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আরজুপনি।
তুমি আমার পোস্ট পড়েছো, খুব খুশী হলাম।

শুভ কামনা সতত!

১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৭

মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: আমার মত নাদান লাড্ডু গোপালের পক্ষ থেকে একরাশ ভালো লাগা রেখে গেলাম।
ভালো থাকবেন সবসময়।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ মোহাম্মদ আলমগীর খান।
লাড্ডু গোপালের ভালো লাগায় লেডী মোগাম্বো খুশ হুয়ি। ;)

১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০

শায়মা বলেছেন: “গরীব গোরে দীপ জ্বেলোনা
ফুল দিওনা কেউ ভুলে
শ্যামা পোকার না পোড়ে পাখ
দাগা না পায় বুলবুলে”


আমার মায়ের প্রিয় শের.......

অবাক হলাম আপু...

একদিন তুমি লিখেছিলে কোথা চাঁদ ও আমার গানটার কথা...সেই গানটাও মাকে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গাইতে শুনেছি আজ আবার যে শেরটা বললে সেটা আমি কখনও কোনো বই এ পড়িনি মায়ের মুখেই শুনেছি।


তাই তো তুমি আমার এত প্রিয়!!!!!!!!!!!!!!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: শামা বুলবুল এই শেরটি সম্রাজ্ঞী নুরজাহান তার নিজের কবরের জন্য নজেই লিখেছিলেন। কিন্তু ইতিহাস বিকৃত হয়ে মানুষ এটাকে জাহানারার বলে প্রচার করছে।

হুম, তোমার মায়ের ছায়া হয়ে আপুনি লুকিয়ে থাকি যে! :P

২০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক ভাল লেগেছে বিনে পয়সায় ছোটখাটো একটা ট্যুর দিয়ে আসলাম দেখে :D

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ নীলু।

২১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫০

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: পোস্টে অনেক ভাললাগা থাকল আপু। পাদশাহজাদী জাহানারার এপিটাফের এই এপিটাফের কথাগুলোই বলেছিলেন সেদিন, তাই না??


“গরীব গোরে দীপ জ্বেলোনা
ফুল দিওনা কেউ ভুলে
শ্যামা পোকার না পোড়ে পাখ
দাগা না পায় বুলবুলে”



শুভেচ্ছা।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

সুরঞ্জনা বলেছেন: হ্যা, সেদিনের আড্ডায় এই গল্পই করেছিলাম।

শুভেচ্ছা।

২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪

শ।মসীর বলেছেন: দেখলাম :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ শ।মসীর।

২৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

লেখোয়াড় বলেছেন:
জানলাম, দেখলাম, শিখলাম।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ লেখোয়াড়।

২৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: “গরীব গোরে দীপ জ্বেলোনা
ফুল দিওনা কেউ ভুলে
শ্যামা পোকার না পোড়ে পাখ
দাগা না পায় বুলবুলে”

পোস্টে ভাল লাগা ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা অদ্বিতীয়া আমি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.