![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।
দুরন্ত এক্সপ্রেসে সকাল ৬টায় আজমির রওনা হলাম। অতো সকালে আমাদের ডেকে দেয়া, স্টেশনে নিয়ে ট্রেনে তুলে দেয়া সব দায়িত্ব পালন করলো হোটেলেরল বয় সেলিম। ভিষন ভালো ছেলে। বিহারে বাড়ী। আমাকে সর্বক্ষন আম্মা আম্মা করে সযতনে দেখভাল করেছে। নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেন ছাড়লো। ছিমছাম পরিস্কার ট্রেন। সকাল ৭টায় নাস্তা দিলো। ব্রেড, মাখন, ২টা ডিম সেদ্ধ, সবজি সেদ্ধ, জাফরানি দুধ, চা।
তখন সূর্য্যি মামা আড়মোরা ভেঙ্গে উঠছেন।
দিল্লী থেকে আজমির যেতে ট্রেনে সময় লাগে ৬ ঘন্টা। আস্তে আস্তে চারপাশের প্রকৃতি বদলে যেতে থাকলো। উষর, রুক্ষ প্রান্তর, চাষের জমি, বাবলার সারি। বাবলা গাছে ঝুলতে অসংখ্য বাবুই পাখীর বাসা। ট্রেনের গতির সাথে পাল্লা দিয়ে সে দৃশ্য ধরে রাখতে পারলাম না।
রাজস্থানের রুক্ষ প্রকৃতির মাঝেও অন্য রকম সৌ্নর্য্য আছে। চষা মাঠ অপেক্ষায় আছে ভুট্টো, জোয়ার, বজরা বুণনের অপেক্ষায়।
ভারতের অন্যতম প্রদেশ রাজস্থান। ছোট বড় অসংখ্য পাথুরে শক্ত পাহাড়ের গিরিখাদে ভরা দুর্ভেদ্য প্রাচীর আরাবল্লী পর্বতশ্রেনী প্রায় ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ স্থান জুড়ে পশ্চিম ভারতের উপর দিয়ে উত্তর-পূর্ব থেকে দক্ষিন-পশ্চিম পর্যন্ত হরিয়ানা, রাজস্থান ও গুজরাট রাষ্ট্রের মধ্য দিয়ে প্রবাহমান।
দুপুর ১২টার দিকে আমরা আজমির পৌছে গেলাম। আমরা হযরত খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মাজারের কাছাকাছি একটি হোটেলে উঠলাম। ভাগ্যি ভালো লিফট আছে। হোটেলের রুমও অনেক বড়, এসি, গরম পানির ব্যাবস্থাও আছে। দাম সে তুলনায় অনেক কমই মনে হলো। হোটেলের বারান্দা থেকে আজমিরের কিছু দৃশ্য!
দুপুরে গোসল করে খাওয়া দাওয়া করে বিশ্রাম নিলাম। এখানে মাছ দুর্লভ। কারন পানির অভাব। নিরামিশ আর মাংসই বেশী চলে। আর নিরামিশে পনির থাকবেই। খাবারে প্রচুর তেল, মশলা।
যাই হোক! খেয়ে দেয়ে বিশ্রাম নিয়ে মাগরিবের আগে দরগা শরিফে গেলাম।
দরগার প্রধান ফটক।
সেখানে গিয়ে কুম্ভকর্ন ব্যাস্ত হয়ে তার পরিচিত খাদেম শরিফুদ্দিন চিশতি সাহেবের সাথে দেখা করার জন্য। উনার অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা গেলো উনি গ্রামের বাড়ীতে গিয়েছেন। আমি যতই তাগাদা দেই " চলো জিয়ারত শেষ করে নেই"।
কিন্তু কে শোনে কার কথা। কাছেই উনার বাড়ীতে গিয়ে উনার স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলাম। এর মধ্যে অবশ্য উনার কাছে ফোন গিয়েছে। উনি ফিরে আসার জন্য রওনাও দিয়েছেন। উনার বাড়ীতে আমরা একবার থেকেছিলাম। এখন ঘর ভেঙ্গে বড় ও আধুনিক ভাবে সাজানোর কাজ চলছে। উনার শোবার ঘর থেকে খাজা বাবার ঝলমলে মাজারের সবটুকুই দেখা যায়। শেষ পর্যন্ত খাদেম সাহেব এলে পরে উনি সঙ্গে মানুষ দিয়ে দিলেন। আমরা আগেই বলে নিলাম, আমরা ফুল, চাদর চড়াবোনা, সিজদাও করবোনা। ঝামেলা ছাড়াই মাজার জিয়ারত করলাম।
দুইটি বিশাল আকারের ডেগ আছে যাতে দুই বেলা রান্না করে বিলানো হয়। বড় ডেগে তখন রান্না চলছিলো।
সিড়ি ভেঙ্গে ছোট ডেগের সামনে গিয়ে দেখি সেটাতে চাল, ডাল, আটার বস্তা ও টাকার ছড়াছড়ি। রাতে এগুলো সরিয়ে এটাতে সকালে রান্না চড়বে।
মাজারের ভেতরে গেটের সামনে অসংখ্য ফুল আর চাদরের দোকান। মানুষজন এখান থেকে ফুলের টুকরি ও চাদর কিনে মাজারে চড়িয়ে দেয়। সেই চাদর আবার সেই দোকানেই বিক্রি হয়। হায়রে ধর্ম, মাজার নিয়ে ব্যাবসা!
মাজার থেকে বের হয়ে একটি হোটেলে নান আর কাবাব খেয়ে হোটেলে ফিরে ঘুম দিলাম। কাল যাবো আনা সাগর দেখতে। যেটার জন্য আমি আজমির এসেছি। তারপর দিন যাবো জয়পুর।
*** যে মোবাইলে মাজারের ছবি তুলেছিলাম সেটা পরে ইন্ডিয়াতেই চুরি হওয়াতে মাজারের ছবিগুলো গুগল থেকে নিয়েছি।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ লেখোয়াড়।
পড়ার জন্য ও প্লাসের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা!
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
শ।মসীর বলেছেন: দেখলাম আর পড়লাম..............
মাজার ব্যবসাটা এখন মনে হয় শিল্পের পর্যায়ে চলে গেছে ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২১
সুরঞ্জনা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ শ।মসীর।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
আরজু পনি বলেছেন:
ছবিগুলো গুগল থেকে নিলেও দারুণ হয়েছে ছবির সাজানো আর বর্ণনা মিলে ...
আপনাদের জন্যে অনেক শুভকামনা রইল আপা ।।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: মাজারের ভিতরে ছবি তোলা খুব কঠিন ভীড়ের কারনে। আমরা খাদিমের কারনে কাছ থেকেই ছবি তুলেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের মোবাইলটা চুরি হয়ে গেলো।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আরজুপনি।
শুভ কামনা সতত!
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫
শায়মা বলেছেন: আপু তুমি রাজস্থানের জুয়েলারী পাওনি???????
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: পাবোনা কেনো? কি সুন্দর সুন্দর কুন্দনের সেট ছিলো!
কিন্তু তুমি তো আমায় জানোই তো আপুটা! ওসব আমায় মোটেই আকর্ষন করেনা। আমি হাজার অনুরোধেও একটি শাড়ীও কিনিনি।
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
অন্তরন্তর বলেছেন:
ছবি ব্লগে আজমির ঘুরে এলাম যার সকল
কৃতিত্ব আপনার। অনেক ভাল লাগল আপু।
মোবাইল ছুরি হয়েছে শুনে খারাপ লাগল।
শুভ কামনা সতত।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: মোবাইলের ছবির শোক এখনো কাটিয়ে উঠতে পারিনি।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ অন্তরন্তর।
শুভেচ্ছা নিরন্তর!
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
সকাল রয় বলেছেন:
কতপথ ঘুড়েএলাম ছবিতে
অনেক অনেক ভালো লাগা
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ সকাল।
৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: অল্প কথায় রাজস্থানের প্রকৃতির বর্ণনাটা অসাধারণ লেগেছে ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন রশিদ।
৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
আলোর পরী বলেছেন: বেশ ভাল লিখেছেন বর্ণনা , আপনার সাথে একবার আমরাও ঘুরে এলাম
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমাকে সংগ দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আলোর পরী।
সেই সাথে ব্লগে স্বাগতম!
৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: ব্রেড মাখন ডিম সেদ্ধ সবজি সেদ্ধ জাফরানি দুধ চা।
ইন্ডিয়ায় গেলে শুধু খাওয়াদাওয়ার জন্য দিল্লি বিখ্যাত।
শুধু গুছিয়ে লিখতে পারিনা বলেই লিখিনা আমার দিল্লি ভ্রমণ।
আপনার এই গুছিয়ে লেখাকে হিংসাই।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার মতো কাঠ বাঙ্গালের কাছে খাবার জন্য কলকাতা বেষ্ট!
হোকনা একটু অগোছালো, তাতে কি হয়েছে? লিখে ফেলুন তাড়াতাড়ি! হিংসা করা স্বাস্থ্যের জন্য হানীকর!
১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সামির সাকির বলেছেন: ভালো লাগলো
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সামির সাকির!
১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সামির সাকির বলেছেন: http://www.bdreports24.com is the first 24/7 bilingual news provider on Development and Economy Update of Bangladesh in any medium opened its content free to public.
১২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার লাগল আপনার আজমীর ভ্রমণ পর্ব। সাথে আছি। চলুক।
সবখানেই মাজার ব্যবসা রমরমা
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: সাথে থাকার দরুনই তো লেখায় উৎসাহ পাচ্ছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়।
১৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুন বলেছেন: তোমার সাথে আবার আজমীঢ় ভ্রমন করে আসলাম সুরঞ্জনা । ওখানেই তুমি অসম্ভব মজার গরুর মাংস খেতে পারবে ।
আসলেই মাজার নিয়ে যে ব্যবসা চলছে তা বলার মত নয়।
দুরন্ত এক্সপ্রেসের নোংরা বগির কথা মনে হলো যেটায় চড়ে আমরা পুরী থেকে কলকাতা এসেছিলাম।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: মজার গরুর গোস্ত আর জিলাপি। এবার অনেক খুঁজেও সেই ছোট্ট, পিচ্চি ঘিয়ে ভাজা জিলাপি পেলাম না।
ভাগ্যি খাদিমের মানুষ আমাদের সাথে ছিলো। নাহলে সাধারন মানুষের দুর্ভোগের কথা অনেক শুনেছি।
আমাদের কপালে ঝকঝকে তকতকে দুরন্ত পড়েছিলো।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য এক ট্রেন ভর্তী ধইন্যা পাতা পাঠায়ে দিলাম। গুল্লি বানায়ে আচার দিও।
১৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০
লিখেছেন বলেছেন: fantastic description written by a witty traveller
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই লিখেছেন।
১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৬
ভষ্ম মানব বলেছেন: রাজস্থান শুধু ভারতের অন্যতম প্রদেশ ই নয় আয়তনে ও সবচেয়ে বড়।যাওয়ার ইচ্ছা আছে কোনদিন। পিংক সিটি দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: পিঙ্ক সিটি আসলেই অপূর্ব! চারিদিকে সব গোলাপি রঙের ঘরবাড়ী। দ্বিতীয় প্রিন্স অফ ওয়েলেসের আগমন উপলক্ষে জয়পুরের মহারাজা সেখানকার বাড়ী ঘর সব গোলাপি রঙ্গে সাজিয়েছিলেন। তখন থেকেই সেটাকে পিঙ্ক সিটি বলা হয়।
১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৪২
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: ধর্ম যার যার উৎসব সবার!!!এই মতবাদের প্রবক্তারা আজ কোথায়?আসুন সবাই পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করি।
সবচেয়ে সেরা খুশীর দিন ।মাত্র ১ দিন বাকি।
Click This Link
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ফেরারী এই মনটা আমার।
১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৮
সাংবাদিক তারেক বলেছেন: খুব ভাল লাগেলা। খাদেম ছাড়া কি মাজার জিয়ারতে কোন প্রবেলম হয়?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সাংবাদিক তারেক।
খাদেমের লোকজনেরাই বেশী জ্বালাতন করে। চাদর চড়াতে হবে, ফুল দিতে হবে, এতো টাকা নজরানা দিতে হবে, মাজারের কাছে গেলেও নজরানা দিতে হবে আরো কত কি। আমাদের অনেক পুরনো পরিচিত খাদেম, ওখানে মামা বললেই সবাই চেনে, উনার সাথে ভালো পরিচয় থাকায় আমরা কোনো নজরানা বা ঝামেলা ছাড়াই সব করেছি।
১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
সামাইশি বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। সিজদা করেন নাই শুনে ভালো লাগলো।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: সিজদা, ফুল, চাদর চড়ানো, বেদয়াত কিছুই করিনি।
ধন্যবাদ সামাইশি।
১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
জুন বলেছেন: ওহ আরেকটি ইম্পর্টেন্ট উপকরণ বাদ পড়েছে ধনে পাতার আচারের
তা হলো দুই গুল্লি তেতুল
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: কবে পাচ্ছি আচারের বোয়াম?
২০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
ইখতামিন বলেছেন:
আমরাও ঘুরে এলাম
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ইখতামিন।
২১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন আপু, আপনার সাথে ঘুরে আসলাম!!!!!! বর্ননা দারুন হয়েছে। মাজার ব্যবসা দারুন ব্যবসা! এটা আগেও দেখেছি!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ কাল্পনিক- ভালোবাসা।
মাজার ব্যাবসা ভারত বাংলাদেশ দু জায়গাতেই জমজমাট!
২২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
আমি ইহতিব বলেছেন: দারুন লাগলো আজমির ভ্রমণ। ছবি ও বর্নণা দুটোই প্রাঞ্জল।
আমার জামাই অনেকদিন থেকে ইন্ডিয়া যেতে চাইছে, সময় ও সুযোগে মিলছেনা।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ আমি ইহতিব।
সময় সুযোগ পেলেই ঘুরে আসুন।
২৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। হোটেল বয় সেলিম ভাল সেবা যত্ন করেছে।
ভাল লেগেছে ।
আযমীর শরীফ যাওয়া কী মানত ছিল নাকী।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪০
সুরঞ্জনা বলেছেন: সত্যি ছেলেটির আন্তরিক ভালোবাসা কখনোই ভুলতে পারবোনা।
না, ভাইয়া। মানত করিনি।
২৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য !
মনে হয় মাত্রি ঘুরে আসলাম !
ঐ জায়গায় ধর্মকে কেন্দ্র করে কি পরিমাণ ব্যাবসা হয় তার কিছুটা ধারণা আপনার পোষ্টে পাওয়া গেছে !
খুব ভালো করেছেন শুধু জিয়ারত করে !
শুভকামনা আপু !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ অভি।
মানুষ যে মাজারের নামে কি পরিমান অন্ধ তা ওখানে গেলে ভালো উপলব্ধি করা যায়। সব ধর্মের মানুষ মাটিতে পড়ে সিজদা করছে। মাথা কুটছে। হায়রে! এমন সিজদা ও মাথা যদি আল্লাহ পাকের জন্য করতো।
২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২
বেলা শেষে বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন পোষ্ট। আমি যে কবে যাব
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনার ইচ্ছা ও আল্লাহের ইচ্ছা যখন এক সাথে মিলে যাবে তখন ইন শা আল্লাহ যাবেন।
২৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
বেলা শেষে বলেছেন: were you on Pilgar-Haj too.?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইচ্ছে আছে। আল্লাহের রহমত ও হুকুম হলে ইন শা আল্লাহ হবে।
২৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৯
আরমিন বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো আপু !
আমি জয়পুর গিয়েছি, কিন্তু আজমীর যাওয়া হয়নি, ডেকের ছবি গুলো দেখে খুব মজা পেলাম, কিভাবে রান্না করে, খাবার তোলে, কিভাবে আবার পরিস্কার করে সবকিছু !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: বিশাল তামার ডাব্বু হাতা দিয়ে তুলে বালতিতে নিয়ে পরিস্কার করে। কিন্তু পরিস্কার করে কি করে? চিন্তার কথা!
২৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৬
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আনা সাগরের পোস্ট নাই দেখি।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আগামীতে দিবো জুলিদা!
২৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: কনকনে ঠান্ডার মধ্যে ঘুরতেই ভাল লাগলো।
কোন সেলেব্রেটির দেখা পাননি?
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমরা গিয়েছিলাম অক্টোবরে। তেমন গরম ছিলোনা।
নাহলে দিল্লীর গরম আর ঠান্ডা দুটোই বাঙ্গালীর জন্য সহনীয় নয়।
সেলেব্রেটি দেখলেও কি চিনতাম? টিভি, সিনেমা তেমন দেখিনা তো!
৩০| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৩
বড় বিলাই বলেছেন: স্মৃতি হাতড়ে এলাম আরেকবার।
৩০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক দিন পর তোমার উপস্থিতি খুব ভালো লাগলো বড় বিলাই।
৩১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যাই নাই, যামু, ভালো লাগা অনেক
৩০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ।
৩২| ০৯ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩
বাকি বিল্লাহ বলেছেন: বিস্মিত হইলাম...
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
লেখোয়াড় বলেছেন:
দিদি কেমন আছেন?
সুন্দর পোস্ট। বেড়িয়ে এলাম ব্লগ দিয়েই।
+++++++++++++++++++++++++
ভাল থাকেন।