![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।
খাজা মাইনুদ্দীন চিশতি (রঃ) মাজার জেয়ারতের পর দিন জয়পুর যাওয়ার কথা ছিলো আমাদের কিন্তু কুম্ভকর্ণের সেই বিখ্যাত হাঁচি শুরু হলো। যা এক বার শুরু হলে শ'খানেক দেওয়া নাহলে থামেনা। আর এতে বেচারা বিছানায় পড়ে থাকে। কি আর করা বেচারা থাকলো বিছানায় আর আমি এমনি কিছুখন এদিক সেদিক ঘুরে বেড়ালাম।
পরদিন গেলাম আনা সাগর ও দৌলতবাগ দেখতে। দৌলতবাগের গেট দিয়ে না ঢুকে আনা সাগরের কাছে গিয়ে রিক্সা থামালাম। বাগের কিছু সামান্য নমুনা ছাড়া আর কিছুই নেই।
এই সেই বিখ্যাত আনা সাগর বা লেক।
রাজস্থানের পাহাড়ী অঞ্চল আজমিরে পানির অভাব ছিলো বরাবর। উচ্চশ্রেনী ও ব্রাহ্মনদের জন্য মহারাজা পৃথ্বিরাজ চৌহান এই লেক তৈরী করেছিলেন।
লেকের পাড় এমনি শ্বেতপাথরে বাধানো।
আর সুরোম্য প্রাসাধ সাদৃশ্য ছোট ছোট কুঠিরিতে সাজানো। যেগুলো এখন ছিন্নমুল মানুষের দিবানিদ্রার স্থল।
কবুতরের ঝাঁক গম খাওয়ায় ব্যাস্ত!
আনা সাগর দেখার পর রওনা হলাম আকবরী কিলা দেখতে। পথের ধারে স্বর্ণ মহল পড়লো। বাইরে থেকেই দেখলাম। গরমে কাহিল হয়ে ভেতরে যেতে আর ইচ্ছে করেনি।
আকবরী কিলা আসলে ছোট খাট একটি যাদুঘর। যার কয়েকটি ঘরে সে আমলের কিছু নিদর্শন আছে। বাকি সব দরজা বন্ধ।
প্রধান ফটক পার হয়েই হাতের ডান দিকে এই ছোট কামানটি নজরে পড়লো।
এখানেও অসংখ্য কাঠবেড়ালি চোখে পড়লো।
যাদুঘরে রক্ষিত সম্রাট আকবরের ছবি।
পাহাড়ের উপর আজমির শহর!
সেই সময়ের পানির মটকা!
আকবরী যুগের অস্ত্র-শস্ত্র!
অসংখ্য পুরোনো মুর্তির সংগ্রহও আছে সেখানে। আছে পেইন্টিং!
আপাতত এই পর্যন্তই থাক! আগামীতে অন্য কোনো জায়গায় নিয়ে যাবো আপনাদের।
*** ভুল করে আকবরী কিলার জায়গায় হুমায়ুন লিখেছিলাম। আমার রানা আপু ভুলটা ধরিয়ে দেয়াতে ঠিক করে নিলাম। এত্তো গুলা ধন্যবাদ আপু!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: কি কন জুলিদা?
আমি তো ছবি দেখতে পাচ্ছি।
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার! ভালোলাগা আপু
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মামুন রশিদ।
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুন্দর একটি পোস্ট আপু। +++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারি অথর্ব!
৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লেগেছে। সুন্দর।++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার।
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: যাদুঘরের ভিতরেও ছবি তুলতে দেয়। বেশ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম, রান্নাতো ভাই। প্রথমে বেশ ভয়ে ভয়ে ছিলাম। পরে ঠোলার সামনেই ছবি তুল্লাম। কিছুই বলেনি।
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
অনেক সুন্দর
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ অরুদ্ধ সকাল।
অনেক দিন পর সামুতে নিয়মিত হবার চেষ্টাতে পুরনো ব্লগারদের দেখে খুব ভালো লাগছে।
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার !
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই স্বপ্নবাজ অভি।
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট +++++++++++++++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাজমুল হাসান মজুমদার।
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। গুড পোস্ট।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর।
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: ঢাল তলোয়ার, বল্লম এগুলা আকবরের যুগের অস্ত্রশস্ত্র হতে পারে কিন্তু থ্রী-নট থ্রী রাইফেলগুলা আকবরের আমলের বলে মনে হয় না। কারণ যতদূর শুনেছি আকবরকে তীর ছুড়ে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছিল। শর্ট রেঞ্জের অস্ত্র এবং আদিম প্রযুক্তির কারনে সফল হয় নাই। রাইফেল থাকলে পাঁকা বড়ইয়ের মত খসে পড়ত।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ চুক্কা বাঙ্গী।
হতে পারে শেষ মানে বাহাদুর শাহ জাফর বা তার পরের প্রজন্মের জিনিসও হয়তো যাদুঘরে ঢুকিয়ে দিয়েছে।
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১
আদম_ বলেছেন: প্রিয়তে
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আদম।
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: তিন চার মাস আগে আজমির ভ্রমনে গিয়েছিলাম। ভয়ানক গরম এবং চারিদিকে অসংখ্য ধান্দাবাজ লোকজন। মাজার বিক্রি করে জিবিকা নির্বাহ করছে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: গরমের সময় রাজস্থানের গরম মারাত্ত্বক! থর মরূভূমির পাশেই তো। আর মাজারের কথা আমি আগের পোস্টে উল্লেখ করেছি।
১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
বিভীষণ বলেছেন: বাহ বেশ লাগলো!
নিয়ে চলুন অন্য কোথাও ঘুরে আসি!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ বিভীষণ।
সময় করে টুক করে নিয়ে যাবো।
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
ভষ্ম মানব বলেছেন: ভাল লেগেছে। চলুক
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভস্ম মানব।
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: চলে এলাম সুরঞ্জনাপুর আঙিনায়!
ছবির দৃশ্যকল্পে আমিও ঘুরে এলাম আনা সাগর ও হুমায়ুন কিলা যাদুঘরে!
==
এরকম বিখ্যাত হাঁচির গল্প হুমায়ূন আহমেদের একটা গল্পে আছে, মনে আছে?
খুব সম্ভবত 'চলে যায় বসন্তের দিন' উপন্যাসে!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ অমিতা।
আমার ঘরে পিতা পুত্রির এই হাঁচি রোগ আছে।
বইএর নাম মনে পড়ছেনা। আজকাল শুধু ভুলে যাই।
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
কিছুটা অসামাজিক বলেছেন: বন্দুকগুলো হেভী তো !!!! পছন্দ হইছে সত্যি ! মেরে দেয়া যায় না ? পাহারায় বেরোতাম রাত করে কাধে ফেলে :#>
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: হাতে নিয়ে দেখিনি তো!
হেভী কিনা কি করে বলবো? তবে আগের যুগের মত আগের জিনিসগুলোও হেভী হতে পারে!
১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুন বলেছেন: আনা সাগরের ছবি দেখে মনে পড়লো আমাদের সেই অপরূপ ছবিগুলো সহ পাসপোর্ট সহ ব্যাগ চুরির কথা। কি যে হেনস্থা হয়েছিল তা বলার নয়। তোমাদের ছবিগুলো দারুন হয়েছে, সাথে বর্ননাও।আরেকটু লিখতে পারতে।
আমি দেখলাম তুমি সর্বত্র আমার ভাইয়ের নামে এক লাইন না লিখে শান্তি পাও না
তোমার আজমীড় পোষ্টে কে যেন জানতে চেয়েছে কি ভাবে খাবার তোলে ঐ ডেগের থেকে? আমরা একবার ওরসের ঠিক পর পর আজমীঢ় গিয়েছিলাম। তখনো অনেক লোকের ভীড় ছিল। খুব সকালে গিয়েছিলাম। দেখেছি মাজারেরই নির্ধারিত লোকেরা মই বেয়ে ডেগের ভেতরে নেমে বালতি দিয়ে খিচুড়ি তুলে বিক্রী করছে। সারা শরীরে খিচুড়ী মাখা লোকগুলো যখন আমাদের দিকে বালতি হাতে এগিয়ে আসলো আমরা ছিটকে সরে গিয়েছিলাম। পরে ভেবেছি না দেখলে হয়তো কত ভক্তি ভরে খেয়ে ফেলতাম।
+
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০০
সুরঞ্জনা বলেছেন: পাসপোর্ট সহ ব্যাগ? বলো কি? ঐ ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা লিখে ফেলো যাতে আমরা সচেতন হতে পারি। পোস্টটা আমাকে উৎসর্গ করো।
আরে পোস্টে তোমার ভাইকে না আনলে আমি সত্যি শান্তি পাইনা! বোঝোনা কেনো, এতো বছরের বন্ধন! :!>
ইয়াক! আমি কখনোই কোনো মাজারের সিন্নি খাইনা।
পাঠ ও প্লাসের জন্য এত্তোটা ধইন্যা!
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ব্লাক উড বলেছেন: ভাল লাগল।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০১
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লাক উড!
১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৪
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট আপু। ++++++++++++++++++++++++
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০২
সুরঞ্জনা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মোঃ আনারুল ইসলাম।
২০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:১৬
পথহারা নাবিক বলেছেন: ভাই পরের পর্বের আশায় থাকলাম!! তারাতারি দিয়েন!!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পথহারা নাবিক।
সামুতে ঢুকতে পারলেই তাড়াতাড়ি দিবো।
২১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এত্তগুলো ভাল লেগেছে,,,,,,,,,,দারুন,,,,,,,দারুন
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনাকেও এত্তো এত্তো ধন্যবাদ লাইলী আরজুমান খানম লায়লা।
২২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: নিখরচায় ভ্রমণ করে এলাম!
অনেক কৃতজ্ঞতা।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মোঃ ইসহাক খান।
২৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
কৃষকের সন্তান সারোয়ার বলেছেন: ছবিগুলি ভালো লাগল, লেখাটাও!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কৃষকের সন্তান সারোয়ার।
২৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৩
সায়েম মুন বলেছেন: ছবি বর্ণনায় অনেক ভাললাগা আপু।
৩০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন।
২৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০২
বড় বিলাই বলেছেন: দারুণ ঘুরাঘুরি।
৩০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: হ্যা, বিশাল ঝড়ের আগের নির্মল আবহাওয়ার মত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: বুজি, ছবিগুলা দেখতে পাই না। রেজুলেশন বেশি মনে হয়। আপচুচ।