![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইটের পর ইটের গাঁথুনি দিয়ে দালান তৈরী হয়। প্রাণী বা উদ্ভিদের দেহও তেমনি অসংখ্য কোষের গাঁথুনিতে তৈরী। প্রতিটি জীব শরীরের সাহায্যে কাজ করার জন্য যে শক্তির দরকার তা পায় কোষ থেকে। কোষের ভিতর রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে শক্তি তৈরী হয়। সেভাবে প্রতিটি কোষই একটি ক্ষূদ্র রাসায়নিক কারখানা। জীবের শ্বাস-প্রশ্বাস, পুষ্টি, খাবার হজম হওয়া, বড় হওয়া, বংশবিস্তার ইত্যাদি অনেক কিছুর মূলে কোষ। জীবের বংশ পরম্পরায় অস্তিত্ব রক্ষার কাজও করে কোষ। তাই কোষই হচ্ছে জীবদেহ ও তার কাজের একক। কোষ হল জীবিত পর্দা দিয়ে আবৃত প্রোটোপ্লাজম।
অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীবকোষ প্রধানত দুই প্রকার। এগুলো হল: (১). দেহ কোষ; ও (২). জননকোষ
দেহকোষ: দেহকোষ দেহের অঙ্গ ও অঙ্গতন্ত্র তৈরী করে। যেমন- পেশিকোষ, জাইলেম কোষ
জননকোষ: যেসব জীব যৌন প্রজনন ঘটায় তাদের জননাঙ্গে জননকোষ তৈরী হয়। যেমন- শুক্রানু, ডিম্বানু, পুষ্পরেণু ইত্যাদি।
জননকোষের ক্রোমজম সংখ্যা দেহকোষের ক্রোমজম সংখ্যার অর্ধিক থাকে। তাই জননকোষকে হ্যাপ্লয়েড কোষ এবং জননকোষের দ্বিগুন ক্রোমজম দেহকোষে থাকায় এই কোষকে ডিপ্লয়েড কোষ বলা হয়ে থাকে।
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
সৈয়দ আবুল ফারাহ্ বলেছেন: অরুনি মায়া অনু - ধন্যবাদ। ঠিক ধরেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১২
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: আপনি কি বায়োলজি নিয়ে পড়াশুনা করছেন?