![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলাম এর প্রচারের শুরু থেকেই তা ছিলো ইঞ্জিলে বর্ণিত ঈসা (আ) এর পূর্বঘোষণার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
হজরত মূসা (আ) এর তাওরাতের বানীও মিলে এসবের সাথে।
শয়তান যেমন কিছু মানুষকে পথভ্রষ্ট করে হজরত ঈসা আর মূসা (আ) এর ব্যাপারে অসত্য বলতে শিখিয়েছে, ঠিক তেমনি ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবীর কারো কারো নাম আর ধর্মতত্ব বিকৃত করেই যে কৃষ্ণ আর রাম এর পুরাণ গড়ে তোলেনি সেটা আমরা নিশ্চিত নই।
সেই ধারণায়, তাদের ধর্মগ্রন্থ এবং তাতে বর্ণিত সকল উপাখ্যানকে কোনও সত্যের বিকৃতি বলে ভাবতে পারা যায় হয়ত বা।
যদিও এ সব কিছুই প্রমাণসাপেক্ষ, কিন্তু ঈশ্বরের ধারণায় যত গুণ বর্ণিত হয় তাকে অন্য রূপে না মেনে আল্লাহর মনোনীত পন্থায় মানলেই মঙ্গল,ড: জাকির নায়েক এসবই বলেন।
যারা বছরের পর বছর একটা ধারণায় অভ্যস্ত, তাদেরকে হুট করে তাওহিদের দাওয়াত দিলেই তারা তা মেনে নেবে কেন?
যুক্তি দিয়ে ধীরে ধীরে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেই বুঝাতে হবে। আর সেই যুক্তি-বুদ্ধি-তর্কের একজন বিচক্ষণ মানুষ ডঃ জাকির নায়েক। মুসলিমদের মধ্যে অন্তর্কলহের অন্ত নেই। সুতরাং জাকির নায়েক ইস্যুতেও মতবিরোধ অত্যন্ত স্বাভাবিক সেই হিসেবে।
কিন্তু আমাদের এই টুকু মানা উচিত, আমরা অনেকেই যা পারিনি তিনি তার অনেকটুকু পেরেছিলেন। ইসলামের ক্ষতি তো মধ্যপ্রাচ্যীয় লালসার শাসন কম করলো না। এবার জাকির নায়েক সংক্রান্ত বাড়তি তর্কগুলো না হয় অন্য সময়ের জন্য রাখি। ক্ষতি কী??
©somewhere in net ltd.