![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেই কবে ... সভ্যতার আদিলগ্নে সূচিত হয়েছিল নিজেকে জানার অদম্য বাসনা। গ্রিক দর্শনের ‘know thyself’ কিংবা ভারতবর্ষের প্রাচীন দার্শনিকদের, “আত্মনাং বিধি”–র উত্তর আজো মেলেনি লাখো লাখো বছরের মানব ইতিহাসে। এই আত্মঅন্বেষণই তাজাকলমের জীবন তপস্যা। তবে নিজেকে জানার সাধনা বৈরাগ্যের পথে নয় বরং মানুষের সাথে থেকে, মানুষকে ভালোবেসে, মানুষের মাঝেই তাজা কলম খুজেঁ পেতে চায় আপন অস্তিত্বের ভূভাগ। তবুও তাজা কলম পৃথিবীতে এক গৃহী সন্নাসী কারন সে নিয়ত খুজেঁ ফিরছে শূণ্য খেকে আসা এবং শূণ্যতেই বিলীন হওয়া মানব জীবনের গুঢ় রহস্য। বিশেষ অনুরোধ: এ ব্লগে প্রকাশিত লেখাগুলো কপিরাইটের আওতাভূক্ত । লেখকের অনুমতি ছাড়া এখানে প্রকাশিত কোন লেখা কিংবা লেখার অংশ বিশেষ কেহ অন্য কোথাও প্রকাশ করলে বেআইনি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রয়োজনে লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন।
সে অনেকদিন আগের কথা-
ঠাকুরদার সংসারে এলেন ঠাকমা বধুঁবেশে
বিয়ে বিয়ে খেলা -
কাতান শাড়ী, জড়োয়া গয়না
ছোট্টদেহে জড়িয়ে আছে কতো না মায়ায়।
পাঁজি দেখে শুভলগ্ন শ্রী শ্রী প্রজাপতেয় নমঃ
বুড়ো পুরোহিত পড়ে যায় মন্ত্র-
'যদিদং হৃদয়ং তব, তদিদং হৃদয়ং মম'।
বালিকাবঁধু বুঝে কি এ সব ভড়ংফড়ং!
তবু ছোট্ট মন নিয়েছে বুঝে আজ সে পড়েছে সাতপাঁকে বাঁধা।
'মিনসেটা কেমন হবে বুঝে সে কি করে!'
শেষ হয়ে গেলে সম্প্রদান পালা -
বাবা, জ্যাঠা, আর কুলগুরু করে যায় আশীর্বাদ
'সিথির সিঁদুর অক্ষয় হোক, মা'
ছোট্ট বালিকা বুঝে কি করে সিঁদুরের এই ছল!
আঙ্গিনায় বয়ে যাওয়া খোলা হাওয়া মর্মে ওঠে কেঁদে
নিঃশব্দ ক্ষোভে চুপিচুপি করে যায় স্বগোতক্তি -
'সিথির সিঁদুর অক্ষয় হোক!'
বলিহারি তোদের আশীর্বাদ -
বালিকা তুমি মরো আগে কর্তাকে জিন্দা রেখে!
কপালপোড়ী তুই জন্মেছিস যে নারী হয়ে।
নারী দুঃখে পাথর ভগবান ফেলে কি দীর্ঘ্যশ্বাস !
২| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৫
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ভাল লাগা!
৩| ২৬ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অনেক সুন্দর +++++++
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম