|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
বন্ধুদের আড্ডা থেকেও নাকি অনেক কিছু শেখা যায়। আচ্ছা স্কুলের পড়াও যদি এভাবে আড্ডার ছলে শেখা যেত ! কমুনিকেটিভ ল্যঙ্গুয়েজ লার্নিং (CLT)  কথোপথন ও পারস্পরিক মিথস্কিৃয়ার মাধ্যমে সেকেন্ড ল্যঙ্গুয়েজ শেখার এমনি একটি পদ্ধতি।  
 
সারা বিশ্বে ইংরেজি শেখার কৌশল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে সিএলটি বা কমিউনিকেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং। বাংলাদেশেও এ পদ্ধতি চালু আছে, তবে কাগজে-কলমে
 ধরুন, তৃতীয় শ্রেণির ইংরেজি ক্লাস। শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই বললেন, 'আজ আমি তোমাদের প্রিপজিশন বোঝাব।'
বলেই ইংরেজি বই থেকে প্রিপজিশন চ্যাপ্টার বের করে পড়তে শুরু করলেন। প্রিপজিশন কাকে বলে, প্রিপজিশনের উদাহরণ লিখে দিলেন ব্ল্যাকবোর্ডে। পরের দিনের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রিপজিশনের সংজ্ঞা মুখস্থ করে আসতে বললেন।
অন্য একটি স্কুলের একই ক্লাস। এই শিক্ষক তৃতীয় শ্রেণীর ক্লাসে শিক্ষক  ক্লাসে ঢুকে প্রথমে শিক্ষার্থীদের সাথে কুশল বিনিময়ের পর শিক্ষক গল্পের ছলে সহজ ইংলিশে এমন আলাপ করবেন যেখনে  প্রিপজিশনএর ব্যবহার বেশি। ব্যপারটা যাতে তারা লক্ষ করে তাই যা নিয়ে কথা বলছেন তার ছবি বা সামনে থাকলে সে জিনিসটি আঙ্গুল দিয়ে নির্দেশ করতে হবে এবং সমজাতীয় উদাহরন বারবার দিতে হবে। ধরা যাক উনি ক্লাসরুমের ভেতর ও তার আশেপাশের জিনিস নিয়ে কথা বলছেন- The paper is "on" my desk, You are sitting "on" the bench। এভাবে তারা এমনিতেই বুঝে যাবে যে, on কোথায় বসে, আলাদা করে গ্রামার রুল মুখস্থ করার প্রয়োজন নেই। এভাবে অন্যন্য প্রিপজিশন গুলোর উদাহরণ দিতে হবে। তারপর প্রতি চারজনকে একটি ছবি দেয়া হল এবং বলা হল এই ছবিতে কোথায় কি আছে নির্দেশ করতে। গ্রুপে কাজ করার ফলে যারা একটু কম বুঝেছে তারা অন্যদেও থেকে শিখতে পারে। বাড়ীর কাজ হিসেবে ঐ দিনের  সংবাদপত্র থেকে পছন্দ মত কোন একটা খররের মধ্যে প্রিপজিশন   গুলো খুঁজে বার করতে হবে
পড়ানোর কৌশলের কারণে এই ক্লাসের শিক্ষার্থীরা প্রিপজিশন সম্পর্কে খুব দ্রুত জেনে গেল ও শিখে গেল। আর এই পদ্ধতিতে পড়ানোর নামই হচ্ছে কমিউনিকেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং।
শুরুর কথা
গত শতাব্দীর সত্তর ও আশির দশকের কথা। বিশ্বের নানা জায়গা থেকে প্রচুর মানুষ গিয়ে ভিড় জমায় ইউরোপ ও আমেরিকায়। বাইরে থেকে আসা এসব মানুষ ভাষাগত সমস্যার মুখোমুখি হয়। ব্যাঘাত ঘটে দৈনন্দিন কাজকর্ম ও চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে। তখন ইংরেজি শেখার পদ্ধতি ছিল খুবই জটিল ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। দিনের বড় একটা অংশ ভাষা শেখার পেছনেই ব্যয় করতে হতো। তার ওপর স্কুলগুলোতে দ্বিতীয় ভাষা শেখানোর বেলায় ইংরেজি শেখাতে শিক্ষকদেরও বেশ হিমশিম খেতে হতো। তখনকার ইংরেজি ভাষা শেখানোর পদ্ধতিতে সন্তুষ্ট ছিলেন না সে সময়কার শিক্ষাবিদরা। কাজেই ভাষা শেখানোর পদ্ধতি পরিবর্তনের দাবি উঠতে থাকে ইউরোপজুড়ে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে কমিউনিকেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং পদ্ধতির আর্বিভাব।
প্রতিদিন ব্যবহার করা ভাষা ব্যবহার করে এই পদ্ধতিতে ইংরেজি শেখানো হয়। শিক্ষার্থীরা একে অন্যের সঙ্গে গল্প করতে করতেও ভাষাটি আয়ত্ত করতে পারে। এই পদ্ধতিতে শিক্ষক থাকবেন গাইড ও পরামর্শক হিসেবে। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে এমন একটি পরিস্থিতি তুলে ধরবেন, যা তারা বাস্তব জীবনে মুখোমুখি হয়। কোনো উদাহরণ দেওয়ার সময় শিক্ষার্থীর সংস্কৃতি ও অতীত অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিল রাখতে হবে। পড়ানোর বিষয় এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে, যাতে তারা নিজে থেকেই শিখতে পারে। কমিউনিকেটিভ টিচিং স্টাইলের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে চোখের সামনে দেখা বস্তু ও অথেনটিক টেক্সট (যেমন-সংবাদপত্র, চিঠি)। আর গবেষণার মাধ্যমে এটা প্রমাণিতও হয়েছে যে শিক্ষার্থীরা তখনই ভালো শিখতে পারে, যখন শেখার উপাদানগুলো তাদের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়।
বাংলাদেশে সিএলটি
সারা বিশ্বে ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে কৌশল হিসেবে পরিণত হয়েছে সিএলটি। অবাক করার মতো বিষয় হলো, বাংলাদেশে কাগজে-কলমে এ পদ্ধতিই চালু আছে! ১৯৯০ সালের আগে এই টিচিং মেথড আনুষ্ঠনিকভাবে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেনি। বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীরা ইংরেজিতে খুব দুর্বল এবং তারা বাস্তব জীবনে এর প্রয়োগ করতে পারে না। ২০০০ সালে বাংলাদেশ সরকার ও ডিএফআইডি (Department for International Development) যৌথ উদ্যোগে প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত কমিউনিকেটিভ ইংলিশ পাঠ্য বই প্রণয়ন করে।
এর মূল লক্ষ্য ছিল-
১. মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিষয়ভিত্তিক পাঠ্য বই প্রণয়ন (English For Today)
২. শিক্ষকদের কমিউনিকেটিভ ইংলিশ শেখানোর ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া।
এর ফলে পুরনো বইগুলোকে সিএলটির আদলে ঢেলে সাজানো হয় এবং বেশ কিছু স্কুল শিক্ষককে এর ওপর ১৩ দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
তবু পিছিয়ে
দীর্ঘ ১৬ বছর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন শায়লা আহমেদ। বর্তমানে আমেরিকান ইন্টারন্যশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের লেকচারার। তিনি বলেন, 'আগে বইগুলোতে শুধু বিদেশি লেখকদের লেখা গল্প-কবিতা ছিল। তখন পরীক্ষার আগে নোট মুখস্থ করলেই হতো। কমিউনিকেটিভ চালু হওয়ার পর গল্প-কবিতার পাশাপাশি আমাদের দেশের পরিচিত টুকরো ঘটনা দিয়ে সাজানো হয়। আর এখন পরীক্ষার হলেই একটা প্যাসেজ পড়ে বুঝে তা থেকে উত্তর লিখতে হয়।
এত সবের পরও প্রকৃতপক্ষে পরিবর্তন এসেছে খুব সামান্যই। এখনো ক্লাসে শিক্ষক বলতে বলতে আর বোর্ডে লিখতে লিখতে ক্লান্ত আর পেছনে বসে ছাত্ররা ঝিমাতে থাকে। ইংরেজির নাম শুনলেই তাদের মনে ভীতির সঞ্চার হয়।'
কেন পিছিয়ে
বাংলাদেশে সিএলটি চালু হওয়ার কয়েক বছর পর এর অবস্থা নিয়ে রোমানা সিদ্দিক গবেষণা করেন। তিনি বলেন, 'বাংলাদেশে বাংলা মাধ্যমের বিদ্যালয়গুলোতে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে সিএলটি।'
বাংলাদেশে সিএলটির সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে রোমানা সিদ্দিকের গবেষণা থেকে জানা যায়-
১. আমাদের শ্রেণিকক্ষে অধিক শিক্ষার্থী, একটি ক্লাসে ১৫০-এর ওপরে শিক্ষার্থীও দেখা যায়। তারা বোর্ডের লেখা স্পষ্ট দেখতে পায় না। একজন শিক্ষকের পক্ষে এত বড় ক্লাসের প্রত্যেক ছাত্রের প্রতি মনোযোগ দেওয়া সম্ভব হয় না।
২. আমাদের অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা, পাঠদানের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান নেই বেশির ভাগ স্কুলে। সীমিত বেতনের কারণে শিক্ষকদের প্রায় সবাই প্রাইভেট পড়ান। ফলে স্কুলের ক্লাসে অতটা আন্তরিক হন না। সিএলটি শিক্ষকদের ক্লাসে কৌশলী হতে হয়। সে জন্য ক্লাসের আগে শিক্ষকদের অনেকটা সময় দিতে হয়। কিন্তু টিউশনির ব্যস্ততার কারণে তাঁরা তা পারেন না।
৩. আমাদের ক্লাসরুমগুলোর আসনবিন্যাস কমিউনিকেটিভ পদ্ধতিতে শেখা আর শেখানোর পথে অন্যতম বাধা। এখানে সারিবদ্ধভাবে লম্বা বেঞ্চ রাখা হয়, যা শুধু লেকচার শোনার জন্য উপযোগী; সিএলটি সহায়ক নয়। সিএলটি ক্লাসরুমে গ্রুপওয়ার্ক ও পেয়ারওয়ার্কের জন্য আলাদা চেয়ার দরকার, যাতে তারা সহজে স্থান পরিবর্তন করতে পারে।
৪. সেই গুটিকয়েক দেশের মধ্যে বাংলাদেশ একটি, যেখানে কোনো বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ ছাড়াই একজন শিক্ষকতা শুরু করতে পারেন।
৫. কমিউনিকেটিভ লার্নিংয়ের জন্য ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে যে সহজ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক প্রয়োজন, সেটা আমাদের দেশে সহজভাবে দেখা হয় না।
তাহলে উপায়
শায়লা আহমেদ বলেন, 'প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য ঢাকায় যেতে হয়। বেশির ভাগ শিক্ষকই গ্রামের। যাতায়াত খরচের কারণে এবং শিক্ষকদের প্রায় সবাই প্রাইভেট টিউশনি নিয়ে ব্যস্ত থাকেন বলে যেতে চান না। প্রশিক্ষণ যদি ঢাকামুখী না হয়ে গ্রামে গ্রামে বা থানায় থানায় গিয়ে ব্যবস্থা করা হয়, তাহলে শিক্ষকরা প্রশিক্ষণে অংশ নিতে পারতেন এবং তুলনামূলক সুফল পাওয়া যেত।
শুধু পাঠ্য বই সিএলটি পদ্ধতিতে করে দিলেই তো আর হলো না; সুফল পাওয়ার জন্য প্রয়োজন এর যথাযথ প্রয়োগ। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে যত দ্রুত সমাধান করা যাবে, ততই ইংরেজি শেখার এই পদ্ধতি আমাদের শিক্ষার্থীদের কাজে লাগবে।'
 ৫১ টি
    	৫১ টি    	 +১৮/-০
    	+১৮/-০  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০২
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: মূন্যবান মন্তব্যে ধন্যবাদ প্রিয় লেখক।
সম্ভাবনা বলে বসে থাকলে তো কোন কালেই আমাদের দেশে কিছু হবে না। অনেক ব্যায়বহুল কাজে হাত দেয়ার নজির আমাদের সরকারের আছে, আর এটাতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ইসু। 
২|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:৫৯
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:৫৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কমিউনিকেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং নিয়ে  জানলাম অনেক কিছু।  
আমাদের দেশে কিছু মুখস্থ পড়া দিয়ে দেই ব্যস কাজ শেষ। কারো সাথে বলতে না পারার কারনে শেখা জিনিস মুখের ভেতরই থেকে যায়। 
আমি কোন সময় ইংরেজি ভয় পাইনি। তাই কারো সাথে কথা বলতেও ভয় পাইনা, হুম।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০৭
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনার ইংলিশে ফ্লুয়েন্সির জন্য। 
আমাদের দেশে কিছু মুখস্থ পড়া দিয়ে দেই ব্যস কাজ শেষ। কারো সাথে বলতে না পারার কারনে শেখা জিনিস মুখের ভেতরই থেকে যায়।  
অথচ সেই ২০০০ সাল থেকে অনেক বিগ বাজেট করে বাংলাদেশে বিজ্ঞান সম্মত পধতিতে পাঠদান চালু রয়েছে। ভাবা যায়।!!!
৩|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০১
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
মুল সমস্যা, বেশীর ভাগ শিক্ষক সঠিকভাবে শিক্ষকতা করার ট্রেনিং না নিয়ে শিখাটে নেমে যান।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০৮
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: জ্বী, সহমত।
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ 
৪|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:১৫
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:১৫
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: স্কুলের ব্যপারে আমার অনেক আগ্রহ । এজন্যই  আমরা কিছু দিন হয় বাংলাদেশে একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল করি  । কিন্তু সেখানে ভালো শিক্ষকের বরই সংকট । শিক্ষকরাই ইংলিশে ভালো ভাবে  পারদর্শী নন  , যারা কিনা নামী দামী ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করে  আশা । এর একটাই কারণ আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থায় যথেষ্ট পরিমাণে ত্রুটি রয়েছে , যে গুলো কাঁটিয়ে উঠতে এখন অনেক দেরি । 
হ্যাঁ , আপনি ঠিকি বলেছেন সম্ভব নয় বলে হাত গুটিয়ে বসে থাকা যাবে না । এজন্যই আমারা অনেক ভালো ভালো মেথড ব্যবহার করার চেষ্টা চালাচ্ছি আমাদের স্কুলের মাধ্যমে ।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:২৭
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:২৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ইংরেজি শিক্ষাথী দের মূলত তিনটা  মেজর কোর্স আছে, Literature, Linguistics and ELT( English Language Teaching / TEFL ( Teaching English as a Foreign Language ) 
ELT/TEFL দের পড়ানোর সাইন্টিফিক উপায় নিয়ে অনেক কিছু শেখানো হয়। 
বর্তমানে প্রথম শ্রেনীর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর শিক্ষাথী রা ( North south, Brack, AIUB, Est-west) সাধারণত ইংরেজীতে ভাল হয়। আর তাদের সেভাবেই গ্রুম করা হয় বলে পড়ায় ও ভাল। এদের নিয়োগ দিয়ে দেখাতে পারেন।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:২৯
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:২৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: শিক্ষা পদ্ধতির ব্যপারে আমার আরো কিছু লেখা আছে, সময় থাকলে পড়তে পারেন 
৫|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪২
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: দারুণভাবে তুলে ধরেছেন বিষয়টি। আমাদের শিক্ষার্থীদের ইংরেজী ভীতি সত্যিই উদ্বেগজনক। সেক্ষেত্রে শিক্ষকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের অভাব আর প্রাইভেট টিউশনের প্রতি বাড়তি মনোযোগ-ই দায়ী। 
ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য। +++
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৫৩
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৫৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ  দিশেহারা রাজপুত্র।
ভাল থেক সবসময় 
৬|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪৩
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪৩
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার সাজেশনের জন্য । আপনার এই লেখাটি আমি প্রিয়তে রাখলাম আর সময় করে বাকি লেখা গুলোও পরে নেবো ।  
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৫২
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৫২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা নিরন্তর  
৭|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪৬
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪৬
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আমরা শিক্ষকদের ভালো বেতন দেই আর শিক্ষার্থীরা লম্বা সময় ক্লাসে থাকে এবং ক্লাসের পড়া ক্লাসেই শেষ করে দেয়ার চেষ্টা করা হয় , যার ফলে শিক্ষকরা বাড়টি টিউশনি করান না ( আমার জানা মতে)  
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৫১
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৫১
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: খুবই ভাল উদ্দোগ,  আপনার স্কুল সম্পর্কে আরো জানতে ইচ্ছা করছে,  কোথায় এটা?
 কোথায় এটা?
৮|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৮
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৮
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: বিষয়গুলো দারুণভাবে উপস্হাপন করেছেন আপুনি।এরকম মসৃণ শিক্ষাপদ্ধতির জন্য আমাদের যে আরো আন্তরিক হতে হবে।আদৌ তা কি আমরা অর্জন করতে পেরেছি!
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৪৯
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৪৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়্যা।  সেই ২০০০ সাল থেকে অনেক বিগ বাজেট করে বাংলাদেশে বিজ্ঞান সম্মত পধতিতে পাঠদান চালু রয়েছে। ভাবা যায়।!!! অভাব শুধু আন্তরিকতার।  
ভাল থেকো ভাইয়্যা মনি 
৯|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:১৬
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:১৬
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাল লাগলো লেখাটা। 
পড়ানোর ক্ষেত্রে আমার কাছে মুখের কথার সাথে হাতের নাড়ানোর একটা ভাল সম্পর্ক থাকাকে জরুরী মনে হয়। এতে মনে হতে, যে পড়াচ্ছে - সে হয়তো নৃত্য করছে। কিন্তু এই নৃত্যের কারণেই পড়ার মূলভাবটা সবাইকে বুঝানো সম্ভব হয়। 
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৪৬
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৪৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ঠিক তাই।
পড়ানো একটা আর্ট  আর নৃত্য ও একটা আর্টি,  সো নো প্রব্লেম
১০|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:৩০
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:৩০
দিপ বলেছেন: ভালোলাগল-
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৪২
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৪২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ 
১১|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:৪৭
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:৪৭
আবু শাকিল বলেছেন: খুব ভাল পোষ্ট।
কমিউনেকেটিভ ল্যাংগুয়েজ সম্পর্কে জানলাম।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:২০
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:২০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
শুভকামনা নিরন্তর 
১২|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:৫৪
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার লিখেছেন। বাংলাদেশে শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে কিছু বলতে চাই না। দীর্ঘশ্বাস নিয়ে কথা বলতে ভালো লাগে না।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:২৪
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:২৪
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আসলেই গল্পগুলো দীর্ঘশ্বাস এর  
 
সমস্ত দীর্ঘশ্বাস ঢেলে দিয়েছিলাম এই লেখাটাতে Click This Link
শুভকামনা প্রিয় ব্লগার, ভাল থাকবেন 
১৩|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:১৯
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: তামান্না তাবাসসুম  , 
পোষ্টটিতে ঠিকই বলেছেন - 
বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীরা ইংরেজিতে খুব দুর্বল এবং তারা বাস্তব জীবনে এর প্রয়োগ করতে পারে না। 
কাজের সুবাদে এর এতো ভুরি ভুরি প্রমান আমার কাছে আছে যে শুনলে যে কেউ বোবা হয়ে যাবেন । মাত্র একটি উদাহরন দিচ্ছি -- চাকুরীপ্রার্থী এক বিবিএ করা ছেলেকে জিজ্ঞেস করেছিলুম - " এই যে বিবিএ পাশ করলেন , বলতে পারবেন বিবিএ তে কি হয় ?" 
উত্তর -- বিবিএ তে তো বিবিএ হয় ।   
 
আমি -- আচ্ছা বিবিএর অ্যাব্রীভিয়েশান ভাঙালে কি হয় ? 
উত্তর -- ( ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে রইলো আমার মুখের দিকে ।)
বুঝলুম অ্যাব্রীভিয়েশান শব্দটির অর্থ তার জানা নেই । বললুম , ঠিক আছে বলেন - বি'তে কি হয় ? 
উত্তর  ---- ( ভেবে নিয়ে ) বাংলাদেশ .....   
 
এরপরের প্রশ্নত্তর পর্ব আর বললুম না । 
 এই যে না জানা , তার একমাত্র কারন আপনি বলেছেন - 
সেই গুটিকয়েক দেশের মধ্যে বাংলাদেশ একটি, যেখানে কোনো বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ ছাড়াই একজন শিক্ষকতা শুরু করতে পারেন।
আর রোমানা সিদ্দিক তার গবেষণা থেকে যা বলেছেন তা সঠিক হলেও আমাদের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে মোটেও সম্ভব নয় । তবে তার শেষ কথাটি -  কমিউনিকেটিভ লার্নিংয়ের জন্য ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে যে সহজ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক প্রয়োজন, সেটা আমাদের দেশে সহজভাবে দেখা হয় না। একদম খাটি আর এর জন্যে একপয়সাও খরচের প্রয়োজন নেই । 
তবে আমি বলি - শুধু কমিউনিকেটিভ লার্নিংয়ের বেলাতেই নয় "লার্নিং" এর সকল প্রকরনেই এ্টা অপরিহার্য্য । 
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:২৬
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:২৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা শুনে আসলেই চোখ কপালে উঠার উপক্রম!  মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা নিরন্তর 
১৪|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:০১
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:০১
প্রামানিক বলেছেন: আমাদের শিক্ষার্থীদের ইংরেজী ভীতি সত্যিই উদ্বেগজনক। শিক্ষকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের অভাব আর প্রাইভেট টিউশনের প্রতি বাড়তি মনোযোগ-ই দায়ী। সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:১৯
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:১৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা প্রিয় লেখক 
১৫|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:৪১
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:৪১
শ্রাবণধারা বলেছেন: খুব দরকারী একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন । 
প্রথমে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলি । এই মুহুর্তে মধ্যপ্রাচ্যের একটা দেশে বহুজাতিক একটা প্রতিষ্ঠানের অফিসে বসে লিখছি, আসে-পাশে বাংলাভাষী একজনও নেই । বাংলাদেশে মধ্যবিত্তের জন্য বরাদ্দ সেরা স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি, সেরা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরী করেছি । কিন্তু এই আমি ইংরেজী ভাষা নিয়ে ভয়ে থাকি, এবং প্রায়শঃই মিটিং এবং প্রেজেন্টেশনে আতঙ্ক বোধ করি । আমার একটা দূঃখ এই যে, আমাদের ফিলিপিনো টিম এসিস্ট্যান্টের ইংরেজী আমার চেয়ে অনেক ভাল । সর্বোপরী, বাংলাদেশীদের ইংরেজী যে দূর্ভাগ্যজনক ভাবে কতটা খারাপ সে সম্পর্কে বাঙ্গালীদের কোন ধারণা নেই ।
আমাদের সরকারী স্কুল-কলেজ গুলোর ইংরেজী শিক্ষকদের যদি, ধরা যাক IELTS পরীক্ষায় বসিয়ে দেয়া যায়, তবে তারা গড়ে ৫ এর বেশি পাবে না বলে আমার ধারণা । (এই পরীক্ষাটা আপনারা নিয়ে দেখতে পারেন)।
এই সমস্যার একটা সমাধান হতে পারে "multimedia" ব্যবহার করা । একটা উদাহরণ দেই - একে বারে ছোট বাচ্চাদের ইউটিউবে "Mickey mouse clubhouse" এর ভিডিও দেখতে দিন, ওখান থেকেই গ্রুপ এক্সারসাইজ, প্রব্লেম সল্ভিং ইত্যাদি তৈরী করে শিশুদের করতে দিন - দ্রুত তারা ভাষাটা শিখে ফেলবে । কোন বুড়ো শিক্ষক যে নিজেই দুই মিনিট পরিষ্কার ইংরেজী বলতে পারেনা, তার কাছ থেকে ইংরেজী শেখা অসম্ভব ।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:০৫
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:০৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা বলেছেন, মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুমে অনেক কম সময়ের অনেক কিছু শেখানো সম্ভব। কিন্তু ঘুরে ফিরে সেই একি কথা বলতে হয়, আমাদের গরিব দেশ  
  
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ,  শুভকামনা নিরন্তর 
১৬|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:১৯
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:১৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: দারুণভাবে তুলে ধরেছেন বিষয়টি। আমাদের শিক্ষার্থীদের ইংরেজী ভীতি সত্যিই উদ্বেগজনক।তার জন্য জন সচেনতা ,সরকারের কাছে দাবী আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতি বিশ্ব যে ভাবে এগুচ্ছে সেই দিকে ও নজর রেখে পাঠদান শুরুকরার প্রক্রিয়া নিলেই উত্তম।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:২৯
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:২৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সরকারের কাছে দাবী আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতি বিশ্ব যে ভাবে এগুচ্ছে সেই দিকে ও নজর রেখে পাঠদান শুরুকরার প্রক্রিয়া নিলেই উত্তম। -- দরকার উদ্দোগ নিচ্ছে ঠিকই কিন্তু আমাদের গোড়াতেই গলদ।http://www.somewhereinblog.net/blog/TamannaTabassum1/29994603  এর লেখায় ব্যপারটা তুলে ধড়ার চেষ্টা করেছি। 
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ 
১৭|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:৫৪
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:৫৪
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে দারুণভাবে লিখেছেন। +।
আমাদের দেশে মাধ্যমিক পর্যায় উন্নতি না হলে, এক্ষেত্রে প্রত্যাশিত সাফল্য লাভ করা কষ্টকর। 
*একটা খররের মধ্যে ঢ়ৎবঢ়ড়ংরঃরড়হ গুলো খুঁজে বার করতে হবে < এখানে মনে হয়, ইংরেজি কিছু হবে।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:১৮
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:১৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ঢ়ৎবঢ়ড়ংরঃরড়হ  এর এখানে প্রিপজিশন হবে  
  
  
এত্ত বড় লেখা খেয়াল করে পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লেখক 
১৮|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৯:৪১
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ৯:৪১
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে  আপনার আন্তরিক প্রতিউত্তরের জন্য ।  ব্লগে আসলে বলতে চাচ্ছি না । আমরা ইয়াং আন্ট্রাপ্রেনার । দেশের বাইরে থাকি বলে দেশকে নিয়ে বড় বড়  স্বপ্ন দেখি , তার মধ্য থেকে দু একটা খুব ছোট ছোট স্বপ্ন সফলও হয়েছে , এই যা । 
খুবই সাধারণ মানুষ আমরা , কিন্তু স্বপ্ন দেখি বড় বড় ।   
 
শায়লা আহমেদের ছাত্রী ছিলাম আমি VNC যখন ছিলাম । আমাদের ক্লাসে ১৫০ এর উপড়ে ছাত্রী ছিল যখন কলেজে পড়তাম । কিন্তু এটা কোন সুস্থ শ্রেণীকক্ষের লক্ষণ নয় ।  VNC বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ স্কুল এবং কলেজের মধ্যে একটি - আর সেখানেই এই অবস্থা । তাহলে আপনি কোথায় যাবেন বলেন । দেশের এই অবনতি দেখলে ভীষণ খারাপ লাগে । দেশের এই অবনতি হয়তো বুঝতাম না বাইরে না আসলে ।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:১৬
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:১৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন আপু,  আর আমিও বর্তমানে শায়লা আহমেদ এর ছাত্রী 
১৯|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১০:৪৮
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১০:৪৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: যুগোপযোগী পদ্ধতির সাথে যথাযথ প্রয়োগের সমন্বয় সাধনের বিকল্প নেই সম্ভবত!
তবে কাজের প্রতি ভালোবাসা, আন্তরিকতা, নিষ্ঠা, নৈতিকতা না থাকলে সমন্বয় সাধন প্রক্রিয়া মানবিক হবে না! যান্ত্রিক হবে হয়তো!
আর যন্ত্র তো যন্ত্রনার কারণ হতেই পারে শেষঅবধি!!!
শুভকামনা থাকছে। অনেক।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
লেখা প্রিয়তে।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:১৪
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:১৪
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: কবির মন্তব্যেও কবিতার মত  
 
মূল্যবান মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ দাদা। 
শুভকামনা নিরন্তর 
২০|  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০৬
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:০৬
কিরমানী লিটন বলেছেন: চমৎকার দরকারি, আর ভীষণ কার্যকরী দিক, নান্দনিক পোষ্টে- পাঠকের সামনে তুলে ধরে দারুণ কাজের কাজ করেছেন। কমিউনিকেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং নিয়ে জানলাম অনেক কিছু। অনেক শুভকামনা আর অভিবাদন প্রিয় আপু'নি তামান্না তাবাসসুম..।
  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:১৬
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:১৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: এই প্রথম প্রিয় কবির আমার পাতায় উপস্থিতি তে কৃতজ্ঞতা। 
   
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ 
২১|  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৪০
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সর্বক্ষেত্রেই বেহাল দশা। ছেলেপেলে অর্ধেক মানসিক রোগী হয়ে যায় শিক্ষা ব্যবস্থার কারণেই।
  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:১২
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:১২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আসলেই তাই। অথচ শিক্ষাই কিনা মেরুদণ্ড!  
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ প্রিয় লেখক 
২২|  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৫:৫৭
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৫:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: দরকারী পোস্ট। ভালো লাগলো।
  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১০:০৮
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১০:০৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ প্রিয় লেখক  
  
 
আপনার উপস্থিতিতে অনেক খুশি হল আমার লেখারা 
২৩|  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩৭
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৩৭
ধমনী বলেছেন: ভালো বিষয়ে লিখেছেন।
বণর্না যথাযথ।
  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:৪৩
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:৪৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ প্রিয় লেখক 
২৪|  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:৪৮
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬  রাত ৯:৪৮
ধমনী বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে কি হাসি ফ্রি??!!
রুহী আপাকে বঞ্চিত করলেন কেন?
  ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৪:০৮
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৪:০৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: হিহিহি,  আরে তাই তো!  তখন মনটা একটু খারাপ ছিলো। 
আপার পোস্টে গিয়ে একটা এক্সট্রা  হাসি বেশি দিয়ে আসবো।  
২৫|  ২৭ শে জুন, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৮
২৭ শে জুন, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগেও পড়েছিলাম ,শিক্ষা পদ্ধতির ব্যপারে আপনার চিন্তাধারা বেশ পরিস্কার ।
  ৩০ শে জুন, ২০১৬  সকাল ১১:১৯
৩০ শে জুন, ২০১৬  সকাল ১১:১৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা   
 
ভাল থাকুন প্রিয় লেখক  
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:৫৩
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:৫৩
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ভীষণ ভালো লাগলো লেখাটি । বাংলাদেশর ক্লাসগুলো এত বড় যে একজন শিক্ষকের পক্ষে এটা ম্যানেজ করা সম্ভব নয় । ক্লাসের আসন সংখ্যা কমাতে হবে , কিন্তু এটা কি বাংলাদেশর প্রেক্ষাপটে আদৌ সম্ভব ? গ্রুপ ডিসকাশন অথবা গ্রুপ ওয়ার্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে কোন বিষয়ে ভালো ধারনা নেয়ার জন্য । কিন্তু আমাদের দেশর ক্লাস রুম গুলো ওরকম ভাবে ডিজাইন করা হয় না । এই বিষয় গুলোতে গুরুত্ব দেয়া উচিৎ । কিন্তু জানিনা এটা আদৌ সম্ভব হবে কিনা ??