![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রাচীন কালে মানুষের হিংস্রতা বাইরে বেরিয়ে আসতো কারন তখন তাদের বাঁচতে হতো পশুপাখি, জীব জানোয়ারদের সাথে লড়াই করে এবং অসংঘবদ্ধ (Unsocial) হয়ে।
কিন্তু তারপরই যখন মধ্য সময়টা আসতে শুরু করলো তখন সেই হিংস্রতা বা বার্বারিজম (Barbarism) ব্যাপারটাতেও একটা টার্ন (Turn)
ধরতে শুরু করলো।
মানুষ বাঁচার স্বার্থেই এবার সমাজ বদ্ধ হলো, সৃষ্টি করে চলল সভ্যতা (Civilization) নামক এক অদ্ভুত মুখোশ।
হিংস্রতা গুলো গুটিয়ে নিতে শুরু করলো যার যার নিজের ভেতরে,কিন্তু বংশানুক্রমে (By Cladogenesis) চলে আসা আদি রূপ বিলুপ্ত করতে পারলো না মোটেই।
প্রাচীন কালের মতো হিংস্র হিংস্রই রয়ে গেলো তারা।
সভ্যতার মুখোশে কেবল মডিফাই (Modify) করে নিলো নিজেদের।
এর পরের যুগ হতে বর্তমান যুগ পর্যন্ত
মানুষের সভ্যতায় আবার এক অদ্ভুত বিবর্তন (Evolution) চলে এলো।
সমাজ, জাত, মানচিত্র ভেদে সব কিছুতেই পৃথক পার্থক্য বয়ে নিতে আরম্ভ করলো লোক সমাজ। এখন আর সুনির্দিষ্ট ভাবে কাউকে
কিছু বলা যাচ্ছেনা,প্রতিটা মানুষের ভেতর বাহিরেই বর্বরতা,ভনিতা এবং হিংস্রতা মিলে মিশে একাকার হয়ে জড়িয়ে আছে।
মূলতঃ প্রাচীন হতে আজ অব্দি মানুষের ভেতর তেমন কোনো পরিবর্তনই আসেনি; যা এসেছে তা হলো মডিফিকেশন (Modification)
It's not change.
ধরে নিতে পারেন- স্বল্প ধারালো জং
পড়া ইস্পাতটাকে শান দেয়া এবং সেটাকে অস্ত্র বলতে শেখা।
ব্যাস।
এ পর্যন্তই মানুষের সভ্যতা সীমাবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে আজো।
আর হিংস্রতা?
প্রত্যেকেটি মানুষের সমসাময়িক মুখোশ খুলে দেখুন।
©somewhere in net ltd.